ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো

টানা ২৩ বছর একই বিভাগে মুন্সী ওয়াকিদ

Daily Inqilab হাসান সোহেল

০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

দেশের সমস্ত ঋণগ্রহীতার তথ্য সংরক্ষিত হয় ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি)। এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। ঋণ তথ্যের গোয়েন্দা বিভাগও বলা হয় এটিকে। যেখানে দেশের সমস্ত ঋণগ্রহীতার তথ্য সংরক্ষিত হয়। ব্যাংকিং খাতের ঋণ শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে এই বিভাগ ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে, খেলাপি গ্রাহকরা যেন নতুন ঋণ না পায়, সে জন্য যে কোনো ঋণ প্রদানের আগে ব্যাংকাররা সিআইবি রিপোর্ট পর্যালোচনা করেন। সিআইবি দেশের ঋণ খেলাপিদের নিয়ন্ত্রণের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক এবং নিয়োগের ক্লিয়ারেন্স প্রদান করে। এছাড়া, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (ইওউঅ), ইনস্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট রেগুলেটরি অথরিটি (আইডিআরএ), বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এবং জাতীয় নির্বাচনের সংসদ সদস্য প্রার্থীদের নমিনেশনের ক্লিয়ারেন্স এই বিভাগ থেকেই দেওয়া হয়। এছাড়াও, ডিজিএফআই, এনএসআই, এসবি, পিবিআই ও ডিবি-এর মতো সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিশেষ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তথ্য সিআইবি থেকে সংগ্রহ করে। এই ক্লিয়ারেন্সের ওপর ভিত্তি করেই নির্ধারিত হয়, কোনো ব্যক্তি ব্যাংকের চেয়ারম্যান, এমডি বা পরিচালক হতে পারবেন কিনা, সংসদ সদস্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন কিনা, বা বিডা থেকে বিনিয়োগ পেতে পারবেন কিনা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ এই বিভাগটি গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক আজ্ঞাবহে রুপ নিয়েছিল। বিশেষ করে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে রক্ষায় নেমেছিল এখানকার কর্মকর্তা সিআইবি’র বর্তমান পরিচালক মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদ। এ জন্য ২০২৩ সালের নির্বাচনের আগে তিনি তৎকালীন গভর্নর যিনি এখন পলাতক আছেন আব্দুর রউফ তালুকদারকে ব্যবহার করে সিআইবি’র ক্ষমতা খর্ব করেন। ক্ষমতা খর্ব করার আগে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সিআইবির ড্যাশবোর্ডে তথ্য দিতে পারতেন। কিন্তু বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সেই ক্ষমতা খর্ব করেন গভর্নর। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ২০২৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সিআইবিতে ঋণের তথ্য হালনাগাদের নিয়মে পরিবর্তন আনার নির্দেশ দেন তৎকালীন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদের বুদ্দিতে গভর্নরের নির্দেশনা অনুযায়ী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো গ্রাহকের ঋণের তথ্য সরাসরি সিআইবির ড্যাশবোর্ডে আপলোড করার ক্ষমতা পায়। সেই সুযোগে সরকারের মদদপুষ্ট অনেকেই বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চাপ দিয়ে সিআইবি রিপোর্টে পরিবর্তন করে খেলাপি ঋণকে নিয়মিত দেখিয়েছেন। এমনকি প্রকৃত ঋণখেলাপি হয়েও সিআইবির রিপোর্ট পরিবর্তন করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশের অন্তত ২০০ জন আওয়ামী লীগ নেতা ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং ব্যবসায় সুযোগ বাড়তি দিতে খেলাপি ঋণ নিয়মিত দেখানোর ব্যবস্থা করেছিলেন। এমনকি পলায়নকারী সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে খেলাপি ঋণ নিয়মিত দেখানোর লক্ষ্যে সিআইবিতে তথ্য হালনাগাদের ব্যবস্থা করেন সাবেক গভর্নর। পাশাপাশি এ বিষয়ে পরিদর্শন ও তদন্ত বন্ধ করে রাখেন।

এদিকে গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের পর হাসিনা ভারতে পলায়ন করেছেন। গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারও পদ ছেড়ে এখনও পলাতক রয়েছেন। অথচ সিআইবিতে গত ২৩ বছর স্বপদে বহাল রয়েছেন আওয়ামী দালাল মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদ। বিতর্কিত এ কমকর্তাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব প্রদান এবং বর্তমানেও স্বপদে বহাল রাখাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা এবং ভুক্তভোগীদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা দ্রুত এই কর্মকর্তাকে সিআইবি থেকে প্রত্যাহার এবং শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, সিআইবি’র বর্তমান পরিচালক মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদ এমনই এক ব্যক্তি, যিনি ২০০১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিভাগে সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেছিলেন। পরিসংখ্যান বিভাগে কাজ করার মতো অন্যান্য বিভাগ থাকা সত্ত্বেও তিনি যোগদানের পর থেকে গত ২৩ বছর ধরে সিআইবিতেই কর্মরত রয়েছেন। এই সময়ে বিভাগটিতে একক আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছেন। এমনকি গত নির্বাচনের আগে তারই বুদ্ধিতে তৎকালীন গভর্নর আওয়ামী দোসরদের সংসদ সদস্য বানাতে সিআইবি রিপোর্ট বিষয়ক ড্যাশবোর্ড ব্যবহারের সুযোগ বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে দেন। অথচ আগে সিআইবির ড্যাশবোর্ডে তথ্য শুধুমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ তদারকি করতেন।

এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাসে একমাত্র কর্মকর্তা যিনি এক বিভাগে ২৩ বছর ধরে কর্মরত। অবশ্য বিষয়টি তিনি নিজেই গর্ব করে ব্যাংকের ভেতর ও বাইরে অনেকের কাছে তুলে ধরেন। তিনি দাবি করেন, সিআইবি সম্পর্কে তার জ্ঞানের গভীরতা এবং দক্ষতা এতটাই যে তার বিকল্প কাউকে পাওয়া সম্ভব নয় বলেই কর্তৃপক্ষ তাকে সিআইবিতে রেখে দিয়েছেন। এমনকি তার আশা সিআইবিতেই নির্বাহী পরিচালক হিসেবে তার ক্যারিয়ার শেষ করবেন।

তবে প্রশ্ন উঠেছে, তিনি কি সিআইবি’র বিষয়ে এতটাই দক্ষ, নাকি অন্য কোনো তদবির বা প্রভাবের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে? বাংলাদেশ ব্যাংকে কি সত্যিই যোগ্য ব্যক্তির এত অভাব যে একজনকেই ২৩ বছর ধরে একই বিভাগে রাখতে হচ্ছে? অনুসন্ধানে ওয়াকিদের চাকরি জীবনের স্টাফ অর্ডারগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০০১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ১৩ বছর চাকরি করার পর যুগ্ম-পরিচালক থাকা অবস্থায় ২০১৪ সালের ২ অক্টোবর সিআইবি থেকে পরিসংখ্যান বিভাগে বদলি করা হয়। কিন্তু মাত্র তিন মাসের মাথায়, ৬ জানুয়ারি ২০১৫ সালে অদৃশ্য শক্তির বলে তিনি আবার সিআইবিতে ফিরে আসেন। মুন্সী ওয়াকিদের দায়িত্বপালনকালে কয়েকশ’ কর্মকর্তা সিআইবিতে এসেছেন এবং অন্যত্র বদলি হয়েছেন কিন্তু মুন্সী ওয়াকিদ একই জায়গায় বহাল তবিয়তে।
২০১৭ সালের ২৯ আগস্ট উপমহাব্যবস্থাপক (বর্তমানে অতিরিক্ত পরিচালক) পদে পদোন্নতি পাওয়ার পরও তিনি কোন এক অদৃশ্য শক্তির প্রভাবে সিআইবিতেই থাকেন। পরে ২০২৩ সালের ৩০ এপ্রিল পরিচালক পদে পদোন্নতি পান। তবে পদোন্নতির পর তাকে পরিসংখ্যান বিভাগে পাঠানো হলেও, ছয় মাস যেতে না যেতেই, ১৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে তিনি পুনরায় সিআইবিতে পোস্টিং নেন।

অভিযোগ রয়েছে, ২০২৪ সালের ফ্যাসিস্ট সরকারের অধীনে ডামি নির্বাচনকে সামনে রেখে মুন্সী ওয়াকিদকে একটি বিশেষ এসাইনমেন্ট দিয়ে বর্তমান পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ সিআইবিতে পোস্টিং করান। এসাইনমেন্টটি ছিলো বহির্বিশ্বে যেন ডামি নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক দেখানো যায় সেজন্য বেশি সংখ্যক প্রার্থী অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ঋণ খেলাপিদের সিআইবি রিপোর্টে বিশেষ সুবিধা দিয়ে খেলাপী মুক্ত দেখিয়ে তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া। এইজন্য পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার তাকে এই নতুন দায়িত্ব দিয়ে তৎকালীন সিআইবি পরিচালককে সরিয়ে দেন। এর আগে, গভর্নর রউফ তালুকদার ১৯৭২ সালের বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের লঙ্ঘন করে সিআইবি তথ্যের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাত থেকে সরিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর হাতে দিয়ে দেন, যেন তারা প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য পরিবর্তন ও সংশোধন করতে পারে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, নির্বাচনের আগে মুন্সী ওয়াকিদকে সিআইবিতে পোস্টিং দিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়, যাতে কথিত ফ্যাসিস্ট শাসক দলের এমপি প্রার্থীদের ঋণ তথ্য পর্যবেক্ষণে শিথিলতা দেখানো হয় এবং তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়। তিনি এই দায়িত্ব অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পালন করে গভর্নরের সুনজরে আসেন। হয়ে উঠেন আরও অপ্রতিরোধ্য। সিআইবি রিপোর্টের মাধ্যমে পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের প্রভু ফ্যাসিস্ট রেজিমের এস আলম গ্রুপ, বসুন্ধরা গ্রুপ, নাসা গ্রুপ এবং অরিয়ন গ্রুপকে ইচ্ছামতো সুবিধা দেওয়া হয়। ঋণ খেলাপী হওয়া সত্ত্বেও তাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার রাস্তা তৈরি করে মুন্সী ওয়াকিদ নিজেও সুবিধাভোগী হন।

এদিকে অভিযোগ রয়েছে- মুন্সী ওয়াকিদের সাথে দ্বিমত পোষণ করলে তিনি হাসিনার মতো বরদাশত করতে পারেন না। ফলে সিনিয়র হোক কিংবা জুনিয়র হোক সেই সহকর্মীকে বিপাকে ফেলতেন। সিআইবি মূলতঃ পরিসংখ্যান, জেনারেল এবং আইটি এই তিন সাইডের সমন্বয়ে গঠিত এক বিভাগ। তার স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবহার, বিভাগে থাকা পরিসংখ্যান সাইডের বাইরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক ও অবজ্ঞাপূর্ণ আচরণ এবং সিআইবি সমস্যার সমাধানে আগত সাধারণ মানুষের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক ও দাম্ভিক আচরণের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। অনেকেই তাই এই বিভাগে আসতে চাইতেন না। আবার এলেও অল্প কয়েকদিনের মধ্যে তারা সেখান থেকে চলে যান।

অবশ্য তার এই আচরণ শুধু বিভাগের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বিভাগের বাহিরেও তিনি একই স্বৈরাচারী আচরণ করেন। এমনকি সিআইবি সংশ্লিষ্ট কোর্টের আদেশসমূহ তিনি ঠিকঠাক মতো না বুঝার কারণে সেগুলো যথাসময়ে পরিপালন না করে বিভিন্ন ব্যাংকের গ্রাহকদের হয়রানি করতেন।

অবিযোগ আছে- টিমেক্স জুট মিলস লিমিটেড নামক একটি কোম্পানির চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান ও তার ভাই (একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর) এর কোম্পানির সিআইবি সমস্যার সমাধান বিষয়ে একটি কোর্টের আদেশ নিয়ে আসেন। কিন্তু মুন্সী ওয়াকিদ সে আদেশ বাস্তবায়ন করতে কোনো কারণ ছাড়াই বিলম্ব করেন। ফলে আব্দুল মান্নানের কোম্পানি প্রায় ১০ কোটি টাকার মতো লোকসানের সম্মুখীন হন। এ বিষয়ে আলোচনা করতে আব্দুল মান্নান ওই সময়ে মুন্সী ওয়াকিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে, তাদের সঙ্গে অত্যন্ত আক্রমণাত্মক ও অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন ওয়াকিদ।

গত ২৩ বছর একই বিভাগে কর্মরত থাকা মুন্সী ওয়াকিদের বিষয়টি এখন পুরো বাংলাদেশ ব্যাংকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। গত ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন বিভাগে হাসিনা রেজিমের কর্মকর্তাদের মধ্যে পরিবর্তন এলেও, মুন্সী ওয়াকিদ অজানা শক্তির জোরে সিআইবি বিভাগে বহাল রয়েছেন। যা দেশের অর্থনৈতিক ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুশাসনকে তীব্রভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।

একই বিভাগে এক কর্মকর্তার ২৩ বছর কিভাবে সম্ভব এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান ডেপুটি গভর্নর জাকির হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে একাধিকবার মোবাইলে কথা বলার জন্য কল করলেও এ বিষয়ে কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সউদী আরবকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বরদাস্ত করা হবে না : বিক্ষোভ মিছিলে খেলাফত আন্দোলন
ষড়যন্ত্র রুখতে সরকারের পাশে থাকবে বিএনপি
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু নিয়ে ব্যাপক মিথ্যা ও অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য
আরও

আরও পড়ুন

সউদী আরবকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

সউদী আরবকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৩৬

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৩৬

যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ রফতানিতে চীনের নিষেধাজ্ঞা

যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ রফতানিতে চীনের নিষেধাজ্ঞা

বিক্ষোভের মুখে প্রত্যাহার দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক আইন

বিক্ষোভের মুখে প্রত্যাহার দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক আইন

সিরিয়ার প্রেসিডেন্টকে সতর্ক করে যা বললেন এরদোগান

সিরিয়ার প্রেসিডেন্টকে সতর্ক করে যা বললেন এরদোগান

নভেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৫.৬৩ শতাংশ

নভেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৫.৬৩ শতাংশ

সৈয়দপুরে পিকআপের ধাক্কায় এক শ্রমিক নিহত

সৈয়দপুরে পিকআপের ধাক্কায় এক শ্রমিক নিহত

শিক্ষার্থীদের মারধর ও শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে শ্রমিকদের সঙ্গে খুবি শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

শিক্ষার্থীদের মারধর ও শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে শ্রমিকদের সঙ্গে খুবি শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বরদাস্ত করা হবে না : বিক্ষোভ মিছিলে খেলাফত আন্দোলন

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বরদাস্ত করা হবে না : বিক্ষোভ মিছিলে খেলাফত আন্দোলন

আগরতলায় সহকারি হাইকমিশনে উগ্রবাদীদের হামলার প্রতিবাদে  চাঁদপুরে খেলাফত মজলিস বিক্ষোভ

আগরতলায় সহকারি হাইকমিশনে উগ্রবাদীদের হামলার প্রতিবাদে চাঁদপুরে খেলাফত মজলিস বিক্ষোভ

বগুড়ায় ম্যাজিষ্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগে ৩ প্রতারক গ্রেফতার

বগুড়ায় ম্যাজিষ্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগে ৩ প্রতারক গ্রেফতার

পিলখানা হত্যা, শাপলা চত্বরে গণহত্যা ও ২৪'র গণহত্যার বিচারের জন্য ছাত্র ঐক্যের প্রয়োজন: শিবির সভাপতি

পিলখানা হত্যা, শাপলা চত্বরে গণহত্যা ও ২৪'র গণহত্যার বিচারের জন্য ছাত্র ঐক্যের প্রয়োজন: শিবির সভাপতি

‘কুটনীতিকদের উপর আক্রমণ করে ভারত নিজেদের অসভ্য জাতি হিসেবে পরিচয় দিয়েছে’

‘কুটনীতিকদের উপর আক্রমণ করে ভারত নিজেদের অসভ্য জাতি হিসেবে পরিচয় দিয়েছে’

ষড়যন্ত্র রুখতে সরকারের পাশে থাকবে বিএনপি

ষড়যন্ত্র রুখতে সরকারের পাশে থাকবে বিএনপি

ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু নিয়ে ব্যাপক মিথ্যা ও অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু নিয়ে ব্যাপক মিথ্যা ও অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য

ইনকিলাব সাংবাদিকের বাসায় দুর্ধর্ষ চুরি

ইনকিলাব সাংবাদিকের বাসায় দুর্ধর্ষ চুরি

পঞ্চগড়ে বিএনপির আনন্দ মিছিল

পঞ্চগড়ে বিএনপির আনন্দ মিছিল

অব্যবহৃত মসজিদ বা তার জায়গা সংরক্ষণ করা প্রসঙ্গে?

অব্যবহৃত মসজিদ বা তার জায়গা সংরক্ষণ করা প্রসঙ্গে?

চা শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করুন

চা শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করুন