সম্প্রীতির দেশে আগুন লাগাতে চায় এরা কারা
১২ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১০ এএম | আপডেট: ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১০ এএম

পৃথিবীতে একচোখা নীতি সবসময়ই সত্য ও মানবতাকে আঘাত করেছে। কিন্তু মিথ্যা, বানোয়াট বা তথ্যসন্ত্রাসের দাপটে সত্য ক্ষণিকের জন্য ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন হলেও সত্যের দীপশিখা নিভে যায়নি। মানবতা বিপন্ন হলেও তার শ্রেষ্ঠত্ব ম্লান হয়নি। সত্যকে মিথ্যা দিয়ে সাময়িক নিস্প্রভ করা যায় কিন্তু সত্যের দেদীপ্যমান স্থায়ী উজ্জ্বলতাকে চির দিনের জন্য মুছে দেওয়া যায় না। শতকরা ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে যে পর্যায়ের ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতির পরিবেশ সারা বিশ্বে প্রশংসিত, একটি মহল মিথ্যা, বানোয়াট ও সাজানো রিপোর্ট তৈরি করে এর বিরূপ চিত্র দুনিয়াকে দেখাতে চায়। তারা যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশকে একটি উগ্র, উচ্ছৃঙ্খল জনগণের দেশ হিসাবে প্রমাণ করতে মরিয়া। সারা পৃথিবীকে নাড়িয়ে দেওয়া জায়নবাদি নৃশংস বর্বরতা ও ইতিহাসের ভয়াবহতম গণহত্যা যাদের কাছে কোনো আলোচ্য বিষয় নয়, কিংবা যাদের প্রত্যক্ষ সমর্থন ও মদদে এসব সংঘটিত হচ্ছে তারা বাংলাদেশের কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা, সাজানো নাটক বা ফেইক নিউজ ও ছবিকে পুঁজি করে বাংলাদেশের মুসলমানদের বদনাম করতে চায়।
কিছু মানুষ এসব সংবাদ ও আলোচনা নিয়ে চর্চা ও অনুশীলনও শুরু করে দেয়। তাদের কাছে গাজার গণহত্যা বড় কিছু নয়। কথায় কথায় রাস্তা-ঘাটে মুসলমানদের পিটিয়ে ফেলা, ফ্রিজে বা বাজারের ব্যাগে গরুর গোশত আছে সন্দেহে মানুষ হত্যা করা কোনো বিষয় নয়। সংসদে বিল এনে শরীয়তের তালাক পদ্ধতি বদলে দেওয়া কিংবা হাজার বছরের ওয়াকফ বিধান নতুন আইন করে বদলে ফেলা সংখ্যালঘুদের ওপর বাড়াবাড়ি নয়। নানা অজুহাতে শত শত বছরের পুরোনো মসজিদ ভেঙে মন্দির নির্মাণ করা মুসলিমদের ওপর নির্যাতন নয়। মুসলিম পরিচয় দেখে রাস্তা—ঘাটে হিজাবধারী নারীদের ওপর হামলা, মসজিদে যাওয়ার সময় নামাজিকে হত্যা, ঈদে উৎসবে বড় সমাবেশে মসজিদের বাইরে সড়কে আঙিনায় কিংবা ভবনের ছাদে চত্বরে নামাজ পড়তে সরকারি বাহিনীর হামলা, বাধা ও নিষেধাজ্ঞা সংখ্যালঘু নির্যাতন নয়।
অপরদিকে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক অস্থিরতায় নিজেদের শত পেরেশানীর মধ্যেও মুসলিমদের মনোযোগ থাকে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানসহ সকল ধর্মীয় সংখ্যালঘুর সাথে সম্প্রীতি ধরে রাখার দিকে। অন্য দেশে মুসলিম নির্যাতন সীমা ছাড়িয়ে গেলে এর কোনো প্রতিক্রিয়া যেন বাংলাদেশে না পড়ে সচেতন মুসলমানরা তা নিয়ে ভাবিত হন। প্রয়োজন মুহূর্তে কোনো বদনাম তৈরিকারী স্বার্থান্বেষী মহলের সৃষ্ট কৃত্রিম অশান্তি বা নির্যাতনের সাজানো নাটক রোধে মুসলমানদের মন্দির ও পূজাম-প পাহারা দেওয়ার দায়বোধ লালন করতে হয়। এসব বাংলাদেশের মানুষের মনে শত শত বছরের শিক্ষা ও অভ্যাসের প্রতিফলন। যা তাদেরকে আলেম উলামা, পীর-মাশায়েখ এবং ওলি-আউলিয়াগণ শিখিয়েছেন।
এই ন্যায়-নীতি, সম্প্রীতি ও সুবিবেচনার ফলে এ দেশে নামকরা বিধর্মী ও বিজাতীয় প্রতিষ্ঠান নিরাপদে ব্যবসা-বাণিজ্য করছে। গাজার গণহত্যার সাথে সরাসরি জড়িত নানা প্রতিষ্ঠান এ দেশে তাদের ব্যবসা ও বিনিয়োগে কোনো বিশৃঙ্খলা, ধ্বংস ও লুটপাটের সম্মুখীন হচ্ছে না। সারা দুনিয়ার সাথে পণ্য বয়কটের আহ্বান এ দেশেও আছে বটে তবে কোনো সহিংসতা বা নৈরাজ্য নেই। যা অমুসলিম প্রধান দেশে প্রতিনিয়ত দেখা যায়। যাদেরকে নানা বাহানায় বারবার মৌলবাদী, উগ্রবাদী ইত্যাদি বলে খোঁচানো হয়, সেসব সুবিবেচক ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ যদি একদিনের জন্যও তাদের নীতি ও শিক্ষা থেকে সরে গিয়ে তাদের ভক্ত অনুসারীদের এবং সাধারণ মুসলমানদের প্রতিহিংসাপরায়ণ হতে বলেন, তাহলে সম্প্রীতির পরিবেশ বিনষ্ট হতে সময় লাগবে না।
দুনিয়ার দেশে দেশে মুসলিমরা যেভাবে প্রতিদিন নিগৃহীত, সমালোচিত ও নির্যাতিত হয়ে থাকে এর সামান্য প্রতিশোধ যদি নিজ এলাকা বা দেশে মুসলিমদের নেওয়ার বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে বাংলাদেশ নিয়ে অহেতুক যারা মিথ্যা গল্প রচনা করেন, তাদের কল্পিত কাহিনি বাস্তবে পরিণত হতে সময় লাগবে না। অপপ্রচার ও মিথ্যা সংবাদও পুড়িয়ে দিতে পারে শখের নগরী। শান্তির দেশ হয়ে উঠতে পারে অশান্তির অগ্নিকুন্ড।
সারা বিশ্বের মতোই এ দেশে আগ্রাসন ও গণহত্যাবিরোধী মিটিং মিছিল হয়। আমেরিকা, ইসরাইল ও ভারতের কোনো কোনো বর্ণবাদী সাম্প্রদায়িক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়। কিন্তু এসব দেশের ব্যবসা বা বিনিয়োগে কোনো হস্তক্ষেপ কেউ করে না। এটি বাংলাদেশের ধর্মীয় ও মানবিক ভাবসম্পদের প্রতিফলন। যা শুরু থেকে ইসলামপ্রচারক ওলী-আউলিয়ার সূত্র ধরে সাম্প্রতিক কাল পর্যন্ত ইসলামী আধ্যাত্মিক, সামাজিক, শিক্ষা-সাংস্কৃতিক ও দাওয়াতী নেতৃবর্গের অবদান। তাদের এই কর্মধারাকে এবং এর ফলে সৃষ্ট প্রবাদপ্রতীম ধর্মীয় সদ্ভাব ও সম্প্রীতিকে বারবার মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে যদি ধ্বংস করা হয় তাহলে এর ফল কারো জন্য ভালো হবে না।
এ দেশে বহুজাতিক কোম্পানির অসংখ্য প্রজেক্ট আছে। ব্যবসা-বাণিজ্য, কল-কারখানা আছে। পরিচিত হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান মালিকানাধীন ব্র্যান্ড ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান আছে। বিশ্বনবী সা. কে শেষনবী না মেনে তাঁর পরও অন্য লোকেদের নবী বলে বিশ্বাস করে যে সম্প্রদায় মুসলমানের গ-ি থেকে বের হয়ে গেছে, যাদের ইসলামে অবিশ্বাসী কাফির হওয়ার ব্যাপারে ওআইসিভুক্ত সব দেশ একমত, দুনিয়ার সব মত ও পথের মুসলমানরা যাদের বিধর্মী হওয়ার বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেন, তারাও এ দেশে নিরাপদে বিনিয়োগ, উৎপাদন, আমদানি রপ্তানি, ব্যবসা-বাণিজ্য, সারাদেশে শত শত একর জমি ক্রয়সহ ব্যাপক আর্থিক কার্যক্রম চালাচ্ছে। ধর্মীয় নেতৃত্ব একমুহূর্তের জন্য নিজেদের ন্যায়নীতি ও বিবেচনাবোধ স্থগিত রেখে দুনিয়ায় প্রচলিত শ্রেণি বর্ণ বৈষম্য ও ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক মানুষের মতো হয়ে যেত, আর নিজেদের অনুসারীদের বিশৃঙ্খল অবস্থা তৈরির অনুমতি দিত, তাহলে এধরণের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ব্যবসা করতে পারত না।
বহু প্রতিষ্ঠান এমন আছে যারা বাংলাদেশী মালিকানার নেপথ্যে বিদেশ থেকে বিনিয়োগ আনার নামে দেশবিরোধী বিদেশী অর্থনৈতিক এজেন্ডাও বাস্তবায়ন করছে। চলমান শান্তি শৃঙ্খলা ও সদ্ভাব বিনাশের লক্ষ্যে স্বার্থান্বেষী মহল যদি তাদের উদ্দেশ্যমূলক অপসাংবাদিকতা ও তথ্যসন্ত্রাস চালিয়ে যেতে থাকে তাহলে বাংলাদেশ তার সাম্প্রদায়িক সুষ্ঠু পরিবেশ ও ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐতিহ্যগত ও গৌরবের এই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের প্রচলিত ভারসাম্য হারাতে পারে।
এ ধরনের অবিমৃশ্যকারিতা পশ্চিমা কর্মপদ্ধতিতে নিকট অতীতে বহু বার বহু ঘটনায় দেখা গিয়েছে। ইরাক, লিবিয়া, ইয়েমেন, সিরিয়া এসব অপকৌশলের নির্মম শিকার। অতি সম্প্রতি ‘বাংলাদেশে মৌলবাদের উত্থান বিষয়ে’ নিউ ইয়র্ক টাইমস একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বাংলাদেশের বিচ্ছিন্ন দুয়েকটি ঘটনাকে যেভাবে উল্লেখ করা হয়েছে তাকে স্বাভাবিক উপস্থাপন বলা যায় না। কোনো এক মাঠে মেয়েদের ফুটবল খেলা এলাকাবাসী অনুমোদন করেনি। একটি বাণিজ্যিক শো রুম উদ্বোধনের জন্য কোনো এক নারী মডেলকে যেতে দেওয়া হয়নি। আরেক জন মেয়েকে শালীন পোশাক পরার কথা বলার অপরাধে গ্রেফতারকৃত পরে জামিনে মুক্ত ও চাকুরিচ্যুত এক ব্যক্তিকে একদল লোক ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিয়েছে। এ তিনটি ঘটনার একটিও বাংলাদেশের স্বাভাবিক চিত্র নয়। যারা এসব ঘটনার পেছনে রয়েছেন তারা কোনো দায়িত্বশীল ব্যক্তি, ধর্মীয় নেতা বা পরিজ্ঞাত নাগরিক নন। নিছক শরীয়ার দৃষ্টিকোণ থেকেও তারা এসব করেছেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এসবই সংবাদ তৈরির জন্য সাজানো ঘটনা, বিশেষ এজেন্ডা বাস্তবায়নের প্লট তৈরির চেষ্টা বা নিদেন পক্ষে অতি উৎসাহী কোনো দায়িত্বহীন জনসমষ্টির কর্মকা-। বাংলাদেশে কিন্তু মহিলা ক্রীড়াবিদ, মডেল ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের কোনো অভাব নেই। যেসব উন্নত রাষ্ট্র বাংলাদেশের নারীবিদ্বেষ খুঁজে বের করার জন্য মুখিয়ে থাকে তারা অনেকে গত দুশো বছরেও কোনো নারীকে রাষ্ট্রপ্রধান হিসাবে তুলে আনেনি। কিন্তু বাংলাদেশ দুজন নারীকে একাধিকবার সরকারের মূল দায়িত্বে বরণ করেছে। বিশেষ কোনো ক্ষেত্রে অপসংস্কৃতি বা নাগরিক অধিকার খর্বের প্রশ্ন, কোনো বেলেল্লাপনা বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রতিরোধ করা হয়ে থাকলে এটিকে নারীবিদ্বেষ বলে আখ্যায়িত করা সুস্থ সাংবাদিকতার মধ্যে পড়ে না।
গত ৭ এপ্রিল সারা বিশ্বের সাথে বাংলাদেশেও গাজা গণহত্যার প্রতিবাদে গ্লোবাল স্ট্রাইক পালিত হয়। এতে দেশব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’ কর্মসূচিতে লাখো মানুষ রাজপথে নামে। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। দুয়েক জায়গায় কর্মসূচির বাইরে থেকে কাপড়ে মুখ বাধা কিছু লোক দোকানপাটে এসে ভাঙচুর করে ও মালামাল লুটে নেয়। বিভাগীয় এক শহরে একটি দোকানে ইট-পাটকেল ছুঁড়ে এবং অপর একটি দোকান ভাঙচুর করে। দেশব্যাপী এ ধরনের ব্যবসা বাণিজ্য আরও শত শত দোকান ও শো রুমে চললেও কেউ এসবে হাত দেয়নি। বিশেষ করে লুট হওয়া একটি দোকানের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার নিজে মিডিয়াকে বলেন, ‘ গ্লোবাল স্ট্রাইকের মিছিল থেকে দোকানে হামলা হয়নি। প্রোগ্রাম শেষে সন্ধ্যা ৬টা সাড়ে ছয় টার দিকে মুখবাধা একদল লোক এসে দোকান ভাঙচুর ও লুট করে। পুলিশ জড়িতদের অনেককে গ্রেফতারও করেছে, যাদের কেউই কোনো ধর্মীয় সংগঠনের লোক নয়। মজার ব্যাপার হলো, স্থানীয় মিডিয়া দোকান লুটের একটি এআই কর্তৃক তৈরি ছবি প্রচার করে। যা ছিল অন্তত ৮টি অসঙ্গতিতে পূর্ণ। সেখানে একটি চেহারাকে তিন বার ব্যবহার করা হয়েছে। বিভিন্ন হাত, পা আঙুল জুড়ে দিয়ে মিথ্যা অবয়ব তৈরি এবং জুতার দোকানে অসংলগ্ন মালপত্র ফেইক ছবির হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি নেট দুনিয়ার চোখে ধরা পড়লে এবং ব্যাপক প্রতিবাদ শুরু হলে, ছবিটি প্রথম প্রকাশকারী সংবাদপত্র ও সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সরিয়ে নেয়। এই ছিল বাংলাদেশ বিরোধী অপপ্রচার ও তথ্য সন্ত্রাসের নমুনা। এসব বিষয়ে দেশের সচেতন নাগরিক বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের সতর্ক থাকা প্রয়োজন। শত্রুরা যেন তাদের পুরোনো অভ্যাস অনুযায়ী উদ্দেশ্যমূলক সাংবাদিকতা, ফেইক প্রমাণ তৈরি ও মজ্জাগত তথ্যসন্ত্রাস করে সুন্দর বাংলাদেশকে বদনাম করতে না পারে। সভ্য, সুশৃঙ্খল ও সাম্প্রদায়িক সুবিবেচনার অধিকারী বাংলাদেশী জনগণের জন্য কোনো মন্দ পরিণাম বয়ে আনতে না পারে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও






আরও পড়ুন

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে যেভাবে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির অঙ্গ সংগঠন

সেনাবাহিনীর নিরাপত্তায় ফিরোজা

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে বিমানবন্দরে কড়া নিরাপত্তা

বেগম খালেদা জিয়ার দেশে আসা গনতন্ত্রের পথকে আরো সহজ করবেঃ মির্জা ফখরুল

বিমানবন্দর থেকে গুলশান: স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত রাজপথ

ভারতে শিক্ষার্থীদের ভিসা অগ্রাধিকারে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ঘোষণা

অপেক্ষায় ফিরোজা

খালেদা জিয়াকে আনতে ফিরোজা থেকে বিমানবন্দর গেল নতুন গাড়ি ‘টয়োটা ক্রাউন’

ইসরায়েলের সহায়তায় গাজায় লুটপাট, ধরা পড়লেই মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে হামাস

ইয়েমেনে ভয়াবহ হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র

বিমানবন্দর থেকে পথে পথে জনতা

জাবিতে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ছাত্রলীগ কর্মীর খাতা বাতিল

ময়মনসিংহে দুই দিনে ৬ থানার ওসিকে একযোগে বদলির আদেশ

মস্কোতে টানা ড্রোন হামলায় আতঙ্ক, সাময়িকভাবে বন্ধ চার বিমানবন্দর

খালেদা জিয়াকে বরণ করতে বিমানবন্দরে নেতাকর্মীদের ঢল

এনসিপির হাতে আটক বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

একদিনেই ইয়েমেন, লেবাননসহ ৪ দেশে ইসরায়েলের মুহুর্মুহু হামলা

গাজা পুরোপুরি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন ইসরায়েলি মন্ত্রিসভার

খালেদা জিয়ার দেশে ফিরতে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, যানজট নিরসনে কাজ করছে পুলিশ-সেনা

একাত্তরের পর প্রথমবারের মতো ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে নিরাপত্তা মহড়ার নির্দেশ