সংস্কার, নির্বাচন, ঐকমত্য
২১ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২১ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৩ এএম
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেছে জুলাই-আগস্ট (২০২৪) ছাত্রজনতার বিপ্লবাত্মক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। ফলে এই সরকার গতানুগতিক রাজনৈতিক দলের সরকারগুলোর মতো নয়। তারা দলীয় সরকার নয় বলে তাদের সামনে দলীয় মতাদর্শভিত্তিক কোনো রাজনৈতিক এজেন্ডাও নেই। তাদের সামনে রয়েছে দুটি জাতীয় আকাক্সক্ষা, যা আন্দোলনের রাজপথ থেকে উত্থিত ও গৃহীত হয়েছে। এক) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আকাক্সক্ষা অনুসারে বৈষম্য দূর করে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন করা এবং দুই) অগণতান্ত্রিক ও অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে যে স্বৈরাচারী-ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, তার যতদূর সম্ভব অবসান ঘটানো।
এসব জনআকাক্সক্ষা পূরণের লক্ষ্যে সংস্কার ও পরিবর্তনের কথা উচ্চারিত হয় এবং এরই ধারাবাহিকতায় একাধিক সংস্কার কমিশন গঠিত হয় এজন্য যেন ভবিষ্যতের বাংলাদেশে বৈষম্য ও ফ্যাসিবাদ পুনরায় ফিরে আসতে না পারে। কমিশনগুলোকে রিপোর্ট প্রদানের জন্য ৯০ দিনের সময় দেওয়া হয়। এরই মধ্যে কয়েকটি কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হয়েছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। তারা যেসব সুপারিশ করেছে, সেগুলো নিয়ে সমর্থন ও ভিন্নমত প্রকাশিত হচ্ছে। সরকার অবশ্য বলেছে, সবার সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতেই সব কিছু করা হবে। প্রশ্ন হলো, কেবল রাজনৈতিক শক্তির মাধ্যমেই বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গঠন করা সম্ভব হবে? আন্দোলনে অংশ নেওয়া ছাত্রসমাজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিভিন্ন সামাজিক ও পেশাজীবি শক্তিকেও জাতীয় ঐক্যের ছায়াতলে আনতে হবে। আর সেই জাতীয় ঐক্য কেবলমাত্র সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আনুষ্ঠানিক আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলেই চলবে না, সমাজ ও মানুষের মধ্যে সঞ্চারিত করতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার যেমন মেধাবীদের নিয়ে গঠিত হয়েছে, তেমনি তারাও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সংস্থায় দেখেশুনে দুর্নীতিমুক্ত, যোগ্য, দক্ষ ও মেধাবীদের নিয়োগ দিয়েছেন, যারা জাতীয় ঐক্যে প্রতিষ্ঠার ভ্যানগার্ড হিসাবে কাজ করতে পারেন। এরই মাধ্যমে সবাইকে রাজনীতি ও রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের এই বিরল সুযোগ এবার কাজে লাগাতে হবে।
বলার অপেক্ষা রাখে না, জুলাই অভ্যুত্থান বাংলাদেশকে দিয়েছে এক বিরল সুযোগ, যার মাধ্যমে আমরা রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক অব্যবস্থা ও কুশাসন থেকে মুক্ত হয়ে গণতন্ত্র, সমতা, ন্যায়বিচার, সহনশীলতা ও বৈষম্যহীনতার পথে এগিয়ে যেতে পারব। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৫৪ বছরে জাতি যে সুযোগ পায়নি, তা পাওয়া গেছে এবার। অতীতের যাবতীয় ভুল ও ব্যর্থতা দূর করার মহত্তর এই সুযোগ নষ্ট হলে আমাদেরকে চড়া মাশুল দিতে হবে। এবং যারা জীবন ও রক্ত দিয়ে এই সংস্কারের দুয়ার খুলে দিয়েছে, তাদের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। অতএব, আমাদের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথ এই সুযোগে আমাদেরকেই নির্মাণ করতে হবে।
আমাদের মনে রাখতে হবে, নিজেদের ভাগ্য নির্মাণের সুযোগ আমরা বার বার পেয়েছি এবং তা নষ্ট করেছি ক্ষুদ্র রাজনৈতিক লড়াই, দলীয় মানসিকতা ও স্বার্থগত দ্বন্দ্বের কারণে। ঔপনিবেশিকতা-মুক্ত একটি স্বাধীন রাজনৈতিক পরিচিতি আমরা প্রথম পেয়েছিলাম ১৯৪৭ সালে। কিন্তু আমরা গণতান্ত্রিক ও সাম্যভিত্তিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রথম সুযোগটি হাতছাড়া করেছি জাতিগত বিদ্বেষের কারণে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা দ্বিতীয় সুযোগটি পেয়েছিলাম, যা গণতন্ত্রের বদলে একদলীয় শাসনের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছিল। তৃতীয় সুযোগটি এসেছিল সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল এরশাদের পতনের পর, যখন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্বে সমন্বিত গণআন্দোলনের মাধ্যমে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত নবঅভিযাত্রা সূচিত হয়। কিন্তু আমরা প্রতিটি সুযোগই কাজে লাগাতে না পেরে হেলায় হারিয়েছি।
২০২৪ সালে আবার আরেকটি সুযোগ এনে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। তাদের গণআন্দোলন স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এনে দিয়েছে। সবার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পরিসর তৈরি করেছে। যে ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে, সে ছাত্রসমাজ নানা কারণে ম্রিয়মাণ হলেও যে হারিয়ে যায়নি, জুলাই-আগস্টের ঘটনা তা প্রমাণ করেছে। জাতি গঠনে তাদের পুরনো ভূমিকাকে তারা নতুন করে উজ্জীবিত ও উপস্থাপিত করেছে। প্রায়-সকল রাজনৈতিক দল যখন আওয়ামী লীগ সরকারের দলীয়করণ, পরিবারতন্ত্র, ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে লড়তে লড়তে ক্লান্ত ও উদ্যমহীন, তখন ছাত্র আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গ দাবানল হয়ে সরকারের পতন ঘটিয়েছে। যারা শুরু সরকারই বদল করেনি, সামগ্রিক পরিবর্তনের ডাক ও দিয়েছে। যারই ধারাবাহিকতায় ‘সংস্কার কমিশন’ গঠনের ধারণাটি এসেছে আর এ ধারণা অত্যন্ত সময়োপযোগী। সংস্কারের মাধ্যমে কোন কোন জায়গায় মনোযোগ দিতে হবে সেটাও সঠিকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কমিশনগুলোর প্রধান হিসেবে যাদের মনোনীত করা হয়েছে তারাও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, যারা মোটামুটি বিতর্কহীনভাবে বড় কোনো ত্রুটি ছাড়াই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা তাদের দক্ষতা ও আন্তরিকতার প্রমাণ রেখেছেন।
এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত কমিশনের প্রতিবেদনগুলোকে প্রাথমিক বিশ্লেষণে ছোটখাট সমালোচনা ছাড়া সবাই গ্রহণ করেছেন। অংশীজনের মতের ভিত্তিতে প্রণীত সুপারিশগুলো বাস্তবধর্মী বলে স্বীকৃতি পেয়েছে। যদিও কিছু সুপারিশের ক্ষেত্রে মনে হয়েছে, সেখানে সুস্পষ্ট বিচার-বিবেচনার চেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে আবেগ ও পূর্বধারণা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছাত্রআন্দোলনের সহযোগী জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তির আকাক্সক্ষা পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়নি বলেও মনে করছেন কেউ কেউ। হালকা সমালোচনা ও প্রতিবাদ হওয়ায় নিশ্চয় সবার দাবি অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়গুলোও ভাবা হবে।
সংস্কারের মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অধিকাংশ মানুষই দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ ব্যবস্থা প্রবর্তন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ দুইবারে সীমিত করা, জাতীয় সংবিধান পরিষদ গঠন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনার সুপারিশগুলো সমর্থন করেছেন। তবে ইসলামপন্থীরা বহুত্ববাদের প্রস্তাবের সঙ্গে একত্মবাদের দ্বন্দ্ব আছে বলে মনে করছেন। সংস্কার কমিশনের পক্ষে কর্তব্য হবে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়ে ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটানো।
তাছাড়া, চার বছর পরপর জাতীয় নির্বাচন করা হলে সেটার প্রভাব কেমন হবে, তা-ও স্পষ্ট নয়। সরকারের ধারাবাহিকতার ক্ষেত্রে সময়কাল অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে সময় স্বল্পতার জন্য একটি নির্বাচিত সরকার পরিকল্পনা ও প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কম সময় পাবে। তদুপরি, নির্বাচন আয়োজন অত্যন্ত ব্যয়বহুল প্রক্রিয়া এবং এর জন্য অনেক বড় কার্যক্রম গ্রহণের প্রয়োজন হয়। বার বার নির্বাচনের আর্থিক ও প্রশাসনিক চাপ সামাল দেওয়া সামর্থ্য আমাদের কতটুকু রয়েছে, তা-ও বিশেষভাবে ভেবে দেখার বিষয়।
সংস্কারের ক্ষেত্রে সংবিধানের পর পরই নির্বাচন ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশনের সংস্কার, পুলিশ সংস্কার ও স্থানীয় সরকার সংস্কারের গুরুত্ব অপরিসীম। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রাজনীতিকরণের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি কলঙ্কিত ও বিতর্কিত করা হয়েছে পুলিশকে। ১৪ জানুয়ারি প্রকাশিত আন্তর্জাতিক ট্রুথ অ্যান্ড জাস্টিস প্রজেক্ট (আইটিজেপি) এবং টেক গ্লোবাল ইনস্টিটিউটের (টিজিআই) প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কীভাবে আমাদের পুলিশকে নিষ্ঠুর, অমানবিক ও রক্তপিপাসু বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছে।
এটি প্রমাণ করে যে আমাদের পুলিশ বাহিনীকে জনবিরোধী প্রতিষ্ঠান থেকে সম্পূর্ণরূপে জনবান্ধব প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা কতটা জরুরি এবং এই কাজটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। কারণ, পেশাদার, রাজনীতি ও দুর্নীতিমুক্ত পুলিশ বাহিনী প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে সুশাসন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। বিশেষ করে, দীর্ঘ অনিয়ম ও দুর্নীতি এবং রাজনৈতিক হুকুম মান্য করার মাধ্যমে পুলিশের নৈতিক মান ও পেশাগত দক্ষতার বিরাট অবক্ষয় ঘটেছে। সংস্কার কমিশনকে এসব সমস্যা ও সীমাবদ্ধা অতিক্রমের পথ দেখাতে হবে।
কমিশনের সুপারিশগুলো অবশ্যই জাতীয় আলোচনার বিষয় হতে হবে। যার ভিত্তিতে এসব বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্যের পথ রচিত হবে। এজন্য, সুপারিশগুলোকে উন্মুক্ত ও প্রকাশ্য হতে হবে। ব্যাপক জনআলোচনার বিষয়বস্তুও হতে হবে। এ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে গঠনমূলক সমালোচনা ও মতামত প্রকাশের পরিসর দিতে হবে। এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বাইরে অবস্থিত সিভিল সোসাইটির প্রতিটি অংশকেই সুপারিশ সম্পর্কে স্বাধীনভাবে মত প্রদানের সুযোগ দিতে হবে। তা না হলে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে না এবং সংস্কার নিয়ে আন্তরিক আলোচনার পরিবেশ বাধাগ্রস্ত হবে।
একই ভাবে, রাজনৈতিক দল, শিক্ষাবিদ, চিন্তাবিদ, বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন, ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিদের এই আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে দৃষ্টান্তমূলক মতামত ব্যক্ত করতে হবে। রাজনৈতিক বিরোধিতা বা নাম-কা-ওয়াস্তে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়ের গভীরতাকে ক্ষুন্ন করা সমীচিন হবে না। সকলকেই সুচিন্তিত সমালোচনা এবং বিবেচনাযোগ্য বিকল্প প্রস্তাব হাজির করার মানসিকতা দেখাতে হবে। এর ফলে সুপারিশগুলো আরো ঋদ্ধ ও লাগসই হবে বলে আশা করা যায়।
বাংলাদেশের মতো রাজনৈতিকভাবে বিভাজিত সমাজে অন্তত সংস্কারের বিষয়ে সকল পক্ষকেই জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। দলীয় বা গোষ্ঠীগত বিবেচনার বাইরে এসে দাঁড়াতে হবে সকল পক্ষকে। নিজেদের মধ্যকার ছোট-বড় দ্বন্দ্বকে সংস্কারের ইস্যুতে টেনে আনাও মোটেই কাম্য হবে না। ‘ঐকমত্য কমিশন’ যখন সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ চালাবে, তখন সংস্কার, জাতীয় স্বার্থ ও ঐকমত্যই হবে মূল আলোচ্য বিষয়, দলীয় দ্বন্দ্ব-সংঘাত এক্ষেত্রে যেন প্রাধান্য পেতে না পারে। অতএব, রাজনৈতিক রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্ব হচ্ছে, এই পুরো প্রক্রিয়াটিকে আন্তরিকতা ও সততার সঙ্গে গ্রহণ করা। তারা যেন যুক্তি ও তথ্য দিয়ে সংস্কার প্রসঙ্গে আলোচনা করে এবং শেষ পর্যন্ত একটি ঐকমত্যে পৌঁছায়।
যার ভিত্তিতে তারা নিজেদের মধ্যে এমন একটি চুক্তি ও অঙ্গীকারে উপনীত হবে যে, জনগণের ভোটের বাইরে কোনো নির্বাচন কেউ মানবে না। নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে। নতুন সংসদে প্রস্তাব পাসের মাধ্যমে সংবিধান ও প্রাসঙ্গিক আইন সংশোধন করে এগুলো নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের উদ্দেশ্যে আমাদের শাসন কাঠামোতে অন্তর্ভুক্ত করবে। তাহলেই সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে মধ্যে একটি কার্যকর সমন্বয় সাধিত হবে এবং সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে সূচিত ঐকমত্য ভবিষ্যতের বাংলাদেশে বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐক্য ও ঐকমত্যের পথ প্রশস্ত করবে।
লেখক : ড. মাহফুজ পারভেজ, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, প্রফেসর ও চেয়ারম্যান, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, নির্বাহী পরিচালক চট্টগ্রাম সেন্টার ফর রিজিওন্যাল স্টাডিজ (সিসিআরএসবিডি), কবি ও কলামিস্ট।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
দীর্ঘ ৫৮বছরপর উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে কাপ্তাই বাইতুল ইলাহ শাহী জামে মসজিদের উন্নয়ন শুরু
অভিষেকের দিনেই বিতর্কে ট্রাম্প ,বাইবেলে হাত না রেখেই শপথ
এবার প্রবাসীদের জন্য ‘ডায়াস্পোরা সেল’ গঠন করল নাগরিক কমিটি
ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ
আমাদের এখনো অনেক কিছু করার বাকি আছে : জো বাইডেন
যুদ্ধবিরতি চললেও পশ্চিম তীরে ইসরাইলি হামলায় আহত ১২
সাভারে রূপালী ব্যাংকের এটিএম বুথ উদ্বোধন
মোরেলগঞ্জে স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করণে ডরপ’র মতবিনিময় সভা
কৃষক জামালের ক্ষেতে রঙিন ফুলকপি, উদ্বুদ্ধ হচ্ছে অন্য কৃষকরাও
জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার বাতিল
কুয়াশা ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন তথ্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের
কলকাতায় প্রকাশ্যে মুরগির মাংস বিক্রি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ভারত থেকে অনুপ্রবেশের সময় ফেনীতে সুদানের নাগরিক আটক
ক্ষমতা গ্রহণ করেই বাইডেন আমলের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল ট্রাম্পের
পেকুয়ায় প্রাচীন খাল উদ্ধারে পদক্ষেপ জনমনে স্বস্তি
ঢাকার বাতাস ২৪৬ স্কোর নিয়ে আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত ‘সেকেন্ড লেডি’
গাজা একটি ‘বিশাল ধ্বংসস্তূপ’, পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন: ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির প্রথম পদক্ষেপ গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি: ডোনাল্ড ট্রাম্প