পাচারের অর্থ সরিয়ে নেয়া হচ্ছে দুবাই
১০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৫৯ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:৫৩ পিএম

ইউরোপ-আমেরিকায় পাচারকৃত অর্থ সরিয়ে নেয়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে। মার্কিন এবং ইউরোপ নিষেধাজ্ঞার কবল থেকে বাঁচতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে এ অর্থ। গত দেড় দশকে যেসব বাংলাদেশী পশ্চিমে অর্থ-বিত্তের পাহাড় গড়েছেন তারা আর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সিঙ্গাপুরকে নিরাপদ মনে করছেন না। যে কোনো সময় সম্পদ-সাম্রাজ্যে পড়তে পারে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার হানা। এমন আগাম বার্তায় তারা দেশ থেকে পাচারকৃত অর্থ তড়িঘড়ি স্থানান্তর করছেন নতুন নিরাপদ ঠিকানায়। পাচারকারীদের অর্থ স্থানান্তরে পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে দুবাই। সেখানে বিভিন্ন শিল্প-প্রতিষ্ঠান, অবকাঠামো নির্মাণ, রিয়েল এস্টেট, নির্মাণ ব্যবসা, মার্কেট, দোকানপাটসহ বিভিন্ন ব্যবসায় করছেন বিনিয়োগ। এসব বিনিয়োগে কেউ ব্যবহার করছেন আলোচিত আরাভ খানের মতো কিছু চরিত্রকে। অনেকে ব্যবহার করছেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত অস্ট্রেলিয়ান, আলবেনিয়া, সাইপ্রাসসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জ সিলিকন ওয়েসিস, এমিরেটস হিল, পাম জুমেইরা, দুবাই মেরিনা, জুমেইরা, বিসনেজ বে’তে হচ্ছে অধিকাংশ বিনিয়োগ। এই বিনিয়োগকারীদের মাঝে রয়েছেন ১০ বছরের জন্য নবায়নযোগ্য গোল্ডেন ভিসা পাওয়া আলোচিত ৫৪৯ বাংলাদেশিও। যাদের বিষয়ে এরই মধ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, বাংলাদেশ ব্যাংক এখন পর্যন্ত কোনো বাংলাদেশীকে বৈধপথে দেশটিতে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়নি। তবু বাংলাদেশিরা নানা পন্থায় বিভিন্ন দেশে অর্থপাচার করছেন। বিভিন্ন গবেষণা বলছে, বাংলাদেশ থেকে বৈদেশিক বাণিজ্যের মাধ্যমে বাণিজ্যভিত্তিক অর্থ পাচার হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গেøাবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি’ (জিএফআই) জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ পাচার হয়। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে শুধু বৈদেশিক বাণিজ্যের আড়ালে ৪ হাজার ৯৬৫ কোটি ডলার বা প্রায় ৫ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু সুইস ব্যাংকেই বাংলাদেশীদের টাকা জমা রয়েছে ৫ হাজার ২০৩ কোটি টাকা।
ট্রেড মিস-ইনভয়েসিং (আন্ডার ইনভয়েসিং ও ওভার ইনভয়েসিং)-এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ২০১৩ সালে ৯৬০ কোটি ডলার, ২০১৪ সালে ৬৩০ কোটি ডলার ও ২০১৫ সালে ৫৯০ কোটি ডলার অবৈধভাবে দেশের বাইরে চলে গেছে। জিএফআই-এর ‘ট্রেড-রিলেটেড ইলিসিট ফাইন্যান্সিয়াল ফ্লোজ অ্যান্ড ১৩৫ ডেভেলপিং কান্ট্রিজ : ২০০৮-২০১৭’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুযায়ী, অবৈধভাবে অর্থ পাচারকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৩তম। বাংলাদেশ থেকে পাচারকৃত অর্থের প্রধান গন্তব্য ১০টি দেশ। এগুলো হচ্ছে,কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কেইম্যান আইল্যান্ডস ও ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস। অফশোর কোম্পানি ও শেল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এসব দেশে লুকিয়ে রাখা হয় পাচারকৃত অর্থ। ‘শেল ব্যাংক’ হচ্ছে বিশেষ এক ব্যাংকিং ব্যবস্থা যাতে ব্যাংক গ্রাহকের নাম-ঠিকানা ছাড়া শুধু একটি কোড নম্বরের ভিত্তিতে অ্যাকাউন্ট খুলে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য পরিচালনা করা যায়। নাম-ঠিকানা থাকে না বলে এতে গ্রাহকের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না। এ কারণে এর মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মানি লন্ডারিংয়ের বিশেষ সুযোগ রয়েছে। বিশ্বজুড়ে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে শেল ব্যাংকিং নিষিদ্ধ। শেল ব্যাংকিং নিষিদ্ধ বাংলাদেশেও।
অফশোর ব্যাংকিং ব্যবস্থা হচ্ছে, বিদেশি সূত্র থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় তহবিল সৃষ্টি হয়। এ তহবিল দেশীয় নিয়ম-নীতির বাইরে নিজস্ব রীতিনীতিতে অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হয়। তবে শেল এবং অফ শোর ব্যাংকিংয়ের সুবিধা নিয়ে অর্থ পাচারও সাম্প্রতিক সময়ে অনিরাপদ হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের বড় বড় অর্থ পাচার কেলেংকারি ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে পাচারকারীরা এখন আরও সতর্ক। সর্বশেষ ২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের এলিটফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান-র্যাব ও এর ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্যাংশন জারি করে। এতে বিভিন্ন দেশে রক্ষিত এসব কর্মকর্তার পাচারকৃত অর্থ-সম্পদ জব্দ হয়ে যায়। এ ঘটনা পাচারকারীদের অনিরাপদ করে তোলে। বিশেষত গত ১৫ বছরে যারা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লুণ্ঠিত অর্থ পাচার করেছেন, সেকেন্ড হোম গড়ে তুলেছেন তাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাজ ফেলেছে।
বিভিন্ন সূত্র বলছে, মার্কিন স্যাংশন আরও বিস্তৃত হতে যাচ্ছে। শুধু প্রতিষ্ঠানই নয়। রাজনীতিক, ব্যবসায়ী,আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তা, সামরিক-বেসামরিক আমলা ও তাদের স্বজনদের নামে ব্যক্তিগত পর্যায়ে আসছে আরও স্যাংশন। এমন আগাম বার্তায় তারা পশ্চিমাদেশ থেকে অর্থ স্থানান্তর করছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে। গবেষণা বলছে, মার্কিন স্যাংশন হওয়ার পরবর্তী দেড় বছরে দুবাইয়ে বাংলাদেশীরা গোল্ডেন ভিসার সুবিধা নিয়ে ৩৪৬ কোটি টাকার ১৭২টি বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনেছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশীরা অবৈধ উপায়ে অর্থ পাচার করে ইউএইতে বিনিয়োগ করছেন। দেশটি অর্থের বৈধতা ও মাধ্যম নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলে না। ইইউ’র এই দেশটি মার্কিন স্যাংশনেরও আওতার বাইরে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, মার্কিন স্যাংশনের পর আতঙ্ক নেমে আসে বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের ওপর। বিশেষত: বেশ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন যারা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায় সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এই চারটি দেশের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক সম্পর্ক বিদ্যমান। দেশগুলোর মধ্যে বেশকিছু দ্বি-পক্ষীয় সমঝোতা চুক্তি রয়েছে। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রের গৃহিত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত দেশগুলো বিশেষভাবে গুরুত্ব দেবে। যুক্তরাষ্ট্রের জারিকৃত নিষেধাজ্ঞা কিংবা গ্রেফতারি পরোয়ানা এ চার দেশে কার্যকর হওয়ার অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কানাডার যে আইনি সমঝোতা রয়েছে তাতে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কানাডায় কার্যকর। এ ছাড়া এ ধরণের বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোও যুক্তরাষ্ট্রকে অগ্রাহ্য করে না। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা অন্য দেশগুলোতে কীভাবে কাজ করে তার বড় দৃষ্টান্ত হচ্ছে চীনা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মেং ওয়ান ঝু। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি ইরানের ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ফাঁকি দিয়ে হুয়াওয়ের ব্যবসা সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোতে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন। এ অভিযোগে তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে মামলা হওয়ার পর কানাডা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। যদিও তিন বছর পর যুক্তরাষ্ট্র ও চীনা ক‚টনৈতিক সমঝোতায় তারা মুক্তি মেলে। তাই যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ও দেশের কোনো সম্পদ কানাডায় থাকলে তা বেহাত হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। পাচারকৃত অর্থ নিরাপদ কোনো গন্তব্যে স্থানান্তরে যে বিষয়টি কাজ করেছে তা হলো যুক্তরাষ্ট্র যদি নিষেধাজ্ঞার পরিধি বিস্তৃত করে তাহলে অনেকেই এই জালে আটকে যাবেন। তাই দুবাইকে করছেন অবৈধ সম্পদের নতুন নিরাপদ গন্তব্য।
সুইজারল্যান্ডের সুইস ব্যাংক ছিল পাচারকারীদের স্বর্গরাজ্য। বাংলাদেশসহ বিশের কর ফাঁকি ও অবৈধভাবে পাচারকৃত অর্থ জমা হতো সুইস ব্যাংকগুলোতে। আর্থিক লেনদেনে তারা সংরক্ষণ করতো কঠোর গোপনীয়তা। সুইস ব্যাংকের প্রশ্রয়মূলক নীতি এখন বিশ্বে তীব্র সমালোচনার মুখে।
ফলে সুইজারল্যান্ড সরকার লেনদেনে কড়াকড়ি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতের চেষ্টা করছে। এ কারণে সুইস ব্যাংক এখন প্রতিবছর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য প্রকাশে বাধ্য হচ্ছে। এছাড়া তারা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে অর্থ পাচারের তথ্য আদান-প্রদান করছে। তাই সুইস ব্যাংক এখন আর অর্থ পাচারকারীদের তেমন ভরসায় নেই।
পক্ষান্তরে সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০১৯ সালে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ বছরের আবাসিক ভিসা চালু করে। সেক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীকে কমপক্ষে ১ কোটি দিরহাম বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৩ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করতে হয়। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন দেশে পাচারকৃত অর্থ বাংলাদেশিরা এখন জড়ো করছেন দুবাইয়ে। প্রায় একই ধরনের সুযোগ থাকলেও অবৈধ অর্থের নিরাপদ গন্তব্য হিসেবে তুরস্ক বাংলাদেশিদের মাঝে এখনও ততোটা চাউর হয়নি। তবে কোনো কোনো বাংলাদেশি তুরস্কেও অবৈধ অর্থ স্থানান্তর শুরু করেছেন বলে জানা গেছে। গত তিন বছরে অন্তত ২০০ বাংলাদেশি তুরস্কে নাগরিকত্ব গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন। তারা প্রায় প্রত্যেকে ব্যবসায়ী ও রাজনীতিক।
শুধু দুবাই কিংবা তুরস্ক নয়। নতুন আরও ৪৪টি দেশে দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগ পাচারকৃত অর্থ গচ্ছিত রাখার দিগন্তকেই অবারিত করবে বলে মনে করছেন কোনো কোনো বিশ্লেষক। বাংলাদেশিরা এমনিতেই নিজ দেশের পাশাপাশি ৫৭টি দেশের নাগরিকত্ব ধারণ করতে পারতেন। চলতিবছর ফেব্রæয়ারিতে নতুন ৪৪টি দেশের দ্বৈত নাগরিকত্বকে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এর মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ আমেরিকার ১২টি দেশ। এদেশগুলোই পাচার করা অর্থ গচ্ছিত রাখার নতুন গন্তব্য হয়ে উঠতে পারে।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্য, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা জজ মো: মঈদুল ইসলাম মনে করেন, অর্থ পাচারের এসব সম্ভাব্য নতুন গন্তব্য সম্পর্কে সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে। তার মতে, অর্থ পাচার ও পাচারকৃত স্থানান্তরে অপরাধীরা নিত্য নতুন নিরাপদ জায়গা খুঁজে নেবে এটি স্বাভাবিক। কিন্তু অর্থ পাচার রোধে যারা দায়িত্ব প্রাপ্ত তারা করছেনটা কি? পশ্চিমে পাচার করা অর্থ দুবাইয়ে স্থানান্তর হচ্ছে। তার আগে অর্থ কি করে পাচার হলো- সেটিতো দেখতে হবে। পাচার কেন ঠেকানো গেল নাÑ সেই দায় আগে নিতে হবে। পাচারকৃত অর্থ দুবাই থেকে ফেরত আনতে হলে তাদের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করতে হবে। চুক্তির আওতায় এমএলএআর পাঠাতে হবে। আইনানুযায়ী চুক্তি ছাড়াও এমএলএআর পাঠানো যায়। পাচার ঠেকানো যাদের দায়িত্ব তাদের গতির চেয়ে অপরাধীদের গতি প্রখর। তাই তারা বিপদ বুঝে আগেই সটকে পড়ছেন। দায়িত্বশীলদের তাই আগেই প্রস্তুতি নেয়ার কথা।
তিনি বলেন, দ্বৈত নাগরিকত্বের বিস্তৃতি বাড়ায় পাচারকারীদের খুবই সুবিধা হবে। কাস্টমস, ব্যাংক, এনবিআর’র দায়িত্ব পাচার ঠেকানো। পাচার যাতে না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকার দরকার আছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও






আরও পড়ুন

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে রংপুরে লক্ষাধিক মানুষ নিয়ে গণপদযাত্রার ডাক

সকল প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে উন্নীত করা হবে- শামসুজ্জামান

যে কারণে কাইয়ুম চৌধুরীকে অভিনন্দন জানালো সিলেটবাসী

প্রকৌশলী তুহিনের মুক্তির দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন ও সমাবেশ

মিয়ানমার সীমান্তে বেড়েছে চোরাচালান

দূর্গম বান্দরবানে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে স্কুল তৈরী করলো বিজিবি

বাজেটের কাঠামোগত সংস্কারের মাধ্যমে বৈষম্যহীন টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতের দাবি

বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে একটা ফ্যাসিস্ট দল বার বার পিছিয়ে দিয়েছে-ব্যারিস্টার নওশাদ জমির

বিএনপির পলিসি, বিএনপির পলিটিক্স

দোয়ারাবাজারো ইউপি সদস্যকে জড়িয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

যাওয়াদের আরেকটি সেঞ্চুরি, সিরিজ বাংলাদেশের

বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়শনের এডহক কমিটির আহবায়ক নির্বাচিত শরীফুল আলম

নির্বাচন নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করছে জনগণের বন্ধু হতে পারেনা তারা - এডভোকেট জয়নুল

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ফ্যাসিবাদের দোসরদের পুনর্বাসন করছে : ডা. ইরান

তামাকপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ও কর সংস্কারের দাবিতে টাঙ্গাইলে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

গোয়ালন্দের পদ্মায় ধরা পড়ল বিশাল ২ কাতল

মাদার অফ মাফিয়া হাসিনা ছিল স্বৈরাচারের মাথা-সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল

কাশ্মীরে হামলা নিয়ে চাঞ্চল্যকর যে তথ্য ফাঁস করলেন ভারতীয় সাংবাদিক

ফরিদপুরে রাজেন্দ্র কলেজের শিক্ষক আনসার আলী ৪৫ কোটি টাকার প্রতারণায় গ্রেপ্তার

প্রতিশোধ পরায়ন হাসিনার বিকৃত মানসিকতার যে বিবরণ উঠে এসেছে আল-জাজীরার প্রতিবেদনে