জাতীয় ঐক্যের প্রতীক : আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:১৮ পিএম | আপডেট: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:৩৫ এএম

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
শেখ হাসিনা তখনও আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে মাঠে না এসে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। যেমন-১৯৮৮ সালে ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামের লালদিঘির মাঠে শেখ হাসিনার উপর হামলার প্রতিবাদে ৩০ জানুয়ারি ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রতিবাদ সমাবেশের ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা। প্রতিবাদ সমাবেশে কথা দিয়েও শেখ হাসিনা যাননি। সমাবেশ শেষে ৪০ হাজার লোকের একটি মিছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে। (বিস্তারিত সাংবাদিক সিরাজুর রহমানের লেখা বই : এক জীবন, এক ইতিহাস, পৃষ্ঠা ২৩৮)। তখন থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের কাছে ছাত্রদল জনপ্রিয় হয়ে উঠে। ছাত্রদল এককভাবে ১৯৯০ সালের ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী হলে ‘ছাত্র আন্দোলন’ ছাত্রদলের হাতে চলে যায়। ছাত্রসমাজের দাবির মুখে বিএনপি, আওয়ামী লীগ সহ ‘রাজনৈতিক ঐক্য’ তৈরি হলে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদের পতন হয়।
অবশেষে দীর্ঘ ৯ বছর অবিরাম, নিরলস ও আপসহীন সংগ্রামের পর ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে বিজয় অর্জন করে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সেই নির্বাচনে খালেদা জিয়া মোট পাঁচটি আসনে অংশ নিয়ে পাঁচটিতেই জয়লাভ করেন। এরপর ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী নির্বাচনে সর্বোচ্চ পাঁচটি আসন, ১৯৯৬ সালের জুনে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ পাঁচটি আসন, ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে বিজয় লাভ করেন। ২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সংসদ নির্বাচনের নতুন আইন অনুযায়ী একজন ব্যক্তি ৩টির বেশি আসনে নির্বাচন করতে পারে নি। ফলে বেগম খালেদা জিয়া সর্বোচ্চ তিনটি আসনে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছেন। চট্টগ্রাম, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী, বগুড়াÑ থেকে শুরু করে তিনি জীবনে যেখানে নির্বাচন করেছেন, সেখানেই মানুষের ভালোবাসায় ব্যালট বিপ্লবে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ভোটের নির্বাচনে সকলকে পেছনে ফেলে সবসময়ই এগিয়ে গেছেন। তার সঙ্গে কিংবা অন্য দলে যারা আছেন সেসব রাজনীতিবিদদের থেকে তিনি আলাদা। তার সমকালে কোনও রাজনীতিবিদই তার মতো জনপ্রিয় নন। ১৯৯১ সাল থেকে খালেদা জিয়া সকল নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। এমনকি যেসব নির্বাচনে বিএনপি হেরেছে, সেসব নির্বাচনেও তিনি প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় রেকর্ড সংখ্যক ভোট পেয়েছেন।
৯.
গণতন্ত্রের জন্য আত্মত্যাগ, বিপর্যয় মোকাবেলা করে ‘মাদার অফ ডেমোক্রেসি’ অভিহিত হওয়া সত্যিই খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তার একটি অনন্য নিদর্শন। এজন্য ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে সকল দলের আস্থার প্রতীক হয়ে ওঠেন তিনি; অসুস্থ ছিলেন কিন্তু অদৃশ্য সুতোর বন্ধনে ছিলেন বর্তমান। আপসহীন বলে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেন। বেগম জিয়ার প্রচ্ছন্ন প্রভাব এবং তারেক রহমানের নেতৃত্ব সেসময় গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
খালেদার উন্নয়নমুখী রাজনীতি প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় দৃষ্টিগোচর হয়। তিনি মানবদরদী। অন্যদিকে হাসিনা রক্তপিপাসু। রক্তের হোলিখেলায় মেতে ছিলেন গত ১৬ বছর। তার আত্মীয়-স্বজন নিরাপদ। আর জনগণ সাধারণ সমর্থক নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছে। আসলে শেখ হাসিনা স্যোশাল হারমনি নষ্ট করে গেছেন। শেখ মুজিব ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে জনগণকে ফেলে রেখে পলায়ন করেন। তেমনি শেখ হাসিনা পালিয়েছেন ১/১১-এর সময় এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। পক্ষান্তরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবনে ভয়াবহ সংকট কালেও দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার নজির নেই। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেমন একাত্তরে যুদ্ধের মাঠে সক্রিয় অংশগ্রহণ করে জাতিকে পাকিস্তানি অন্যায় অবিচার ও হত্যার হাত থেকে রক্ষার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখেছিলেন, নিজের চাকরি ও পরিবারের মায়া ত্যাগ করেছিলেন, তেমনি খালেদা ১/১১ এর সময় এবং ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার কাছে মাথা নত করেননি। পালিয়ে বিদেশে অবস্থানও করেননি। ফলে সময়ের প্রয়োজনে যিনি দেশনেত্রী হলেন তিনি সত্যময়ী সাহসী নেতায় পরিণত এখনো। তিনি ভুল করলে স্বীকার করেন, মিথ্যা বলেন না। হাসিনা অনবরত মিথ্যা কথা বলেন। ভারতে পালিয়েও মিথ্যা তথ্য দিয়ে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন। আসলে সার্বিক বিবেচনায় খালেদা জিয়া বিশ^নারী নেত্রীর মডেল। তিনি বিশ^াস ও আস্থার প্রতীক। দেশের সমস্যা সমাধানে তিনি অনন্য।
১০.
খালেদা জিয়ার একটি রাজনৈতিক ‘রুচি’ আছে। আওয়ামী লীগের যে কোনো নেতার বক্তব্যের জবাব তিনি দিতেন না। শুধুমাত্র শেখ হাসিনার বক্তব্যের জবাব তিনি দিতেন। অতীতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নানা অভিযোগ করলেও তিনি কোন জবাব দেননি। শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি নানাবিধ উপায়ে কত অন্যায়-অবিচার করেছেন। বহু স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে সীমাহীন কষ্ট দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর খালেদা জিয়া ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ হন। বলপ্রয়োগে তাকে বাসা থেকে বের করে দেওয়া হয়। তিনি ওই বাড়িটিতে ২৮ বছর ছিলেন।
১১.
শেখ হাসিনার মতো ক্ষমতালোভী নন বেগম খালেদা জিয়া। বিশে^ নারী নেত্রীদের মধ্যে সততা, সৌজন্য ও সত্যকথনে অনন্য হলেন খালেদা জিয়া। তিনি দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অর্থনৈতিক দুর্দশা এবং নাগরিক অস্থিরতার সময়কালে তিনি শাসন করেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক ও মুক্তি সংগ্রামের নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বামী হওয়া সত্ত্বেও তিনি জনসম্মুখে কদাচিৎ এসেছেন, নিভৃতে থাকতে চেয়েছিলেন। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছিল এবং বিরোধী দল বিএনপিসহ ভিন্নমত পোষণকারীদের ধ্বংস করার জন্য নানা অপচেষ্টা করেছিল। যখন অন্তরীণ ছিলেন খালেদা জিয়া তখন জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়ে নি। বরং দলের নেতা কর্মীরা লন্ডনে বসবাসরত খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানকে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে পেয়ে দলের সাংগঠনিক তৎপরতায় মনোযোগী হয়। ফ্যাসিবাদী আন্দোলনে নেতা-কর্মীরা আত্মনিয়োগ করেন।
গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের ছাত্র-জনতার প্রধান দাবি ছিল খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা। বিএনপি’র প্রধান আইকন দেশনেত্রী মুক্ত হন। তার উপর থেকে বিদেশ যাত্রা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। কয়েক মাসের প্রস্তুতির পর, তিনি ৭ জানুয়ারি (২০২৫) কাতারের আমিরের দেওয়া একটি বিমান অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে যান। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি পরিচালনা করেন কাতারের রয়্যাল মেডিক্যাল ইউনিটের একটি চিকিৎসক দল, যেখানে চারজন চিকিৎসক ও প্যারামেডিক অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। তারা যাত্রার সময় কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট থেকে শুরু করে ট্রমা পর্যন্ত জরুরি অবস্থাগুলি দক্ষতার সঙ্গে সামাল দিতে সক্ষম। ফলে খালেদা জিয়াকে বহন করে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি যেমন গৌরবান্বিত হয়েছে তেমনি বাংলাদেশের মানুষ দেখেছে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার চেয়ে পৃথিবীতে খালেদা জিয়ার গুরুত্ব ও মহিমা অনেক উঁচুতে। শেখ হাসিনাকে পালাতে হয়েছে হেলিকপ্টার যোগে, ভারতের আশ্রয়প্রার্থী হয়ে। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়াকে লক্ষাধিক মানুষ বিমানবন্দরে গিয়ে অশ্রুসজল নেত্রে বিদায় জানিয়েছে। তিনি বর্তমানে লন্ডন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ২০০৭ সালে বিএনপি খালেদা জিয়ার জন্য যেমন নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছিল ঠিক তেমনি ২০২৫ সালে তারা নেত্রীকে বিদেশে যেতে দিলেও সর্বদা তার ছায়ায় রাজনীতি করতে আগ্রহী। ২০০৭ সালে সেনাবাহিনী সক্রিয়ভাবে খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে সরাতে চেয়েছে। পক্ষান্তরে ২০২৪ সালে ক্ষমতার পরিবর্তন ছাত্র এবং জনগণের বিদ্রোহের মাধ্যমে ঘটেছে যেখানে সেনাবাহিনী জনগণের বিরোধিতা করেনি। বরং, তারা পরিবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছে এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে ভূমিকা পালন করেছে। সেনাবাহিনীর কাছ থেকে আমরা শুনেছি, সেনাবাহিনী রাজনীতিতে প্রবেশে করবে না বরং তারা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করে।
১২.
বাকশালের ব্যর্থতা ও দুঃশাসনের পটভূমিতে ঐতিহাসিক প্রয়োজনে ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়। ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিএনপি’র জয়যাত্রা অব্যাহত রয়েছে। শেখ মুজিব এবং শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে একাধিকবার হত্যা করেছেনÑ প্রথমে ১৯৭৫ সালে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করে এবং তারপরে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮ জাতীয় নির্বাচনের আগের রাতে, জোর করে ক্ষমতা দখলের জন্য ব্যালট ভর্তি করে। এরপর ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি ডামি প্রার্থী দিয়ে নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক পরিবেশকে পুরোপুরিই ধ্বংস করেন ফ্যাসিস্ট সরকার। অন্যদিকে বিএনপি দুবার গণতন্ত্রকে মুক্ত করেছেÑপ্রথমত জিয়া কর্তৃক বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের মাধ্যমে এবং দ্বিতীয়বার ১৯৯১ সালে স্বৈরাচারী সরকারকে উৎখাতের পর সংসদীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের মাধ্যমে। একারণেই খালেদা জিয়া আজো জনপ্রিয় ও ঐক্যের প্রতীক।
আপসহীন, প্রয়োজনে মমতাময়ী হয়ে ওঠা, দৃঢ়চিত্ততা, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, মিথ্যা না বলা, স্বচ্ছতা তৈরি করা, দেশপ্রেমেরÑতথা বাংলাদেশের মাটি মানুষকে গভীরভাবে ভালোবাসাÑক্রমশ সকল রাজনৈতিক দলের কাছেÑ সকল শ্রেণি পেশার তথা সর্বসাধারণের কাছে কিংবদন্তিতুল্য অনন্য উচ্চতায় নেত্রী হিসেবে মূলত জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া। বাংলাদেশের মানুষ প্রাণভরে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে তার শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করেÑমঙ্গল কামনা করে তার পরিবারের সকল সদস্যের জন্য। সবার আশা, খুব শীঘ্রই তিনি সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে বাংলাদেশের হাল ধরবেন। (সমাপ্ত)
লেখক: সাবেক চেয়ারম্যান এবং অধ্যাপক থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

ছেলে-মেয়েদের খুশির জন্য এসেছি,এটাই হয়তো শেষ!

আমিরকে নিয়ে আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ড সফরের উইন্ডিজ দল

কিশোরগঞ্জে পৃথক বজ্রপাতে দুই উপজেলায় তিন ছাত্রীসহ চার জনের মৃত্যু

লাকসামে রেলের জমিতে হকার্স মার্কেট, ইজারা দিচ্ছে পৌরসভা

বিস্ফোরণে প্রকম্পিত পোর্ট সুদান, নতুন করে দানা বাঁধছে মানবিক বিপর্যয়

খালেদা জিয়ার আগমনী অভ্যর্থনায় অংশগ্রহণকারীগণকে ধন্যবাদ: বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন

বছর জুড়ে শিশুর টিকার সংকট, অভিভাবদের দুশ্চিন্তা

গাজায় ইসরাইলি হামলা চলছেই, যুদ্ধবিরতি ‘অর্থহীন’ জানালো হামাস

নরসিংদীতে দাফনের ৬ মাস পর সাবেক পৌর কমিশনারের মরদেহ উত্তোলন

চিকিৎসাধীন মাকে দেখতে আজই হাসপাতালে যাচ্ছেন ডা. জোবাইদা

হেঁটে ফিরোজায় ঢুকলেন খালেদা জিয়া

বহুল আলোচিত তালার ইউএনওকে রংপুরে বদলি

সালথায় আমগাছে ঝুলছিল যুবকের ঝুলন্ত লাশ

পঞ্চগড়ে সাবেক ডিসি-এসপি ও এমপি-মন্ত্রীর নামে হত্যা মামলা

চার খাতে এডিবির কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা

ঝিনাইদহে বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ১ জন নিহত, আহত-১

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন : প্রেস সচিব

ইরান-ভারত-পাকিস্তান কূটনীতি, উত্তেজনা প্রশমনে মধ্যস্থতার পথে আব্বাস আরাগচি

এটিএম আজহারের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মুলতবি