ঢাকা   রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

নজরুল কাব্যে দ্রোহ, অসাম্প্রদায়িকতা এবং প্রেম

Daily Inqilab জসীম উদ্দীন মুহম্মদ

২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৫ পিএম | আপডেট: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৭ এএম

যে কীর্তিমান মহাপুরুষের জন্ম না হলে বাংলা সাহিত্য অপূর্ণ থাকতো, তিনিই আমাদের বাঙ্গালি জাতিসত্তার কবি, প্রাণের কবি, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম। যার সম্পর্কে অল্প কথায় কিছুমাত্র বলার সাধ্য আমার নেই। এক সমুদ্র জল থেকে এক আজলা ভরে যতটা তুলে আনা যায় ঠিক ততটুকু অথবা তারচেয়েও কিছুটা কম। তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস সাহিত্যে প্রতিভার বিচারে তাঁর ধারে কাছেও কেউ নেই। তিনি এক অবিসংবাদিত, অতুলনীয় এবং অলৌকিক প্রতিভার অধিকারী। সাহিত্যের সকল শাখায় যার রয়েছে গৌরবোজ্জ্বল পদচারণা। কবিতা, ছড়া, গান, ছোটগল্প, উপন্যাস সহ সকল ক্ষেত্রেই তিনি বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করে গেছেন। জীবন ও জগতের সুগভীর দর্শন তাঁর লেখনির মাধ্যমে প্রকাশ করে আমাদেরকে ঋণী করে গেছেন। যেই ঋণের দায় পরিশোধ করা আমাদের জন্য অসাধ্য। তবে তাঁর চিন্তা, চেতনা, দর্শন আমাদের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে জাতীয় জীবনে বাস্তবায়নের মাধ্যমে কিছুটা হলেও এই দেনা লাঘবের সুযোগ রয়েছে। চলুন এবার আসা যাক মহাপ্রাণ এই সত্তার বিদ্রোহী সত্তায়। কবি বলেছেন, যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না,

অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ, ভূমে রণিবে না-
বিদ্রোহী রণক্লান্ত
আমি সেই দিন হব শান্ত।” বিদ্রোহী/ কাজী নজরুল ইসলাম ---- আজ কোথায় সেই চিরায়ত বিদ্রোহের সুর? যেখানে অন্যায়, অবিচার, শোষণ, নির্যাতন, নিপীড়ন -- সেখানেই কোথায় প্রতিবাদ? তেলবাজ, পদলেহী, চাটুকারদের দৌরাত্মা আজ সাহিত্য জগত থেকে শুরু করে সবখানে উন্মাদ জলের মতোন সয়লাব। প্রতিবাদহীন এই নপূংশক সমাজ চারাগাছ থেকে আজ বিশাল মহীরুহ। সবাই কেবল নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত। যে যেভাবে পারছে সেভাবেই তিরতির করে উঠে যাচ্ছে খাটের তলা থেকে আগরতলা। পারলে ছুঁয়ে দেয় আকাশ! মানবতার নূন্যতম বালাই নেই। নেই পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা, সহমর্মিতা, সাম্প্রদায়িক সম্পীতি, পরমতসহিষ্ণুতা। মানবিক বোধের দরজা-জানলা বন্ধ করে সবাই যেন মেতে উঠছে অমানবিক এক পৈশাচিক খেলায়। বলতে কিছুমাত্র দ্বিধা নেই যে, এতে করে মানুষ হিসাবে আমরা কেবলই পরাজিত হচ্ছি। কোনো এক অজানা অন্ধকারের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছি। এমন এক অন্ধকুপ অথবা জন্মান্ধ গুহায় নিজের ঠিকানা খুঁজে নিজেই খুঁজে নিচ্ছি যেখান থেকে মুক্তির কোনো পথ নেই। মুক্তির কোনো পথ থাকবেও না।

তবে কি এভাবেই আমরা তলিয়ে যাব? এভাবেই তলিয়ে যেতে থাকব? অথচ গর্ব করার মতোন বিষয় মানুষ হিসাবে আমরাই মহাবিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রাণি! আমাদের পতাকা এখন চাঁদে উড়ছে, মংগলে উড়ছে। ভবিষ্যতে শনি, বুধ, বৃহস্পতি, নেপচুন, প্লুটো সহ ছায়াপথ, গ্যালাক্সি জুড়ে চলতে থাকবে আমাদের জয়রথ। শুধু আফসোস থেকে যাবে এতোকিছুর পরেও আমরা কেবল মানুষ হব না-- সত্যিকারের মানুষ! সাম্যের কবি, প্রাণের কবির মানুষ কবিতাটির অংশ বিশেষ পড়া যাক---

মানুষ/ কাজী নজরুল ইসলাম
গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান!
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্ম জাতি,
সব দেশে, সব কালে, ঘরে ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।-
পূজারী, দুয়ার খোলো,
ক্ষুধার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!’

, হ্যা.. আমরা অবশ্যই মানুষ; তবে তা নামিক মানুষ। নাম সর্বস্ব মানুষ। প্রশ্ন থেকে যায়, এইসব নাম খাওয়া স্ত মানুষ আর ইতর প্রাণির মাঝে কতটুকু পাথর্ক্য আছে? বনের সিংহ নিরীহ হরিণের মাংশ খুবলে খায়, মহিষের তাজা খুনে উৎসব পালন করে। এরাও কেউ নিজের মাংশে হাড়ি চাপায় না, উদরপূর্তি করে না। প্রকৃতির দেয়া নিয়ম-কানুন তারা যথার্থই নেমে চলে। কেবল আমরা মানুষেরা মানুষের রক্তে হাত রাঙাই। ভাই ভাইয়ের অধিকারে খড়গ হস্ত হই, দূর্বলের টুটি চেপে ধরে হাতুড়ি চালাই, শাবল, চালাই, গাইতি চালাই, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিই অনাগত স্বপ্ন। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হয়েও কেবল নিজস্ব স্বার্থ এবং পশু প্রবৃত্তির তাগিদে, ক্ষমতা এবং প্রভাব প্রতিপত্তির লিপ্সায় পশুদের সাথে একই কাতারে দাঁড়াই। দাঁড়াতে এতোটুকুও দ্বিধা করি না। এই যদি হয় আমাদের প্রকৃত অবস্থা, তাহলে আমার বলতে দ্বিধা নেই, যে থুতু আজ আমরা অন্যের দিকে নিক্ষেপ করছি, তা একদিন অবশ্যই কালের চক্রে নিজের দিকেই ফিরে আসবে। আসবেই। আসতেই থাকবে। মানবতা, সাম্য এবং মূল্যবোধের অবক্ষয় মানব নামের এই জাতিটিকে নিশ্চিতভাবেই আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করবে। এতে কোনোরকম সন্দেহ নাই। অসাম্যের বিরুদ্ধে চির সোচ্চার কবি এজন্যই বলিষ্ঠ কণ্ঠে বলতে পেরেছেন, আমি এই দেশে, এই সমাজে জন্মেছি বলেই শুধু এই দেশের, এই সমাজেরই নই, আমি সকল দেশের সকল মানুষের।”

নজরুল সত্তায় নারী প্রেম যেন এক চিরজাগ্রত চেতনা। নারীকে ইতিহাসের পানশালা থেকে, নর্দমার পঙ্কিল আবর্ত থেকে হাত ধরে, বুকে আগলে, মাথায় তুলে যে মহাপুরুষ পুরুষের সাথে একই সারিতে এনে দাঁড় করিয়েছেন... তিনিই আমাদের জাতি সত্তার, আমাদের ভালোবাসার কবি, প্রেমের কবি নজরুল। যে নারী একদিন কেবল ছিল পুরুষের সেবাদাসী, পুরুষের শষ্যার নিরীহ এবং নিষ্পৃহ সংগিনী... সেই অবহেলিত, বঞ্চিত, পদদলিত নারী সম্পর্কে তিনি বলেছেন,

বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি
অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী।“(উৎস- ‘নারী’ কবিতা)

কী অসাধারণ সরল স্বীকারোক্তি! শুধু তাই নয়, এ যেন শিশ্নধারী প্রবল প্রতাপশালী পুরুষের উঁচু নাকে একটা ঘুষি, ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের সুউচ্চ সিংহাসন থেকে পুরুষকে টেনে হিচঁড়ে নারীর কাতারে নামিয়ে আনার নামান্তর। পুরুষের আজন্ম লালিত অহংকার ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়ার শামিল। ঘরে-বাইরে, সমরে-সংগমে নারীর অবদানের স্বীকৃতি দিতে তিনি আরও বলেছেন,

কোনকালে একা হয়নিকো জয়ী, পূরুষের তরবারী; প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়-লক্ষী নারী।” (উৎস -‘নারী’ কবিতা)।

নারী ও পুরুষের চিরন্তন ভালোবাসার স্বীকৃতি তাঁর লেখায় মানব শরীরের ধমনীতে প্রবাহিত রক্তের মতোন প্রোজ্জ্বল। কিশোর প্রেমের স্মৃতি আওড়াতে তিনি তাঁর চৈতি হাওয়া” কবিতায় বলেছেন, হাস্তে তুমি দুলিয়ে ডাল/ গোলাপ হ’য়ে ফুটতো গাল”। কী দুর্দান্ত অথচ সাবলীল উপমার মায়াজাল! নারী আর চিরমোহিনী প্রকৃতি যেন একই রুপের চিরন্তন আঁধার। নারী-পুরুষের প্রেম-ভালোবাসার এই স্বীকৃতির পাশাপাশি প্রেমের নামে ভালোবাসার নামের শরীর ভোগ করার বিষয়ে চরম হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তিনি বলেছেন, কামনা আর প্রেম দুটি হচ্ছে ম্পুর্ণ আলাদা। কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা মাত্র আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন।

তিনিই নজরুল যিনি সারাজীবন সাম্যের গান গেয়েছেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনার জয়গান গেয়েছেন, সাম্প্রদায়িক বিষবৃক্ষের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে হুংকার দিয়েছেন। মানুষকে জাত-পাত, সাদা-কালো, উঁচু-নিচু নয়---- কেবলই মানুষ হিসাবে মূল্যায়ন করেছেন। হৃদয় থেকে প্রতিটি মানুষকে শ্রদ্ধা করেছেন, ভালোবেসেন। প্রিয় পাঠক, আসুন প্রিয়কবি কাজী নজরুল ইসলামের সাম্যবাদী কবিতাটির অংশবিশেষ একবার পাঠ করা যাক।

সাম্যবাদী// কাজী নজরুল ইসলাম

গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্লিম-ক্রীশ্চান।

এই একটি কবিতাই প্রমাণ করে দেয়, “অসাম্প্রদায়িক চেতনার কবি এবং লেখকদের মধ্যে নি:সন্দেহে কাজী নজরুল ইসলাম শীর্ষস্থানীয়। তিনি তার অসংখ্য কবিতা, গল্প এবং প্রবন্ধে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে হুঙ্কার দিয়েছেন। বিশ্বের সমস্ত মানুষকে মানবতার একই পতাকা তলে সমবেত হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন,

মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান/ মুসলিম তার নয়ন-মণি, হিন্দু তাহার প্রাণ/ এক সে আকাশ মায়ের কোলে/ যেন রবি শশী দোলে/ এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান’।

প্রেমের কবি, বিদ্রোহের কবি, সাম্যের কবি, অসাম্প্রদায়িকতার কবি, মানবতার কবি নজরুলকে বোঝার জন্য কিংবা বোঝানোর জন্য উৎকৃষ্ট উদাহরণ তার সৃষ্টি অসংখ্য এমন চরণ। বিদ্রোহী হয়ে ওঠা বা বিদ্রোহ প্রকাশের ধরন যে কোনো ব্যক্তির ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যবোধ থেকে উৎক্ষিপ্ত। মানবসত্তা বিকাশের জয়গান মূলত যে কোনো বিদ্রোহী সুরের সঙ্গেই একাট্টা হয়ে অনুরণিত হয় ব্যক্তিমানসে। যা থেকে প্রথমে দ্রোহ এবং পরবর্তীতে বিদ্রোহী চেতনার জন্ম নেয়। কাজী নজরুল ইসলাম তার সময়কে ভেদ করে এগিয়েছেন। যেটুকু কাব্য ও সাহিত্য চর্চার সময় তিনি পেয়েছেন ব্যক্তি জীবনে; কাজ করে গেছেন সাম্য ও অসাম্প্রদায়িকতার জন্যই।

গাহি সাম্যের গান-, যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান, যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্লিম-ক্রীশ্চান। এটি নজরুলে অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিচ্ছবি।

নজরুলের মানবসত্তা এবং তার বিদ্রোহ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কেউ কেউ নজরুলকে বহুবিধ বিশ্লেষণে ভূষিত করেছেন। যার মধ্যে বিদ্রোহী কবি, সাম্যের কবি, মানবতার মুক্তিদূত এবং সর্বতোভাবে প্রেমের কবি অন্যতম। শুধু তাই নয় প্রেম প্রকাশের ক্ষেত্রে নজরুলের আরেক ধরনের বিদ্রোহ সামনে ভেসে আসে। যেখানে কখনও প্রেমিকসত্তা নিরঙ্কুশভাবে বিলীন প্রেমাস্পদের কাছে অথবা কখনও বা প্রেমবিদ্রোহ জাগরুক থাকে বিরহের যূপকাষ্ঠে নিজেকে বলি দিয়ে।

আগের বলেছি, বিশাল সমুদ্র থেকে এক আজলা ভরে যতটা জল আনা যায়, আমার আলোচনাও তাই। একজন সত্যিকার মানুষ হিসাবে, একজন কবি-লেখক হিসাবে, একজন শিল্পী হিসাবে, একজন অভিনেতা হিসাবে, একজন প্রেমিক হিসাবে, একজন পিতা হিসাবে, একজন স্বামী হিসাবে নজরুল সত্তার কোনো তুলনা নাই। তাঁর তুলনা কেবল তিনি নিজেই। মানুষকে কতটা ভালোবাসলে একজন মানুষ বলতে পারেন, মিথ্যা শুনিনি ভাই, এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনও মন্দির-কাবা নাই ।“

সবশেষে প্রাণের কবি, মন, মানস, বোধের কবি, বাঙালি জাতিসত্তার কবি চির বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের গল্প
গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪ : সাহিত্য সংস্কৃতি ভাবনা
প্রার্থনার মূল কাজ সংযোগ স্থাপন
গ্রাফিতি বাংলাদেশ
তোমাকে
আরও

আরও পড়ুন

ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান পাহাড়ের পর জয়-জাকিরকে হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান পাহাড়ের পর জয়-জাকিরকে হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

নাটকীয় শেষ দশ মিনিটে দুই গোল শোধ করে বার্সাকে রুখে দিল সেল্তা

নাটকীয় শেষ দশ মিনিটে দুই গোল শোধ করে বার্সাকে রুখে দিল সেল্তা

বিবর্ণ সিটিকে ইতিহাদেই বিধ্বস্ত করলো টটেনহ্যাম

বিবর্ণ সিটিকে ইতিহাদেই বিধ্বস্ত করলো টটেনহ্যাম

নটিংহ্যামকে হারিয়ে চার ম্যাচের জয়খরা কাটালো আর্সেনাল

নটিংহ্যামকে হারিয়ে চার ম্যাচের জয়খরা কাটালো আর্সেনাল

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের দাবী অত্যন্ত যৌক্তিক

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয়করণের দাবী অত্যন্ত যৌক্তিক

পাঠ্যবই ছাপায় অনিয়মে আনন্দ প্রিন্টার্সকে সতর্কতা

পাঠ্যবই ছাপায় অনিয়মে আনন্দ প্রিন্টার্সকে সতর্কতা

দক্ষিণ লেবাননে ৬ চিকিৎসাকর্মী নিহত

দক্ষিণ লেবাননে ৬ চিকিৎসাকর্মী নিহত

জনগণের সাথে জনসংযোগ বাড়াতে হবে

জনগণের সাথে জনসংযোগ বাড়াতে হবে

আমরা যুদ্ধে বিশ্বাসী না কেউ গায়ে পড়লে জবাবের প্রস্তুতি রাখতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

আমরা যুদ্ধে বিশ্বাসী না কেউ গায়ে পড়লে জবাবের প্রস্তুতি রাখতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথের কাছে ২৭ রেফারির চিঠি

বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথের কাছে ২৭ রেফারির চিঠি

ফের বাড়লো সোনার দাম, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা

ফের বাড়লো সোনার দাম, ভরি ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা

বাংলাদেশে খেলা নিয়ে অনিশ্চিয়তায় হামজা!

বাংলাদেশে খেলা নিয়ে অনিশ্চিয়তায় হামজা!

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামেই হবে অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফের খেলা

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামেই হবে অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফের খেলা

সিলেটে মাজিদের ফিফটি

সিলেটে মাজিদের ফিফটি

অ্যাম্বাসেডর কাপ উশুতে সেনাবাহিনী চ্যাম্পিয়ন

অ্যাম্বাসেডর কাপ উশুতে সেনাবাহিনী চ্যাম্পিয়ন

মাদক শুধু ব্যক্তিকে নয় পরিবারকেও ধ্বংস করে

মাদক শুধু ব্যক্তিকে নয় পরিবারকেও ধ্বংস করে

সাধারণ মানুষের পেটে লাথি মেরে আ.লীগ নিজেদের ভাগ্য গড়েছে : এমরান সালেহ প্রিন্স

সাধারণ মানুষের পেটে লাথি মেরে আ.লীগ নিজেদের ভাগ্য গড়েছে : এমরান সালেহ প্রিন্স

ধর্মদ্রোহী সরকারের সময় কোনো ধর্মই নিরাপদ ছিল না

ধর্মদ্রোহী সরকারের সময় কোনো ধর্মই নিরাপদ ছিল না

দৌলতখানে শীতকালীন সবজি পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক

দৌলতখানে শীতকালীন সবজি পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক

সুন্দরগঞ্জে ছয় পা বিশিষ্ট বাছুরের জন্ম

সুন্দরগঞ্জে ছয় পা বিশিষ্ট বাছুরের জন্ম