ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১

চামড়া কিনে মাথায় হাত মৌসুমি ব্যবসায়ীদের

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক :

০২ জুলাই ২০২৩, ১১:২৯ পিএম | আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম

লাভের আশায় চামড়া কিনে বিপাকে পড়েছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। যে দামে চামড়া বিক্রি করতে হচ্ছে তাতে লাভ তো দূরের কথা কেনা দাম ওঠছে না বলে দাবি তাদের। গরুর চামড়া বিক্রি করতে পারলেও ৩০ থেকে ৪০ টাকা ছাগলের চামড়া কিনে আড়তে বিক্রি করতে পারছেন না। বেশিরভাগ আড়তদাররা ছাগলের চামড়া কিনতে অনীহা প্রকাশ করছেন। তবে আড়ত ব্যবসায়ীরা বলছেন, গরুর চামড়া কিনে কিছুটা লাভবান হলেও ছাগলের চামড়া ক্রয় করে লোকসান গুনতে হচ্ছে। এদিকে লবণের দাম বাড়ার কারণে বাড়তি দাম দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে দাবি চামড়া ক্রেতাদের। সবমিলিয়ে মাথায় হাত মৌসুমি ব্যবসায়ীদের আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো তথ্যে প্রতিবেদনÑ
নাটোর জেলা সংবাদদাতা জানান, দেশের মধ্যে নাটোরের চামড়ার আড়ৎ ২য় বৃহত্তম ও উত্তরবঙ্গের মধ্যে প্রধান বাজার। এখানে ছোট বড় প্রায় দুই শতাধিক চামড়ার আড়ত রয়েছে। যার সাথে জড়িয়ে আছে এক হাজার ২০০ ছোট বড় চামড়া ব্যবসায়ীর রুজি রোজগার। গত তিন বছরে চামড়া ব্যবসায়ে লোকসান দিয়েও এবার ঘুরে দাঁড়াতে চেয়েছিল এখানকার মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এবারেও লোকসান গুনছেন তারা। সরকার ঘোষিত দামে চামড়া কিনেও তারা আড়তে বিক্রি করতে এসে কম দাম পাচ্ছেন। নাটোরের এই বৃহত্তম চামড়ার আড়তে এবার ১৬ লাখ পিসের বেশি চামড়া কেনাবেচার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে চামড়া ব্যবসায়ীরা। দেশের উত্তর এবং দক্ষিণাঞ্চল মিলিয়ে ৩৫টি জেলার চামড়া আসে এখানে। শুধুমাত্র ঈদের দিন এবং তার পরের দিন লক্ষাধিক চামড়া সংগ্রহ করেছে এখানকার আড়ৎ মালিকরা। কিন্তু ব্যবসায়ীদের অভিযোগ লবণের দাম নিয়ে। অতিরিক্ত দাম দিয়ে লবণ কিনে চামড়ায় সংরক্ষনে খরচ পড়ছে বেশি। আর এতেই লোকসান গুনছেন তারা।
নাটোরের চামড়া আড়তদার মো. লুৎফর রহমান বলেন, একটি গরুর চামড়ায় ৮-১০ কেজি লবণ লাগে। তাতে করে চামড়া ভালো থাকে। কিন্তু লবণের মাত্রাতিরিক্ত দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় মৌসুমী ব্যবসায়ীরা চামড়ায় কম লবণ দিচ্ছেন। এতে চামড়ার গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে। ফলে দামও কম হচ্ছে।
আনিছার নামের আরেক ব্যবসায়ী ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, লবণ তো আমাদের দেশে উৎপাদন হয়। এটি তো রাশিয়া ইউক্রেন থেকে আসে না। তাহলে হঠাৎ করে ৭০০ টাকা থেকে লবণের বস্তা কিভাবে এক হাজার ৩০০ টাকা হয়ে গেল। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কোন পদক্ষেপ নিল না। বাজার নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলেও আমাদের প্রণোদনা দিতে পারতো সরকার। ট্যানারি মালিকরা তো এর দায় নিবে না।
মৌসুমি ব্যবসায়ীরা জানান, লাখ টাকার কোরবানির গরুর চামড়া প্রতি পিস গড়ে ৭০০ টাকা দরে কিনেছেন। কিন্তু সেই চামড়া নাটোরের আড়তে নিয়ে এসে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে প্রতি চামড়ায় ২০০ থেকে আড়াইশ টাকা লোকসান হয়েছে। অন্যদিকে, ছাগলের চামড়া কিনে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের বেশি বিপাকে পড়তে হয়েছে। ৩০ থেকে ৪০ টাকা ছাগলের চামড়া কিনে আড়তে বিক্রি করতে পারছেন না। বেশির ভাগ আড়তদাররা ছাগলের চামড়া কিনতে অনীহা প্রকাশ করছেন। তবে আড়ত ব্যবসায়ীরা বলছেন, গরুর চামড়া কিনে কিছুটা লাভবান হলেও ছাগলের চামড়া ক্রয় করে লোকসান গুনতে হচ্ছে। একটি কাঁচা ছাগলের চামড়ায় লবণ দিয়ে প্রক্রিয়াজাত করতে দেড় থেকে দুই কেজি লবণ দিতে হয়। প্রতিটি চামড়ায় ৫০ থেকে ৬০ টাকা খরচ হয়। কিন্তু চামড়া বিক্রি করে লবণের খরচ ওঠে না বলে জানান তারা।
চক বৈদ্যনাথ চামড়া আড়ত এবং ব্যবসায়ী গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বলেন, ট্যানারি মালিকরা সিন্ডিকেট তৈরি করে আমরা কোন সিন্ডিকেট করিনা। সরকার ব্লু ওয়েট চামড়া রফতানির সুযোগ দিলে মৌসুমী ব্যবসায়ী, ফরিয়া এবং আড়তদার মালিক সবাই লাভবান হতো। তবে এবার দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই চামড়া বাজার থেকে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে চামড়া কেনা বেচার আশা করছে এখানকার ব্যবসায়ীরা।
আদমদীঘি (বগুড়া) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা সদর ও সান্তাহার পৌর এলাকায় এবারও কোরবানীর পশুর চামড়ার বাজারে মারাত্বক ধস নেমেছে। গত কয়েক বছর সামান্য পরিমাণ দাম পাওয়া গেলেও এবার একেবারে কম দামে বেচাকেনা হয়েছে বলে জানাগাছে। ঈদের দিন থেকে শুরু করে গত তিনদিন ধরে নামমাত্র টাকায় কোরবানীর পশুর চামড়া বিক্রি হয়েছে।
জানাযায়, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে অসাধু চামড়া ব্যাবসায়াীরা গত কয়েক বছরের ন্যায় এবারও সিন্ডেকেট করার কারণে পুরো বাজার চলে যায় স্থানীয় ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে বাজারে ন্যায্য দাম না পেয়ে লোকশান গুনতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ী ও বিক্রেতারা।
মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বলেছেন, এবার সরকারের বেধে দাওয়া নির্ধারিত মূল্য হিসাবে চামড়া বেচাকেনা হলে তাদের লোকশান হতো না। স্থানীয় পাইকারী আড়তদারেরা এবং মজুতকারীরা সরকারি নিয়মনীতি না মেনে তারা তাদের ইচ্ছেমত দামে চামড়া কিনেছেন। এবার লোকসানের ভয়ে অনেক মৌসুমি ব্যবসায়ী চামড়া কেনা থেকে বিরত থাকায় আদমদীঘি ও সান্তাহারের স্থানীয় চামড়া ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমত দামে চামড়া কিনার কারণে কোরবানীর পশুর চামড়ার বাজারে ধস নামে। এ সুযোগে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও মজুতদারেরা নামমাত্র টাকায় চামড়া কিনে মজুদ করেছে।
তারা আরো জানান, এলাকার আড়তদারেরা সিন্ডিকেট করে চামড়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ করার কারণে সরকারের বেধে দাওয়া নির্ধারিত মূল্য চেয়ে অনেক কমদামে চমড়া বেচাকেনা হয়েছে। দেড় লাখ টাকা মূল্যের বড় গরুর চামড়া ৪০০ থেকে ৫০০, গাভির চামড়া ১০০-২০০ ও খাসির চামড়া ১০-২০ এবং ভেড়ার চামড়া ১০ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে।
রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, চট্টগ্রামের মফস্বলে এবারও চামড়ার মূল্য পাচ্ছেন না কোরবানিদাতারা। উপজেলার রাঙ্গুনিয়ায় তৃণমূলে থাকা এলাকাগুলিতে ১০০ থেকে ২০০ টাকায় প্রতি পিস চামড়া ক্রয় করেছেন চামড়া ব্যবসায়ীরা।
রাঙ্গুনিয়ার মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা বলেন, আমরা ক’জন মিলে এবার কোরবানিদাতাদের কাছ থেকে সরাসরি শতাধিক চামড়া সংগ্রহ করেছি। এসব চামড়া মরিয়ম নগর চৌমুহনী এলাকার আড়তদারদের কাছে বিক্রি করেছি। প্রতি পিস চামড়া ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা করে বিক্রি করেছি। তবে স্থানীয় চামড়া আড়তদার জানান, এবার চট্টগ্রামে ২৫ থেকে ৩০ জন আড়তদার চামড়া সংগ্রহ করছেন। বিকাল ৫টা পর্যন্ত বিভিন্ন আড়তদার ৩০ থেকে ৩৫ হাজারের মতো চামড়া কিনেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। প্রতি পিস চামড়া ২৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকায় কেনা হচ্ছে।’
সৈয়দপুর (নিলফামারী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, নীলফামারী সৈয়দপুর গরু ও ছাগলের চামড়ার দাম নেই। সৈয়দপুর পানির দামে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির চামড়া। জেলা শহরের বড় বাজার ট্র্যাফিক মোড়, চৌরঙ্গীর মোড়, আনন্দবাবুর পুল ও উকিলের মোড় ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।
শহরের বাড়াইপাড়া মহল্লার মৌসুমি ব্যবসায়ী জাহিদুল ইসলাম জানান, গ্রাম ঘুরে প্রতিটি ৩০০-৩৫০ টাকা দরে ৩০ পিস গরুর চামড়া কিনে বাজারে পানির দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১৫ হাজার টাকার চামড়া কিনে এখন বাজারে পাইকাররা দাম করছে অর্ধেকের একটু বেশি। চামড়া সংরক্ষণে একমাত্র উপকরণ লবণ। সেই লবণ দোকান থেকে চড়াদামে কিনতে হচ্ছে। শহরের ট্র্যাফিক মোড় বড় বাজারে ১০০ থেকে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে গরুর চামড়া। আর ছাগলের চামড়া প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়। এতে বেশি মূল্যে চামড়া কিনে হাজার হাজার টাকা লোকসানে পড়েছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।
জেলা শহরের বাড়াইপাড়ার পাইকার ব্যবসায়ী তসলিম উদ্দিন জানান, গত বছরের ৭ লাখ টাকা মহাজনের ঘরে পড়ে আছে, দেওয়ার কোনো সম্ভবনা নাই। এ অবস্থায় লাভের আশায় ফের ধারদেনা করে চামড়া কিনতে হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ছোট ব্যবসায়ী ও ফড়িয়া দালালদের কাজ থেকে চামড়া কিনে বড় বড় ব্যবসায়ীরা ঢাকার বিভিন্ন ট্যানারিতে সরবরাহ করে থাকেন। কিন্তু এবারে আর্থিক সঙ্কটের কারণে বড় বড় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি ছোট ব্যবসায়ী, মৌসুমি ও পাইকার ব্যবসায়ীরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
নীলফামারী শিল্প ও বণিক (চেম্বার অব কমার্স) সমিতির সভাপতি প্রকৌশলী এসএম সফিকুল আলম ডাবলু বলেন, ছোট ব্যবসায়ীসহ চারবার হাতবদল হয় এই চামড়া। প্রথমে মৌসুমি ব্যবসায়ী গ্রাম ঘুরে কোরবানিদাতার কাজ থেকে চামড়া কিনেন। দ্বিতীয় ধাপে পাইকাররা নগদ টাকা দিয়ে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনেন। তৃতীয় ধাপে আড়তদাররা লবণ দিয়ে লাভের আশায় ঘরে কিছুদিন রাখেন। চতুর্থ ধাপে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পর চামড়াগুলি ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে বিক্রি করেন। ফলে ট্যানারির মালিকদের লোকসান গুনতে হয় না। তবে শহর কিংবা গ্রামের পাড়া-মহল্লা ঘুরে চামড়া কিনে লোকসান গুনতে হয়, মৌসুমি ও পাইকার ব্যবসায়ীদের।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সংস্কার কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করছে নির্বাচনের সূচি: আসিফ মাহমুদ
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন
বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক
এস আলমের চিনি, ইস্পাত ও ব্যাগ কারখানা বন্ধ ঘোষণা
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ে ছাই হাজারো ঘর, শিশুসহ নিহত দুজন
আরও

আরও পড়ুন

পদ্মা সেতু হয়ে বেনাপোল স্টেশন থেকে ৯২৭ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেল ‘রূপসী বাংলা’ ট্রেন, উৎফুল্ল যাত্রীরা

পদ্মা সেতু হয়ে বেনাপোল স্টেশন থেকে ৯২৭ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেল ‘রূপসী বাংলা’ ট্রেন, উৎফুল্ল যাত্রীরা

'মেসির সম্মান রক্ষার্থেই বার্সা ছাড়েন নেইমার'

'মেসির সম্মান রক্ষার্থেই বার্সা ছাড়েন নেইমার'

সারাদেশে নৌযান শ্রমিকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম  মোংলায় প্রতিবাদ সভা এবং বিক্ষোভ

সারাদেশে নৌযান শ্রমিকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম  মোংলায় প্রতিবাদ সভা এবং বিক্ষোভ

সংস্কার কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করছে নির্বাচনের সূচি: আসিফ মাহমুদ

সংস্কার কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করছে নির্বাচনের সূচি: আসিফ মাহমুদ

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন

ইজতেমার মাঠে মুসল্লিদের উপর বর্বর হামলার প্রতিবাদে  কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

ইজতেমার মাঠে মুসল্লিদের উপর বর্বর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

কলাপাড়ায় দিনমজুরের বসত ঘর পুড়ে ছাই

কলাপাড়ায় দিনমজুরের বসত ঘর পুড়ে ছাই

মেলবোর্নে অনিশ্চিত হেড, অভিষেক হচ্ছে কনস্টাসের

মেলবোর্নে অনিশ্চিত হেড, অভিষেক হচ্ছে কনস্টাসের

বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক

বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের কলমবিরতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের কলমবিরতি

এস আলমের চিনি, ইস্পাত ও ব্যাগ কারখানা বন্ধ ঘোষণা

এস আলমের চিনি, ইস্পাত ও ব্যাগ কারখানা বন্ধ ঘোষণা

পটুয়াখালীতে সুবিধা বঞ্চিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার দুর্যোগের প্রভাব বিষয়ক প্রজেক্ট ওরিয়েন্টশন

পটুয়াখালীতে সুবিধা বঞ্চিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার দুর্যোগের প্রভাব বিষয়ক প্রজেক্ট ওরিয়েন্টশন

ফরিদপুরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে  ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকে মারধোর

ফরিদপুরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে  ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকে মারধোর

মুফতি মুতাজ সভাপতি মুফতি শুয়াইব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত

মুফতি মুতাজ সভাপতি মুফতি শুয়াইব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত

নওগাঁয় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

নওগাঁয় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

সিরিয়ায় বিমান চলাচল স্থগিত করল ইরান

সিরিয়ায় বিমান চলাচল স্থগিত করল ইরান

যুক্তরাষ্ট্রে খুন মাদক পাচারকারী সুনীল যাদব, দায় নিল বিষ্ণোই গ্যাং

যুক্তরাষ্ট্রে খুন মাদক পাচারকারী সুনীল যাদব, দায় নিল বিষ্ণোই গ্যাং

চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডার: স্বজনদের দাবি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড

চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডার: স্বজনদের দাবি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড

বাগেরহাটে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন বরখাস্ত

বাগেরহাটে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন বরখাস্ত

কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা

কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা