কোরআনবিরোধী নারী সংস্কার প্রস্তাবনা দেশের জন্য হুমকি স্বরূপ
২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৮ এএম | আপডেট: ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৮ এএম

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুল মালেক গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেছেন, পশ্চিমাদের কাছ থেকে ধার করা নারী সংস্কার কমিশনের কোরআনবিরোধী প্রস্তাবনা জুলাই আগস্টের শহীদদের রক্তের সাথে বড় গাদ্দারি। নারীদের উন্নয়ন ও অধিকার বাস্তবায়ন করতে হলে নবী (সা.)-এর সীরাত থেকে শিক্ষা নিতে হবে। তা হলেই নারীদের অধিকার নিশ্চিত হবে। খতিব বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা বাস্তবতা, সমাজ ও কোরআনবিরোধী। সংবিধান থেকে শালীনতা নৈতিকতার কথা বাদ দিতে বলেছে নারী নীতিতে। এরা ধর্মীয় অনুশাসন বাদ দিতে চেয়েছে। পতিতাদের ভালো মানুষের সনদ দিতে বলেছে। খতিব বলেন, নারী সংস্কারের প্রস্তাবের মাধ্যমে ওরা সমকামিতার সব কিছু এদেশে বাস্তবায়ন করতে চায়।
পশ্চিমাদের কাছ থেকে ধার করা কোরআনবিরোধী নারী সংস্কার প্রস্তাবনা দেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। পশ্চিমারা সব কিছু হারিয়ে ফেলেছে ওদের জাহেলি সভ্যতা ও বেহায়পনার দরুন। পশ্চিমা সভ্যতা নারীদের অধিকার দিতে পারেনি। খতিব বলেন, দুর্গন্ধযুক্ত নারী সংস্কারের প্রস্তাবনায় শরীয়তের বিধান বাদ দেয়ার প্রকাশ্য ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। ইসলাম বিরোধী এ ধরনের প্রস্তাবনা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হলে তা হবে আত্মঘাতি। যা দেশবাসী কোনো ভাবেই মেনে নিবে না। খতিব বলেন, আখেরাতের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। মৃত্যুর পর আবার আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে হবে। যারা ঈমান এনেছে ঈমানের বরকতেই তারা জান্নাত লাভ করবে। যারা দুনিয়ার ভোগবিলাসে বিভোর তাদের ঠিকানা হবে জাহান্নাম।
রাজধানীর মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমের খতিব মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান জুমার পূর্ব বয়ানে বলেন, অহঙ্কারী, দাম্ভিক, দার্শনিক ও পার্থিব জ্ঞানের অধিকারীগণ যেনে রাখুন মহাপ্রজ্ঞাময় রাব্বুল আলামীনের জ্ঞানের নিকট তোমরা নিতান্তই তুচ্ছ। ক্ষমতা ও প্রাচুর্যের মসনদে আসীন হয়ে ভেব না চিরস্থায়ী মালিক বনে গেছ। মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ তাআলাই জানেন কাল কি ঘটবে। আসমান জমিনসহ সমগ্র সৃষ্টিকূলের সব পরিবর্তন তাঁরই পরিকল্পনার বহিঃপ্রকাশ। তাঁর ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে কেহই নিস্তার পায়নি এবং পাবেও না। চক্রান্তকারীদের ধ্বংস অনিবার্য।
পবিত্র কুরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে খতিব বলেন, আল্লাহ তাআলা বলেছেনÑ “নিশ্চয়ই কিয়ামতের জ্ঞান আল্লাহর কাছে। তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন। তিনি জানেন মায়ের গর্ভে যা আছে। অথচ মানুষ আগামীকাল কি করবে তা জানে না। এমন কি কোথায় মৃত্যুবরণ করবে তাও না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজান্তা সর্বজ্ঞ।” (সূরা লোকমান-৩৪) অপর এক আয়াতে আল্লাহ তা’য়ালা বলেছেনÑ “বলে দিন, আল্লাহ ব্যতীত আকাশম-লী ও পৃথিবীর কেউই অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান রাখে না এবং তারা জানে না তারা কখন পুনরুত্থিত হবে।” (সূরা নামল- ৬৫) জীবন ধারণের ক্ষেত্রে আমাদের বহু পরিকল্পনা, ভবিষ্যৎ চিন্তা করতে হয়, কিন্তু বিশ্বাস রাখতে হবে এই যে, আমাদের চিন্তা, পরিকল্পনা ততক্ষণ পর্যন্ত বাস্তবে রূপ নিবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না আল্লাহর তরফ থেকে সিদ্ধান্ত আসে। অনুরূপ আল্লাহ যা কিছু নির্ধারণ করে রেখেছেন, দুনিয়ার সমস্ত শক্তি পুঞ্জিভুত করেও তার ব্যতিক্রম ঘটানো সম্ভব নয়। হতাশ হওয়ার কিছুই নেই, বিশ্বব্যাপি আজ মুসলমানরা নির্যাতিত, নিপীড়িত, অত্যাচারিত, বঞ্চিত, অবহেলিত এসব দেখে চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই। আল্লাহর পরিকল্পনা নির্ভুল ও চিরন্তন অবধারিত। আমেরিকা, ইসরাইল কিংবা ভারত যত ক্ষমতাধর রাষ্ট্রই হোক না কেন, আগামীকাল তাদের পরিণতি কি হবে তা তারা নিজেরাও জানে না। ইসরাইলে ভয়াবহ দাবানল ধ্বংসযজ্ঞে কারণ হবে, কখনই সেখানকার মানুষ ক’দিন পূর্বেও জানত না। আকাশ সীমান্ত পাহারায় ব্যস্ত ইসরাইলীরা আকস্মিক দাবানলে আক্রান্ত হবে এমনটি কল্পনাও করেনি।
ভিন্ন দেশের আক্রমন প্রতিহত করার পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে রাখা সত্যেও কীভাবে নিজ ভূমিতে সৃষ্ট পরাশক্তির কাছে ধরাশায়ী হলো তা বর্তমানে দৃশ্যমান। এসব কার পরিকল্পনা? কাউকে ধ্বংস কিংবা উত্থানের জন্য আল্লাহর কোনো মাধ্যম প্রয়োজন হয় না, এটি তারই বাস্তব দৃষ্টান্ত। ফিলিস্তিন অধিবাসীরা ইসরাইলি ইয়াহুদীদের দ্বারা কোণঠাসা হয়ে আছে। ইসলাম বিদ্বেষী বিভিন্ন রাষ্ট্রের মদদে ইসরাইল নিজ সত্ত্বাকে ভুলতে বসেছে। হাজরাও অস্ত্রেও ঝনঝনানী, বারুদের গোলা আর প্রযুক্তি কতক্ষণ তাদের টিকে থাকার সহায়ক হবে তা তারা জানে না। যেমনি ভাবে জানতো না ফেরআউন নীল নদে ডুবে মরার পূর্বে, সাদ্দাদ নিজ তৈরি বেহেস্তে প্রবেশের আগমুহূর্তে, নমরুদের নাকে মশক প্রবেশের আগে। অনুরূপ ইসরাইল, আমেরিকা, ভারতসহ ইসলামের শত্রুরাষ্ট্র ও রাষ্ট্র প্রধানরা জানে না কখন তারা সর্বস্ব হারাবে, কখন তারা আত্ম অহঙ্কার ও দাম্ভিকতার চূড়া থেকে ভূপাতিত হবে। যা কেবল রাব্বুল আলামীনই জানেন। ভবিষ্যৎ অদৃশ্যের নিয়ন্ত্রণ কেবল আল্লাহ তাআলারই হাতে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহপাক বলেন, আল্লাহর কাছে রয়েছে গায়েব ও অদৃশ্যের চাবিসমূহ এবং তিনি ব্যতিত এ সম্পর্কে কারো জ্ঞান নেই। (সূরা আনআম : ৫৯) রাসূল (স.)-এর বানী অনুযায়ী মুসলমানদের বিজয় সুনিশ্চিত। আর আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু হিসেবে ইয়াহুদী ও মুশরিকদের চিহ্নিত করে দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তিনি (আল্লাহ) অচিরেই ইয়াহুদী ও মুশরিকদের ওপর মুসলমানদের বিজয় দান করবেন। আল্লাহ আমাদের সকলকে ঈমানী বলে বলিয়ান করুন। (আমীন)
টঙ্গী পূর্ব আরিচপুর সরকার বাড়ী ঈদগাহ মসজিদুল আকসার খতিব মাওলানা রিয়াদুল ইসলাম মল্লিক জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেন, ইসলামের মূল পাঁচটি স্তম্ভের একটি হলো হজে বায়তুল্লাহ। ঈমান, নামায, যাকাত, হজ ও রোযা। ইসলামের পাঁচ স্তম্ভ মুসলিম সন্তানদের শিক্ষা দেয়া জরুরি। সুভ্র দুই খানি কাপড়ে নিজেকে মুড়ে বাইতুল্লাহ তাওয়াফ, মিনা, আরাফা, মুজদালিফা, সায়ী, কোরবানি ও হালালা (মাথা মু-ানো) জামারা (শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করা) আল্লাহর সন্তুষ্টি জন্য পাগলের মতো ছুটা ছুটি করা হজের মূল আমল। কায়িক ও আর্থিক উভয়ের সমন্বিত একটি ইবাদতকে হজ বলে। তাই উভয় দিক থেকে সামর্থ্যবান মুসলিমের ওপর জীবনে একবার হজ পালন করা ফরয। মোট কথা, হজ আদায়ে সক্ষম এমন শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচপাতি ও আসবাবপত্রের অতিরিক্ত হজে যাওয়া-আসার ব্যয় এবং হজ আদায়কালীন সাংসারিক ব্যয় নির্বাহে সক্ষম এমন সামর্থ্যবান ব্যক্তির ওপর হজ আদায় করা ফরয। আল্লাহ তাআলা ও তার রাসূল ফরয হজ আদায়ের প্রতি এমনভাবে গুরুত্বারোপ করেছেন যে, কেউ যদি এই হজকে অস্বীকার করে বা এ বিষয়ে কোনো ধরনের অবহেলা প্রদর্শন করে তবে সে আল্লাহর জিম্মা থেকে মুক্ত ও হতভাগ্যরূপে বিবেচিত হবে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেনÑ “মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের ওপর আল্লাহর উদ্দেশে এ গৃহের হজ করা ফরয। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত যে, আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষী নন।” (সূরা আল ইমরান-৯৭) ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলে কারীম (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি হজ করার ইচ্ছে করে, সে যেন তাড়াতাড়ি তা আদায় করে নেয়। কারণ যে কোনো সময় সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে বা বাহনের ব্যবস্থা না থাকতে পারে অথবা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। (মুসনাদে আহমদ)
হজ করার শক্তি-সামর্থ্য ও অর্থ-বিত্ত থাকার পরও যে ব্যক্তি হজ করে না তার সম্পর্কে হাদিস শরীফে কঠোর হুমকি প্রদান করা হয়েছে। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলেন, যে ব্যক্তি হজ করার সামর্থ্য রাখে, তবুও হজ করে না সে ইহুদি হয়ে মৃত্যুবরণ করল কি খ্রিস্টান হয়ে তার কোনো পরোয়া আল্লাহর নেই। (তাফসীরে ইবনে কাসীর) আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি হজ করে আর তাতে কোনোরূপ অশ্লীল ও অন্যায় আচরণ করে না তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। (সুনানে তিরমিযী) আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, আমি নবী করীম (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি আল্লাহর উদ্দেশে হজ করল এবং অশ্লীল কথাবার্তা ও গুনাহ থেকে বিরত থাকল সে ওই দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে হজ থেকে ফিরে আসবে যেদিন মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হয়েছিল। (সহিহ বুখারী) জাবির (রা.) হতে বর্ণিত, নবী করীম (সা.) ইরশাদ করেছেন, হজে মাবরূরের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া আর কিছুই নয়। হজের মধ্যে উত্তম হজ হলো যে হজে উচ্চ স্মরে তালবিয়া পাঠ করা হয়। লাব্বাই আল্লা-হুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নিমাতা লাকা ওয়ালমুল্ক, লা শারিকা লাক।’ অর্থÑ আল্লাহ আমি হাজির, হে আল্লাহ! আমি হাজির। আমি হাজির, আপনার কোন শরীক নেই, আমি হাজির। নিশ্চয়ই সমস্ত প্রশংসা, নে‘মত এবং সাম্রাজ্য আপনারই। আপনার কোনো শরিক নেই। (সহিহ বুখারি)
মীরপুরের ঐতিহ্যবাহী বায়তুল মামুর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ইসলাম বিদ্বেষী ও কুরআন সুন্নাহবিরোধী। নারী নীতিমালা ও প্রস্তাবনা বাতিল করা সময় ও ঈমানের দাবি। আর এই নারী কমিশনকেও অনতিবিলম্বে বিলুপ্ত ঘোষণা করা দেশ-জাতির জন্য কল্যাণকর। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, একজন পুরুষের জন্য দুই জন নারীর সমান অংশ রয়েছে। (সূরা নিসা, আয়াত নং-১১) অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমরা যে সব নারীদের বিবাহ করতে চাও তাদের মধ্যে থেকে দুই, তিন বা চারজনকে বিবাহ কর। (সূরা নিসা, আয়াত নং-৩)। সিদ্ধান্তের অধিকার একমাত্র আল্লাহ তাআলারই। (সূরা ইউসুফ, আয়াত নং-৪০)। তিনি আরো বলেন, আর আমি অবশ্যই তাদেরকে নির্দেশ দেব, ফলে তারা আল্লাহর সৃষ্টিকে পরিবর্তন করবে আর যে কেউ আল্লাহকে বাদ দিয়ে শয়তানকে বন্ধু বানায়, সে তো স্পষ্ট ধ্বংস হবে। আল্লাহ তাআলা অন্যত্র ইরশাদ করেন, ব্যভিচারিণী নারী ও ব্যভিচারী পুরুষ তাদের প্রত্যেককে একশ বেত্রাঘাত করো আল্লাহর ধর্ম তাদের প্রতি কোনো ধরনের দয়া যেন তোমাদেরকে নিরুৎসাহিত না করে যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখো আর তাদের শাস্তির সময় মুমিনদের একটি দল যেন উপস্থিত থাকে। (সূরা নূর, আয়াত-২)
খতিব বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশে সরাসরি কোরআন সুন্নাহবিরোধী কোনো নীতিমালা কিছুতেই ঈমানদার মুসলিমরা বরদাস্ত করতে পারে না করবে না। তাই নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে দেশে চরমভাবে শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘিœত হবে। মুসলমানদের ধর্মীয় বিধি-বিধান লঙ্ঘিত হবে। অশ্লীলতা বেহায়াপনা মারামারি কাটাকাটি সন্ত্রাসী রাহাজানি বৃদ্ধি পাবে। ধর্মীয় অনুভূতি বলতে কিছু থাকবে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশে পরস্পরের মধ্যে কলহ বিবাদ বৃদ্ধি পাবে। নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাতিল করা এবং নারী সংস্কার কমিশনকে বিলুপ্ত করাই দেশের জন্য অধিকতর কল্যাণকর। আল্লাহ তায়ালা বিষয়টি সকলকে অনুধাবনের তৌফিক দান করেন। (আমিন)
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

উজানে স্বস্তি, ভাটিতে পানিশূন্যতা প্রভাব

আলফাডাঙ্গায় আটকের ৪ ঘন্টা পর থানা থেকে গায়েব আওয়ামী লীগের নেতা!

আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চায় জুলাই ঐক্য

মানবিক করিডোরের ফাঁদে পা দিলে ইউক্রেনের পরিণতি বরণ করতে হবে ইসলামিক বুদ্ধিজীবী ফ্রন্ট

এক কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কেনার অনুমোদন

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে বাস-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ , শিশুসহ আহত ১০

আলফাডাঙ্গায় অর্ধশত চুল্লিতে জ্বলছে তামাক, পুড়ছে কাঠ: বিষাক্ত নিকোটিনে বিপর্যস্ত পরিবেশ দেখার কেউ নেই!

জিএসটি গুচ্ছভূক্ত ভর্তি পরীক্ষার ‘এ’ ইউনিটের ফলাফল প্রকাশিত

শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মানবিক উন্নয়নের মাধ্যমেই প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব’ - প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

সাদা বলের নতুন কোচ পেল পাকিস্তান

ঢাবিতে ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে ফ্রি ওয়াইফাই সেবা চালু

শ্রীপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪, পুলিশ সদস্য কর্তৃক কৃষকের কব্জি বিচ্ছিন্ন

রাজশাহীতে বিএসসি-ডিপ্লোমা নার্সিং শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ১০

ব্রাজিলে আনচেলত্তি সফল হতে পারেন যে তিন কারণে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮ দফা দাবী আদায়ে আগামীকাল রেলপথ অবরোধের ঘোষণা

কেন বিলুপ্ত করা হল এনবিআর, জানাল সরকার

ছাতকে প্রতিপক্ষের হামলায় বৃদ্ধের মৃত্যু

মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ফাজিল পরীক্ষায় পাসের হার ৯৩ শতাংশ

তীব্র গরমে হাকিমপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা