ঢাকা   শুক্রবার, ০৭ মার্চ ২০২৫ | ২২ ফাল্গুন ১৪৩১

বসন্ত ঋতুতে রোগ-ব্যাধি বৃদ্ধি পায়

Daily Inqilab ইনকিলাব

০১ মার্চ ২০২৪, ১২:১২ এএম | আপডেট: ০১ মার্চ ২০২৪, ১২:১২ এএম

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে অসুস্থতার ব্যাপারটি ঘটে থাকে। আমাদের দেশের আবহাওয়া অনুযায়ী শীতকালে সর্বনিম্ন ৭ ডিগ্রি ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৮ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে থাকে। ফলে আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে শরীর অনেক সময় খাপ খাওয়াতে পারে না। আর এখন প্রকৃতিতে এসেছে ঋতুরাজ বসন্ত। এই সময়ে দেখা দেয় নানা স্বাস্থ্য সমস্যা।

এখন তাপমাত্রা স্বস্তিদায়ক। কিন্তু এ ঋতুতে রোগ-ব্যাধির প্রকোপ একটু বেশি। হাম, জলবসন্ত, ভাইরাস জ্বর, টাইফয়েড, চুলকানিসহ নানা রোগ এ সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। জ্বরে বাড়ির একজন আক্রান্ত হলে ছড়িয়ে পড়ে তা অন্য সদস্যদের মাঝে। এভাবে এক ঘর থেকে রোগ বাসা বদল করে অন্য ঘরে। এ ঋতুতে শীতের আবহাওয়ায় ঘুমন্ত ভাইরাস গরম পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসের মাধ্যমে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। তাই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই দরকার কিছু সাধারণ জ্ঞান ও সচেতনতা। প্রথমত একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে, ঋতুভেদে যেমন রোগের ধরণে পার্থক্য আছে তেমনি ঋতুভেদে প্রকৃতিতে সব রোগের চিকিৎসা ব্যবস্থাও দেওয়া থাকে। ঋতুভেদে উৎপাদিত হয় আলাদা আলাদা ফল ও সবজি। আর এসব ফল ও সবজিতেই থাকে ওই ঋতুর সব রোগের সমাধান। তাই পর্যাপ্ত পরিমানে মৌসুমী ফল ও সবজি খেলে সহজেই মুক্ত থাকা যায় মৌসুমী রোগগুলো থেকে। বসন্ত বা পক্স একটি ভাইরাসঘটিত রোগ। এই রোগটি প্রধানত শীত ও বসন্ত কালের সন্ধিক্ষনে হয়। অর্থাৎ ঋতু পরিবর্তনের সময় এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। কিন্তু এখন বসন্ত রোগটি প্রায় সবসময় সব ঋতুতেই এটি দেখা যায়। এর আগমনের কোনও সঠিক সময় বা ক্ষন নেই। রোগটির যথাযথ চিকিৎসা না করালে এর ফল মারাত্মক হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে বিভিন্ন জীবাণুরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। সাধারণ জ্বর, সর্দিকাশি ছাড়াও এ সময়ে হাম ও বসন্তের প্রকোপ দেখা যায়।

> বসন্তের ধরনঃ-
ভাইরাসঘটিত সংক্রামক রোগ। সাধারনত বসন্ত ২ ধরনের হয়। একটি হল জলবসন্ত ও অপরটি হল গুটিবসন্ত। তবে এখন যে বসন্ত রোগে মানুষ আক্রান্ত হয় তা হল জলবসন্ত বা এই দুই প্রকার বসন্তের মধ্যে গুটিবসন্ত হল সবচেয়ে মারাত্মক। তবে টীকাকরনের মাধ্যমে গুটি বসন্ত রোগটি পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ রুপে বিলুপ্ত করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী ১৯৮০ সালে গুটিবসন্ত সারা বিশ্বব্যাপী বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

* গুটিবসন্তঃ-এই ধরনের বসন্ত যে ভাইরাসের আক্রমনে হয় তা হল ভ্যারিওলা ভাইরাস। এক্ষেত্রে জ্বরের ২/৪ দিন পর শরীরে ফুসকুড়ি বেরোয়। ফুসকুড়ি হাতে, পায়ের তলায় ও মুখে সবচেয়ে বেশি বেরোয়। ১০১-১০২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রার জ্বর ও সঙ্গে বমি হল এর প্রাথমিক লক্ষণ।
* জলবসন্তঃ-যে ভাইরাসের আক্রমনে এই রোগটি হয় তা হল ভেরিসেলা জোসটার ভাইরাস এই ধরনের বসন্তে শরীরে জ্বরের সাথে তীব্র চুলকানির সাথে সারা গায়ে ফুসকুড়ি বেরোয়। রোগীকে ২/৩ সপ্তাহ ভুগতে হয়।

* লক্ষণঃ-
প্রথমদিকে রোগীর শরীরে দুর্বল ভাব, মাথাব্যথা, সর্দি-কাশি, জ্বরভাব ইত্যাদি হয়। কিছুদিনের মধ্যেই শরীরে ঘামাচির মতো দানা দেখা দেয়। পরে সেগুলো বড় হয়ে ভেতরে পানি জমতে থাকে। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে জ্বর ও শারীরিক দুর্বলতা। শরীরে ব্যথা, সর্দি-কাশিও হতে পারে। এ রোগের আক্রমণে শরীরে পানিবাহি ছোট গোলাকার দানার সৃষ্টি হয় বলেই এর নাম জল বসন্ত।

বসন্ত একটি ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। ভাইরাসটির নাম ‘ভ্যারিসেলা জস্টার ভাইরাস। বাতাসের মাধ্যমেই ভাইরাসটি বেশি ছড়ায়। জন্মের পর থেকে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত জল বসন্তের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে। বড়দেরও হতে পারে, তবে খুব কম। আর একবার কারও বসন্ত হয়ে গেলে দ্বিতীয়বার সাধারণত হয় না। কারণ একবার আক্রান্ত হলে শরীরে এই ভাইরাসের ‘অ্যান্টিবডি’ তৈরি হয়ে যায়। রোগীর শরীর থেকেই এই ভাইরাস সুস্থদের মধ্যে ছড়ায়। এক্ষেত্রে বসন্তে আক্রান্ত হওয়ার প্রাথমিক অবস্থার চেয়ে সেরে ওঠার সময়টাই বেশি মারাত্বক। কারণ, সেরে ওঠার সময় পানিবাহি দানাগুলো ফেটে গিয়ে ওই স্থানের চামড়া শুকিয়ে যায়। এসময় স্বাভাবিকভাবে কিংবা চুলকানোর কারণে ওই শুকনো চামড়াগুলো ঝরে পড়ে। এই শুকনো চামড়াগুলোই বহন করে ভ্যারিসেলা জস্টার ভাইরাস। বাতাসের মাধ্যমে ছাড়াও রোগীকে স্পর্শ করা, রোগীর ব্যবহৃত জামা-কাপড়, বিছানার চাদর ও অন্যান্য ব্যবহার্য জিনিসের সংস্পর্শে আসার মাধ্যমেও এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে।

* হাম:-হাম হল হামের ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, এবং প্রতি বছর মার্চ থেকে মে মাসে হামের মৌসুমী শিখর দেখা দেয়। হামের রোগীরাই সংক্রমণের একমাত্র উৎস, এবং ভাইরাসটি ফোঁটা সংক্রমণ বা সংক্রামিত ব্যক্তির নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল স্রাবের সাথে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা জনসংখ্যাকে সাধারণত সংবেদনশীল করে তোলে। এটি জনাকীর্ণ, বায়ুহীন অধ্যয়ন এবং বসবাসের জায়গায় ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি। প্রধান লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, লাল প্যাপুলার ফুসকুড়ি, কাশি, নাক দিয়ে পানি পড়া, ল্যাক্রিমেশান, ফটোফোবিয়া, গলা ব্যথা, সাধারণ অস্বস্তি এবং কিছু ক্ষেত্রে নিউমোনিয়ার মতো গুরুতর জটিলতা।

* ভাইরাস জ্বর:-ভাইরাস জ্বরে সাধারণত সর্দি, কাশির সঙ্গে মাথাব্যথা এবং শরীর ব্যথা দেখা দেয়। প্রথম দিকে এই জ্বর এবং টাইফয়েড জ্বরের মাঝে পার্থক্য বের করা মুশকিল হয়ে পড়ে। জ্বরের ধরণ ও রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে বিষয়টি জানা যায়। ভাইরাস জ্বরে রোগীকে পুরোপুরি বিশ্রামে রাখতে হয়। ভালো ভালো এবং সুষম পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে। জ্বর ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইটের ওপর থাকলে রোগীর মাথায় পানি দেওয়া এবং কোল্ড স্পঞ্জিং দিতে হবে। রোগীকে বেশি করে পানি খেতে দিতে হবে। এ অবস্থায় ১ থেকে ৪ দিনের মধ্যেই জ্বরের প্রকোপ কমতে থাকে, যা ৫ থেকে ৭ দিনের মধ্যে ভাল হয়ে যায়। এই নিয়মে জ্বর না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

* হাত-পা-মুখের রোগ:-হ্যান্ড-ফুট-মাউথ ডিজিজ একটি এন্টারোভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ এবং এটি জ্বর এবং হাত, পায়ে এবং মুখে ফুসকুড়ি বা হারপিস দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। অল্প সংখ্যক শিশু কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র এবং শ্বাসতন্ত্রের ক্ষতির বিকাশ ঘটাতে পারে এবং গুরুতর রোগে আক্রান্ত পৃথক শিশুরা দ্রুত অগ্রসর হয় এবং মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকে।

* অ্যালার্জি ও শ্বাসজনিত রোগ:-এই ঋতুতে ফুলের সমারোহ থাকায় প্রকৃতিতে অ্যালার্জেনের মাত্রা খুব বেশি থাকে। গাছগাছালি থেকে ফুলের পরাগ রেণু বাতাসে ভেসে বেড়ায়। এজন্য এই সময় অ্যালার্জিক রাইনাইটিস, হে ফিভার এবং হাঁপানি রোগের আধিক্য দেখা যায়। গ্রাম বাংলায় এই ঋতুতে অ্যালার্জিক এলভিওলাইটিস দেখা দেয়। এটা হাঁপানির মতো এক ধরনের শ্বাসকষ্টজনিত রোগ। এক জাতীয় ছত্রাক দ্বারা এ রোগ হয় এবং খড়কুটো, গরুর ভুষি ব্যবহারের সময় নিঃশ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে ঢুকে এ ব্যাধির জন্ম দেয়।এ থেকে মুক্ত থাকতে নাকে-মুখে মাস্ক কিংবা রুমাল ব্যবহার করতে হবে। পরিস্থিতি বেশি খারাপ হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

* নরোভাইরাস রোগ:-নোরোভাইরাস একটি ভাইরাস যা ব্যাকটেরিয়া বিহীন তীব্র গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিস সৃষ্টি করে, যা বমি, ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, মাথাব্যথা, জ্বর, ঠান্ডা লাগা এবং পেশী ব্যথা হিসাবে উদ্ভাসিত হয়, শিশুদের মধ্যে বমি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ডায়রিয়া হয়। নোরোভাইরাস সংক্রমণের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হালকা হয়। খাদ্য এবং পানি সংক্রমণ ছাড়াও, এটি মল-মৌখিক পথ বা বমি এবং মলমূত্র এবং অ্যারোসল দ্বারা দূষিত পরিবেশের সাথে পরোক্ষ যোগাযোগের মাধ্যমেও প্রেরণ করা যেতে পারে।
* মাম্পস:-মাম্পস হল মাম্পস ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি তীব্র সংক্রমণ। সাধারণ ক্লিনিকাল লক্ষণগুলি হল জ্বর, গাল এবং চোয়ালের বেদনাদায়ক সাবউরিকুলার ফুলে যাওয়া এবং প্যারোটিড গ্রন্থির ফুলে যাওয়া, যা সামনে, পিছনে এবং নীচের দিকে কানের লোব ছড়িয়ে পড়ার দ্বারা চিহ্নিত করা হয় এবং মেনিঞ্জোএনসেফালাইটিস এবং তীব্র প্যানক্রিয়াটাইটিস দ্বারা জটিল হতে পারে। এটি বেশিরভাগ শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে দেখা যায়।

> বসন্ত রোগ নিয়ে কিছু পরামর্শঃ-
রোগ মারাত্বক হলেও, ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। সাধারনত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল থাকলে কোনোরকম ওষুধ ছাড়াই সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়। রোগটা শিশুদেরই বেশি হয়। ছোঁয়াচে রোগ বলে আক্রান্ত শিশুকে সুস্থ ব্যক্তিদের কাছ থেকে একেবারেই আলাদা করে রাখতে হবে এমন কোনো কথা নেই। কারণ সবার থেকে আলাদা করে রাখলে শিশু মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে সুস্থ শিশুদের থেকে দূরে রাখা জরুরি। বিশেষ করে শেষ দুতিন দিন, যখন রোগি সেরে উঠছে।
জল বসন্ত বড়দের খুব কমই হয়, তাই রোগীর সেবা যতœ করাতে গিয়ে মা-বাবার আক্রান্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।

এসময় রোগীর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দিকে বিশেষ নজর দেওয়াটা জরুরি। তার ব্যবহার্য জিনিষপত্র আলাদা রাখা এবং নিয়মিত পরিষ্কার রাখা উচিত। রোগীকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। তবে গোসলের পর গা মোছার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে যাতে দানাগুলো ফেটে না যায়। সময়ের আগেই দানাগুলো ফেটে গেলে ওই স্থানে ঘা হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও ভাইরাসযুক্ত পানি শরীরের অন্যন্য স্থানে লেগে যাওয়ায় পানিবাহি দানা বেড়ে যেতে পারে। দানগুলো শুকিয়ে যাওয়ার সময় চুলকানি হয়। তবে কষ্ট হলেও চুলকানো থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করা উচিত।

> বসন্ত রোগীর চিকিৎসাঃ-
রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়, এই জন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকে রোগীর লক্ষণ নির্বাচন করে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করা হয়। তাই ঔষধ নিজে ব্যবহার না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বসন্তে সুস্থ থাকতে খাদ্য তালিকায় মনোযোগী হওয়ার পাশাপাশি জীবনযাপনেও পরিবর্তন আনতে হবে। কিন্তু এ সময়ে রোগব্যাধি থেকে মুক্ত থাকার জন্য সচেতনতা বিষয়ে উদাসীন থাকা চলবে না।

মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
কলাম লেখক ও গবেষক
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
ইমেইল: [email protected]


বিভাগ : স্বাস্থ্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

গরমে রোজায় বেলের উপকার
রমজানে ডায়াবেটিস রোগে করণীয়
সিয়াম সাধনা ও সুস্বাস্থ্য
ভিটামিন ডি-র অভাব
বসন্তে শিশুদের সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্ট
আরও
X

আরও পড়ুন

ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় গাজায় ফিলিস্তিনি নিহত, ধ্বংসস্তূপে লাশের সংখ্যা বাড়ছে

ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় গাজায় ফিলিস্তিনি নিহত, ধ্বংসস্তূপে লাশের সংখ্যা বাড়ছে

ফেনীতে তাঁতীদলের সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার

ফেনীতে তাঁতীদলের সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন ৩ নেতা

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন ৩ নেতা

বাপের বাড়ীতে উদ্ধার হলো এক নববধূর ঝুলন্ত লাশ!

বাপের বাড়ীতে উদ্ধার হলো এক নববধূর ঝুলন্ত লাশ!

শার্শায় বিএনপি নেতার ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল

শার্শায় বিএনপি নেতার ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল

লৌহজংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪ বসতঘর পুড়ে গেছে

লৌহজংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪ বসতঘর পুড়ে গেছে

সরকারি চাকুরীজীবিদের জিপিএফ ফান্ডের বাড়তি টাকা নেওয়া প্রসঙ্গে।

সরকারি চাকুরীজীবিদের জিপিএফ ফান্ডের বাড়তি টাকা নেওয়া প্রসঙ্গে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের ৫৪ ইটভাটা মালিককে ৪ লাখ টাকা করে জরিমানা

পার্বত্য চট্টগ্রামের ৫৪ ইটভাটা মালিককে ৪ লাখ টাকা করে জরিমানা

অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

সাংবাদিকদের সম্মানে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল

সাংবাদিকদের সম্মানে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ কেউ বিএনপি বিদ্বেষী : রিজভী

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ কেউ বিএনপি বিদ্বেষী : রিজভী

হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ সংগঠন সভা-সমাবেশ করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি

হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ সংগঠন সভা-সমাবেশ করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি

রোজাদাররা কাহিল যানজটে

রোজাদাররা কাহিল যানজটে

৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান

৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান

মামলা দিবেন না টাকা যত চান দেবো

মামলা দিবেন না টাকা যত চান দেবো

উখিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক হত্যা

উখিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক হত্যা

শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে শিক্ষা ব্যবস্থার গতি ফিরিয়ে আনুন

শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে শিক্ষা ব্যবস্থার গতি ফিরিয়ে আনুন

সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি সিপিবির

সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি সিপিবির

গাবতলীর শাহী মসজিদ এবং ভাষানটেকের বিআরপি বস্তিতে আগুন

গাবতলীর শাহী মসজিদ এবং ভাষানটেকের বিআরপি বস্তিতে আগুন

ঢাবি শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানি : জামিন পেলেন সেই যুবক

ঢাবি শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানি : জামিন পেলেন সেই যুবক