আবহাওয়ার বিরূপ পরিবর্তন ও করণীয়

Daily Inqilab আফতাব চৌধুরী

০১ মে ২০২৪, ১২:১১ এএম | আপডেট: ০১ মে ২০২৪, ১২:১১ এএম

পৃথিবী জুড়ে শুরু হয়েছে আবহাওয়া এবং পরিবেশগত ব্যাপক পরিবর্তন। এসব পরিবর্তন আমাদের জন্য কোন শুভ বার্তা বয়ে আনছে না। এসব হচ্ছে, নেতিবাচক পরিবর্তন। বিশ্ব আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ৮টি দেশের উপকূলীয় এলাকায় বিরুপ পরিবেশগত প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী ইতিমধ্যেই করা হয়েছে। ওয়াশিংটনের আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা সম্প্রতি এক গবেষণার পর হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, বিশ্ব্যব্যাপী বায়ুমন্ডলে উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। উষ্ণতা বৃদ্ধি প্রাপ্ত অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দেবে। দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার লাখ লাখ লোক ‘পরিবেশগত উদ্বাস্তুতে’ পরিণত হবে। তারা বলেছন, উন্নত পরিবেশ, দূষণরোধ প্রযুক্তির দ্রুত ব্যবহারের মাধ্যমে সম্ভাব্য দূর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি লাঘব হতে পারে। ওয়াশিংটনস্থ আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় ২৭ মাস ব্যাপী ৬০ জন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ এবং ৮টি এশীয় দেশের সরকার এ জরিপ কাজে অংশগ্রহণ করেন। ওয়াশিংটন আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের জরিপে বলা হয়েছে, উপকূলের ব্যাপক এলাকা সাগরের স্ফীত পানিতে নিমজ্জিত হবে এবং ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হবে। মিষ্টি পানির প্রবাহে লবণাক্ত পানি প্রবেশ করবে। উপকূলীয় ব্যাপক এলাকায় মৎস্য উৎপাদন হ্রাস পাবে এবং ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির প্রকোপও বৃদ্ধি পাবে। দক্ষিণাঞ্চলীয় ৮টি দেশ বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইনে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ বসবাস করে। বিশ্বব্যাপী বায়ুমন্ডলের উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে সৃষ্ট গ্রীন হাউস প্রতিক্রিয়ায় মারাত্মক ক্ষতির শিকার হবে পূর্ব এশিয়ার এই দেশগুলো।

‘গ্রীন হাউস এফেক্ট’ এর জন্য বন উজাড়কেই প্রধান কারণ বলে গণ্য করা হয়। একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও পরিবেশকে সুন্দর-সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখতে দেশের মোট আয়তনের শতকরা ২৫/৩০ ভাগ বনভূমি থাকা অত্যাবশ্যক। আমাদের দেশে বনভূমির পরিমাণ সরকারী হিসাব মতে, শতকরা ১৬ ভাগ। প্রকৃতপক্ষে বনভূমির পরিমাণ আরও অনেক কম হবে। দেশে বনভূমির এই অস্বাভাবিক হ্রাসের কারণে বাংলাদেশের জলবায়ু ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদ কর্তৃক পরিচালিত ‘বাংলাদেশে গ্রীণ হাউসের প্রভাব এবং আবহাওয়ার পরিবর্তন’ শীর্ষক গবেষণা গ্রন্থে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জলবায়ু ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে। গত শতাব্দীর শেষ দিকের তুলনায় গড় তাপমাত্রা বর্তমানে ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে। এখন জলবায়ু ঠান্ডা হবার কোন প্রবণতা নেই বলে গবেষণা গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে। এভাবে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকলে ২০৩১ সাল নাগাদ দেশে বর্তমানের তুলনায় তাপমাত্রা ১ থেকে ১.৫ জিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২০৫০ সার নাগাদ ১.৫ থেকে ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে বলে ধারণা কর হচ্ছে। উচ্চ তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রবণতার সঙ্গে সঙ্গে বর্ষা ঋতুও দীর্ঘায়িত হতে পারে।

গবেষণা থেকে জানা যায়, গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনার পানি বিভাজন এলাকাতে ভবিষ্যতে বৃষ্টিপাতের বৃদ্ধি দেশে বন্যার ভয়াবহতা বাড়বে। বেশি বৃষ্টিপাত নদীর প্রবাহ বাড়িয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠ বৃদ্ধির জন্যে উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততার অনুপ্রবেশকে প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। তবে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠ বৃদ্ধি পেলে বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

দেশের অন্যতম প্রধান এই বনভূমি এখন ধ্বংস এবং বিপর্যয়ের মুখে। সুন্দরবন বাংলাদেশের সমগ্র বনভূমির প্রায় ১৭.৭৩ শতাংশ। মানুষের লোভ আর বিভিন্ন অপকর্মের কারণে সুন্দরবন তার সৌন্দর্য হারাচ্ছে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিনষ্ট হচ্ছে। ফারাক্কা বাঁধ দেশকে শুধু পানি শূন্যই করেনি, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে প্রায় মরুভূমিতে পরিণত করেছে। সামগ্রিক প্রাকৃতিক পরিবেশকে বিনষ্ট করছে। ফারাক্কার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বনভূমি সুন্দরবন অঞ্চলে। এ বাঁধের কারণে পদ্মা নদীর পানির সরবরাহ ও নাব্য কমে যায়। ফলে সুন্দরবনে প্রবাহিত শাখা নদীগুলোর মধ্য দিয়ে সমুদ্রের লবণাক্ত পানি অভ্যন্তরভাগে বহুদূর পর্যন্ত প্রবেশ করে। এর ফলে সুন্দরবনের অন্যতম প্রধান বৃক্ষ কম লবণাক্ততায় টিকে থাকার উপযোগী উদ্ভিদ সুন্দরী গাছ মরে যাচ্ছে। এছাড়া, মানুষের সচেতনতার অভাবে সুন্দরবনসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের বনভূমি মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন। আমরা দিন দিন গ্রীন হাউস এফেক্টের নির্মম শিকারে পরিণত হতে চলেছি। দেশের বনাঞ্চলগুলোর সম্পদের অধিক ও অনিয়ন্ত্রিত আহরণ পরিবেশ ও প্রতিরোধের জন্য মারাত্মক হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফারাক্কা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নদীর নাব্য সংকটের কারণে দেশের পরিবেশ ভারসাম্যহীনতার শিকার হচ্ছে।
প্রকৃতপক্ষে নির্বিচারে গাছ কাটার কারণে সুন্দরবনসহ দেশের অন্যান্য বনাঞ্চল হুমকির সম্মুখীন। শুধু পরিবেশ নয়, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও বনভূমির অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। দিনে দিনে যে পরিমাণ গাছ কাটা হচ্ছে, তার এক-চতুর্থাংশও রোপন করা হচ্ছে না। গাছ লাগানো হলেও প্রাথমিক পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অসংখ্য চারাগাছ মারা যাচ্ছে। বিশ্ব পরিবেশ বিজ্ঞানীদের অভিমত অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকা সমুদ্র গর্ভে তলিয়ে যেতে পারে। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, কুমিল্লা, সিলেটসহ দেশের অন্যান্য শহরও অব্যাহত পাহাড় কাটার কারণে বৃষ্টির সঙ্গে বালি পড়ছে আবাদযোগ্য জমিতে। পানি নিষ্কাশনের খালগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে। এতে বন্যা সর্বগ্রাসী রূপ ধারণ করছে। লাখ লাখ মানুষ জলাবদ্ধতার শিকার হচ্ছে। এছাড়া, নির্বিচারে পাহাড় কাটার ফলে ভূমিধসে প্রাণ হারাচ্ছে অনেক ছিন্নমূল মানুষ। নিজেদের প্রয়োজনেই এখন পাহাড় অক্ষত রাখা প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।

সবুজ বুক্ষরাজি এবং শ্যামল প্রকৃতি প্রাণীদের বাঁচিয়ে রাখছে অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং আমাদের নিঃশ্বাসের সাথে বের হওয়া বিষাক্ত কার্বন-ডাই-অক্সইড গ্যাস গ্রহণ করে। অথচ আমরা অবিবেচকের মতো পরিবেশ রক্ষাকারী বৃক্ষরাজি, বনভূমি ও পাহাড় উজাড় করে চলেছি। পরিবেশবিদদের মতে, এক হেক্টর সবুজ বনভূমি ৩.৭ টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে এবং ২ টন অক্সিজেন ত্যাগ করে। অনিয়ন্ত্রিত বৃক্ষ নিধনের ফলে এই পরিমান কার্বন-ডাই-অক্সইডের বাতাসে মিশে প্রকৃতিকে করছে শুষ্ক ও গরম। যেসব স্থানে কাঠের বিকল্প হিাসবে অন্যকিছু ব্যবহার করা যায়, সেখানেও কাঠের ব্যবহার হচ্ছে। যেমন দেশের প্রায় ৪ হাজার ইট ভাটাতে প্রায় ৩ লাখ মেট্রিক টন কয়লা ব্যবহৃত হতে পারে। তা না করে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে কাঠ। চলছে বৃক্ষ নিধন। পরিবশ বিজ্ঞানীদের মতে, দেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য জরুরিভিত্তিতে সব রকমের পদক্ষেপ নিতে হবে। ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মধ্য দিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। প্রচলিত আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং প্রয়োজনে কঠোর আইন প্রণয়ন করে তা প্রয়োগ করতে হবে। ইট তৈরির জন্য কাঠের ব্যবহার রোধ করতে হবে। এসব করা না হলে, ভয়াবহ দুর্যোগ সৃষ্টি হবে। পরিবেশ ও প্রতিবেশ সমস্যা যেহেতু বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষপটে একটি অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়, তাই আমাদের পরিবেশ ভারসাম্যহীনতা এবং বনভূমি উজাড়ের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসাবে ফারাক্কাসহ বিভিন্ন নদীর পানির হিস্যা আদায়ে তৎপর হতে হবে। প্রয়োজনে সমস্যা সমাধানে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়া, দেশী-বিদেশী গবেষক দ্বারা পরিচালিত নিরবচ্ছিন্ন ও গঠনমূলক গবেষণা সেল থাকা জরুরি। বনসম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে আরও নিয়ন্ত্রিত ও পরিকল্পিত ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে হবে। পরিবেশকে রক্ষা করার কাজে সাফল্য অর্জন করতে হলে সময় থাকতে সতর্ক হতে হবে। শুধু সেমিনার বা সমাবেশই যথেষ্ট নয়, জনগণকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করে তোলার পাশাপাশি যুগোপযোগি কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে। ওয়াশিংটনের আবহাওয়া ইনস্টিটিউশনের বিশেষজ্ঞরা এশিয়ার দক্ষিলাঞ্চলীয় ৮টি দেশের প্রতি সতর্কবাণী উচ্ছারণ করার পাশাপাশি এটাও বলেছেন, উন্নত পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধ প্রযুক্তির দ্রুত ব্যবহারের মাধ্যমে সম্ভাব্য দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি হ্রাস করা সম্ভব। আমাদের অবশ্যই এ কথা মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঐতিহাসিক ম্যাচে বাংলাদেশকে  'ঐতিহাসিক লজ্জা' দিল যুক্তরাষ্ট্র

ঐতিহাসিক ম্যাচে বাংলাদেশকে 'ঐতিহাসিক লজ্জা' দিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ভাগে বিভাক্ত কেশবপুরের আওয়ামী লীগ,১৫বছর পর এক মঞ্চে

৪ভাগে বিভাক্ত কেশবপুরের আওয়ামী লীগ,১৫বছর পর এক মঞ্চে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত

নতুন টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট শুরু ডিসেম্বরে

নতুন টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট শুরু ডিসেম্বরে

ইনোভেশন প্রদর্শনী ও শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনী নির্বাচন অনুষ্ঠানে অর্থ প্রতিমন্ত্রী

ইনোভেশন প্রদর্শনী ও শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনী নির্বাচন অনুষ্ঠানে অর্থ প্রতিমন্ত্রী

কে এম হাবীব জামানের ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী কাল

কে এম হাবীব জামানের ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী কাল

কক্সবাজার ও নাইক্ষংছড়ির চার উপজেলায় নির্বাচন সম্পন্ন -রাজু, সাঈদী, তালেব ও তোফায়েল চেয়ারম্যান নির্বাচিত

কক্সবাজার ও নাইক্ষংছড়ির চার উপজেলায় নির্বাচন সম্পন্ন -রাজু, সাঈদী, তালেব ও তোফায়েল চেয়ারম্যান নির্বাচিত

মাগুরার শ্রীপুরে আওয়ামী লীগের দু’নেতার সমর্থকদের সংঘর্ষ বাড়ি-ঘর ভাঙচুর-লুটপাট

মাগুরার শ্রীপুরে আওয়ামী লীগের দু’নেতার সমর্থকদের সংঘর্ষ বাড়ি-ঘর ভাঙচুর-লুটপাট

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ঐতিহাসিক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ঐতিহাসিক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

ইব্রাহিম রায়িসি ও তার সফরসঙ্গীদের শাহাদাত: ইরানের সর্বোচ্চ নেতার শোকবার্তা

ইব্রাহিম রায়িসি ও তার সফরসঙ্গীদের শাহাদাত: ইরানের সর্বোচ্চ নেতার শোকবার্তা

কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নাছির উদ্দীন, ভাইস চেয়ারম্যান সুইপ্রু মারমা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী বিউটি হোসেন

কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নাছির উদ্দীন, ভাইস চেয়ারম্যান সুইপ্রু মারমা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী বিউটি হোসেন

স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় অভিনিবেশ ও কর্মস্পৃহা সভা আগামীকাল

স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় অভিনিবেশ ও কর্মস্পৃহা সভা আগামীকাল

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সময় বাড়াতে চিঠি দেওয়া হয়েছে: প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সময় বাড়াতে চিঠি দেওয়া হয়েছে: প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

বৈধতা না দিলেও আইসিসি’কে শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র: রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত

বৈধতা না দিলেও আইসিসি’কে শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র: রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত

বিরলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা

বিরলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা

তুরস্কের ড্রোন যেভাবে রাইসির হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পায়

তুরস্কের ড্রোন যেভাবে রাইসির হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পায়

চুয়াডাঙ্গায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চলাকালীন বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৭ জনকে দন্ডাদেশ ও জরিমানা

চুয়াডাঙ্গায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চলাকালীন বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৭ জনকে দন্ডাদেশ ও জরিমানা

যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি উলটে ৩ ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি উলটে ৩ ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

মাগুরার শ্রীপুরে আওয়ামী লীগের দু’নেতার সমর্থকদের সংঘর্ষ বাড়ি-ঘর ভাঙচুর-লুটপাট

মাগুরার শ্রীপুরে আওয়ামী লীগের দু’নেতার সমর্থকদের সংঘর্ষ বাড়ি-ঘর ভাঙচুর-লুটপাট

সোনাগাজী ও কোম্পানীগঞ্জবাসীর চরম ভোগান্তি

সোনাগাজী ও কোম্পানীগঞ্জবাসীর চরম ভোগান্তি