জাহাজ সেভেন মার্ডারের খুনি ধর্মান্তরিত ইরফানের অজানা কাহিনী

Daily Inqilab চাঁদপুর থেকে স্টাফ রিপোর্টার

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২২ পিএম | আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২২ পিএম

আকাশ মন্ডল থেকে ধর্মান্তরিত হয়ে নাম রাখেন ইরফান। তবে জাতীয় পরিচয় পত্রে নাম এখনো আকাশমন্ডল রয়ে গেছে। পুলিশকে জানিয়েছে তদন্তে ইরফান (২৬)। এর জীবনের পেছনের নানান বিতর্কিত কর্মকাণ্ড উঠে এসেছে।

 

চাঁদপুর নৌপুলিশ সুপার কার্যালয় সূত্র জানায় রিমান্ডে ইরফান জানিয়েছেন, সে ভৈরবে নৌযানে কাজ করাকালে ওখানে কলেমা পড়ে ধর্মান্তরিত হয়। মূলত তার পেছনের জীবনের ছোটখাটো অপরাধমূলক কাজকে আড়ালে রেখে ইরফান নাম দিয়ে জাহাজে খালাসি পদে চাকরি নেন।

 

কুমিল্লার র‌্যাব ১১-এর উপপরিদর্শক মো. তারেক বলেন, ইরফানকে আমরা বাগেরহাটের চিলমারী থেকে গ্রেফতার করি। সেখানেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। তিনি জানিয়েছেন বেতনভাতা, রাগ ও ক্ষোভের থেকে একাই তিনি এই সাতটি খুন করেন। সবাইকে ঘুমের ওষুধ রাতের খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ান। এরপর পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী জাহাজের মাস্টারকে হত্যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় তার কিলিং মিশন। পরে ধরা পড়ার ভয়ে একে একে আরও ছয়জনকে সে হত্যা করে। আরেকজনকে একই কায়দায় আঘাত করলেও ওই সময় মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার মতো বড় আঘাত না হওয়ায় প্রাণে বেঁচে যান জুয়েল। তার শনাক্তের কারণেই চাঞ্চল্যকর সাত খুনের রহস্য উন্মোচিত ও খুনি চিহ্নিত হয়।

 

যদিও কার্গো জাহাজ এমডি আল বাখেরার মালিক মাহবুব মোর্শেদ ডাবলু বলেন, ইরফান নাম দিয়ে আমার জাহাজে সে খালাসির পদে চাকরি নিয়েছিল। তাকে বেতনভাতাসহ অন্য সুবিধা দেওয়া হতো না— এমন অভিযোগ বানোয়াট।

 

থানা পুলিশ ও স্থানীয়দের থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে জানা যায়, ইরফান তার নিজ এলাকা বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার মূলঘর গ্রামেও আকাশ মণ্ডল নামেই পরিচিত। তার বাবা জগদীশ মণ্ডল মারা যাওয়ার পরই তারসহ পুরো পরিবারের অধপতন শুরু হয়। তার মা অভাব-অনটন সহ্য করতে না পেরে তাদের দুই ভাইকে ফেলে ইসলাম ধর্মগ্রহণ করে মুসলিম যুবকের সঙ্গে বিয়ে করে চলে যান। পরে নানা-নানির কাছে সে থাকা শুরু করার একপর্যায়ে কিছু দিনের ব্যবধানে তারাও মারা যান। এরপর তার একমাত্র আপন বড়ভাই বিধান মণ্ডলও মুসলিম মেয়ের সঙ্গে প্রেম করে ইসলাম ধর্মগ্রহণ করে আবির হোসেন নাম নিয়ে সেও আলাদা থাকতে শুরু করে।

 

ইরফানদের প্রতিবেশী জিহাদুল ইসলাম ও মো. জুয়েল বলেন, আকাশ নামের ছেলেটি ২০১৮ সালের দিকে একটি মুসলিম মেয়ের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে এলাকা ছাড়া হয়। এরপর ২০২২ সালের দিকে পুনরায় এলাকায় এসে তার ভাইয়ের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হওয়ায় আবার নিরুদ্দেশ হয়। এখন ফেসবুকে দেখে জানলাম সে জাহাজে সাতজনকে খুন করেছে। তবে আকাশ অভাবের তাড়নায় এলাকায় মানুষের ক্ষেত, পুকুরে শাক ও মাছ চুরির অপরাধে জড়িয়েছিল। তবে কাউকে মারধর করা কিংবা আঘাত করার মতো দুঃসাহস কখনো দেখায়নি।

 

আকাশের বড়ভাই আবির হোসেন বলেন, আমার নানা-নানি থাকতেন সরকারি জায়গায় ঝুপড়িঘরে। তাদের মৃত্যুর পর আমিও সেখানেই থাকি। আমাদের পৈতৃক নিবাস মোল্লাহাট উপজেলার কোদালিয়া গ্রামে হলেও ছোটবেলায় বাবার মৃত্যুর পর মা ধর্মান্তরিত হয়ে অন্যত্র চলে যাওয়ায় আমরা দুই ভাই নানা-নানির কাছেই বেড়ে উঠি। আমি ফলতিতাবাজারে সিলিন্ডার গ্যাস বিক্রির একটা ছোট দোকান দিয়েছিলাম। সেখানে কাজের সময় আকাশ একটি নারীর সঙ্গে প্রেমঘটিত ঘটনায় এলাকা ছাড়ে। এরপর আর ওই দোকান সেখানে বেশি দিন টেকেনি। গত শীতে একদিনের জন্য সে বাড়িতে আসে। এরপর থেকেই সে জাহাজে জাহাজে কাজ করে এবং আমার সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নেই। তবে এলাকায় থাকাকালীন সে বিয়ে করেনি এবং মাছ ধরা ও দিনমজুরি কাজ করত।

 

এদিকে চিকিৎসাধীন জুয়েল নৌপুলিশকে জানিয়েছেন, এই ছেলেই ছিল সেই ঘাতক এবং সেই ছিল জাহাজের নিখোঁজ নবম ব্যক্তি।

 

বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসকের চার সদস্যের তদন্ত কমিটির সদস্য চাঁদপুর নৌপুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি জানান, গলায় অসুস্থতায় কথা বলতে না পারলেও কাগজে ৯ জনের নাম লিখেছিলেন। সেখানে হতাহতের আটজন বাদে অন্য নামটি মূলত ইরফানই ছিল ওই ব্যক্তি যে তাকে গলায় জখম চালিয়েছে।

 

তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জাহাজটিতে কোনো সিসি ক্যামেরা ছিল না। সবাই ঘুমন্ত ছিলেন এবং ওই দিন সবাই কক্ষের দরজা খোলা রেখেছিল অর্থাৎ দরজা টানা ছিল; ছিটকানি আটকানো ছিল না। দরজা ভাঙা না থাকায় বিষয়টি সহজভাবে বুজা গেছে এবং জুয়েলের কাছ থেকে এটি নিশ্চিত হয়েছি। তবে জুয়েল ভেতর থেকে দরজা লক করায় মূলত প্রাণে বেঁচে ছিলেন। দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কাজ এগিয়ে নিচ্ছি আমরা।

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ডা. আসিবুল ইসলাম আসিব বলেন, জাহাজে সাত খুনের প্রত্যেকটা মরদেহের ময়নাতদন্ত আমি করেছি। প্রত্যেকেরই কানের একটু ওপরে মাথায় কোপ দিয়ে মারা হয়েছে। যে একজনকে ধরা হয়েছে, সে নেশাগ্রস্ত ছিল কিনা সন্দেহ। তার উগ্র আচরণের বহিঃপ্রকাশেই এমন কাণ্ড হতে পারে।

একজন সুস্থ ও স্বাভাবিক লোক কি এতগুলো মানুষকে রক্তাক্ত করে খুন করতে পারে? এ বিষয়ে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের মনোরোগবিদ্যা বিভাগের প্রধান ডা. এএম ফরিদুজ্জামান বলেন, ইরফানের মোটিভ কি ছিলে এবং সে কি সাইকোপ্যাথ কিনা সেটি জানা এ ক্ষেত্রে জরুরি। ২৬-২৭ বয়সের যুবকরা এ ধরনের খুন করার ভালো সম্ভাবনা থাকে। মূলত এ বয়সি যুবকদের যারা ‘এন্টি সোশ্যাল পার্সোনালিটি ডিজ-অর্ডারের মানুষ’ তারা দেশের বা সমাজের আইনকানুন মানতে চায় না। অর্থাৎ কোনো নিয়মে আবদ্ধ থাকতে চায় না। রাগ উঠলে এরা মারপিট, ভাঙচুর যে কোনো কিছু করতে পারে। পার্সোনালিটি যদি সিডিয়ার হয় সে ক্ষেত্রে এই বয়সি যুবকরা একজন সন্ত্রাসীতে পরিণত হতে পারে, কিংবা সে একজন সাইকোপ্যাথ হতে পারে। এই বয়সটাতে এদের অপরাধবোধ কাজ করে না। এরা যে কাজ করে, সেটা কেন করে সেটাও তারা জানে না বা বুজতে চায় না। এরা খুব ছোটখাটো বিষয়েও ভাঙচুর ও মারধর পর্যন্ত করতে পারে। তার মারধরের স্বীকার লোকটি মারা গেল কিনা সেটিও তারা বুজতে চায় না বা তার বিবেককে নিয়ন্ত্রণ করে না। আবার এ বয়সের ছেলেগুলো অনেক সময় তাদের রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। ইউরিন টেস্ট করলেই সে নেশা করত কিনা বেরিয়ে আসবে। ওই পার্সোনালিটি যুবকদের ক্রিমিনাল অ্যাক্টিভিটি থাকে। সিবিআর হলে মার্ডার করাটা স্বাভাবিক। সে মূলত রাগ কন্ট্রোল করতে না পেরেই এই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাতে পারে এবং এটা সুস্থ মস্তিষ্কে ঠান্ডা মাথাতেই করা সম্ভব।

এদিকে চাঁদপুর জেলা জজকোর্টের এপিপি অ্যাডভোকেট ইয়াসিন আরাফাত জানান, আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থন করে আকাশ মণ্ডল ওরফে ইরফান বিচারককে বলেন, মানুষ ভুল করে। আমিও ভুল করেছি। আমাকে ক্ষমা করে দিন।

এই সাত খুনের ঘটনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হরিণা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো. কালাম খান বলেন, ইরফান আমাদের কাছেই রয়েছে। সাত দিনের রিমান্ডের প্রথম দিনে তার থেকে অনেক তথ্যই পেয়েছি। বাকি দিনগুলোতে পূর্ণাঙ্গ তথ্য বের করব। আহত জুয়েলের সঙ্গেও আমার যোগাযোগ রয়েছে।

এদিকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌযান পরিবহণের চাঁদপুর নৌ সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের যুগ্ম পরিচালক শআ মাহফুজ উল আলম মোল্লা বলেন, অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত জাহাজটিতে পাইলট ছিলেন না। এমনকি তাতে স্কট, সিসি ক্যামেরা, ভিএইচএফ যন্ত্রপাতিও ছিল না। সে ক্ষেত্রে জাহাজটি কীভাবে এতদিন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে নদীতে চলাচল করেছে? সে নিয়েও কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করছি। কেননা, অবৈধ রেজিস্ট্রেশনবিহীন কার্গো জাহাজের বিরুদ্ধে প্রায়ই আমরা জরিমানাসহ আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে থাকি।

তিনি বলেন, ঘটনার খবর শুনেই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। পরে দেখলাম জাহাজটি নোঙর করা ছিল না, বরং চরে আটকে ছিল। ওটাতে পাইলটও ছিল না। যার কারণে নির্দিষ্ট চ্যানেলের বাইরে দেখতে পাই জাহাজটি। ইরফান খালাসি পদে কাজ করতেন। মূলত খালাসিরা সাধারণত লস্করের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। তারা জাহাজের ডেকে মালামাল স্থানান্তর করত এবং ডেকে বা যন্ত্রপাতি পরিষ্কার করে থাকে। কোনোভাবেই মাস্টারের ভূমিকায় জাহাজ চালানোর কথা না। তবে দেখে দেখে হয়তো জাহাজ কিছু সময় চালাতে পারে, তবে দক্ষ চালক বা মাস্টারের মতো কখনই চালাতে পারে না। এ জন্যই হয়তো ইরফান যে সময়টুকু জাহাজটি চালিয়েছে, সেই সময়েই জাহাজটি নির্দিষ্ট চ্যানেলের বাইরে চলে যায় এবং চরে আটকা পড়ে এবং নোঙর করা ছিল না।

 

এ বিষয়ে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন বলেন, ৭২০ টন ইউরিয়া সার ছিল কার্গো জাহাজটিতে। তা অক্ষত হওয়ায় এবং এগুলো সরকারি সার হওয়ায় দ্রুত তা ওই জাহাজ থেকে আনলোড করে স্থানান্তরিত করতে অন্য একটি জাহাজ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে ওই জাহাজ থেকে মাল আনলোডের কাজ শুরু হবে। তদন্ত টিমও তাদের কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। এর আগে আমরা আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে লাশগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি এবং জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতের প্রত্যেককে ২০ হাজার এবং নৌপুলিশের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টাকার চেক দিয়েছি।

 

তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত চাঁদপুরের এই সাত খুনের ঘটনা পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণে এবং রহস্য উন্মোচনে শ্রম মন্ত্রণালয় ৫ সদস্য, জেলা প্রশাসন ৪ সদস্যের এবং জেলা পুলিশ তিন সদস্যের পৃথক তদন্ত টিম গঠন করেছে। যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবেন।

 

উল্লেখ্য, গত ২২ ডিসেম্বর সকাল ৮টা থেকে ২৩ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার পর্যন্ত যে কোনো সময়ে চাঁদপুরের হাইমচরের ঈশানবালাস্থ মনিপুর টেক খালপাড় সংলগ্নে জাহাজে সাতজন খুনের ঘটনাটি ঘটেছে বলে মামলা হয়। এমডি আল বাখেরা কার্গো জাহাজটি ২২ ডিসেম্বর সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম কাফকো জেটি থেকে ইউরিয়া সার বোঝাই করে চাঁদপুর মেঘনা নদী হয়ে সিরাজগঞ্জ জেলার বাঘাবাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়। জাহাজটিতে মাস্টারসহ ৯ জন স্টাফ ছিল। ২৩ ডিসেম্বর সকালে খুনের ওই ঘটনা সামনে আসে। এতে এমডি আল বাখেরা জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়া, গ্রিজার সজিবুল ইসলাম, লস্কর মাজেদুল ইসলাম, শেখ সবুজ, আমিনুর মুন্সী, ইঞ্জিনচালক সালাউদ্দিন ও বাবুর্চি রানা কাজী খুন হন। এ ছাড়া গুরুতর আহত হন জাহাজটির সুকানি জুয়েল।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

খাঁটি মুসলমান হতে হলে পরিপূর্ণভাবে ইসলাম মেনে চলতে হবে-ছারছীনা পীর সাহেব
হরিণাকুন্ডুতে যুবদল সভাপতির উপর গুলি অল্পের জন্য রক্ষা
সচিবালয়ে আগুন, টঙ্গী হত্যাকাণ্ড ও ইসকনের আস্ফালন একই সূত্রে গাঁথা : যুব সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক
‘রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে বিকল্প সোলার সিস্টেম চালু করুন’
আসিফ মাহমুদের হেলিকপ্টারে ছয় দিনে ২৮ বার সফর বিতর্ক
আরও

আরও পড়ুন

খাঁটি মুসলমান হতে হলে পরিপূর্ণভাবে ইসলাম মেনে চলতে হবে-ছারছীনা পীর সাহেব

খাঁটি মুসলমান হতে হলে পরিপূর্ণভাবে ইসলাম মেনে চলতে হবে-ছারছীনা পীর সাহেব

জুলাই হতাহতের বিচার আদৌ হবে কিনা সংশয় স্বজনের মধ্যে

জুলাই হতাহতের বিচার আদৌ হবে কিনা সংশয় স্বজনের মধ্যে

হরিণাকুন্ডুতে যুবদল সভাপতির উপর গুলি অল্পের জন্য রক্ষা

হরিণাকুন্ডুতে যুবদল সভাপতির উপর গুলি অল্পের জন্য রক্ষা

সচিবালয়ে আগুন, টঙ্গী হত্যাকাণ্ড ও ইসকনের আস্ফালন একই সূত্রে গাঁথা : যুব সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক

সচিবালয়ে আগুন, টঙ্গী হত্যাকাণ্ড ও ইসকনের আস্ফালন একই সূত্রে গাঁথা : যুব সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে :পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে :পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সেই সুখরঞ্জন বালির ভারতে গুমের লোমহর্ষক কাহিনী

সেই সুখরঞ্জন বালির ভারতে গুমের লোমহর্ষক কাহিনী

খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন শাস্তি হলে হাসিনার সুযোগ নেই :অ্যাটর্নি জেনারেল

খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন শাস্তি হলে হাসিনার সুযোগ নেই :অ্যাটর্নি জেনারেল

থার্টি ফাস্ট নাইট নিষিদ্ধ করতে হবে আইন করে :জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ান

থার্টি ফাস্ট নাইট নিষিদ্ধ করতে হবে আইন করে :জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ান

হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার যুক্তরাষ্ট্রে পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই

হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার যুক্তরাষ্ট্রে পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের রহস্য নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের রহস্য নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন

সংস্কারের সঙ্গেই নির্বাচন প্রস্তুতি

সংস্কারের সঙ্গেই নির্বাচন প্রস্তুতি

‘রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে বিকল্প সোলার সিস্টেম চালু করুন’

‘রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে বিকল্প সোলার সিস্টেম চালু করুন’

আসিফ মাহমুদের হেলিকপ্টারে ছয় দিনে ২৮ বার সফর বিতর্ক

আসিফ মাহমুদের হেলিকপ্টারে ছয় দিনে ২৮ বার সফর বিতর্ক

বন্ধ রয়েছে পায়রা বন্দরে পণ্য খালাস কার্যক্রম

বন্ধ রয়েছে পায়রা বন্দরে পণ্য খালাস কার্যক্রম

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৫৩

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৫৩

নববর্ষ উদযাপনে ৭ বছরে শব্দদূষণ বেড়েছে ৭৪ শতাংশ

নববর্ষ উদযাপনে ৭ বছরে শব্দদূষণ বেড়েছে ৭৪ শতাংশ

হাসিনা পরিবারের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরুর পরই সচিবালয়ে আগুন : রিজভী

হাসিনা পরিবারের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরুর পরই সচিবালয়ে আগুন : রিজভী

হাসিনার ফ্যাসিজম নিয়ে সস্তা কথা টিকবে না : শফিকুল আলম

হাসিনার ফ্যাসিজম নিয়ে সস্তা কথা টিকবে না : শফিকুল আলম

চাঁদপুর মেঘনায় ড্রেজারসহ ২৮ জন আটক

চাঁদপুর মেঘনায় ড্রেজারসহ ২৮ জন আটক

ব্যাট হাতেও উজ্জ্বল অভিষিক্ত বশ,চালকের আসনে দক্ষিণ আফ্রিকা

ব্যাট হাতেও উজ্জ্বল অভিষিক্ত বশ,চালকের আসনে দক্ষিণ আফ্রিকা