হে’ আল্লাহ জালেম ইসরাইলিদের গুড়িয়ে দাও’
১৪ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০০ এএম | আপডেট: ১৪ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০০ এএম
হে’ আল্লাহ বিশ্ব সন্ত্রাসী জালেম ইসরাইলিদের গুড়িয়ে দাও’। আল্লাহ চাইলে আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে পবিত্র ক্বাবা ঘর যেভাবে রক্ষা করেছিলেন। সেভাবে ফিলিস্তিনিদেরও রক্ষা করতে পারেন। আল্লাহ চাইলে ইসরাইলের দম্ভ ঘার মচকে দিতে পারেন। চোখের পানি ফেলে রোজা রেখে মাজলুম ফিলিস্তিনি ভাইদের জন্য দোয়া করা ছাড়া উপায় নেই। সাধ্য থাকলে আমরাও ফিলিস্তিনি ভাইদের সমর্থনের যুদ্ধে শরীক হতাম। গতকাল জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিন এসব কথা বলেন।
গতকাল রাজধানীর মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমের খতিব প্রিন্সিপাল মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ জুমা খুৎবা পূর্ব বয়ানে বলেন, পৃথিবীর শুরুলগ্ন থেকে কিয়ামত পর্যন্ত যত জাতি এসেছে এবং আসবে, সকল জাতির মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট, বর্বর, অভিশপ্ত জাতি ইয়াহুদী। পৃথিবীর বিষফোঁড়া হিসেবে চিহ্নিত পেশি শক্তি দ্বারা দখলকৃত ইসরাইলে অবস্থান করে সমগ্র বিশ্বের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে তারা। তাদের সুদূর প্রসারি চক্রান্তে আজ ফিলিস্তিন রক্তাক্ত। আকাশে বাতাসে ফিলিস্তিনী মুসলিমদের বুকফাঁটা আর্তনাদ প্রতিধ্বনীত্ব হচ্ছে। মুসলমান হিসেবে অপর মুসলমান ভাইয়ের কষ্টে, বেদনায় হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হবে এটিই স্বাভাবিক। তাঁদের সাহায্যার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে অগ্রসর হতে হবে। প্রয়োজনে আবারও যুদ্ধের দামামা বেজে উঠবে জনপদে জনপদে। বিশ্ব মুসলিম উম্মাহের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়।
চলমান ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যকার যুদ্ধকে কেন্দ্রকরে খতিব বলেন, ইয়াহুদীদের অতীত ইতিহাস অত্যন্ত নিন্দনীয় ও কলঙ্কিত। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল অসংখ্য স্থানে নির্লজ্জ এই ইয়াহুদীদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট উপস্থাপন করেছেন। আল্লাহ বলেন, তাদের চুক্তি ও প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ, আল্লাহর আয়াতের সাথে কুফরী এবং অন্যায়ভাবে নবীদের হত্যা করার কারণে আল্লাহ তাদের অন্তরে গোমরাহির সিল মেরে দিয়েছেন (সূরা নিসা : ১৫৫)। অপর এক আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেছেন, যখনই তারা যুদ্ধের আগুন জ্বালায়, আল্লাহ তা নিভিয়ে দেন এবং তারা যমীনে ফিতনা ফাসাদ ও গোলযোগ সৃষ্টির চেষ্টা চালায়। আল্লাহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের ভালোবাসেন না (সূরা মায়েদা : ৬৪)। সূরা আল-মায়েদার ৪১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-হে রাসুল! তাদের জন্য দুঃখ করবেন না, যারা দৌড়ে গিয়ে কুফরে পতিত হয়; যারা মুখে বলে, আমরা ঈমান এনেছি, অথচ তাদের অন্তর ঈমান আনেনি। আর যারা ইহুদি তারা মিথ্যা বলার জন্য গুপ্তচরবৃত্তি করে। (তাদের মধ্যে) যারা আপনার কাছে আসেনি তারা অন্য দলের গুপ্তচর। তারা (আল্লাহর) কালামকে স্বস্থান থেকে পরিবর্তন (বিকৃত) করে। তারা বলে, যদি তোমরা এ নির্দেশ পাও, তবে তা গ্রহণ কোরো আর যদি এ নির্দেশ না পাও, তবে বিরত থেকো। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করতে চান, তার জন্য আল্লাহর কাছে আপনি কিছুই করতে পারবেন না। তারা এমনই যে আল্লাহ তাদের অন্তরকে পবিত্র করতে চান না। তাদের জন্য দুনিয়ায়ও রয়েছে লাঞ্ছনা আর আখিরাতে রয়েছে বিরাট শাস্তি। আল্লাহ বলেছেন, তবে কি যখনই কোনো রাসুল তোমাদের কাছে এমন কিছু নিয়ে এসেছে যা তোমাদের মনঃপূত নয়। তখনই তোমরা দাম্ভিকতা প্রকাশ করেছ এবং কতককে অস্বীকার করেছ, আর কতককে হত্যা করেছ? (সূরা বাকারা : ৮৭)। আল্লাহ আরও বলেন, বলো, যদি তোমরা মুমিন হতে, তবে অতীতে কেন আল্লাহর নবিদের হত্যা করেছিলে? (সূরা বাকারা : ৯১)। এসকল আয়াতসমূহ পর্যালোচনা করলে বুঝাযায় ইয়াহুদী জাতি কতটা নৃশংস ও ভীতিকর।
খতিব বলেন, বিশ্বাসঘতক এ জাতির বর্বতার শিকার আজ ফিলিস্তিনের মুসলিমরা। ভাই হারা বোনের আর্তনাদ, পিতৃহারা সন্তানের আকুতি, স্বামী হারা স্ত্রীর বুকফাঁটা কান্না, সন্তান হারা পিতার আত্মচিৎকারে ফিলিস্তিন ভূখন্ড প্রকম্পিত হচ্ছে। প্রায় প্রত্যেক সালাতের পরই জানাজার নামাজ আদায় তাদের নিত্যদিনের রুটিনে রূপ নিয়েছে। নিকৃষ্ট এই জঙ্গিগোষ্ঠি ইয়াহুদিদের থেকে মুসলিম শিশু ও নারীরাও রেহাই পাচ্ছে না। তাদের এ ধ্বংশযজ্ঞে ইতিমধ্যে সহ¯্রাধিক ফিলিস্তিনি মুসলিম শাহাদাত বরণ করেছেন। হাজার হাজার মানুষ চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে রয়েছে। তাদের যাতে যথাযথ চিকিৎসা না হয় সেজন্য চিকিৎসকদেরও হত্যাকরছে অকাতরে। গ্যাস, বিদ্যুত, পানিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় সকলকিছু বিছিন্ন করে দেয়া হচ্ছে। লক্ষ লক্ষ মানুষ আজ বাস্তুহারা অবস্থায় পথে-ঘাটে দিনাতিপাত করছে। খাদ্যাভাবে ছটফট করছে শিশু ও বৃদ্ধরা। সকল ধরণের মিডিয়াকে সত্য প্রচারে বাধা প্রদান করা হচ্ছে। সব কিছু মিলিয়ে ফিলিস্তিনকে এক বিভিষিকাময় প্রান্তরে পরিণত করেছে এই নির্দয় ইয়াহুদী সম্প্রদয়। অথচ যখন ইয়াহুদী সম্প্রদায় সর্বনিগৃহিত ছিল, কোথাও বসতি গড়ার সুযোগ পাচ্ছিলনা, নির্দিষ্ট কোন ভূখন্ড ছিলনা, তখন এই ফিলিস্তিনী মুসলিমরাই তাদের আশ্রয় প্রদান করেছিল। এই বিশ্বাসঘাতক জাতি আজ আশ্রয়দাতাদেরই গলার কাঁটায় রূপ নিয়েছে।
খতিব বলেন, ইয়াহুদী জাতি সৃষ্টির পর থেকেই তারা সর্বদা দাঙ্গা-হাঙ্গামায় লিপ্ত হতো। মুসলিমদের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত থাকতো দিন রাত। রাসূল (সা.) এর জন্ম থেকেই শত্রু এই ইয়াহুদীরা। সকল কিছুর নেপথ্যে থেকে, সুদূর প্রসারি চক্রান্তের মাধ্যমে মুসলিমসহ অন্যান্য জাতি গোষ্ঠির লোকেদের মাঝে বিবেধের সৃষ্টি করতো। রাসূল (সা.) কে বিষ প্রয়োগ, খলিফাতুল মুসলিমিনদের হত্যা, কারবালার মর্মান্তিক ঘটনার নেপথ্যেও তাদেরই চক্রান্ত ছিল। সেই হীনচক্রান্তের ধারা আজও অব্যাহত রয়েছে। আশ্চর্য লাগে যখন ইসরাইলের অযৌক্তিক কার্যকলাপকে বিশ্ব মোড়লরা নগ্ন সমর্থন করে। ইউরোপ, আমেরিকা, জার্মান, কানাডাসহ প্রভাবশালী দেশের প্রধানগণ আজ সংঘবদ্ধ হয়ে ইসরাইলকে সাহায্য ও সমর্থন করে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা মুসলিমরা কি করছি। রাসূল (সা.) নূরের তৈরি নাকি মাটির, মিলাদ জায়েজ নাকি বিদআত, নামাজে হাত বুকে নাকি নাভির উপর বাধবো, আমিন স্বরবে নাকি নিরবে, রফইয়াদাইন সঠিক নাকি বেঠিক, মুনাজাতের ব্যাপারে মতনৈকি, মাহফিলে মাহফিলে স্বজাতি ভাইয়ের সমালোচনা এসব নিয়ে ব্যস্ত আমরা। দাড়ি, টুপি, জুব্বা, পাগড়ি, খানকা প্রতিষ্ঠিত রাখার পাশাপাশি ইসলামকে টিকিয়ে রাখা ফরযে আইন। সকল মতানৈক্য, ভেদাভেদ, ইখতিলাফ ভুলে এক কালিমার সপক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময়। আজ ফিলিস্তিনি মুসলিমরা নির্যাতিত, কাল আমরা হব না এর নিশ্চয়তা কি। আজ তাঁরা স্বজন হারাচ্ছে আগামী কাল আমি আমার পুত্র, কন্যা, স্ত্রী হারাবো না কিভাবে ভাবলেন। ইয়াহুদীসহ ইসলামের শত্রুদের ব্যপারে আল্লাহ পাক বলেন, তারা সংঘবদ্ধভাবেও তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারবে না। তারা যুদ্ধ করবে শুধু সুরক্ষিত জনপদে অথবা দুর্গপ্রাচীরের আড়াল থেকে। তাদের পারস্পরিক যুদ্ধই প্রচ- হয়ে থাকে। আপনি তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ মনে করেন; কিন্তু তাদের অন্তর শতধাবিচ্ছিন্ন। এটা এ কারণে যে, তারা এক কা-জ্ঞানহীন সম্প্রদায় (সূরা হাশর : ১৪)। ইরশাদ হয়েছে, তাদের ওপর অপমান ও অভাব লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এবং তারা আল্লাহর অসন্তুষ্টি ও গজবের শিকার হয়েছে। কেননা, তারা আল্লাহর আয়াতের সঙ্গে কুফরী করেছে এবং নবীদের হত্যা করেছে, এটা ছিল তাদের নাফরমানি এবং তারা ছিল সীমালঙ্ঘকারী (সূরা বাকারা : ৬১)। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে আরও ইরশাদ করেন, ‘যারা আল্লাহর আয়াতের সঙ্গে কুফরী করে, নবীদের অন্যায়ভাবে হত্যা করে এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠাকারীদেরও হত্যা করে, তাদের কষ্টদায়ক আজাবের সুসংবাদ দাও। তারাই ওই সকল যাদের আমল দুনিয়া এবং আখেরাতে ব্যর্থ বেকার এবং যাদের কোনো সাহায্যকারী নেই (সূরা আল ইমরান : ২১-২২)। এসকল আয়াত দ্বারা আমরা বুঝতে পারি ইয়াহুদীরা আল্লাহর তরফ থেকে লা’নত প্রাপ্ত ও অভিশপ্ত। তারা সর্বদাই পেছন থেকে পারিকল্পনা করে, অন্যদের ব্যবহার করে নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করার চেষ্টা করে। মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধ দপযাত্রই তাদের নিষ্পেষিত করার জন্য যথেষ্ট। ইয়াহুদী সম্প্রদায় অপরাধ করতে করতে এতটাই নিকৃষ্ট জাতিতে রূপান্তরিত হবে যে, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত হবে না যতক্ষণ না মুসলিমদের সঙ্গে ইহুদিদের যুদ্ধ হবে। মুসলিমরা ইহুদিদের হত্যা করতে থাকবে। তখন তারা (ইহুদিরা) পাথর ও গাছের পেছনে লুকিয়ে আশ্রয় নেবে। তখন পাথর ও গাছ বলবে, হে মুসলিম, হে আল্লাহর বান্দা, এই তো ইহুদি আমার পেছনে লুকিয়ে আছে। এসো, তাকে হত্যা করো (সহীহ মুসলিম)। তাদের উপর বর্বরোচিত জঙ্গি হামলার জন্য তিব্র নিন্দা জানাই। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমীন।
মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী বাইতুল মামুর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী গতকাল জুমার খুতবা পূর্ব বয়ানে বলেন, মজলুম ফিলিস্তিনি মুসলমানের সাহায্যে এগিয়ে আসা ঈমানী দায়িত্ব। কারণ আজ ফিলিস্তিনের মুসলমান নির্যাতিত নিপীড়িত। তাদের উপর অভিশপ্ত ইহুদিবাদী ইসরাইল যুগ যুগ ধরে অন্যায় ভাবে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আসছে। রাস্তা ঘাট, বসত বাড়ি বুলডোজার দিয়ে, বিমান হামলা করে ধ্বংস করেছে । হাজার হাজার মা বোনের ইজ্জত লুণ্ঠন করেছে । অসংখ্য অগণিত অবলা শিশু বাচ্চাদের ক্ষত বিক্ষত করে বিকলাঙ্গ এবং অজ¯্র যুবকদের গুলির আঘাতে বুক ঝাঝরা করে পঙ্গু বানিয়েছে । যা একজন জ্ঞানবান মুসলমান তো দূরের কথা একজন পাগলও সহ্য করতে পারবে কিনা সন্দেহ । অথচ আজ বিশ্বের দেড়শো কোটি মুসলমানের সামনে গুটি কয়েক ইহুদিবাদীরা ফিলিস্তিনের মুসলমানের উপর নির্বিচারে গণহত্যা বরদাস্ত করার মত নয়। ঐক্যবদ্ধ ভাবে ইহুদিবাদী ইসরাইলের অত্যাচার বন্ধে অগ্রণি ভূমিকা রেখে ফিলিস্তিনি মুসলিম ভাইদের সাহায্যর্থে এগিয়ে আসতে হবে । এটাই ঈমানের দাবী। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, মুমিনগণ পরস্পর ভাই ভাই । (সূরা হুজুরাত আয়াত নং ১০)। তোমরা পরস্পরে নেকির কাজে সহযোগিতা কর। ( আল কুরআন )। রাসূল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, সকল মুসলমান পরস্পর ভাই ভাই । সকল মুসলমান একটি দেহের ন্যায়। যখন কারও একটি চোখ আক্রান্ত হয়ে সমগ্র শরীর আক্রান্ত হয়ে ব্যাথা অনুভব করে । (মুসলিম শরীফ হাদিস নং ৬৩৫৩)। আল্লাহ তায়ালা ফিলিস্তিনের মজলুম মুসলমান ভাইদের হিফাজাত করেন। আমিন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন, সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ অনির্দিষ্টকাল হতে পারে না: ড. মোশাররফ
টিকটক ও ক্যাপকাটকে টক্কর দিতে মোক্ষম চাল মেটার!
৩৩ বছরের পুরনো পত্রিকা ‘ভোরের কাগজ’ বন্ধের ঘোষণা
তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছে হাসিনার মত স্বৈরাচার সরকার আর যাতে আসতে না পারে - ব্যারিস্টার মীর হেলাল
ফেরার সময় তিন ইসরাইলি বন্দীকে কী উপহার দিল হামাস?
মানুষকে স্বস্তি দিতে অন্তবর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ হচ্ছে : আমিনুল হক
পিঠার নাম হৃদয়হরণ, মুখচাহনি
শেরপুরে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শীতার্তদের মাঝে যুবদলের কম্বল বিতরণ
গুরুদাসপুরে চিরকুট লিখে চুরি হচ্ছে বাণিজ্যিক মিটার
রাজনীতিতে স্লোগান নয়, মেধা ও বুদ্ধির প্রতিযোগিতা চলছে: মির্জা ফখরুল
মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী
হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের বিশেষ নির্দেশনা শাহজালাল বিমানবন্দরের
দলে মেধাবীদের দেখতে চান তারেক রহমান
গাজীপুর মহানগর বিএনপির উদ্যোগে শহীদ জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা সভা
শরণখোলায় হোলি কুরআন অ্যাওয়ার্ড ও হিফজুল কুরআন প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত
ইসরাইল ছাড়া অন্য কোন দেশের জাহাজে হামলা করবে না হুথিরা
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভ কামনা জানালেন ড. ইউনূস
সুন্দরগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
নিকলীতে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার