বিকল্প কৃষি এনে দিতে পারে সমৃদ্ধি
২৭ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:০১ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:২৫ পিএম

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এদেশের শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ গ্রামে বসবাস করে। গ্রাম এলাকায় কম বেশি শতকরা ৬০ ভাগ এবং শহর এলাকায় কম বেশি শতকরা ১১ ভাগ মানুষের কৃষি খামার রয়েছে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ১১.৫ শতাংশ এবং কৃষিখাতের মাধ্যমে ৪২.৬২ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। সনাতন পদ্ধতিতে চাষের বদলে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এখাতে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য ধান, গম, ভুট্টা, আলুসহ নানা ধরনের শস্য উৎপাদনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি অগ্রহসরমান কৃষকরা নানারকম সবজি, ফুলও চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছে। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন কৃষক পরিবারগুলো লাভবান হচ্ছে তেমনি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাও মজবুত হচ্ছে। অনেক ধরনের প্রতিকূলতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করেও বাংলাদেশ বিগত ৫০ বছরে খাদ্য উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করছে। ক্রমহ্রাসমান কৃষি জমি, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ ও চাহিদা বিবেচনায় কৃষকরাই আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
পতিত জমির ব্যবহারের মাধ্যমে ফসলের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির চেষ্টার পাশাপাশি মৌসুমি পতিত জমিকে আবাদের আওতায় এনে উৎপাদন বৃদ্ধি, বসতবাড়িসহ অন্যান্য পতিত জায়গায় অনেকেই সবজি ও ফলের বাগান করছে। শস্য বহুমুখীকরণের মাধ্যমে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরনে এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য শহরে এবং গ্রামে এখন অনেকেই ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙিনায় চাষাবাদ শুরু করছে।এসব কাজে সংশ্লিষ্ট এলাকার কৃষি কর্মকর্তা সব ধরনের সহায়তা করে থাকে।
ছাদবাগান বা বাড়ির আঙিনায় টবে ড্রাগন ফলের চাষ এখন খুব জনপ্রিয়। ড্রাগন ফলটি মুলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম এবং আমেরিকা থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করার জন্য আনা হয়। নরম শাঁস ও মিষ্টি গন্ধযুক্ত গোলাপি এবং লাল বর্ণের এই ফল খেতে খুব সুস্বাদু। এই ফল ভিটামিন সি, মিনারেল পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং ফাইবারের উৎকৃষ্ট উৎস। ড্রাগন ফল সারা বছরই চাষ করা যায়। তবে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে চারা রোপণ করলে বেশি ভালো ফল পাওয়া যায়। সব মাটিতেই ড্রাগন ফলের চাষ করা যায়। চারা রোপণে এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে ফল পাওয়া যায়। গাছে ফুল ফোটার মাত্র ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়। ড্রাগন ফলের বাজার মূল্য অন্যান্য ফলের তুলনায় বেশি। তাই যে কেউ এই ফলের চাষ করে খুব সহজেই লাভবান হতে পারে।
বাড়ির ছাদে টবে বা বাড়ির আঙ্গিনার যে কোন জায়গায় খুব সহজেই পুদিনা পাতা চাষ করা যায়। প্রায় সব ধরনের মাটিতেই পুদিনা চাষ করা যায়। টবে পুদিনা পাতা চাষ করলে অন্তত ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি সাইজের মাটির টব বা ট্রে’র ব্যবহার করা যেতে পারে। টবের মাটি রোদে কিছুটা শুকিয়ে গেলে এর উপর পুদিনা পাতার কাটিং একটা একটা করে নির্দিষ্ট দূরত্বে লাগিয়ে দিতে হবে। ছায়াযুক্ত স্থানে বা ঘরের ভেতরে ও টবে পুদিনা চাষ করা যায়। পুদিনা গাছের জন্য খুব বেশি আলোর প্রয়োজন হয় না। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে পুদিনা পাতা মিশ্রিত পানি দিয়ে কুলি করলে উপকার পাওয়া যায়। গরমের সময় খুশকির সমস্যা নিরসনে পুদিনা পাতা চটকে গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করলে উপকার পাওয়া যায়। পুদিনার পাতা হজম শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে। কোন কারণে পেটে গ্যাস জমে গেলে পুদিনা পাতার দুই চামচ রস সামান্য লবণ ও লেবুর রসের সাথে হালকা পানি মিশিয়ে খেলে পেটে বদহজম বা গ্যাসের সমস্যা দূর হয়। পুদিনার অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান ত্বকের যে কোন রকম সংক্রমণ ঠেকাতে ভূমিকা রাখতে পারে। এই গুলো ছাড়ও হার্টের অসুখ দূর করতে পুদিনা পাতা অনেক উপকারী,এটি রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে। পুদিনা চাষ লাভজনক।
চুইঝাল লতাজাতীয় ভেষজগুণ সম্পন্ন গাছ। চুইয়ের বোটানিক্যাল নাম পেপার চাবা। লতা সুযোগ পেলে ৪০ থেকে ৫০ ফুট পর্যন্ত বাড়ে। পাতা ২ থেকে ৩ ইঞ্চি লম্বা হয়। হার্টের মতো আকার। নতুন অনেকেই চুইপাতা গোলমরিচ পাতার সাথে বা পানপাতার সাথে মিলিয়ে ফেলেন। কেননা দেখতে তাদেরই মতো। পুরুষ স্ত্রী ফুল আলাদা লতায় জন্মে। পরাগায়ন প্রাকৃতিকভাবেই সম্পন্ন হয়। ফুল লাল লম্বাটে দূর থেকে দেখতে অনেকটা মরিচের মতো। এর কা-, শিকড়, শাখা, প্রশাখা সবই মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চুই সাধারণত দুই প্রকার। একটির কা- আকারে বেশ মোটা ২০ থেকে ২৫ সেন্টিমিটার, অন্যটির কা- চিকন, আকারে ২.৫ থেকে ৫ সেন্টিমিটার। চুই গাছ ১০ থেকে ১৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। দীর্ঘদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকে। চুইঝাল গ্রীষ্ম অঞ্চলের লতাজাতীয় বনজ ফসল হলেও দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব দেশে খুব ভালোভাবে জন্মে। বিশেষ করে ভারত, নেপাল, ভুটান, বার্মা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড চুইচাষের জন্য উপযোগী। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে খুলনা, যশোর, বাগেরহাট, সাতক্ষীরায় চুইঝাল বেশ জনপ্রিয় এবং দেশের সিংহভাগ চুইঝাল সেখানেই আবাদ হয়। এসব এলাকাতে চুইঝালের কা-, শিকড় পাতার বোঁটা রান্নার সাথে ব্যঞ্জন হিসেবে এবং ঔষধি পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে মাংস, মাছ, ডালের সাথে মিশিয়ে রান্না করা হয়। আমাদের দেশে ফল খাওয়া হয় না। চুইঝাল ব্যবহার করলে তরকারিতে মরিচ ব্যবহার করতে হয় না। মরিচের বিকল্প হিসেবে চুইকে ব্যবহার করা যায় অনায়াসে। এটি তরকারিতে ব্যবহার করলে তরকারির স্বাদ বেড়ে যায়। কাঁচা অবস্থায় চিবিয়েও চুই খাওয়া যায়। চুইয়ের লতাকে শুকিয়ে গুঁড়া করেও দীর্ঘদিন রাখা যায় এবং প্রয়োজনীয় বা সংশ্লিষ্ট কাজে ব্যবহার করা যায়। চুইলতার শিকড়, কা-, পাতা, ফুল ফল সব অংশই ভেষজগুণ সম্পন্ন এবং গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ পুরো গাছ উপকারী। অন্য গাছের আশ্রয় নিয়ে এরা বেড়ে উঠে। তাছাড়া মাটিতে লতানো ফসল হিসেবেও বেড়ে তাদের বৃদ্ধি ঘটায়। ১০ থেকে ১২ মাসের মধ্যেই লতা কাটা যায়। সাধারণ যতেœই চুই বেড়ে ওঠে। খুব বেশি ব্যবস্থাপনা, যতœআত্তির প্রয়োজন হয় না। অতি সাধারণভাবে বলতে গেলে খরচবিহীন এদের চাষ করা যায় এবং আশাতীত লাভ পাওয়া যায়। পাহাড়ি এলাকায় চুই প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে। শুকনো এবং কাঁচা উভয় অবস্থায় চুই বিক্রি হয়। বর্তমানে প্রতি কেজি কাঁচা চুইঝাল অঞ্চল ভেদে ৭০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।
মৌচাষ খুব সহজেই করা যায। এটি খুব লাভজনক। মৌচাষের মাধ্যমে মধু আহরণে সমৃদ্ধি ও মধুভিত্তিক কৃষিজ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। আমাদের দেশে সরিষা, ধনিয়া, তিল, কালিজিরা, লিচুসহ আবাদ হয় কম বেশি ৭ লাখ হেক্টর জমিতে বা বাগানে। এর মাত্র ১০ শতাংশ জায়গায় মৌ বাক্স বসিয়ে মধু আহরণ করা হয়। কম বেশি ২৫ হাজার মৌ-চাষিসহ মধু শিল্পে জড়িত প্রায় ২ লাখ মানুষ। উৎপাদন হয় প্রায় ৬ হাজার টন মধু। ফসলের এই পুরো সেক্টরটিকে মধু আহরণের আওতায় আনতে পারলে ফসলের উৎপাদন দ্বিগুণেরও বেশি হবে। দেশে এখন প্রায় সাড়ে ছয় লাখ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ হয়। পুরো সরিষার মাঠ মধু সংগ্রহের আওতায় আনা গেলে উৎপাদন যেমন বাড়বে, তেমনি ভোজ্যতেলের আমদানি নির্ভরতাও কমবে।মধু এখন রফতানি পণ্য তালিকায় নাম লিখিয়েছে। জাপানে আমাদের মধু রপ্তানি হচ্ছে।
বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকাই জলাবদ্ধপ্রবণ। যেখানে সাধারণত কোনো ধরনের ফসল ফলানো যায় না, এমন এলাকার জন্য সবচেয়ে ভাল হল ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি চাষ। ভাসমান এ পদ্ধতিকে স্থানীয় ভাষায় বলে ধাপ পদ্ধতি বা বেড় পদ্ধতি। পানিতে ভাসমান বলে ভাসমান পদ্ধতি। আর কচুরিপানা টেপাপানা দিয়ে ধাপে ধাপে এ কাজটি সাজানো হয় বলে ধাপ পদ্ধতিও। বর্ষায় এসব এলাকার হাজার হাজার হেক্টর নিচু জমি পানিতে ডুবে থাকে। জলাবদ্ধতা আর কচুরিপানা অভিশাপ কৌশলের কারণে পরিণত হলো আশীর্বাদে। ধারণা করা হয়, পদ্ধতিটি প্রথম শুরু হয় বরিশাল অঞ্চলে। ভাসমান বীজতলায় পেঁপে, লাউ, কুমড়া, শিম, বরবটি, টমেটো, বেগুন, করলা, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, বাঁধাকপি, ফুলকপি, সবুজ ফুলকপি, শসার চারা উৎপাদন এবং লাউশাক, লালশাক, পালংশাক, ডাঁটাশাক বা সাদা শাকের চাষও করা হয়। শুকনো মৌসুমে পানি সরে গেলে সেসব কচুরিপানার ধাপ জমিতে মিশে জৈব পদার্থের অতিরিক্ত জোগান দেয়। জমি হয় উর্বর। শুকনো মৌসুমে এখানকার মানুষরা চাষ করে বোরো ফসল।
পৃথিবীর অপূর্ব সুন্দর গাছের মধ্যে নারিকেল একটি। এ গাছের ফলসহ প্রতিটি অঙ্গ ছোট-বড় শিল্পের মাধ্যমে বা সরাসরি জনজীবনে কাজে লাগে। আমাদের দেশে নারিকেলের যেসব জাতের প্রচলন আছে, তা মূলত লম্বা ও কম উৎপাদনশীল। এসব গাছে ফলন আসতে ৮ থেকে ৯ বছর সময় লাগে। পক্ষান্তরে উচ্চফলনশীল ওপি (খাটো) জাতের নারিকেলের ফলন আসতে সময় লাগে মাত্র ৩ থেকে ৪ বছর। ভিয়েতনাম থেকে আনা উচ্চফলনশীল এ নারিকেলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। শেরপুরের নকলা উপজেলার কৃষকরা এ নারকেল গাছ রোপণ করে বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়েছে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে এ নারকেল চাষ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
স্ট্রেবেরি একটি সুস্বাধু ফল। ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশে এই ফলের চাষ হয়। এখন বাংলাদেশে এই ফলের জনপ্রিয়তা ও চাষ দুটোই দিনদিন বাড়ছে। রংপুর, রাজশাহী, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও পার্বত্য অঞ্চলে এ ফলের চাষ হয়। ১৯৯৬ সালে স্ট্রবরেরি আগমন ঘটে বাংলাদেশে এবং ২০০৭ সাল থেকে বাণজ্যিকি ভিত্তিতে শুরু হয়েছে এর চাষ। রাবি-১, রাবি-২ এবং রাবি-৩ নামে তিনটি স্ট্রবেরি জাত ২০০৭ সালে উদ্ভাবন করা হয়। পরে ওই বছরই বাণিজ্যিক ভিত্তিতে স্ট্রবেরি চাষ শুরু হয়।
কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ একটি সেক্টর। বর্তমানে গ্রমাঞ্চলে পুরুষ মহিলাদের সম্মিলিত বিনিয়োগে চলছে কৃষি কাজ। আর এর মাধ্যমে সৃষ্টি হচ্ছে দেশের এক প্রতিশ্রুত ইতিহাস আর সমৃদ্ধির হাতছানি। আমাদের জমি অনেক ভালো। আমরা সারা বছর ধরে উৎপাদন করতে পারি। আমাদের দেশের মানুষের আয় কম। একটু বেশি উৎপাদন হলে চাষি দাম পায় না। কৃষিকে প্রকৃত বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তর, বাজারজাতকরণ এবং রপ্তানি এখন সময়ের দাবি। বিশ্বের সর্বাধিক জনবহুল দেশ এবং সে সাথে একটি সম্ভাবনাময় বড় বাজার আছে আমাদের। অভ্যন্তরীণ সম্ভাবনাময় বাজারের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও বাংলাদেশের প্রবেশের বিশাল সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে। আর সেই সম্ভবনা ও সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নকে তরান্বিত করতে হবে।
লেখক: কৃষিবিদ
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

বিস্ফোরণে প্রকম্পিত পোর্ট সুদান, নতুন করে দানা বাঁধছে মানবিক বিপর্যয়

খালেদা জিয়ার আগমনী অভ্যর্থনায় অংশগ্রহণকারীগণকে ধন্যবাদ: বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন

বছর জুড়ে শিশুর টিকার সংকট, অভিভাবদের দুশ্চিন্তা

গাজায় ইসরাইলি হামলা চলছেই, যুদ্ধবিরতি ‘অর্থহীন’ জানালো হামাস

নরসিংদীতে দাফনের ৬ মাস পর সাবেক পৌর কমিশনারের মরদেহ উত্তোলন

চিকিৎসাধীন মাকে দেখতে আজই হাসপাতালে যাচ্ছেন ডা. জোবাইদা

হেঁটে ফিরোজায় ঢুকলেন খালেদা জিয়া

বহুল আলোচিত তালার ইউএনওকে রংপুরে বদলি

সালথায় আমগাছে ঝুলছিল যুবকের ঝুলন্ত লাশ

পঞ্চগড়ে সাবেক ডিসি-এসপি ও এমপি-মন্ত্রীর নামে হত্যা মামলা

চার খাতে এডিবির কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা

ঝিনাইদহে বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ১ জন নিহত, আহত-১

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন : প্রেস সচিব

ইরান-ভারত-পাকিস্তান কূটনীতি, উত্তেজনা প্রশমনে মধ্যস্থতার পথে আব্বাস আরাগচি

এটিএম আজহারের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মুলতবি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

মেট গালায় কিয়ারার ঐতিহাসিক মূহুর্ত উদযাপন;গ্লো ছড়িয়েছে বেবিবাম্প

সেই বাবুর্চির হাতে খালেদা জিয়া-দুই পুত্রবধূর জন্য বিশেষ রান্না

পুলিৎজার জিতলেন ফিলিস্তিনি লেখক মোসাব আবু তোহা, গাজার রক্তাক্ত গল্পে বিশ্বজয়