শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা প্রশ্নে মন্তব্য আইনজ্ঞদের

বিচার বিভাগের প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর ঔদ্ধত্য

Daily Inqilab বিশেষ সংবাদদাতা

০১ মে ২০২৪, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ০১ মে ২০২৪, ১২:০৯ এএম


কথায় কথায় হাইকোর্ট দেখালেও এবার খোদ শিক্ষামন্ত্রণালয়কেই দেখা গেলো উচ্চ আদালতের প্রতি ন্যূনতম ভ্রƒপেক্ষ না করতে। প্রথমে পবিত্র রমজান এবং সর্বশেষ আবহাওয়াগত বিরূপ পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রী যেন উদ্ভূত পরিস্থিতি, জনমানুষের প্রত্যাশা এবং উচ্চ আদালতের আদেশ-নির্দেশ কিছুই তোয়াক্কা করতে রাজী নন। শিক্ষামন্ত্রীর এমন মানসিকতার বহিঃপ্রকাশকে ‘ইগো’ এমনকি ‘ঔদ্ধত্য’ বলে মন্তব্য করছেন আইনজ্ঞরা। সদ্য বিদায়ী রমজান মাসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা এবং ধারাবাহিকভাবে তীব্র দাবদাহে স্কুল বন্ধ রাখতে উচ্চ আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আপিলের ঘোষণা দিয়ে তিনি এ ঔদ্ধত্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন। আইনজ্ঞরা মনে করছেন, এটি শুধু ব্যক্তিমন্ত্রী বনাম বিচারাঙ্গনই নয়, গোটা সরকারকেই বরং বিচার বিভাগের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়ার চেষ্টা। যা বর্তমান সরকারকে শুধু বিব্রতই করছে না, সরকারের প্রতি অভিভাবকসহ সাধারণ মানুষের বিদ্বেষ ও ঘৃণার যোগান দিচ্ছে। তাদের মতে, এটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর ব্যক্তিগত ‘ইগো’ এবং ঔদ্ধত্যপূর্ণ মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ।

ঘটনার ধারাবাহিকতা পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলমান দাবদাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হুঁশিয়ারি, প্রচণ্ড দাবদাহে দেশে শ্রমজীবী মানুষ, শিক্ষকসহ ১২ জনের মৃত্যু এবং এ প্রেক্ষিতে দাবদাহ থেকে বাঁচতে মানুষের করণীয় সম্পর্কে সরকারের নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রচার করছে। এ প্রেক্ষাপটে সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মো: মনিরউদ্দিন প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদরাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে স্বপ্রণোদিত হয়ে হাইকোর্টের নির্দেশনা চান। শুনানি শেষে বিচারপতি কেএম কামরুল কাদের এবং বিচারপতি খিজির হায়াতের ডিভিশন বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে গত ২৯ এপ্রিল আগামি ২ মে পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিবসহ সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশ প্রতিপালন করতে বলা হয়।

তবে আদেশে এটিও বলা হয় যে, এ সময়ে চাইলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পাবলিক পরীক্ষা, এ লেভেল, ও লেভেল পরীক্ষা নিতে পারে। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) ব্যবস্থা রয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠান চাইলে এই সময়ে খোলা রাখতে পারে।

‘তীব্র দাবদাহে বাড়ছে হিটস্ট্রোক: শিক্ষকসহ ১২ জনের মৃত্যু, ‘হিটস্ট্রোকে এক দিনে ১৮ জনের মৃত্যুর রেকর্ড’ ও ‘দাবদাহের বিপদে রাজধানী’ শিরোনামে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে বিষয়টি আদালতের দৃষ্টিতে আনেন অ্যাডভোকেট মো: মনির উদ্দিন। সরকারপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ সাইফুজ্জামান। নির্দেশের পাশাপাশি দাবদাহের সময় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ রাখা হবে নাÑ এই মর্মে সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুলও জারি করা হয়। গণশিক্ষাসচিবসহ সংশ্লিষ্টদেরকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। হাইকোর্টের এ আদেশের পরপরই শিক্ষা মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল হাইকোর্টের এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেনÑ মর্মে ঘোষণা দেন। এ ঘোষণা দিয়ে এটিই বোঝাতে চেয়েছেন হাইকোর্টের নির্দেশে তিনি সংক্ষুব্ধ। হাইকোর্টের নির্দেশ তিনি প্রতিপালনে রাজী নন। অথচ হাইকোর্টের নির্দেশের পর সরকারেরই আইন কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ সাইফুজ্জামান বলেন, শ্রেণি কক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বা এসি নেই। তীব্র গরমের কারণে প্রাথমিক-মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসাগুলো বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এর আগে সদ্য বিদায়ী পবিত্র রমজান মাসেও স্কুল বন্ধ রাখার প্রশ্নে তিনি একই কাণ্ড ঘটান। রমজানে হাইকোর্ট প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদরাসাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিলে হাইকোর্টের নির্দেশে তিনি সংক্ষুব্ধ হন। আপিল করে হাইকোর্টের নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ নেন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখেন। পর পর দু’টি বিষয়কেই উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তের প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনেরই ধারাবাহিকতা।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হাইকোর্ট কর্তৃক বন্ধ ঘোষণার আদেশের পর অসন্তুষ্ট হন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি বলেন, সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে এক ধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। উষ্মা প্রকাশ করে তিনি বলেন, সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে? সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব তা পালন করা বাঞ্ছনীয় বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।

এর আগেও রমজান মাসের প্রথম ১৫ দিন সরকারি, বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি কার্যক্রম চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা বিভাগ। এ সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অভিভাবক জনৈক শফিউর রহমান চৌধুরী রিট করেন। শুনানি শেষে হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং শিক্ষা বিভাগের সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেন আদালত। একইসঙ্গে রমজানের প্রথম ১০ দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং সরকারি-বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম ১৫ দিন চালু রাখার নির্দেশ দেন। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট একেএম ফায়েজ। তার যুক্তি ছিলো, রমজানে স্কুলগামী শিশুদের স্কুলে যেতে এবং বাড়ি ফিরতে যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এতে অভিভাবকরা স্কুল থেকে তাদের শিশুসন্তানকে আনতে গিয়ে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়েন। রাস্তায় যানজট লেগে যায়। তাই তাদের পক্ষে রমজানে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করা কষ্টকর।

উল্লেখ্য, অনেক শিশুরা ধর্মীয় মূল্যবোধ থেকে এ সময় রোজা রাখার তালিম নেন। রোজার রাখার অভ্যাস গড়ে তোলেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখলে তাদের পক্ষেও সিয়াম সাধন সম্ভব হবে না।
পরিস্থিতি অনুধাবন এবং আইনজীবীর এসব যুক্তিকে যথার্থ বিবেচনায় হাইকোর্ট আবেদন মঞ্জুর করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত দেন। অবশ্য পালনীয় এই নির্দেশ অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ ঘোষণার নোটিশও দিয়ে দেয়। কিন্তু দু’দিন যেতেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চেম্বার কোর্টে আপিল করা হয়। চেম্বার কোর্ট বিষয়টি শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন। আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বাতিল করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন।

রমজান মাসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে শিক্ষা মন্ত্রণালয় যেমন আপিল বিভাগে গিয়েছিলেন, প্রচণ্ড গরম, প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে স্কুল বন্ধ রাখার আদেশের বিরুদ্ধেও মহিবুল হাসান চৌধুরী আপিলে যাবেন-মর্মে ঘোষণা দেন। যদিও গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো: আবুল খায়ের আপিল না করার সিদ্ধান্তের কথা জানান। আপিলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেও উচ্চ আদালতের আদেশের প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর সংক্ষুব্ধতা হ্রাস পেয়েছে-এমনটি মনে করার কারণ নেই বলে মনে করছেন আইনজ্ঞরা।

এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি)’র চেয়ারম্যান মনজিল মোরসেদ বলেন, কোর্ট একটি আদেশ দিলে সেটির বিপরীতে গিয়ে আইনি অবস্থান নেয়ার অধিকার সবারই রয়েছে। কিন্তু যে ধরনের টেন্ডেন্সি থেকে হাইকোর্টের আদেশের বিপরীতে মন্ত্রণালয় আপিলে যাচ্ছে, আমি মনে করি সেটি ঠিক নয়। হাইকোর্টের যেসব আদেশে বৃহত্তর দৃষ্টিতে জনহিতকর বিষয় রয়েছে সেসব বিষয় যদি সরকারের বিপক্ষেও যায় তাতেও সরকারের উচিত নয় আপিল করার। এটিকে ‘ইগো’ হিসেবে ধরা হয়। সরকার মনে করে, আমি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি সেটির বিপক্ষে কেন মানুষ যাবে? এ কারণে তাদের ইগোতে লাগে। অথচ রিটের সৃষ্টিই হয় সরকারের সিদ্ধান্তের বিপক্ষে। এমপি, মন্ত্রীগণ যখন শপথ নেন তখন তারা আইন, আইনের শাসন, বিচারালয়ের আদেশ-নির্দেশ মেনে চলবেন-মর্মে ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণা অনুযায়ী তারা যদি নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতেন তাহলে তো এ ধরনের উৎপত্তি হয় না। সিনিয়র এই আইনজ্ঞ আরো বলেন, ধরুন, যখন দেশে কোনো নিম্নচাপের আভাস পাওয়া যায়, তখন রাত ১২ বাজলে সঙ্গে সঙ্গে নীতিনির্ধারকগণ বৈঠকে বসে যান। বৈঠকে তারা তাদের করণীয় ঠিক করে ফেলেন। একইভাবে যখন দেশে ‘হিটওয়েব’র শতর্কতা জারি করা হলো, তখনই নীতিনির্ধারকদের বোঝা উচিত ছিলো, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পর্যাপ্তÍ ফ্যান আছে কি না। এসি’র ব্যবস্থা আছে কি না। সেটি অনুধাবন না করে তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত দিয়ে দিলেন। এটিতো সরকারের সংবিধানসম্মত আচরণ হলো না। এ কারণেই বিষয়টি রিটের বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়েছে। এটি মূলত সুশাসনের অভাব। এ প্রবণতা সহজে পরিবর্তন হবে বলে মনে হয় না বলে মন্তব্য করেন মনজিল মোরসেদ।

এদিকে সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট সৈয়দ মামুন মাহবুব বলেন, তীব্র গরমে শিশু-কিশোর, শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী মানুষের প্রাণওষ্ঠাগত। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রথমত সরকারের দায়িত্ব ছিলো পর্যাপ্ত ফ্যান, বাতাস, বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইন, এমনকি এসি’র ব্যবস্থা করা। এসব নিশ্চিত করার জন্য সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও সমাজ সেবা বিভাগ রয়েছে। সেটি না করে সরকার স্কুল-কলেজ খোলা রাখতে চায়। এটি আমার কাছে মনে হয় সরকারের একটি অ্যারোগেন্সি। তিনি বলেন, শুধু বিচার বিভাগ নয়Ñ কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রতিই বর্তমান সরকারের শ্রদ্ধাবোধ নেই। বিচার বিভাগসহ প্রায় সব প্রতিষ্ঠানই সরকার ধ্বংস করে দিয়েছে। এখন সরকারের বিরুদ্ধে কোনো রায় গেলেই সেটির বিরুদ্ধে আপিল করার কথা বলে। অথচ প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে লিগ্যাল সেল রয়েছে। তাদের সঙ্গে কোনো আলাপও করে না। ফলে আপিলের ঘোষণা দিয়ে সেখান থেকে আবার সরে আসতেও দেখা যায়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রীর যে মানসিকতার প্রমাণ আমরা পেলাম সেটি হচ্ছে, উচ্চ আদালতের আদেশ না মানার মানসিকতা। আদালতের প্রতি ঔদ্ধত্য প্রদর্শন। ঔদ্ধত্য দেখিয়ে সরকার তার দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে চাইছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন নিজস্ব উদ্ভাবন: যবিপ্রবি উপাচার্য

টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন নিজস্ব উদ্ভাবন: যবিপ্রবি উপাচার্য

মাঝ আকাশে ‘ঝড়ের’ কবলে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট, নিহত ১

মাঝ আকাশে ‘ঝড়ের’ কবলে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট, নিহত ১

বিমানের ধাক্কা নাকি অন্য কারণ! মহারাষ্ট্রে ৩৬টি ফ্লেমিংগোর মৃত্যুতে বাড়ছে উদ্বেগ

বিমানের ধাক্কা নাকি অন্য কারণ! মহারাষ্ট্রে ৩৬টি ফ্লেমিংগোর মৃত্যুতে বাড়ছে উদ্বেগ

অধিভুক্ত কলেজসমূহে ই-জার্নাল একসেস নিশ্চিতের উদ্যোগ জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের

অধিভুক্ত কলেজসমূহে ই-জার্নাল একসেস নিশ্চিতের উদ্যোগ জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের

বঙ্গভবনে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংবর্ধনা দেবেন প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন

বঙ্গভবনে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংবর্ধনা দেবেন প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন

সাত হাজারেরও বেশি ফাইন্যান্সিয়াল ফিশিং লিংক ব্লক করেছে ক্যাস্পারস্কি

সাত হাজারেরও বেশি ফাইন্যান্সিয়াল ফিশিং লিংক ব্লক করেছে ক্যাস্পারস্কি

পশ্চিম তীরের জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় ৭ ফিলিস্তিনি নিহত

পশ্চিম তীরের জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় ৭ ফিলিস্তিনি নিহত

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ৫ হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ৫ হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত

ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির স্মরণে নিরাপত্তা পরিষদে এক মিনিটের নীরবতা, ক্ষুব্ধ ইসরাইল

ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির স্মরণে নিরাপত্তা পরিষদে এক মিনিটের নীরবতা, ক্ষুব্ধ ইসরাইল

সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গোলাম মাওলা রনির গাড়িতে হামলা

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গোলাম মাওলা রনির গাড়িতে হামলা

সিরিয়ার ফার্স্ট লেডি আসমা আল-আসাদ ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত

সিরিয়ার ফার্স্ট লেডি আসমা আল-আসাদ ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক

তারাকান্দায় প্রতিবেশীর সাথে সংঘর্ষের জেরে কৃষকের মৃত্যু,গ্রেফতার-৩

তারাকান্দায় প্রতিবেশীর সাথে সংঘর্ষের জেরে কৃষকের মৃত্যু,গ্রেফতার-৩

বান্দরবানে আন্তর্জাতিক আফিম পাচারকারী চক্রের এক নারী সদস্য কে ২ কোটি ৭০ লক্ষ টাকার আফিম সহ আটক

বান্দরবানে আন্তর্জাতিক আফিম পাচারকারী চক্রের এক নারী সদস্য কে ২ কোটি ৭০ লক্ষ টাকার আফিম সহ আটক

হামাসের হাতে মার খাওয়ায় ইসরাইলের নিন্দা জানালেন পেন্টাগনের শীর্ষকর্তা

হামাসের হাতে মার খাওয়ায় ইসরাইলের নিন্দা জানালেন পেন্টাগনের শীর্ষকর্তা

রাজবাড়ীতে ভোট কেন্দ্রে স্ট্রক করে একজনের মৃত্যু

রাজবাড়ীতে ভোট কেন্দ্রে স্ট্রক করে একজনের মৃত্যু

সাতক্ষীরার আশাশুনি থানার ওসি বিশ্বজিৎ অধিকারীকে নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

সাতক্ষীরার আশাশুনি থানার ওসি বিশ্বজিৎ অধিকারীকে নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

রাইসির শেষ বিদায়ে লাখো মানুষের ঢল

রাইসির শেষ বিদায়ে লাখো মানুষের ঢল

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে ভোট কেন্দ্রে যাবার পথে যুবককে কুপিয়ে জখম, আটক ১

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে ভোট কেন্দ্রে যাবার পথে যুবককে কুপিয়ে জখম, আটক ১