ডলার সঙ্কটে ব্যাহত হচ্ছে আমদানি গমের চাহিদা ৫০ লাখ ৪৫ হাজার টন, গত অর্থবছওে আমদানি করা হয় ৩৮ লাখ ৭৫ হাজার টন : আটার মূল্যবৃদ্ধিতে বেকারি ব্যবসা গভীর সংকটে

বাড়ছে গমের চাহিদা

Daily Inqilab ইনকিলাব রিপোর্ট

০৫ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৫ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম

গম আমাদের দেশের দ্বিতীয় প্রধান খাদ্যশস্য। মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের ফলে গমের বহুবিধ ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। তবে চাহিদা বাড়লেও সে অনুপাতে এর উৎপাদন বাড়েনি। দেশে উৎপাদন কম হওয়ায় চাহিদার প্রায় পুরোটাই পূরণ করতে হয় আমদানির মাধ্যমে। দেশে বর্তমানে গমের চাহিদা ৫০ লাখ ৪৫ হাজার টন। এই চাহিদার বিপরীতে দেশে উৎপাদন হয়েছে মাত্র ১১ লাখ ৭০ হাজার টন। বাকিটা াামদানি করতে হচ্ছে। তবে দেশে চলমান ডলার সঙ্কট আমদানিতে বড় বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। এতে গমের আমদানি যেমন অনেকটাই কমেছে তেমনি আটার দামও বাজারে হু হু করে বাড়ছে। আর আটার অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে গভীর সঙ্কটে পড়ছে বেকারি ব্যবসা। সেই সাথে রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এক বছরের ব্যবধানে আটার দাম দ্বিগুণ হলেও বেকারি পণ্যের দাম সে অনুপাতে বাড়ানো সম্ভব হয়নি। এতে হুমকির মুখে পড়েছে পুরো খাত। টিকে থাকার লড়াই করলেও আটার দাম না কমলে শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এতে সারা দেশে হাতের তৈরি বেকারি পণ্যের সাত হাজার কারখানার ২০ লাখের অধিক শ্রমিক কর্ম হারানোর শঙ্কায় রয়েছে।

মানুষের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের ফলে গত ১ যুগেরও বেশি সময় ধরে ভাতের পরিবর্তে অনেকে রুটি খাচ্ছেন। এ ছাড়াও আটা ও ময়দা দিয়ে নানা জাতের বিস্কুট, কেকসহ অনান্য বেকারি পণ্য তৈরী হচ্ছে। এসব পণ্য তরুণদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। এর ফলে আটা ও ময়দার চাহিদা প্রতি নিয়তই বাড়ছে। দেশে গমের চাহিদার প্রায় ৮০ শতাংশই বেকারি, হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোয় ব্যবহার হয়। বেকারি-জাতীয় পণ্য যেমন পাউরুটি, বিস্কুট, কেকসহ নানা ধরনের পণ্য তৈরি হয় আটা ও ময়দা থেকে। তবে বাংলাদেশ রুটি-বিস্কুট ও কনফেকশনারি প্রস্তুতকারী সমিতির তথ্য বলছে, আটা ও ময়দার অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে তাদের উৎপাদিত পণ্যের দাম বেড়েছে। তবে সেটা আটা-ময়দার দাম যে হারে বেড়েছে সে তুলনায় অনেক কম। গত এক বছরে উৎপাদন খরচ দ্বিগুণ হলেও পণ্যের দাম সে অনুপাতে বাড়ানো সম্ভব হয়নি। আগে একটি রুটি তৈরিতে যে খরচ হতো এখন তার দ্বিগুণ খরচ হচ্ছে। কিন্তু দাম বেড়েছে ১০-২০ শতাংশ। আর দাম বাড়ার কারণে বিক্রি কমেছে প্রায় ২৫-৩০ শতাংশ। এভাবে ব্যবসা টিকানো কঠিন। বাংলাদেশ রুটি-বিস্কুট ও কনফেকশনারি প্রস্তুতকারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক রেজা ইনকিলাবকে বলেন, গম ও অন্যান্য উপাদানের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সব ধরনের বেকারিপণ্যের দাম বেড়েছে। এতে প্রায় সব আইটেমেরই বিক্রি কমেছে। অনেক বেকারি বন্ধ হয়ে গেছে। আবার অনেকগুলো বন্ধ হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। যেহেতু অন্যান্য জিনিসপত্রের দামও বেড়েছে তাই মানুষ এখন বেকারি আইটেম কিনছে কম। গমের চাহিদা বাড়লেও এর উৎপাদন আটকে আছে আগের জায়গাতেই। কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট গম উৎপাদন হয় ১১ লাখ ৭০ হাজার টন। ২০২১-২২ ও ২০২০-২১ অর্থবছরে উৎপাদন হয় ১০ লাখ ৮৫ হাজার টন করে। আর ২০১৯-২০ অর্থবছরে হয় ১০ লাখ ২৯ হাজার টন। উৎপাদন ও আমদানি মিলিয়ে দেশে গত অর্থবছরে মোট গম ব্যবহার হয় ৫০ লাখ ৪৫ হাজার টন। গমের উৎপাদন নিয়ে আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো রিপোর্ট নিচে তুলে ধরা হলো।

রাজশাহী থেকে রেজাউল করিম রাজু জানান, এ অঞ্চলে গমের আবাদ বাড়ছে। রাজশাহী অঞ্চলের চার জেলার (রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগা) ২৩-২৪ মৌসুমের ৩ লাখ ৮৮ হাজার মেট্রিক টন গমের উৎপাদন হয়েছে। এ আবাদ হয় ৯২ হাজার আটশত চল্লিশ হেক্টর জমিতে। ২২-২৩ মওসুমে ৯০ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে গম উৎপাদন হয়েছিল ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন। এ অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী গম উৎপাদন হয়েছে চাপাইনবাবগঞ্জ।

শুরুতে গম প্রতিকেজি ত্রিশ টাকা দরে বিক্রি করে দিতে হয়েছে কৃষককে। এখন সেই গম বাজারে পয়তাল্লিশ টাকা। তাও আবার নিম্নমানের। বাজারে খোলা আটা বিক্রি হচ্ছে পয়তাল্লিশ টাকা কেজি দরে। আর প্যাকেটজাত আটা পঞ্চান্ন থেকে ষাট টাকা কেজিতে। বাজারে নিম্নমানের ভারতীয় গমে ভরা। বাজারে দু’ধরনের গম প্রচলিত রয়েছে। এক ভারতীয় আরেকটি অষ্ট্রেলিয়ান। ভারতীয় গম দেশী দানার এবং অষ্ট্রেলিয়ান লম্বাদানা। দেশীয় গম মাঝারী মানের। আটার দাম বেশী হবার কারনে আটা কেন্দ্রিক খাবারগুলোর দাম বেড়েছে ও আকার কমেছে। সাধারন মানুষের কাছে সকাল বিকেল টুকটাক নাস্তা হিসাবে সিঙ্গাড়া, পুরি, পরোটার চাহিদা বেশী। দাম বাড়তে বাড়তে দু’টাকার সিঙ্গাড়া আর পুরি পনের টাকায় ঠেকেছে। বেকারী কেন্দ্রিক বিস্কুট বনরুটি, টিফিনবন, ফুচকা, নিমকী সবটায় এসবের স্বাদ আর পরখ করে দেখা যায়না।

বগুড়া থেকে মহসিন রাজু জানান, বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলা নিয়ে গঠিত বগুড়া কৃষি অঞ্চলে কমছে গমের আবাদ। এই অঞ্চলের প্রকৃতি, পরিবেশ গম আবাদের জন্য উপযোগি এবং গম চাষ বেশ লাভজনক হলেও কেন কমছে গমের আবাদ সেটা নিয়ে চলছে গবেষণা।

বগুড়ার আঞ্চলিক কৃষি অফিসের তথ্যে দেখা যায়, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে বগুড়া অঞ্চলের ৪ জেলায় ৩৩ হাজার ৬৭৬ হেক্টর জমিতে গম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। চাষ হয় ৩৩ হাজার ২২১ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন হয় ১ লক্ষ ২৬ হাজার ৬৬৪ মেট্রিক টন গম। গত বছর এই অঞ্চলে কৃষি বিভাগ ৩৪ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে গম আবাদের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে উৎপাদন হয় ১লাখ ২৩ হাজার ৪০১ মেট্রিক টন গম। বগুড়া কৃষি অঞ্চলের মধ্যে বহুকাল আগে থেকেই পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলায় গমের আবাদ হয় সবচেয়ে বেশি। যেমন ২০২২-২৩ অর্থ বছরে পাবনা জেলায় ২৩ হাজার ৫০০ এবং সিরাজগঞ্জ জেলায় ৫ হাজার ১০০ হেক্টরে গমের চাষ হয়। অন্যদিকে বগুড়া অঞ্চলে একই সময়ে মাত্র ৩ হাজার ৫০ এবং জয়পুরহাট জেলায় ২ হাজার ৩৭০ হেক্টরে গম চাষের লক্ষ্য স্থির করা হয়। একইভাবে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে পাবনা জেলায় ২৪ হাজার হেক্টর এবং সিরাজগঞ্জ জেলায় ৪ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে গম চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। অন্যদিকে বগুড়া অঞ্চলে মাত্র ২ হাজার ৫০০ আর জয়পুরহাটে ২ হাজার ৩৭৬ হেক্টর জমিতে গম চাষের লক্ষ্য স্থির করা হয়।

বরিশাল থেকে নাছিম উল আলম জানান, এ অঞ্চলে গমের আবাদ আগের বছরের চেয়ে বেশি। গত বছর ৫৬ হাজার ৯৯৯ হেক্টরে গম আবাদ হয়েছিল। চলতি অর্থ বছরে আবাদ হয়েছে ৫৮ হাজার ১৫৮ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৪৬৪ টনে পৌছেছে।

বরিশাল কৃষি অঞ্চলেও গম আবাদের ইতিহাস খুব বেশী দিনের না হলেও ‘দানাদার খাদ্য ফসল’ হিসেবে তা ইতোমধ্যেই তৃতীয় শীর্ষস্থান দখল করেছে। নদ-নদীবহুল বরিশাল অঞ্চলের মাটি গম আবাদের জন্য যথেষ্ঠ উপযোগী। গম উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান সারা বিশে^ প্রথম ২০টি দেশের মধ্যে। আমাদের ‘কৃষি গবেষনা ইনস্টিটিউট-বারি’ ও ‘গম গবেষনা ইনস্টিটিউট’এর বিজ্ঞানীগন ইতোমধ্যে উচ্চ ফলনশীল ও পরিবেশ উপযোগী একাধিক গম-এর উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছেন। এমনকি ছত্রাকবাহী ‘ব্লাস্ট’ প্রতিরোধী জাতের গম বীজ এবং আমাদের দেশের মত কম শীত প্রধান অঞ্চলের জন্য ‘শতাব্দী’ নামের গম বীজ উদ্ভাবন করেছেন বারি’র বিজ্ঞানীগন। বারি উদ্ভাবিত গম বীজের মধ্যে ‘কাঞ্চন, আকবর, অঘ্রানী, শতাব্দী ছাড়াও সৌরভ-বারি-১৯ ও গৌরব-বারি-২০’ নামের উচ্চ ফলনশীল গম বীজও উদ্ভাবন করা হয়েছে। এসব বীজ থেকে হেক্টর প্রতি সাড়ে ৪ টন পর্যন্ত গম উৎপাদন সম্ভব বলে ‘বারি’র দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে। এছাড়া গম গবেষনা ইনস্টিটিউট-এর বিজ্ঞানীগনও আরো একাধীক উচ্চ ফলনশীল গম বীজ উদ্ভাবন করেছেন। এ ব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক জানান, আমরা এ অঞ্চলে অনাবাদি কৃষি জমিকে গম সহ লাভজনক ফসল আবাদের আওতায় আনার লক্ষে প্রদর্শনী প্লট সহ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহন করছি। খুব শিঘ্রই বরিশাল অঞ্চলেও গমের আবাদ সম্প্রসারন সহ এর গড় ফলনও বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

দিনাজপুর থেকে মাহফুজুল হক আনার জানান, গম আবাদে এগিয়ে আছে উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুর। রবি শস্য হিসাবে গত কয়েক বছরে গমের ফলনও ভাল হয়েছে। চলতি বছর বৃহত্তর দিনাজপুরের তিনটি জেলায় গমের বাম্পার ফলন হয়েছে। কিন্তু কাংখিত দাম না পাওয়ায় কৃষকেরা হতাশ হয়ে পড়েছে। এছাড়া ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় কৃষকেরা প্রতিনিয়ত নুতন এবং অর্থকরী ফসল আবাদের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। এই কারণে গমের জায়গা দখল করতে শুরু করেছে ভুট্টা। ইতিমধ্যেই কৃষকের ঘরে গম উঠে গেছে ও ভুট্টাও কর্তন-মাড়াই চলছে। ফলন ভাল এবং চাহিদার কারনে দাম ভাল পাওয়ায় কৃষকেরা গমের পাশাপাশি ভুট্টা আবাদে ঝুঁকে পড়ছে। তবে আশার খবর হচ্ছে উত্তরের এই গমের আবাদ এখন পাহাড়ী ও নদীর চরাঞ্চলে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উত্তরের প্রচন্ড শীতের পর প্রচন্ড গরমে আম লিচু ও ধান ক্ষতিগ্রস্থ হলেও কৃষক গম ও ভুট্টায় লাভবান হয়েছে। তার একমাত্র কারণ হচ্ছে বর্তমানে আবাদকৃত বিআরআই-৩৩ ও বিডব্লিইএমআই-৪ জাতের গম তাপ সহিষ্ণু ব্লাষ্ট প্রতিরোধি। বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষনা ইনষ্টিটিউট এর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাগণ এমনটাই দাবী করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর দিনাজপুর আঞ্চলিক কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে তিন জেলায় গম আবাদের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছিল ৬০ হাজার ১১৭ হেক্টরে। কিন্তু আবাদ হয়েছে ৫৩ হাজার ১৬৬ হেক্টরে। উৎপাদন লক্ষমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে প্রতি হেক্টরে ৩ দশমিক ৪৪ মেট্রিক টন হিসাবে আড়াই লক্ষ মেট্রিক টনের বেশি। যার ৭০ শতাংশ হচ্ছে ঠাকুরগাঁও জেলায়।

উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁও। জেলার মূল খাদ্য শস্য হিসাবে গম উল্লেখযোগ্য। দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার ৭০ শতাংশ গম আবাদ হয়ে থাকে ঠাকুরগাঁও জেলায়। জেলার হরিপুর উপজেলার উত্তর তররা গ্রামের কৃষক হোসাইন আলীর সাথে কথা হলো তার বাড়ির আঙ্গিনায়। মাড়াই করছিল ভুট্টা। কিন্তু দু-বছর আগেই তার উঠোনে গমের স্তুপ দেখতে পেয়েছিলাম। প্রশ্ন করতেই সে ইশারায় ঘরের দিকে তাকিয়ে বললো গম ইতিমধ্যে ঘরে চলে গেছে। এখন ভুট্টা মাড়াই করছি। সে জানালো গমের মত ভুট্টার ফলন হয়ে থাকে। গমের চাহিদা থাকলেও মাঝে মধ্যেই দাম পাওয়া যায় না। আর ভুট্টা মাড়াই করা মাত্রই ভেজা ও শুকনোর কারনে কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকার হেরফেরে বিক্রি হয়ে যায়। তার মতে শুকিয়ে কিছুদিন রাখলেই এটা সোনা হয়ে যায়। পাশ্ববর্তী রাণীশংকৈল, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ঘুরে গমের পাশাপাশি ভুটটার আবাদের চিত্র চোখে পড়লো।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ ব্যাংক কী নিষিদ্ধ পল্লী: গয়েশ^র

বাংলাদেশ ব্যাংক কী নিষিদ্ধ পল্লী: গয়েশ^র

তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব

তরুণরাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার সূর্য সারথি : তথ্য ও সম্প্রচার সচিব

পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর

পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর

কুড়িগ্রামে উত্তরবঙ্গ জাদুঘর পরিদর্শন করলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

কুড়িগ্রামে উত্তরবঙ্গ জাদুঘর পরিদর্শন করলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা-১৮ আসনকে স্মার্ট আসন হিসেবে গড়তে কাজ করে যাচ্ছি: খসরু চৌধুরী এমপি

ঢাকা-১৮ আসনকে স্মার্ট আসন হিসেবে গড়তে কাজ করে যাচ্ছি: খসরু চৌধুরী এমপি

বাংলাদেশে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য ভারত সরকার দায়ী : কর্নেল অলি

বাংলাদেশে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য ভারত সরকার দায়ী : কর্নেল অলি

গাজায় ১০ দিন ধরে চিকিৎসা সামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে না

গাজায় ১০ দিন ধরে চিকিৎসা সামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে না

ইয়েমেনে তেলের ট্যাঙ্কারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ইয়েমেনে তেলের ট্যাঙ্কারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

তালতলীতে জমি নিয়ে বিরোধে নারীসহ ৫জনকে কুপিয়ে জখমঃ লুটপাটের অভিযোগ

তালতলীতে জমি নিয়ে বিরোধে নারীসহ ৫জনকে কুপিয়ে জখমঃ লুটপাটের অভিযোগ

দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে : আইজিপি

দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে : আইজিপি

জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: প্রেসিডেন্ট

জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: প্রেসিডেন্ট

দুঃস্বপ্নের আসর শেষে পেলেন নিষেধাজ্ঞাও

দুঃস্বপ্নের আসর শেষে পেলেন নিষেধাজ্ঞাও

ট্রানজিট বাতিলের হুমকি দিন সীমান্ত হত্যা শূন্য হয়ে যাবে

ট্রানজিট বাতিলের হুমকি দিন সীমান্ত হত্যা শূন্য হয়ে যাবে

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে

নরসিংদীর চরাঞ্চলে বজ্রপাতে মা ছেলেসহ নিহত ৩

নরসিংদীর চরাঞ্চলে বজ্রপাতে মা ছেলেসহ নিহত ৩

রাশিয়া ও ইরান একক ব্রিকস মুদ্রা তৈরির কাজ করছে: ইরান

রাশিয়া ও ইরান একক ব্রিকস মুদ্রা তৈরির কাজ করছে: ইরান

আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

লিগ্যাল এইডে অসচ্ছল বিচারপ্রার্থীদের ৩৮৪৮৮৬ মামলায় আইনি সহায়তা প্রদান

লিগ্যাল এইডে অসচ্ছল বিচারপ্রার্থীদের ৩৮৪৮৮৬ মামলায় আইনি সহায়তা প্রদান

টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪

টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত