বিচার বিভাগের জন্য স্বতন্ত্র সচিবালয় জরুরি: প্রধান বিচারপতি

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক

১৮ মার্চ ২০২৫, ১০:০৪ এএম | আপডেট: ১৮ মার্চ ২০২৫, ১০:০৭ এএম

বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতে সুপ্রিম কোর্টের অধীনে স্বতন্ত্র সচিবালয় প্রতিষ্ঠা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

 

সোমবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে বাংলাদেশ আইন সমিতির ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।

 

প্রধান বিচারপতি বলেন, “একটি স্বাধীন বিচার বিভাগ তখনই কার্যকর যখন স্বতন্ত্র বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বতন্ত্রীকরণ নিশ্চিত হয়।”

 

অন্তবর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কার্যক্রম টেকসই ও অর্থবহ করে তুলতে কার্যকর স্বাধীন বিচার বিভাগ প্রয়োজন বলে তিনি মতামত দেন।

 

আইন সমিতির সদস্যদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, “জাতি পুনর্গঠনের এই ক্রান্তিলগ্নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত একটি মর্যাদাপূর্ণ সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশ আইন সমিতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।”

 

“আশা করছি আইন সমিতি বিচার বিভাগ সংস্কারের লক্ষ্যে প্রধান বিচারপতি ঘোষিত রোডম্যাপ বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।”

 

বাংলাদেশ আইন সমিতির আহ্বায়ক মনির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক, বিচারপতি মো. রেজাউল হক, বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক ও অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান অংশ নেন।

 

বাংলাদেশ আইন সমিতির সদস্য সচিব মো. কামাল হোসেনের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিল উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক শাহজাহান সাজু অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মিয়ানমারের বন্দি শিবির থেকে মুক্ত ১৯ বাংলাদেশি
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
তুলসীকে দিয়ে ভারতের অযাচিত ষড়যন্ত্রে উদ্বিগ্ন-ক্ষিপ্ত নেটিজেনরা
আইন-বিধি মেনে কাজের গতি বাড়ানোর তাগিদ তথ্য উপদেষ্টার
করমুক্ত আয়ের সীমা ৫ লাখ টাকা করার দাবি
আরও
X

আরও পড়ুন

ফের বিস্ফোরণ, কেঁপে উঠল সীমান্তবর্তী এলাকা

ফের বিস্ফোরণ, কেঁপে উঠল সীমান্তবর্তী এলাকা

বেলুচিস্তানে নিরাপত্তা শঙ্কায় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ

বেলুচিস্তানে নিরাপত্তা শঙ্কায় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ

গোদাগাড়ীতে পদ্মার বুকে সবুজের সমাহার

গোদাগাড়ীতে পদ্মার বুকে সবুজের সমাহার

মিয়ানমারের বন্দি শিবির থেকে মুক্ত ১৯ বাংলাদেশি

মিয়ানমারের বন্দি শিবির থেকে মুক্ত ১৯ বাংলাদেশি

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল

চাঁদপুরে নাশকতার মামলায় ৫ ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

চাঁদপুরে নাশকতার মামলায় ৫ ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

সাভারে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বন্ধুকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

সাভারে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বন্ধুকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

‘বহিষ্কৃত ১২৮ জনের তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয়’  জানালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ

‘বহিষ্কৃত ১২৮ জনের তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয়’ জানালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ

মহাকাশে ২৮৬ দিন কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা উইলিয়ামস ও তার সঙ্গীরা

মহাকাশে ২৮৬ দিন কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা উইলিয়ামস ও তার সঙ্গীরা

দিনাজপুরে ৫৫০ বছরের পুরনো মসজিদে নামাজে আসেন দূরদূরান্তের মুসল্লিরা

দিনাজপুরে ৫৫০ বছরের পুরনো মসজিদে নামাজে আসেন দূরদূরান্তের মুসল্লিরা

ইসরাইলের সিরিয়ার বিমান হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন: সউদী আরব

ইসরাইলের সিরিয়ার বিমান হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন: সউদী আরব

ট্রাম্পের ফোনেও ইউক্রেনে পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে রাজি নন পুতিন

ট্রাম্পের ফোনেও ইউক্রেনে পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে রাজি নন পুতিন

যশোরে অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে ভ্যানের ধাক্কা, নিহত ৩

যশোরে অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে ভ্যানের ধাক্কা, নিহত ৩

মতলবে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ, আটক ১ জন

মতলবে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ, আটক ১ জন

বরগুনায় চুরির অভিযোগে বৃদ্ধকে মারধর, সেই ভিডিও ভাইরাল

বরগুনায় চুরির অভিযোগে বৃদ্ধকে মারধর, সেই ভিডিও ভাইরাল

হামাসের বক্তব্য: ইসরাইল এখনও ভুলের মধ্যে

হামাসের বক্তব্য: ইসরাইল এখনও ভুলের মধ্যে

নির্বাচন আমাদের তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার নয়: নাহিদ ইসলাম

নির্বাচন আমাদের তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার নয়: নাহিদ ইসলাম

তুলসীকে দিয়ে ভারতের অযাচিত ষড়যন্ত্রে উদ্বিগ্ন-ক্ষিপ্ত নেটিজেনরা

তুলসীকে দিয়ে ভারতের অযাচিত ষড়যন্ত্রে উদ্বিগ্ন-ক্ষিপ্ত নেটিজেনরা

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বান চার্চিলের নাতির

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বান চার্চিলের নাতির

শেরপুর গারো পাহাড়ে হাতি-মানুষ দ্বন্দ্ব, ক্ষতিপূরণই কি সমাধান?

শেরপুর গারো পাহাড়ে হাতি-মানুষ দ্বন্দ্ব, ক্ষতিপূরণই কি সমাধান?