ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
ত্রুটিপূর্ণ মামলা-ভুল তদন্ত কারাভোগ করছেন নিরপরাধ

পার পাচ্ছে অপরাধী

Daily Inqilab সাঈদ আহমেদ

৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৩ এএম

ত্রুটিপূর্ণ মামলা, ভুল ধারা প্রয়োগ এবং ভুল তদন্তের কারণে ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে অপরাধীরা। দায়সারা গোছের ‘আত্মরক্ষামূলক’ মামলা কিংবা ধারার ভুল প্রয়োগের ঘটনা ঘটছে অহরহ। যার একতরফা ‘সুফল’ ঘরে তুলছে অপরাধীরা। অন্যদিকে নিরপরাধ মানুষ মামলায় ফেঁসে কারাভোগ করছেন। ‘দুষ্টের দমন-শিষ্টের লালন’ উল্টে যাচ্ছে। দমন হচ্ছে শিষ্টের। লালন হচ্ছে দুষ্টের। এতে ন্যায় বিচার এবং আইনের শাসন ভুলুণ্ঠিত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ হচ্ছেন নিগৃহীত। অপরাধী হচ্ছে আরও বেপরোয়া। সাম্প্রতিক দায়েরকৃত কিছু মামলা, মামলার তদন্ত এবং চার্জশিট দাখিলের ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে এ তথ্য। প্রশ্ন উঠেছে মামলা দায়ের এবং তদন্তের মান নিয়ে। বিচারের মান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আইনজ্ঞরা।

কেস স্টাডি (এক) : গত ২৩ এপ্রিল পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো)-র পাবনা কার্যালয়ে ঘুষের টাকাসহ আটক হন দুই প্রকৌশলী। আটককৃতরা হলেন, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো: মাসুদ রানা এবং প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত বিবরণ মতে, ওইদিন বেলা ১১টার দিকে প্রকৌশলী মাসুদ রানার কক্ষে কয়েকজন ঠিকাদার আসেন। কিছুক্ষণ পর সেই কক্ষে প্রবেশ করে দরজা বন্ধ করে দেন প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন। তখন পাবনায় কর্মরত দু’জন সংবাদকর্মী ওই কক্ষের সামনে যান। তারা দরজা খুলতে বললে ভেতর থেকে পরে আসতে বলা হয়। একটু পর দরজার কিছু অংশ খুলতেই দুই সংবাদকর্মী কক্ষে প্রবেশ করে প্রকৌশলী মাসুদ রানার টেবিলে বেশকিছু টাকার বান্ডিল দেখতে পান। কিছুক্ষণ পর পুলিশের একটি দল সেখানে উপস্থিত হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঠিকাদারেরা পালিয়ে যান। পরে টাকাসহ হাতেনাতে দুই প্রকৌশলীকে আটক করা হয়। খবর পেয়ে দুদকের একটি দল সেখানে যায়। দিনভর নানা কার্যক্রমের পর সন্ধ্যায় দুই প্রকৌশলীকে থানায় নেয়া হয়।

দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে থেকে দেখা যায়, পাউবোর তিনতলা ভবনের তৃতীয় তলায় দুই প্রকৌশলীর কক্ষ। ঘটনার পর পুলিশ ও দুদক কর্মকর্তারা কক্ষগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেন। তারা প্রায় ৬ ঘণ্টা ধরে টাকা গণনা, নম্বর নথিবদ্ধসহ আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে দুই প্রকৌশলীকে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। একটি সাধারণ ডায়েরির বিপরীতে পুলিশ পরদিন (২৪ এপ্রিল) তাদের ৫৪ ধারায় ‘আটক’ দেখিয়ে আদালতে তোলে। আটককৃতদের পক্ষে জামিন চাওয়া হলেও বিচারক মোরশেদুল আলম আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।

দুদকের নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, পাউবো’র দুই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে এখন অবধি কোনো মামলা করেনি সংস্থাটি। ফলে ৫৪ ধারায় আটক ব্যক্তিদের সহসাই জামিন লাভের পথ খোলা রইলো। তবে তারা জামিনে মুক্তি লাভের আগেই যাতে দুদকের মামলায় গ্রেফতার দেখানো যায়, সে লক্ষ্যে দ্রুত মামলা রুজুর চেষ্টা চলছে। এখন দুদক মামলা দায়ের করলেও সেটি বিচারে টেকানো যাবে কি না এমন-আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন দুদকের অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা। তাদের মতে, কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে ওই কর্মকর্তার নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিত পুলিশ আটক করতে পারে না। আদালতের নির্দেশ ছাড়া পুলিশ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারির কক্ষে পুলিশ প্রবেশও করতে পারে না। টেবিলে প্রদর্শিত টাকা জব্দ করা তো দূরে থাক, সরকারি কর্মকর্তার কক্ষেই বিনা অনুমতিতে পুলিশ প্রবেশ করতে পারে না। অথচ পুলিশ পাউবো কার্যালয়ে প্রবেশ করেছে। কর্মকর্তাদের টেবিলে রক্ষিত ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকাও জব্দ করেছে। প্রশ্ন উঠেছে, কোনো ধরনের মামলা ছাড়া এ টাকা পুলিশ জব্দ করতে পারে কি না। পুলিশের করা সাধারণ ডায়েরি, জব্দ তালিকা, ৫৪ ধারায় আটকের ভিত্তিতে দুর্নীতি দমন কমিশন যদি পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেয়ও-তাতে মামলাটি বিচারে টিকবে কি না। কারণ, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারির বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার এখতিয়ার সম্পূর্ণভাবে দুদকের। অথচ দুদক কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেননি। কমিশন দুই প্রকৌশলীকে ‘ফাঁদ মামলা’ দেখিয়ে তাৎক্ষণিক গ্রেফতারের অনুমতি দেননি। বিষয়টি সম্পূর্ণ দুদকের এখতিয়ার বুঝতে পেরেও পুলিশ সাধারণ ডায়েরি করেছে। কথিত ‘ঘুষের টাকা’ জব্দ করেছে। জব্দকৃত ওই টাকা ‘আলামত’ হিসেবে রেখে দেয়া হয়েছে পুলিশেরই জিম্মায়। প্রকৌশলীদ্বয়কে পুলিশ ৫৪ ধারায় ‘আটক’ দেখিয়ে আদালতে তুলেছে। এসব কর্মকাণ্ডের কারণে দুদকের অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের মতে, এ মামলাটিতে যথেষ্ট ত্রুটি থেকে যাবে। তদন্তও থেকে যাবে অনেক গোজামিল। এতে প্রকৃত অপরাধীরা পার পেয়ে যেতে পারেন। কিন্তু প্রকৌশলীরা যদি নিরপরাধও হন, তারা হয়রানির শিকার হবেন।

কেস স্টাডি (দুই) : করোনাকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ডাক্তারদের জন্য নিম্নমানের মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের মালিকের স্ত্রীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিএসএমএমইউ’র এক ডাক্তারের দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। এজাহারে উল্লেখ করা হয়, সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী একজন সরকারি কর্মকর্তা। এবং এ হিসেবে প্রযোজ্য ধারা (দণ্ডবিধির ৪০৯ ধারা) প্রয়োগ করা হয়। এজাহারে ‘সরকারি কর্মকর্তা’ উল্লেখ থাকার পরও মামলাটির তদন্ত করে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। অথচ এজাহারের বিবরণ যদি যথার্থ হয়ে থাকে তাহলে মামলাটি দায়ের করার কথা দুর্নীতি দমন কমিশনের। তদন্তও করার কথা এই সংস্থাটির। কার্যত, দেখা গেলো, আদালতের নির্দেশনা এনে পুলিশ নিজেই মামলাটির তদন্ত করলো। তদন্তকালে বেরিয়ে আসে, প্রকৃতপক্ষে মাস্ক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানটির মালিক মূলত; গ্রেফতার হওয়া সরকারি কর্মকর্তার স্বামী। এমনকি সরবরাহকৃত মাস্কগুলো কোনোটির মানই নিম্ন ছিলো না। অথচ তড়িঘড়ি দায়েরকৃত মামলায় কোনো অপরাধ না করেও নারী গ্রেফতার হলেন। মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার হলেন। কারাভোগ করলেন। চাকরি থেকেও সাময়িক বরখাস্ত হলেন। অথচ বিএসএমএমইউ’র যে চিকিৎসক বাদী হয়ে ভুল তথ্যের ভিত্তিতে মামলা করলেন তার কিছুই হলো না। যে মামলা দুদক তদন্ত করার কথা সেই মামলা যে পুলিশ তদন্ত করলো, সেটির কোনো বিচার হয়নি।

যা বলছেন আইনজ্ঞরা : অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা জজ মাঈদুল ইসলামের মতে, করোনাকালে বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে যেসব মামলা দায়ের হয়েছে সেগুলোর বেশিরভাগই ছিলো ত্রুটিপূর্ণ। বিএসএমএমইউতে নিম্নমানের মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে যে মামলাটি দায়ের করা হয় সেটি ছিলো ত্রুটিপূর্ণ একটি মামলা। এমনকি রিজেন্ট হাসপাতালের সাহেদ কাণ্ড এবং জেকেজি’র ডা: সাবরিনা কাণ্ডের মামলাটিও সঠিক হয়নি। প্রথমোক্ত মামলাটির ক্ষেত্রে পুলিশের দেখা ছিলো যে এটি ৪০৯ ধারার অভিযোগ কি না। পুলিশ সেটি দেখেনি। যেহেতু সরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মামলাটি করা হয়েছে তাই এটি দুদকের তফসিলভুক্ত। এটিতে আসামি করা হয়েছিলো মাত্র একজনকে। কারো যোগসাজশের কথা বলা হয়নি। যদিও বিএসএমএমইউ’র কর্তৃপক্ষের কারো যোগসাজশ ছাড়া কথিত ‘নিম্নমানের মাস্ক’ ক্রয়ের কার্যাদেশ প্রদান সম্ভব ছিলো না। এখানে ১০৯ ধারা প্রযোজ্য ছিলো। ৪২০ ধারাও সংযুক্ত করা হয়নি। ফলে বিএসএমএমইউ’র কেউ সম্পৃক্ত কি না সেটি খোঁজার সুযোগ সংকোচিত হয়ে গেলো। ফলে কে অপরাধী, কিংবা আদৌ কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়েছিলো কি নাÑ সেটিও বোঝা গেলো না। যদ্দূর জানি মামলাটির এফআরটি দিতে হয়েছে তদন্ত কর্মকর্তাকে। কারণ ত্রুটিপূর্ণ এজাহার এবং ধারার যথাযথ প্রয়োগ না হওয়ায় আসামিরা আইনগতভাবেই ব্যাপক সুবিধা পেয়ে থাকেন।
সুতরাং, মামলা দায়ের করলেই হবে না। এজাহার নির্ভুল, যথাযথ তদন্ত এবং প্রভাবমুক্ত বিচার হওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে। ত্রুটিপূর্ণ এজাহারের তদন্তে ভুল হতেই থাকবে। অপরাধী ছাড়া পাবে। নিরপরাধ মানুষও হয়রানির শিকার হতে থাকবেন।

এদিকে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, মামলা দুই ধরনের হয়। দেওয়ানি ও ফৌজদারি। দেওয়ানি মামলা দায়ের করা হয় আদালতে আর্জির ভিত্তিতে। ওই আর্জিতে যদি ভুল-ত্রুটি থাকে সেটি পরবর্তীতে সংশোধন করার বিধান রয়েছে। কিন্তু ফৌজদারি মামলায় সেটি নেই। এই মামলা দায়ের হয় থানায়। প্রথমে এজাহার দায়ের হয়। এজাহার দায়ের প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে যদি ঘটনার বিবরণ সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা না হয় তাহলে প্রথম কাজটিই ত্রুটিপূর্ণ হয়ে থাকলো। যেমন ধরুন, আমাদের দেশে অনেক সময় মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে দেখা যায়, অমুকের নাম বাদ দিয়ে মামলা বাদ দিয়ে এফআই করার নির্দেশনা দেয়া হয়। আবার যিনি ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন তার নামও এজাহারে ঢুকিয়ে দেয়া হয়। সে ক্ষেত্রে অপরাধী ছাড়া পেয়ে যেতে পারেন। নিরপরাধ ব্যক্তিও আসামি হয়ে যেতে পারেন। তিনি বলেন, এফআইআর হচ্ছে ফৌজদারি মামলার মূল ভিত্তি। এফআইআর এ যদি বিস্তারিত উল্লেখ করা না হয় তাহলে অপরাধী এর সুযোগ নেবেই। যেমন ধরুন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তির নাম যদি এফআইআর থেকে বাদ দেয়া হয়। পরবর্তীতে যদি তদন্ত পর্যায়ে তার নাম যুক্ত করা হয়, তাহলে বিচারে ওই ব্যক্তি একটি সুবিধা পেয়ে যান। তিনি বলতে পারেন, এফআইআর এ তো আমার নাম নেই। পক্ষপাতমূলকভাবে চার্জশিটে আমার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ কারণে এজাহারেই ঘটনার বিবরণ, আসামি ও সাক্ষীর পূর্ণ বিবরণ থাকতে হবে।

এজাহারের পর দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় হচ্ছে তদন্ত। তদন্ত কর্মকর্তা যদি এফআইআর-এর ভিত্তিতে মামলার সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয়গুলো প্রতিবেদনে না আনতে পারেন তাহলে এজাহারের অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের বাস্তবতা হচ্ছে, তদন্ত কর্মকর্তা পক্ষপাতহীন, স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন না। তার প্রতিবেদনে বিষয়গুলো নিরপেক্ষভাবে উঠে আসে না। এতে সুবিধা হয় অপরাধীদের। আমাদের মনে থাকার কথা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একটি মামলায় আপিল বিভাগ বলেছিলেন, ‘এটি কোনো তদন্তই হয়নি!’ আবার একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার যে তদন্তে ‘জজ মিয়া’কে আসামি করা হলো, সেখানেও কিন্তু সঠিক তদন্ত হয়নি।

তার মতে, মামলা দায়ের, তদন্তের পরবর্তী স্টেপ হচ্ছে বিচার। তদন্ত প্রতিবেদনে যা উল্লেখ থাকে, সাক্ষী যদি সেটি সমর্থন করেন এবং আদালতে গিয়ে যদি ওই সাক্ষী প্রতিবেদনে উল্লেখিত বিষয়ে সাক্ষী দেন তাহলে কিন্তু আদালতের পক্ষে কোনো অপরাধীকে ছাড়া সম্ভব হয় না।

সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এই আইনজীবী বলেন, বিচার প্রক্রিয়ার কিন্তু একটি প্রিন্সিপ্যাল আছে। ১০ অপরাধীও যদি ছাড়া পেয়ে যায় তবুও যেন কোনো নিরপরাধী ব্যক্তি যেন সাজা না পায়। এই বেসিকের ওপর চলছে আমাদের বিচার। কিন্তু দুঃখজনক সত্য হচ্ছে, অনেক নিরপরাধ ব্যক্তিরও কারাদণ্ড হচ্ছে। অনেক অপরাধীও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এফআইআর, তদন্ত এবং বিচার এই তিনটি বিষয় যতদিন প্রভাবমুক্ত হয়ে চলতে না পারবে, ততোদিন প্রকৃত অপরাধীর সাজা নিশ্চিত হবে না। নিরপরাধ ব্যক্তিও হয়রানি থেকে মুক্ত হতে পারবেন না।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় কোরবানির পশুর কোন সংকট হবে না : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় কোরবানির পশুর কোন সংকট হবে না : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

আগামী অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিবি অনুমোদন

আগামী অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিবি অনুমোদন

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সংসদীয় কূটনীতি কার্যকর হাতিয়ার : স্পিকার

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সংসদীয় কূটনীতি কার্যকর হাতিয়ার : স্পিকার

রাজধানীতে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা বন্ধে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ

রাজধানীতে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা বন্ধে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ

মসজিদে জামাত হওয়ার পর আবার জামাত করা প্রসঙ্গে।

মসজিদে জামাত হওয়ার পর আবার জামাত করা প্রসঙ্গে।

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ বাড়ানোর সুপারিশ

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ বাড়ানোর সুপারিশ

বাসে জাবি ছাত্রীকে যৌন হয়রানিতে জড়িতদের শাস্তির দাবি

বাসে জাবি ছাত্রীকে যৌন হয়রানিতে জড়িতদের শাস্তির দাবি

রাবিতে গাঁজা সেবনে বাঁধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারি

রাবিতে গাঁজা সেবনে বাঁধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারি

সরকারের লুটপাটে দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারায়: এমরান সালেহ প্রিন্স

সরকারের লুটপাটে দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারায়: এমরান সালেহ প্রিন্স

সোনালিকে ‘অপহরণ’ করতে চেয়েছিলেন শোয়েব আখতার!

সোনালিকে ‘অপহরণ’ করতে চেয়েছিলেন শোয়েব আখতার!

দেশকে আরো এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

দেশকে আরো এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

মানুষের প্রতি শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও ভালোবাসা বিরল : নাছিম

মানুষের প্রতি শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও ভালোবাসা বিরল : নাছিম

ইট মারলে পাটকেল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন

ইট মারলে পাটকেল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন

ঢাকায় তিনদিনের কোল্ড চেইন ও অবকাঠামো প্রদর্শনী শুরু

ঢাকায় তিনদিনের কোল্ড চেইন ও অবকাঠামো প্রদর্শনী শুরু

হাতে চোট নিয়েও মেয়েকে নিয়ে কানে ঐশ্বরিয়া

হাতে চোট নিয়েও মেয়েকে নিয়ে কানে ঐশ্বরিয়া

ভূমিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ভারতীয় হাইকমিশনার

ভূমিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ভারতীয় হাইকমিশনার

১৫ কবি ও সাহিত্যিক পাচ্ছেন রাইটার্স ক্লাব পুরস্কার

১৫ কবি ও সাহিত্যিক পাচ্ছেন রাইটার্স ক্লাব পুরস্কার

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ভালো সম্ভাবনা দেখছেন কারস্টেন

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ভালো সম্ভাবনা দেখছেন কারস্টেন

বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় সিলেটের ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় সিলেটের ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রাবির 'এ' ইউনিটে ভর্তির দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

রাবির 'এ' ইউনিটে ভর্তির দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ