ইউক্রেনে পাঠানো পশ্চিমা সরঞ্জামের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নিশ্চিহ্ন
১০ আগস্ট ২০২৩, ১১:৩৭ পিএম | আপডেট: ১০ আগস্ট ২০২৩, ১১:৩৭ পিএম
মস্কোভিমুখী দুটি স্ট্রাইক ড্রোন ভ‚পাতিত করেছে রাশিয়ার বিমান :: জাপোরোজিয়েতে কিয়েভের ব্যবহৃত অস্ত্রের অর্ধেকেরও বেশি গুচ্ছ অস্ত্র :: পাল্টা আক্রমণেই প্রমাণ, ইউক্রেন সঙ্ঘাত সামরিকভাবে সমাধান সম্ভব নয় -জার্মান এমপি :: ১৩২ এলাকায় ইউক্রেনের সেনাদের ওপর রুশ হামলা
ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী যে উচ্চ-প্রশিক্ষিত সৈন্য হারিয়েছে তা উল্লেখ না করে আখমত বিশেষ বাহিনী ইউনিটের কমান্ডার এবং লুগানস্ক পিপলস রিপাবলিক (এলপিআর) এর পিপলস মিলিশিয়ার ২য় আর্মি কর্পস-এর ডেপুটি কমান্ডার আপটি আলাউদিনভ বলেছেন, পশ্চিমাদের কিয়েভে পাঠানো ৩০ শতাংশেরও বেশি সরঞ্জাম ধ্বংস হয়ে গেছে। আলাউদিনভ রসিয়া-১ টেলিভিশন চ্যানেলে বলেছেন, ‘তারা পশ্চিমা সরবরাহকৃত সরঞ্জামগুলির ৩০ ভাগেরও বেশি সম্পূর্ণরূপে হারিয়েছে। বাকি হার্ডওয়্যারগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং মেরামত করা হচ্ছে। এসব সরঞ্জাম ছাড়াও আক্রমণগুলো কিয়েভকে তাদের সবচেয়ে দক্ষ কর্মী হারাতে হয়েছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই নিম্ন-র্যাঙ্কিং অফিসাররা যাদের ঠিক ফ্রন্টলাইনে কার্যক্রম চালানোর কথা ছিল’।
আলাউদিনভের মতে, প্রতিপক্ষ সমগ্র ঘেরে ভারী ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে এবং অন্যদের অবশিষ্টাংশ থেকে নতুন ইউনিট গঠন করা হচ্ছে। তিনি যোগ করেছেন, ‘আমরা সচেতন যে, তাদের পাল্টা আক্রমণ চালাতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই, আমরা কাজটি শেষ করতে যাচ্ছি। শত্রæরা ইতোমধ্যেই বুঝতে পেরেছে যে, আমাদের পরিস্থিতি কী, এখন পর্যন্ত ভেদ করতে বা প্রথম লাইনে প্রবেশ করতে পারেনি’।
মস্কোভিমুখী দুটি স্ট্রাইক ড্রোন ভ‚পাতিত করেছে রাশিয়ার বিমান : মস্কোর মেয়র সের্গেই সোবিয়ানিন গতকাল বলেছেন, রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী বিকেল ৪টার দিকে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোকে লক্ষ্য করে দুটি সামরিক স্ট্রাইক ড্রোন গুলি করে ভ‚পাতিত করেছে। সোবিয়াননি বলেন, ‘এদিন ভোর ৪টার দিকে এয়ার ডিফেন্স ফোর্স দুটি সামরিক স্ট্রাইক ড্রোন গুলি করে যেগুলো মস্কোর দিকে যাচ্ছিল। একটি কালুগা অঞ্চলে এবং অন্যটি সেন্ট্রাল রিং রোড [ফেডারেল হাইওয়ের কাছে ভ‚পাতিত করা হয়েছে’।
জাপোরোজিয়েতে কিয়েভের ব্যবহৃত অস্ত্রের অর্ধেকেরও বেশি গুচ্ছ অস্ত্র : উই আর টুগেদার উইথ রাশিয়া আন্দোলনের নেতা ভøাদিমির রোগভ সোলোভিভ লাইভ টিভি চ্যানেলকে বলেছেন, জাপোরোজিয়ে এলাকায় ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত গোলাবারুদের অর্ধেকেরও বেশি গুচ্ছ গোলাবারুদ।
রোগভ বলেন, ‘এখন সেগুলো পুরোটা জুড়ে জাপোরোজিয়ে এলাকায় ব্যবহার করা হয়। আমরা যদি নিই, ভ্রেমেভস্কি বুল্জ, সরাসরি ভাসিলিয়েভকা এলাকা বা ওরেখভ, ইতোমধ্যেই অর্ধেকেরও বেশি গোলাগুলি নিক্ষেপ করা হয়েছে, সেগুলো হল এই গুচ্ছ অস্ত্র’।
তিনি উল্লেখ করেছেন যে, ইউক্রেনীয় ইউনিটগুলো কেবল যোগাযোগের লাইনেই নয়, এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের কেন্দ্রগুলোতেও ক্লাস্টার গুলি চালাচ্ছে।
যখন বাতাসে বিস্ফোরিত হয়, ক্লাস্টার অস্ত্রশস্ত্র কয়েক ডজন বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে কয়েক ডজন ছোট বোমা ছিটিয়ে দেয়। অবিলম্বে বিস্ফোরিত না হলে এসব বোমা যে কোনো সংঘাতের শেষের অনেক পরে বেসামরিক নাগরিকদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্র সংক্রান্ত কনভেনশন ২০০৮ সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এখন পর্যন্ত ১১১টি দেশ এতে যোগ দিয়েছে, আর আরো ১২টি দেশ নথিতে স্বাক্ষর করেছে, কিন্তু এখনও এটি অনুমোদন করতে পারেনি। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, গুচ্ছ গোলাবারুদের হার সাধারণত ঘোষিত মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি, যা বেসামরিক হতাহতের দিকে পরিচালিত করে।
পাল্টা আক্রমণেই প্রমাণ, ইউক্রেন সঙ্ঘাত সামরিকভাবে সমাধান সম্ভব নয় -জার্মান এমপি : ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গ্রীষ্মকালীন পাল্টা আক্রমণ প্রমাণ করেছে যে, ইউক্রেনের সঙ্ঘাত অন্তহীন অস্ত্র সরবরাহের মাধ্যমে সমাধান করা যাবে না। বুন্ডেস্ট্যাগ ফর দ্য লেফটের সদস্য সাহরা ওয়াগেনকনেচট ফেসবুকে তার ওয়ালে লিখেছেন (মেটার মালিকানার কারণে রাশিয়ায় নিষিদ্ধ, যা একটি চরমপন্থী সংগঠন হিসাবে মনোনীত করা হয়েছে)।
রাজনীতিবিদদের মতে, এখন কয়েক সপ্তাহ-পুরনো পাল্টা আক্রমণ ‘উভয় পক্ষের অসংখ্য শিকার এবং ধ্বংস’ ছাড়া কিছুই নিয়ে আসেনি। ওয়াগেনকনেচট জোর দিয়ে বলেন, ‘এবং এটি এ সত্তে¡ও যে, মে মাসের শেষ পর্যন্ত পশ্চিমারা ইউক্রেনকে ৭৩ বিলিয়ন ইউরোরও বেশি মূল্যের অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ করেছে, যার মধ্যে ক্লাস্টার বোমা রয়েছে, যা বেসামরিক নাগরিকদের ওপর তাদের বিধ্বংসী প্রভাবের কারণে আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা নিষিদ্ধ’। এই বিষয়ে তিনি আশ্চর্য হয়ে বলেন, ‘যতক্ষণ না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারেন যে, এ সংঘাত সামরিকভাবে সমাধান করা যাবে না ততক্ষণ আরো কত লোককে মরতে হবে’।
পার্লামেন্টারিয়ান পশ্চিমা নেতাদের তিরস্কার করেন যারা ‘২০২২ সালের বসন্তে ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধবিরতি আলোচনাকে অবরুদ্ধ করেছিল’ এবং তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহŸান জানিয়েছিল। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনকে অবিরাম অস্ত্র সরবরাহ করার পরিবর্তে, জার্মান সরকারের উচিত শেষ পর্যন্ত যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ দেয়া এবং পক্ষগুলোর মধ্যে একটি সমঝোতার ভিত্তিতে একটি শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য আলোচনা শুরু করা সহজতর করা’।
এর আগে, বাডেন-বাডেনের মেয়র ডায়েটমার স্পেথ বলেছিলেন যে, ‘আগস্টের শেষের দিকে বা সেপ্টেম্বরের শুরুতে তিনি জার্মান সরকারকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি আলোচনার জন্য বিশ্বখ্যাত জার্মান অবকাশের গন্তব্যস্থল হিসাবে একটি আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠাবেন। গত ৫-৬ আগস্ট সউদী শহর জেদ্দায় ইউক্রেনে শান্তিপূর্ণ মীমাংসার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ৪০টিরও বেশি দেশের প্রতিনিধিরা এতে অংশ নেন। বৈঠকে রাশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
কিয়েভে সম্পদ রাখতে পশ্চিমের প্রস্তুতি গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করছে -রাশিয়ান প্রতিরক্ষা প্রধান : রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেছেন, ইউক্রেনে সম্পদ দেওয়ার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর প্রস্তুতি আরো বৃদ্ধির গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করছে। মন্ত্রণালয়ের বোর্ড সভায় তিনি উল্লেখ করেন, ‘যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতিকে চারপাশে ঘুরিয়ে দেয়ার জন্য পশ্চিমাদের তার বিদ্যমান সম্পদের বেশির ভাগ ইউক্রেনে ফেলার জন্য প্রস্তুত হওয়া সংঘর্ষের আরো বৃদ্ধির গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করছে’।
২৫ জুলাই রাশিয়ান নিরাপত্তা পরিষদের সচিব নিকোলে পাত্রæশেভ দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ব্রিকস উচ্চ প্রতিনিধিদের একটি বৈঠকে বলেছিলেন যে, মস্কো ইউক্রেনের সংঘাত সমাধানের জন্য সংলাপের জন্য প্রস্তুত, কিন্তু কিয়েভের পশ্চিমা পৃষ্ঠপোষকদের এ ধরনের আলোচনায় জড়িত হতে চাপ দেওয়া উচিত। তিনি ইউক্রেনের চারপাশের পরিস্থিতিকে ‘পশ্চিমাদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাÐের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। পাত্রæশেভ আরো উল্লেখ করেছেন যে, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে সঙ্ঘাত বাড়ানোর জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে, যার মধ্যে রয়েছে অবক্ষয় হওয়া ইউরেনিয়াম গোলাবারুদ, দূরপাল্লার ক্রুজ মিসাইল এবং অসংখ্য দেশে নিষিদ্ধ ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্র’। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন এর আগে বলেছিলেন যে, ইউক্রেনে নতুন পশ্চিমা অস্ত্র সরবরাহের ফলে কিছুই হবে না বরং পরিস্থিতি আরো খারাপ হবে।
রাশিয়ান বাহিনী কুপিয়ানস্ক অভিমুখে এগোচ্ছে : রুশ হামলাকারী দলগুলো ইউক্রেনের বিশেষ সামরিক অভিযানে গত দিনে কুপিয়ানস্ক এলাকায় তাদের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে। গত বুধবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট-জেনারেল ইগর কোনাশেনকভ একথ জানিয়েছেন।
মুখপাত্র বলেছেন, ‘কুপিয়ানস্কের দিকে বিমান ও কামান হামলার ফলাফলকে পুঁজি করে পশ্চিমী যুদ্ধগোষ্ঠীর আক্রমণকারী দলগুলো তাদের দায়িত্বের এলাকায় বিস্তৃত ফ্রন্টে তাদের আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে এবং তাদের কৌশলগত অবস্থান উন্নত করেছে’।
গত ২৪-ঘণ্টায় রাশিয়ান বাহিনী লুগানস্ক গণপ্রজাতন্ত্রের নোভোসিলোভস্কয় এবং মানকোভকা অঞ্চলের বন্দোবস্তের কাছাকাছি এলাকায় ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর ১৪তম, ৩২তম, ৪১তম এবং ৬৭তম যান্ত্রিক ব্রিগেডের ইউনিট দ্বারা ছয়টি আক্রমণ এবং পাল্টা আক্রমণ প্রতিহত করেছে। কোনাশেনকভ রিপোর্ট করেছেন, রাশিয়ান বাহিনী গত দিনে কুপিয়ানস্ক এলাকায় প্রায় ৭৫ ইউক্রেনীয় সেনাকে খতম করেছে।
মুখপাত্র বলেছেন, ‘শত্রæদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৭৫ ইউক্রেনীয় কর্মী, দুটি সাঁজোয়া যুদ্ধ যান, তিনটি মোটর যান, একটি পোলিশ-নির্মিত ক্র্যাব স্ব-চালিত আর্টিলারি সিস্টেম এবং একটি মার্কিন-তৈরি অ্যাএন/টিপিকিউ-৫০ কাউন্টার-ব্যাটারি রাডার স্টেশন’।
কোনাশেনকভ রিপোর্ট করেছেন, রাশিয়ান বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী গত দিনে ৩৫টি ইউক্রেনীয় মনুষ্যবিহীন আকাশযান ধ্বংস করেছে এবং মার্কিন তৈরি হিমারস মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেমের নয়টি রকেট আটকে দিয়েছে।
মুখপাত্র বলেছেন, ‘বিমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা হিমারস মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেমের নয়টি রকেটকে বাধা দেয়। উপরন্তু, তারা খারকভ অঞ্চলের ওলশানা, লুগানস্ক পিপলস রিপাবলিকের লিসিচানস্ক এবং ক্রেমেনায়া, রোভনোপোল, নিকলসকোয়ে এবং রভনোপোল অঞ্চলের ওলশানার বসতির কাছাকাছি এলাকায় ৩৫টি ইউক্রেনীয় মানববিহীন আকাশযান ধ্বংস করেছে। দোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিকের অরলিনস্কয়, জাপোরোজিয়ে অঞ্চলে চুমাতস্কয় এবং খেরসন অঞ্চলে আলেশকি’।
১৩২ এলাকায় ইউক্রেনের সেনাদের ওপর রুশ হামলা : কোনাশেনকভ জানিয়েছেন, রাশিয়ান বাহিনী গত দিনে ১৩২টি এলাকায় ইউক্রেনের জনশক্তি এবং সামরিক সরঞ্জামের ক্ষতি করেছে।
মুখপাত্র বলেছেন, ‘অপারেশনাল/কৌশলগত এবং সেনা বিমান, ক্ষেপণাস্ত্র সৈন্য এবং রাশিয়ান বাহিনীর আর্টিলারি ১৩২টি এলাকায় ইউক্রেনের জনশক্তি এবং সামরিক হার্ডওয়্যারের ক্ষতি করেছে। কোনাশেনকভ জানিয়েছেন, ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে রুশবাহিনী ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ৫ হাজার ৬০০ জন চালকবিহীন আকাশযান ধ্বংস করেছে।
মুখপাত্র বলেছেন, ‘সব মিলিয়ে, বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে নিম্নলিখিত লক্ষ্যগুলো ধ্বংস করা হয়েছে: ৪৫৮টি বিমান, ২৪৫টি হেলিকপ্টার, ৫,৬০০টি চালকবিহীন আকাশযান, ৪২৮টি সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেম, ১১,২০৪টি ট্যাঙ্ক এবং অন্যান্য সাঁজোয়া যুদ্ধ যান, ১,১৪৪টি একাধিক রকেট। লঞ্চার, ৫,৮১৯ ফিল্ড আর্টিলারি বন্দুক এবং মর্টার এবং ১২,১৫৫টি বিশেষ সামরিক মোটর যান’। সূত্র : তাস।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
গৌরনদীতে দাদাবাড়ি বেড়াতে এসে শিশু খুনের ঘটনায় ২ নারীসহ গ্রেফতার ৪
কম্বোডিয়ার পরিবর্তে অনৈতিক কাজে সউদী পাঠানোর প্রস্তাব পাসপোর্ট আটকে রেখে টাকা দাবি
মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষায় আবু সাঈদকে নিয়ে প্রশ্ন
কুষ্টিয়ায় দুষ্কৃতকারীদের হুমকিতে গড়াই খননকাজ বন্ধ,থানায় অভিযোগ
কাপ্তাই জাতীয় বিদ্যুৎ শ্রমিক ইউনিয়ন সিবিএ কর্তৃক শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ
মুক্তা বাতাসে বাবরের জুমার নামাজ আদায়
তারুণ্যের উৎসবে আনন্দের ঢেউ
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে অবৈধ ইটভাটায় পুড়ছে কাঠ
বিরলে ৫ দিন ব্যাপি চতুর্থ উপজেলা কাব ক্যাম্পুরীর শুভ উদ্বোধন
আটঘরিয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বাড়িঘর ভাঙচুর লুটপাট
আ.লীগকে হিটলারের নাৎসি বাহিনীর মত নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ খাঁন
কুমিল্লা নগর আওয়ামী লীগ নেতা কবির শিকদার গ্রেফতার
ঝিনাইদহে ১৬ দিনে সড়ক দুর্ঘটনায় ১২ জনের মৃত্যু
সরিষাবাড়ীতে জমি নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে নিহত ১ আহত ১০
চকরিয়াতে পৃথক ঘটনায় ৩ জন নিহত, আহত ৫
কালীগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রিকেট টুনামেন্ট উদ্বোধন
ঈশ্বরগঞ্জে সার ও ভাউচারের গড়মিলে ২ ডিলারকে জরিমানা
বাংলাদেশের সমাজব্যবস্থা আলেমদের হাতেই নিরাপদ: এ এম এম বাহাউদ্দীন
দ্রুত নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা অসম্ভব: রেজাউল করিম
মসজিদের ইমাম নিয়োগেও করতে হচ্ছে মানববন্ধন, ১৮ বছরেও হয়নি নিয়োগ