ফিলিস্তিনে যুদ্ধবন্ধের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের নজিরবিহীন বিক্ষোভ

Daily Inqilab মুহাম্মদ শাহ আলম

০৮ মে ২০২৪, ১২:১৫ এএম | আপডেট: ০৮ মে ২০২৪, ১২:১৫ এএম

ইসরাইলের সমস্ত অপকর্মের মদদদাতা এবং অর্থ ও অস্ত্র সরবরাহকারী যুক্তরাষ্ট্র নিজ দেশেই শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদের মুখে পড়েছে। অন্ধের মতো ইসরাইলকে সমর্থন, অর্থ ও অস্ত্র সরবরাহের প্রতিবাদে ইতোমধ্যে বাইডেন প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের কয়েকজন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন। এপ্রিলে দেশটির প্রথম সারির অন্তত অর্ধশতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যা¤পাসজুড়ে শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনপন্থী প্রতিবাদশিবির গড়ে তুলে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে এবং করছে। যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীদের এই বিক্ষোভ নজিরবিহীন। ভিয়েতনাম যুদ্ধের পর এরকম বিক্ষোভ যুক্তরাষ্ট্রে দেখা যায়নি। জাতি, ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ ভুলে প্রতিদিন হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করছে। এর কারণ, ফিলিস্তিনে ও মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাইলের আগ্রাসী নীতি এবং বিগত প্রায় ৭ মাস ধরে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী প্রতিরোধ যোদ্ধা হামাসকে ধ্বংসের নামে নির্বিচারে গাজায় ধ্বংসলীলা চালিয়ে নিরপরাধ নারী শিশু বৃদ্ধ নির্বিশেষে প্রায় ৩৪ হাজার ৫৩৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা এবং তা অব্যাহত রাখা। এর প্রতিবাদে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছে। রাস্তায় তাবু গেড়ে দিনের পর দিন দাবি জানিয়ে আসছে, তাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষ যেন ইসরাইলকে সরবরাহ করা অস্ত্রের উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও ইসরাইলি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিনিয়োগ না করে এবং তাদের কাছ থেকে তহবিল না নেয়। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীরা গাজায় যুদ্ধবিরতি, ইসরাইলের সঙ্গে স¤পর্ক রাখা থেকে তাদের প্রতিষ্ঠানকে দূরে রাখে। তারা যুক্তরাষ্ট্রকে গণহত্যা বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছে। অন্যদিকে, ইহুদিদের পক্ষাবলম্বনকারী ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ইহুদি বিদ্বেষ চড়ানোর অভিযোগ করে আন্দোলনকে নস্যাৎ করার চেষ্টা করছে। ইসরাইলের পক্ষাবলম্বনকারী শিক্ষার্থীরা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনকে দমানোর চেষ্টা করছে। এজন্য পুলিশের সহযোগিতা নিয়েছে। ইতিমধ্যেই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের অভিযোগে সহস্রাধিক শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। কোথাও কোথাও পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছে। শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, তারা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ পালন করছে, অথচ পুলিশ তাদেরকে আটক করছে। তাদের বিক্ষোভ প্রথম শুরু হয়, নিউইয়র্কের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে, যা পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়ে। লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া এবং আটলান্টায় বিভিন্ন ক্যা¤পাস থেকে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ এখন বিশ্বের অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। মিশর, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডার মতো দেশেও বিক্ষোভ চলছে। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সামরিক বাহিনীর পোশাক পরিহিত অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর সদস্য অ্যারন বুশনেল ওয়াশিংটনে ইসরাইলি দূতাবাসের বাইরে নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে প্রতিবাদ করে। এ সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে ঘোষণা দেন, গণহত্যার সঙ্গে জড়িত থাকতে চান না। ফিলিস্তিনের মুক্তি চাই। এমনকি খোদ ইসরাইলে হাজার হাজার ইহুদি নাগরিক গাজায় যুদ্ধ বন্ধ এবং হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছে। ইসরাইলি যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহুর পদত্যাগও দাবি করেছে। এতো কিছুর পরও ইসরাইল সরকার নতুন করে রাফায় হামলা বৃদ্ধি করে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে।

মূলত গাজায় ইসরাইলের বর্বরোচিত গণহত্যা এবং ধ্বংসলীলা বিশ্ববিবেককে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। বিশ্বের প্রতিটি বিবেকবান মানুষ ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলের অমানবিক ও বর্বর নীতির জন্য ক্ষুব্ধ। বিশ্বের এই জনমতকে উপেক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা দেশগুলো ইসরাইলকে নগ্নভাবে সকল প্রকার সাহায্য সহযোগিতা ও সমর্থন অব্যাহত রেখেছে। ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের উত্থাপিত বিভিন্ন প্রস্তাবে ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগ করে ইসরাইলকে রক্ষা করছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতকেও উপেক্ষা করতে পারছে ইসরাইল। ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বিশ্ব ক্রমশই পরিবর্তিত হচ্ছে। ইসরাইলের বড় শত্রু ইরান যেমন রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক দিক দিয়ে শক্তিশালী হচ্ছে। প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে ইসরাইল ভূখণ্ডে সরাসরি প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়েছে। ইরানের এই হামলার মধ্য দিয়ে ইসরাইলের সামরিক শক্তির যে সক্ষমতার কিচ্ছাকাহিনী বছরের পর বছর ধরে প্রচারিত হয়ে আসছে, তা অনেকটাই ফুটো হয়ে গিয়েছে। অপরদিকে, বিশ্ব জনমতের চাপে অনেক দেশই এখন ইসরাইলের নীতিতে পরিবর্তনের আভাস দিচ্ছে। ইতোমধ্যে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ইউরোপের দেশগুলোর জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি বিভাগের প্রধান জোসেপ বোরেল। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, মে মাসের শেষ দিকে জোটের অধিকাংশ দেশ ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। ফিলিস্তিনের মুক্তির পথ সুগম করতে সম্প্রতি কানাডা, নেদারল্যান্ডস, জাপান, ¯েপন এবং বেলজিয়ামের মতো দেশগুলোও ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি স্থগিত করেছে। মুসলিম দেশ তুরস্ক গাজাবাসীর পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ইতোমধ্যেই ইসরাইলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছে তুরস্ক।

মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনগণ ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের অব্যাহত রেখেছে। এই বয়কটের কারণে কেএফসি ছাড়াও, স্টারবাকস এবং ম্যাকডোনাল্ডের মতো আরও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড এবং ইসরাইলি কো¤পানিগুলো ব্যাপকভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে। গাজায় বর্বর হামলার কারণে ইসরাইলের সঙ্গে কূটনৈতিক স¤পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দিয়েছেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো। তিনি ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ‘গণহত্যাকারী’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এর আগে ইসরাইলের সঙ্গে কূটনৈতিক স¤পর্ক ছিন্ন করে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ বলিভিয়া। এছাড়া চিলি ও হন্ডুরাসসহ দক্ষিণ আমেরিকার আরও কয়েকটি দেশ ইসরাইল থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আন্তর্জাতিক আদালত গত জানুয়ারিতে অন্তর্বর্তীকালীন এক আদেশে ইসরাইলের বিরুদ্ধে দায়ের করা গণহত্যার মামলায় গাজায় গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ইসরাইলকে নির্দেশ দিয়েছে। একইসঙ্গে গাজায় আরও মানবিক সহায়তা প্রবেশ এবং যারা এ গণহত্যার নির্দেশ দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে বলেছে সংস্থাটি। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত থেকে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট এবং ইসরাইল প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) জেনারেল স্টাফের প্রধান হারজি হালেভির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারে এমন আশংকা বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ইসরাইল আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে স্বাক্ষরকারী দেশ না হলেও ১২৪ টি দেশ এই সনদে স্বাক্ষর করছে। ফলে স্বাক্ষরকারী প্রত্যেক দেশ ওয়ারেন্টভুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করতে এবং তাদের আদালতে হস্তান্তর করতে বাধ্য। যে কারণে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ¬াদিমির পুতিন ইউক্রেনীয় শিশুদের পদ্ধতিগত অপহরণের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এড়াতে বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক বৈঠক বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন। পুতিন কেবলমাত্র সেই দেশগুলিতে সরাসরি ভ্রমণ করেন যারা আইসিসির বৈধতা স্বীকার করে না। উল্লেখ্য, রাশিয়া, চীন, ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আইসিসি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি।

নিজের শক্তিমত্তা ও অহংকার প্রদর্শন করতে দিয়া ইসরাইল এখন অনেকটা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। চতুর্দিক থেকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নানা সমস্যায় আক্রান্ত। প্র্রতিপক্ষ যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী ও সুসংগঠিত ভাবে ইসরাইলের বিরুদ্ধে তৎপরতা চালাচ্ছে। ইসরাইলের আত্মরক্ষার অধিকারের অজুহাতে যুক্তরাষ্ট্র সবসময় তার পাশে দাঁড়ায়। কিন্তু ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যা বিষয়ে থাকে নির্লিপ্ত। অথচ যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আইনের শাসন, বাকস্বাধীনতা ইত্যাদি নানাবিধ বিষয়ে মানবাধিকার রক্ষায় বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। শুধু ইসরাইলের বেলায় নীরব থাকে। নিলর্জ্জের মতো ইসরাইলের পক্ষাবলম্বন করে সব অপকর্মের বৈধতা দেয়। আশার কথা, এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ছাত্র সমাজ এই অন্যায় নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। ছাত্ররা সবসময়ই মুক্তমন নিয়ে অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। তাদের আন্দোলন সহজে বৃথা যায় না। কাজেই নিজের ইমেজ এবং শিক্ষার্থীদের ন্যায্য আন্দোলনের কারণে যুক্তরাষ্ট্রকে ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তার ইসরাইলের পক্ষের নীতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। অন্যথয় চলমান ছাত্র আন্দোলন বন্ধ করা কঠিন হয়ে পড়বে। তাছাড়া সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনে আন্দোলনের কমবেশি প্রভাব পড়তে পারে। আমরা আশা করব, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাইডেন প্রশাসন তার ইসরাইলি নীতিতে পরিবর্তন আনবে। আগ্রাসী ইসরাইলের লাগাম টেনে ধরে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা পালন করবে। অন্যথায় ইসরাইলের কারণে মধ্যপ্রাচ্যে যদি বৃহৎ পরিসরে যুদ্ধ শুরু হয়, তখন এর দায় যুক্তরাষ্ট্র এড়াতে পারবে না।

লেখক: আইনজীবী।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

এমপি আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃত নম্বরটি খুলছেন আবার বন্ধ করছেন: ডিবি

এমপি আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃত নম্বরটি খুলছেন আবার বন্ধ করছেন: ডিবি

লুটপাট করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে আ'লীগ: প্রিন্স

লুটপাট করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে আ'লীগ: প্রিন্স

অ্যাকাডেমিক ব্যাংকিং সেবা ‘প্রাইমঅ্যাকাডেমিয়া’ চালু করলো প্রাইম ব্যাংক পিএলসি

অ্যাকাডেমিক ব্যাংকিং সেবা ‘প্রাইমঅ্যাকাডেমিয়া’ চালু করলো প্রাইম ব্যাংক পিএলসি

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ইউএইর সভাপতি মামুন সম্পাদক মুহাম্মদ মোরশেদ

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ইউএইর সভাপতি মামুন সম্পাদক মুহাম্মদ মোরশেদ

পোশাকখাতের উন্নয়নে ইইউকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান বিজিএমইএর

পোশাকখাতের উন্নয়নে ইইউকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান বিজিএমইএর

দেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থা ও রিজার্ভ সংকট জাতির জন্য অশনি সংকেত: ১২ দলীয় জোট

দেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থা ও রিজার্ভ সংকট জাতির জন্য অশনি সংকেত: ১২ দলীয় জোট

সংকট গভীর হওয়ার আগেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের স্থায়ী সমাধান জরুরি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সংকট গভীর হওয়ার আগেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের স্থায়ী সমাধান জরুরি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত : চলছে অনুসন্ধান

ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত : চলছে অনুসন্ধান

পর্তুগাল বাংলা প্রেস ক্লাবে যুক্ত হলেন একদল নতুন সদস্য

পর্তুগাল বাংলা প্রেস ক্লাবে যুক্ত হলেন একদল নতুন সদস্য

কাল থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ

কাল থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ

দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই : মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী

দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই : মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী

মিডিয়ার কন্ঠরোধ করে দেশকে বাকশালের দিকে নিয়ে যাচ্ছে সরকার

মিডিয়ার কন্ঠরোধ করে দেশকে বাকশালের দিকে নিয়ে যাচ্ছে সরকার

ইনফ্লেমেটরি বাওয়েল ডিজিজ নিয়ে গবেষণা চলছে: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

ইনফ্লেমেটরি বাওয়েল ডিজিজ নিয়ে গবেষণা চলছে: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

বৈষম্য কমিয়ে শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য মজুরিসহ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : ড. খলীকুজ্জমান

বৈষম্য কমিয়ে শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য মজুরিসহ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : ড. খলীকুজ্জমান

২৪ ঘন্টা থেকে সাত দিনের মধ্যে মৃত বীমা দাবি পরিশোধ করবে এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইনসুরেন্স কোম্পানি

২৪ ঘন্টা থেকে সাত দিনের মধ্যে মৃত বীমা দাবি পরিশোধ করবে এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইনসুরেন্স কোম্পানি

বেগম সুফিয়া কামাল এবং কবি ও সাহিত্য সমালোচক আবদুল কাদির নানাভাবে দেশের শিল্প-সাহিত্যকে ঋদ্ধ করেছেন : সেলিনা হোসেন

বেগম সুফিয়া কামাল এবং কবি ও সাহিত্য সমালোচক আবদুল কাদির নানাভাবে দেশের শিল্প-সাহিত্যকে ঋদ্ধ করেছেন : সেলিনা হোসেন

কোরবানির গোস্ত দিয়ে কোন অনুষ্ঠান করে টেবিল বসিয়ে টাকা বা উপহার নেওয়া প্রসঙ্গে।

কোরবানির গোস্ত দিয়ে কোন অনুষ্ঠান করে টেবিল বসিয়ে টাকা বা উপহার নেওয়া প্রসঙ্গে।

শিরোপার রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা : শেষ ম্যাচে মাঠে নামছে সিটি-আর্সেনাল

শিরোপার রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা : শেষ ম্যাচে মাঠে নামছে সিটি-আর্সেনাল

কিরগিজস্তানে আহত বাংলাদেশি ছাত্রদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনুন

কিরগিজস্তানে আহত বাংলাদেশি ছাত্রদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনুন

বিক্ষোভ, গাড়ি ভাঙচুর, অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া

বিক্ষোভ, গাড়ি ভাঙচুর, অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া