বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মৃত্যুর ফাঁদ, কে বসালো ল্যান্ডমাইন?
২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৩৯ এএম | আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৪৩ এএম
বাংলাদেশ মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী বান্দরবনের নাইক্ষ্যংছড়িতে শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) পৃথক দুইটি ল্যান্ডমাইন বা স্থল মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে তিন জন বাংলাদেশি আহত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে দেশটির সামরিক জান্তা বাহিনীর টানা যুদ্ধের পর সীমান্তবর্তী ওই এলাকা বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দখলে এসেছে বলে দেশটির বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরেও বলা হয়েছে। এরই মধ্যে শুক্রবার স্থল মাইন বিস্ফোরণে তিনজন আহত হওয়ার পর নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি এলাকায়।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, "ওই তিনজন বাংলাদেশি অবচেতনভাবে কিংবা সচেতনভাবেই খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে সীমান্ত এলাকা পাড়ি অতিক্রম করার চেষ্টার করেছে বলেই হয়তো এমন ঘটনা ঘটেছে"।হঠাৎ কেন একদিনেই এরকম তিনটি ঘটনা ঘটলো এ নিয়ে জানতে বিবিসি বাংলা কথা বলেছেন, স্থানীয় বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনের সাথে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সেখানকার একজন প্রাক্তন চেয়ারম্যান নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তবর্তী এলাকা মিয়ানমারের অংশ সম্প্রতি আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে আসার পর বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পণ্য যেমন মিয়ানমারে যাচ্ছে। একই সাথে সে দেশ থেকে গরুসহ বিভিন্ন পণ্য বাংলাদেশে আসছে।
সাবেক ওই জনপ্রতিনিধি এটিও জানিয়েছেন যে, পণ্য আনা নেওয়ায় ওই সীমান্তের কিছু নির্দিষ্ট রুট দিয়ে অবৈধ পথে প্রবেশ করতে গেলে মিয়ানমারের বিদ্রোহী বাহিনীকে 'ঘুষ' দিতে হয়। "অমি যতটুকু জানি অনেকেই ঘুষ না দিয়ে চোরাকারবারি করতে গিয়ে বিকল্প পথ ব্যবহার করেন। শুক্রবার যারা গিয়েছিলেন তারা ওই বিকল্প পথে গিয়েই মাইন বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন"।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, সীমান্তে স্থল মাইনের উদ্দেশ্য শত্রুকে হত্যা করা না, শত্রুকে বাধাগ্রস্ত করা। এগুলো কেউ যদি স্থাপন করেও তাহলে একটি নির্দিষ্ট আইন মেনে করতে হয়। নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, "দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে মিয়ানমানমারে এখন যা আছে সেটা স্পষ্ট আর্ন্তজাতিক আইন অনুযায়ী মানবাধিকার লঙ্ঘন"।
শুক্রবার ভোরে উপজেলার আশারতলীর ফুলতলী সীমান্তের ৪৭-৪৮ নম্বর ও সাড়ে ১০টার সময় দোছড়ির ভালুখাইয়ার সীমান্তের ৪৯ নম্বর পিলার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দা ও গণমাধ্যমকর্মী মঈন খালেদ বিবিসি বাংলাকে জানান, প্রথম ঘটনাটি ঘটেছে সকাল ৭ টায় সীমান্তের ৪৬ ও ৪৭ পিলার নিকটবর্তী জামছড়ি পয়েন্টে। অপর ঘটনাটি ঘটেছে ৪৯ নম্বর সীমান্ত পিলার নিকটবর্তী বালুর পয়েন্ট এলাকায়।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার একটি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিবিসি বাংলাকে জানান, সম্প্রতি মিয়ানমার থেকে পাচার করে গরু আনা হচ্ছে বাংলাদেশে। কেউ কেউ আবার সুপারিও আনতে যাচ্ছে। শুক্রবার যারা সীমান্ত অতিক্রম করেছিলেন তারাও হয়তো এই উদ্দেশ্য নিয়েই সীমান্ত পাড়ি দিয়েছিলেন। পরে সেখানে মাটির নিচে থাকা স্থল মাইন বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন তিনি। এর মধ্যে একজনের পা পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বিবিসি বাংলাকে বলেন, সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অনেকে গাছ কাটতে যায়, অনেকে অন্য নানা কারণে যায়। কিন্তু শুক্রবার ওনারা কি উদ্দেশ্যে গেছে সেটি আমার জানা নেই"। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বিবিসি বাংলাকে বলেন, "এত লম্বা সীমান্ত। বিজিবির লজিস্টিকের সমস্যা আছে। বিজিবি তো প্রত্যেক পয়েন্টে দাড়িয়ে থাকতে পারে না। যে সব পয়েন্টে বিজিবির নজরদারির ঘাটতি থাকে সে সব পয়েন্টে নাগরিকরা ক্রস করে। এ ধরনের ঘটনা ঘটে"।
গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে স্থল মাইন বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনা ঘটছে। বিশেষ করে ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা সংকটের সময়ে স্থল মাইন বিস্ফোরণের খবর বেশি আসতে শুরু করে সীমান্ত থেকে।রাখাইন রাজ্য থেকে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে রোহিঙ্গারা পালিয়ে আসার সময় সীমান্তবর্তী অঞ্চলে স্থাপন করা অ্যান্টি-পার্সোনেল মাইন বিস্ফোরণে গত কয়েক বছর হতাহতের ঘটনাও ঘটছে। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, সাধারণত যুদ্ধক্ষেত্রে হত্যাযজ্ঞ চালাতে অ্যান্টি-পার্সোনেল মাইন ব্যবহৃত হয়।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে,মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী এখনও বাংলাদেশ সীমান্তে স্থল মাইন পুঁতে রাখছে যা সেখান থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জীবনের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে সংস্থাটি বলেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বাংলাদেশের সঙ্গে দেশটির সীমান্তের মূল পয়েন্টগুলোতে ল্যান্ডমাইন পুঁতেছে। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, নিষিদ্ধ এ্যান্টি-পার্সোনাল মাইন যুদ্ধক্ষেত্রে শুধুমাত্র মানুষ নিধনের জন্য ব্যবহৃত হয়, যা ট্যাংক বিধ্বংসী মাইন থেকে আলাদা।
"মাইনের উদ্দেশ্য কিন্তু শত্রুকে হত্যা করা না। শত্রুকে বাধাগ্রস্ত করা। সে যেন আমার সীমানায় আসতে না পারে। যদি কেউ আসতেও চায় সে যেন সেটি অপসারণ করে তারপর আসে। এই সময়টুকু অন্তত দেয়া হয় যাতে শত্রু পক্ষকে প্রতিহত করার প্রস্তুতিটুকু নেয়া যায়।প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশে সীমান্ত সীমান্ত এলাকার বিস্তৃতি প্রায় ২৭১ কিলোমিটার। ২০১৭ সালে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ঢল নামার পর সীমান্তে স্থল মাইন স্থাপনের পর বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে মিয়ানমারের কাছে। গত বছরের জানুয়ারি থেকে রাখাইনে আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর টানা লড়াই চলে।
মিয়ানমারের গণমাধ্যমের খবর বলছে, আগে রাখাইনসহ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলো মিয়ানমার বাহিনীর দখলে থাকলেও টানা যুদ্ধের পর সেসবের নিয়ন্ত্রণ চলে এখন বিদ্রোহী আরাকান আর্মির হাতে। নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ মনে করছেন, সীমান্তের ওপারের এলাকাগুলোর দখল নিলেও আরাকান আর্মির মধ্যে এক ধরনের ভয় কাজ করছে যে দেশটির সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী এটির নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চেষ্টা করতে পারে।
"আরাকান আর্মির দখল থেকে ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ নিতে যৌথ অভিযান হতে পারে এমন আশঙ্কা রয়েছে বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর। এজন্য মিয়ানমার জান্তা বাহিনী আবারো অভিযান চালাতে পারে। মূলত এমন অভিযান যেন না চালাতে পারে বা সেটিকে নিয়ন্ত্রণে নেয়ার জন্য এটা করতে মাইন পুতে রেখে প্রতিহত একটা কৌশল হতে পারে আরাকান আর্মির", বলছিলেন নিরাপত্তা বিশ্লেষক জনাব আহাম্মেদ।তবে সীমান্ত এলাকা বিদ্রোহীদের হাতে চলে যাওয়ার আগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও সীমান্তে স্থল মাইন স্থাপনের অভিযোগ উঠেছিল।রোহিঙ্গারা যাতে ফিরে যেতে না পারে, সেজন্য এসব স্থল মাইন স্থাপন করা হয়েছিল বলে তখন বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছিল।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, মিয়ানমার কোন বাহিনী স্থল মাইনের ক্ষেত্রে কোন নিয়ম মানেনি। যে কারণে এই স্থল মাইনে বেসামরিক লোক হতাহতের ঘটনা ঘটছে। সীমান্তবর্তী বান্দরবনের নাইক্ষ্যংছড়ির একটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিবিসি বাংলাকে বলেন, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের সময় রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় এখন ৭-৮ বছর আগে কিছু মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এমন কোন ঘটনার কথা তিনি শোনেন নি।
তাহলে হঠাৎ কেন এই স্থল মাইনে বিস্ফোরণে আহতের ঘটনা ঘটলো। নতুন করে মিয়ানমারের ভেতরে কেন মাইন স্থাপন করা হলো সেটি নিয়ে প্রশ্ন তারও। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, কেউ যদি মাইন স্থাপন করতে চায় তাহলে একদম নিয়ম মেনেই তা করা উচিত।
বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, "প্রত্যেকটা মাইন ফিল্ডকে সুনির্দিষ্টভাবে তারকাটার বেড়া দিতে হবে। সেখানে একটা সাইন পোস্ট দিতে হবে। হলুদের ওপর কালো দিয়ে লিখতে হয়। যা দেখে দুর থেকে দেখে মানুষ বুঝতে পারে"। কিন্ত বিদ্রোহী আরাকান আর্মি যদি এই মাইন স্থাপন করেই সেটা কোন উদ্দেশ্য নিয়ে করছে? এমন প্রশ্ন ছিল নিরাপত্তা বিশ্লেষক জনাব আহমেদের কাছে।
জবাবে তিনি বলেন, "নুইসেন্স মাইন্ড বা অঘটন ঘটাতেই এটি স্থাপন করা হয়েছে। হয়তো আরাকান আর্মির এমন কোন পরিকল্পনা করে রেখেছে যেখানে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর পাল্টা অভিযানে যাবে তাদেরকে প্রতিহত করেই এলোমেলোভাবে মাইন স্থাপন বা ফেলে রাখা হয়েছে। সেই জায়গা থেকে এটা হয়তো তারা করছে"। তবে গোপনে মাইন স্থাপনের বিষয়টি একেবারেই আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকরা।
স্থল মাইন নিষিদ্ধকরণ চুক্তি, যেটা অটোয়া কনভেনশন নামে পরিচিত, সেই চুক্তি অনুযায়ী কোন দেশের স্থল মাইন ব্যবহার, মজুদ, উৎপাদন, ও হস্তান্তর নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি মিয়ানমার, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরান, ইসরায়েলসহ আরো কয়েকটি দেশ। বাংলাদেশসহ ১৬৪টি দেশ এখনো পর্যন্ত এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন বাংলাদেশকে এখন এই বিষয়টি 'কূটনৈতিক চ্যানেলে' সামাল দিতে হবে। নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, "বাংলাদেশের এখন উচিত অবশ্যই অবশ্যই গোয়েন্দা কার্যক্রম বাড়ানো। সীমান্ত এলাকার কোথায় কোথায় মাইন থাকতে পারে সেটি গ্রাম বাসিকে জানাতে পারে তারা"। এক্ষেত্রে স্থানীয় এনজিওগুলোর মাধ্যমে সচেতনতা বাড়ানোর পরামর্শাও তার।
মাইন স্থাপনের বাইরেও গত এক বছর ধরে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তের টেকনাফ, উখিয়া, নাইক্ষ্যংছড়ি এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কে রয়েছে প্রতিবেশী দেশের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধের কারণে। সে দেশের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ হলেও বাংলাদেশের বাসিন্দারা আহত হচ্ছেন, এমন কি সীমান্তবর্তী নাফ নদী দিয়ে বাংলাদেশের চলাচলও প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।
এ অবস্থায় এই সংকট কাটাতে বাংলাদেশকে শক্ত হয়ে প্রতিবাদ জানানো এবং কৌশল গ্রহণের পরামর্শও দিচ্ছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। নিরাপত্তা বিশ্লেষক জনাব আহাম্মদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, "হলিস্টিক অ্যাপ্রোচ বা বড় পরিসরে উদ্যোগ গ্রহণ না করলে এই সংকট থেকে উত্তরণ বেশ কঠিন"। পাশাপাশি সীমান্ত এলাকায় তীক্ষ্ম নজরদারি বাড়ানোরও পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। তথ্যসূত্র : বিবিসি বাংলা
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সনাতন ধর্মই ভারতের জাতীয় ধর্ম : যোগী আদিত্যনাথ
হাজার হাজার ফিলিস্তিনি গাজার চেকপয়েন্টে অপেক্ষমাণ: জাতিসংঘ
মধ্যরাতে তোপের মুখে হাসনাত আবদুল্লাহ
মধ্যরাত থেকে সারা দেশে বন্ধ হতে পারে ট্রেন চলাচল
দূষণের শীর্ষে ঢাকার বাতাস আজ ‘দুর্যোগপূর্ণ’, দ্বিতীয় স্থানে লাহোর
সংঘর্ষের পর এবার ঢাকা অবরোধের ঘোষণা ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের
গাজার উত্তরে ফেরার অনুমতি দিল ইসরায়েল, লেবাননে যুদ্ধবিরতি বাড়ল ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত
শিক্ষার্থীদের দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় যা বললেন ঢাবি উপাচার্য
ছাদের কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি করা সেই এসআই গ্রেফতার
গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৭ হাজার ৩০০
মঞ্চে আসছে সুফিবাদী নাটক 'পাখিদের বিধানসভা; কেমন চলছে পাখিদের শেষ সময়ের প্রস্তুতি?
ভ্যালেন্সিয়াকে গোলবন্যায় ভাসালো বার্সা
বিবর্ণতা কাটিয়ে ইউনাইটেডের স্বস্তির জয়
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান গ্রেফতার
রোনালদোর গোলে আল নাসেরের সহজ জয়
মৌলভীবাজার সীমান্তে বাংলাদেশীকে কুপিয়ে হত্যা করল ভারতীয়রা
আজ চরমোনাই পীরের সঙ্গে বৈঠক করবেন মির্জা ফখরুল
৭ কলেজের অধ্যক্ষদের সঙ্গে জরুরি সভা ডেকেছে ঢাবি উপাচার্য
সাকিবকে ছাড়িয়ে তাসকিনের নতুন রেকর্ড
সোমবার ঢাবির পরীক্ষা-ক্লাস স্থগিত