উন্নয়ন সম্ভাবনায় প্রস্তুতি পিছিয়ে

Daily Inqilab শফিউল আলম

১৫ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম

রাজধানী ঢাকার মেট্রোরেল, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল কিংবা পদ্মা সেতুতে সড়কের সাথেই রেললাইনÑ উন্নয়নের ‘শেষ বিস্ময়’ নয়! দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলজুড়ে, উত্তরের মীরসরাই থেকে মধ্যভাগে পতেঙ্গা-আনোয়ারা হয়ে সর্ব দক্ষিণ-পূর্বের কক্সবাজার-মাতারবাড়ী-টেকনাফ পর্যন্ত চলমান রয়েছে সর্বাধুনিক উন্নয়নের স্বাক্ষর। একের পর এক বিস্ময় এবং উন্নয়নে যুগান্তকারী বিপ্লব। শিল্প প্রতিষ্ঠান, বিশেষায়িত ইপিজেড, উন্নততর পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র, হাইটেক শিল্প, কল-কারখানা, মাতারবাড়ী বহুমুখী গভীর সমুদ্র বন্দর ছাড়াও বিদ্যুৎ ও জ¦ালানি খাতের বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা মিলিয়ে ‘এনার্জি হাব’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর পাশাপাশি নব নব প্রযুক্তি ও সুবিধা-সমৃদ্ধ যোগাযোগ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর মাধ্যমে আমূল বদলে যাচ্ছে বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের চেহারা।

কী সড়ক-মহাসড়ক সেতু, কী মিয়ানমার-চীনের সীমানা অভিমুখে ট্রেন ছুটে চলার উপযোগী দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন, কী পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভওয়ে, কী সেই উত্তাল সমুদ্রের বুক চিরে প্রসারিত রানওয়ের চমক নিয়ে আকাশপথে উন্নততর যোগাযোগ কাঠামো এবং নির্মাণাধীন ‘এভিয়েশন হাব’, এমনকি বাংলাদেশের সবচেয়ে খর¯্রােতা পাহাড়ি নদী কর্ণফুলীকে জয় করেই তলদেশ ফুঁড়ে নির্মিত হয়েছে দেশের প্রথম এবং দক্ষিণ এশিয়ার সর্বাধুনিক প্রযুক্তির স্বপ্নের সেই ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’। টানেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় সগর্বে সবিস্ময়ে প্রবেশের মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় সমগ্র দেশ ও জাতি।

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা দূরদর্শী রাষ্ট্রনেতার সাহস ও সাফল্যের স্মারক পদ্মা সেতু। এর পাশাপাশি আরেক স্বপ্নীল মেগাপ্রকল্প দেশের প্রথম টানেল। প্রধানমন্ত্রী আগামী ২৮ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। অন্যদিকে দীর্ঘ ১৩৫ বছর যাবৎ গবেষণা, স্টাডি ও পরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ নির্মাণ কাজ অবশেষে সম্পন্ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১২ নভেম্বর নতুন এই রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের প্রাথমিক পর্যায়ে উদ্বোধন করবেন। এই প্রকল্পের বড় চমক কক্সবাজারে ঝিনুকের ডিজাইনে নির্মিত আইকনিক রেল স্টেশন। তাছাড়া মীরসরাই-সীতাকু- থেকে আনোয়ারা-পটিয়া-বাঁশখালী, পেকুয়া-চকরিয়া হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত নির্মিত ও সম্প্রসারিত হতে চলেছে বঙ্গোপসাগর ঘেঁষে পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভওয়ে।

কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীতকারণের কার্যক্রম পুরোদমে এগিয়ে চলেছে। সেখানে তৈরি হচ্ছে সমুদ্রবক্ষে সম্প্রসারিত দেশের দীর্ঘতম রানওয়ে। দেশি-বিদেশি পর্যটক, বিমানযাত্রীরা বঙ্গোপসাগরের বুকের সমানতরালে রানওয়েতে অবতরণের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা পাবেন পৃথিবীর অনেক দেশের মতোই। কক্সবাজারের মহেশখালী দ্বীপে নির্মিত হয়েছে চীনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় সমুদ্র থেকে পাইপ লাইনে জ¦ালানি তেলের সরবরাহ ও মজুদের আধুনিক সিঙ্গেল পয়েন্ট (এসপিএম) ডাবল মুরিং প্রকল্প।

কক্সবাজারসহ বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলে নির্মিত এবং বাস্তবায়নাধীন মেগাপ্রকল্প বঙ্গবন্ধু টানেল, মহেশখালীর এসপিএম প্রকল্প, কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন, দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ মেগাপ্রকল্প নির্মাণসহ বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত, শিল্প-কারখানা, জ¦ালানি খাতের প্রকল্পসমূহে সম্পৃক্ত থেকে নিরবচ্ছিন্ন কর্মনিষ্ঠা ও সফলতার স্বাক্ষর রাখছেন চীনা বিনিয়োগকারী, শিল্পোদ্যোক্তা, প্রকৌশলী, কর্মীরা।

তাছাড়া দক্ষিণ চট্টগ্রামের সংযোগস্থল আনোয়ারায় চীনা একক বিশেষায়িত শিল্পাঞ্চল নির্মাণাধীন রয়েছে। মীরসরাইতে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরে চীনের বিনিয়োগে শিল্প-কারখানা স্থাপনের কাজ চলমান। চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী-কক্সবাজার, অদূর ভবিষ্যতে ঘুনধুম হয়ে মিয়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে চীনের কুনমিন পর্যন্ত সরাসরি রেলপথে আন্তঃদেশীয় যোগাযোগের সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। যা এ অঞ্চল দিয়ে সড়ক মহাসড়ক, আকাশ ও নৌপথেও বহুমাত্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের দুয়ার উন্মুক্ত হতে চলেছে।

এর মধ্য দিয়ে চীন অভিমুখী প্রায় তিন হাজার বছরের ঐতিহাসিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের ধারক-বাহক ‘সিল্ক রোড’ বা ‘রেশমী পথ’ পুনরুজ্জীবনের সুযোগ-সম্ভাবনা পরিস্ফুট হয়ে উঠেছে এমনটি আশাবাদী অর্থনীতিবিদ, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী মহল। তবে সেই সঙ্গে অবকাঠামো উন্নয়নের সুযোগ ও সম্ভাবনাসমূহকে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে আমরা কতদূর তৈরি কিংবা আদ্যৌ তৈরি কিনা এ নিয়ে তাদের প্রশ্ন ও সংশয় রয়ে গেছে। তারা অভিমত দিয়েছেন সড়ক মহাসড়ক, টানেল, রেলপথ, বিমানবন্দর, গভীর সমুদ্র বন্দরসহ অবকাঠামো উন্নয়নের মহাসুযোগ সময়োচিত ও দূরদর্শী পরিকল্পনার মাধ্যমে সদ্ব্যবহার করলে দেশ-জাতি অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবে। সমৃদ্ধ হবে। বাড়বে কর্মসংস্থান। অথচ চট্টগ্রাম অঞ্চলে সম্ভাবনাময় এসব উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ সত্ত্বেও, সেখান থেকে লাভবান হওয়ার জন্য অপরিহার্য প্রস্তুতিতে এখনও অনেক পিছিয়ে আছি। যার সুযোগ গ্রহণ করবে প্রতিবেশী বা আঞ্চলিক অন্যান্য দেশ।

প্রফেসর মু. সিকান্দার খান : দেশের দক্ষিণ-পূর্ব চট্টগ্রাম-কক্সবাজার অঞ্চলে নবযুগের টানেলসহ যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন এবং এ ক্ষেত্রে চীনা আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রসঙ্গো ইস্ট-ডেল্টা বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসি প্রবীণ অর্থনীতিবিদ প্রফেসর সিকান্দার খান গতকাল দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, চীনের সহায়তায় বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন সন্তোষজনক। চীন অভিমুখী প্রায় তিন হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী ‘সিল্ক রোড’ পুনরুজ্জীবনের সম্ভাবনা ফুটে উঠছে। যা আজকের দিনে অর্থনৈতিক দীর্ঘতম করিডোর। এটি উৎসাহজনক দিক। চীনের সাথে আমাদের সরাসরি রেল বা সড়কে যোগাযোগ স্থাপিত হতে পারে। চীনসহ ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়াসহ পূর্বমুখী এশিয়ার দেশগুলোর সাথে যোগাযোগ সম্পর্ক বৃদ্ধি, ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রফতানি প্রসারের সুযোগ রয়েছে। সেসব অঞ্চলে আমাদের রফতানি বাজার সম্ভাবনা আছে। কোন কোন দেশের সঙ্গে আমরা যুক্ত হচ্ছি? কবে, কীভাবে? সব দিক দিয়ে অর্থনৈতিক সুবিধা অর্জনের জন্য বাংলাদেশ তৈরি কিনাÑ সেটাই আগেভাগে চিন্তা-ভাবনা করতে হবে। সিল্ক রুটের সুবিধা গ্রহণে প্রস্তুতি প্রয়োজন। কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক মানে উন্নয়ন এবং রানওয়ে বাড়ানোর উদ্যোগ উৎসাহজনক। তবে এসব অবকাঠামো উন্নয়ন দ্বারা অর্থনৈতিক অর্জন না এলে লোক দেখানো উন্নয়ন করে কী লাভ? ঋণের টাকার বোঝায় ধনী হওয়া যাবে কিনা?

প্রফেসর ড. মো. শামছুল হক : যোগাযোগ ব্যবস্থা ও কানেকটিভিটি বিশেষজ্ঞ বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মো. শামছুল হক ইনকিলাবকে বলেছেন, কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে অবকাঠামো খাতের এসব উন্নয়ন। এরমধ্যে চট্টগ্রামে নির্মিত টানেল দেশে অন্যমাত্রায় যোগাযোগ ও সংযোগ অবকাঠামো। কিন্তু টানেল অভিমুখী পর্যাপ্ত সংযোগ বা এক্সেস নেই। সেখানে মাটির সাথেই অনিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা। দেশে সামগ্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে লক্ষ্য করা যায় দ্রুতগতি, অথচ পরিবেশে বা ব্যবস্থায় ধীরগতি ও গতানুগতিকই রয়ে গেছে। যেমন- বঙ্গবন্ধু টানেলের আনোয়ারা ও পতেঙ্গা উভয় প্রান্তে অনিয়ন্ত্রিত প্রবেশের সুযোগ থাকায় মানুষের ঢল সৃষ্টি হবে উৎসবের মতোই। সেখানে পদ্মা সেতুর মতো এক্সপ্রেসওয়ে অর্থাৎ পতেঙ্গা ও আনোয়ারা উভয় দিকেই মাটির উপরে খুঁটির উপরিভাগের কাঠামোতে নিয়ন্ত্রিত প্রবেশের ব্যবস্থা থাকাই সমীচীন ছিল। তাহলে জনজট ও যানজটের বিড়ম্বনা হতো না। দেশে সড়ক-মহাসড়কে অনিয়ন্ত্রিত প্রবেশের কারণে যোগাযোগ বা যাতায়াতে সময় অপচয় ও বিড়ম্বনা হচ্ছে। মাটিতে কাঠামোর পরিবর্তে উত্তম ও টেকসই বিকল্প হিসেবে মাটির উপরে খুঁটি উপর সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হলে অনিয়ন্ত্রিত প্রবেশ ও বিড়ম্বনার অবসান হতো। এদেশের ভূ-প্রকৃতি, দুর্যোগের প্রকোপ, জায়গার সঙ্কট, আবহাওয়া-পরিবেশ, জনসংখ্যার ভার এসবের পরিপ্রেক্ষিতেও তা করা প্রয়োজন। কক্সবাজার মহাসড়ক দুই লেইনের স্থলে এখন চার লেইন করা হচ্ছে, তাও এখন অপর্যাপ্ত। ১২টির মতো জায়গায় হাট-বাজার এড়িয়ে যাওয়া হবে। অথচ মাটির উপরে সড়ক কাঠামো তৈরি হলে নিয়ন্ত্রিত প্রবেশের ফলে বর্তমান সমস্যা-সঙ্কটগুলো আর পোহাতে হতো না। বর্তমান শতাব্দীকে রেলওয়ের শতাব্দী বলা হয়। দেশে সড়ক মহাসড়ক উন্নয়নের সাথেই রেলপথ উন্নয়ন এবং হাইস্পিড ট্রেন সার্ভিস নিশ্চিত করতে হবে। সড়কপথ ও রেলপথে ভারসাম্য প্রয়োজন। সড়ক ও রেলের মেরুদ- লাগবে। প্রধানমন্ত্রীর ‘এভিয়েশন হাব’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন থেকেই কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নয়ন এবং দীর্ঘতম রানওয়ে স্থাপন করা হচ্ছে। সেখানে একাধিক দীর্ঘ, বিকল্প এবং টেকসই রানওয়ে নির্মাণের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে পর্যটক আকর্ষণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের বিকাশ ঘটবে। ব্যাপক মাত্রায় অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সমর্থন লাভের জন্য বাংলাদেশকে আঞ্চলিক পর্যায়ে পারস্পরিক যোগোযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে হবে। এরজন্য স্মার্ট উন্নয়ন দরকার।

প্রফেসর ড. আবুল কালাম আযাদ : বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর ড. আবুল কালাম আযাদ ইনকিলাবকে বলেন, দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রকল্পের প্রয়োজন। তবে অযৌক্তিক বেশিই ব্যয় হয়েছে। যথাযথ প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই হয়নি। যেমন- চট্টগ্রাম নগরীর এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের আগে উপযুক্ত স্টাডি হয়েছে কিনা সংশয় রয়েছে। প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে দেশ-জাতির স্বার্থে। সুদূরপ্রসারি কল্যাণে। যদি তা না হয় অপচয়-অপব্যয় ও ঋণের মস্তবড় বোঝা জাতির ঘাড়ে চেপে বসছে। যা জাতিকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম বহন করতে হচ্ছে এবং হবে। সিল্ক রুটের পুনরুজ্জীবন ও চীনের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য, রফতানি বৃদ্ধি পেলে তা লাভজনক হবে। তবে স্বচ্ছ পরিকল্পনা ও সুষ্ঠু নীতির ভিত্তিতে সেই সুযোগ গ্রহণ করা সম্ভব হবে। অন্যথায় লাভবান হবে অপরপক্ষ। সিল্ক রোডের সম্ভাবনা অথবা আরও যাই হোকÑ অর্থনীতিতে আবেগের স্থান নেই। অর্থনীতি ভাবাবেগ দ্বারা পরিচালিত হয় না। ###


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানের অনুষ্ঠানিকতা শুরু

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানের অনুষ্ঠানিকতা শুরু

ঐতিহ্যবাহী ওষুধ পরীক্ষায় তৃতীয় স্থানে ইরান

ঐতিহ্যবাহী ওষুধ পরীক্ষায় তৃতীয় স্থানে ইরান

একই গাড়িতে শপথ অনুষ্ঠানে পৌঁছলেন ট্রাম্প ও বাইডেন

একই গাড়িতে শপথ অনুষ্ঠানে পৌঁছলেন ট্রাম্প ও বাইডেন

সৌদি আরবে ব্যাপক ধরপাকড়, ২১ হাজার অভিবাসী গ্রেপ্তার

সৌদি আরবে ব্যাপক ধরপাকড়, ২১ হাজার অভিবাসী গ্রেপ্তার

শেরপুরে ৪ মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বাবু কারাগারে

শেরপুরে ৪ মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বাবু কারাগারে

শপথের আগে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন পুতিন

শপথের আগে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন পুতিন

গোরাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

গোরাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

আবু সাঈদ হত্যা বেরোবির ৫৬ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার, ১৫ জনের বিরুদ্ধে হবে মামলা

আবু সাঈদ হত্যা বেরোবির ৫৬ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার, ১৫ জনের বিরুদ্ধে হবে মামলা

বিরলে জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের চুড়ান্ত খেলা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

বিরলে জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের চুড়ান্ত খেলা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

ঈশ্বরগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

ঈশ্বরগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

ট্রাম্প ভাঙলেও রীতি রক্ষা করলেন বাইডেন

ট্রাম্প ভাঙলেও রীতি রক্ষা করলেন বাইডেন

লক্ষ্মীপুরে কৃষি জমির মাটি কাটায় লাখ টাকা জরিমানা

লক্ষ্মীপুরে কৃষি জমির মাটি কাটায় লাখ টাকা জরিমানা

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন বাইডেন

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন বাইডেন

চকরিয়ায় বসতবাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, লুটপাট, ব্যবসায়ীকে গুলির ঘটনায় ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

চকরিয়ায় বসতবাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, লুটপাট, ব্যবসায়ীকে গুলির ঘটনায় ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বেড়েছে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত

৬ সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বেড়েছে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত

কুমিল্লা নগরীতে দুই প্রতিষ্ঠানকে অর্ধলক্ষ টাকা জরিমানা ভ্রাম্যমান আদালতের

কুমিল্লা নগরীতে দুই প্রতিষ্ঠানকে অর্ধলক্ষ টাকা জরিমানা ভ্রাম্যমান আদালতের

রাষ্ট্র সংস্কারের আগে কোন নির্বাচন নয়: ইসলামী আন্দোলন

রাষ্ট্র সংস্কারের আগে কোন নির্বাচন নয়: ইসলামী আন্দোলন

ইরান-আফগানিস্তান বাণিজ্য বেড়েছে ৮৪ শতাংশ

ইরান-আফগানিস্তান বাণিজ্য বেড়েছে ৮৪ শতাংশ

‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের যাত্রা সুসংহত করবে বিচার বিভাগ’

‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের যাত্রা সুসংহত করবে বিচার বিভাগ’

ঈশ্বরগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

ঈশ্বরগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার