নারী চরিত্রের রহস্য বিভিন্ন মতবাদ ও ইসলাম
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৪২ পিএম | আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
বিচিত্র এ জগতে নারী একটি বিচিত্র সৃস্টি। নারী বড় রহস্যময়ী। এ রহস্যের কারন উদঘাটন কঠিন ব্যাপার। নারী চরিত্রের এই বিচিত্র রুপের ভাব না বুঝতে গিয়ে কত জ্ঞানীগুনী দার্শনিক মনীষীর জীবন বিপন্ন হয়ে গেছে ইতিহাস তার স্বাক্ষী হয়ে আছে। নারীর রহস্যময়ী চরিত্রের সাথে গভীর সম্পর্ক রয়েছে তার শরীরের গঠনতন্ত্রের। পুরুষের আশা আকাংখার একটা পরিধি আছে। যার সাথে মনন্তাত্তিক দিক মিল রয়েছে তার দৈহিক গঠন তন্ত্রের। পুরুষের দৈহিক গঠন তন্ত্রের সীমাবদ্ধতার সাথে তার কার্য কলাপের সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু নারীদেহাকৃতি ধারী হয়েও সে সীমায় আবদ্ধ নয়। তার সীমাহীনতার সাথে মানসিকতাও গভীর ভাবে আচ্ছন্ন। এই আচ্ছন্ন মনোভাবই হচ্ছে নারী চরিত্রের রহস্য। পুরুষ তার কার্যকলাপে সময়সীমা মেনে নিয়ে স্বীকার করতে কুন্ঠা বোধ করে না। কিন্তু নারী কোনো কাজের অপরাগতা স্বীকার করে নিতে চায়না।
নারীর অন্তরে কোন বিষয়টি সত্য বা প্রকৃত তা নারী নিজেও জানে না। মনোবিজ্ঞানীদের মতে কোনা বিষয়ের প্রতি মানুষের মন নিবদ্ধ থাকে গড়ে সাত সেকেন্ড। বিষয়টি সম্ভবত মেয়ে মানুষকে বাদ দিয়ে। কেননা যাদের মনে চাহিদার সঠিক রুপ নেই অর্থ্যাৎ অপুরনীয়, সেক্ষেত্রে তাদের মনের স্থীর গড় নির্ণয় হয় কিরুপে! পুরুষের কাছে নারী মাতা-ভগ্নির জাত হিসেবে পরিচিত এবং প্রসিদ্ধও বটে। কিন্তু নারীর কাছে পুরুষের এ ধরনের কোনো সম্মান জনক কথা পুরুষ সমাজে নেই। নারীর কাছে পুরুষ কি তা শুধু একজন নারীই বলতে পারে পুরুষ তা ভাবতেও পারে না। কেননা নারীর উষ্ণ মানসিকতায় পুরুষ সাময়িক স্থান পায় মাত্র, স্থায়ী রুপে নয়। এ প্রেক্ষাপটে নারী সম্পর্কে প্রবাদ সৃস্টি হয়েছে নারী ছলনাময়ী, নারী কপট, নারী দ্বিচারিণী। নারী কোন রুপে নিজেকে দাঁড় করাতে সার্থক মনে করে, তাঁ সে নিজেই বুঝে উঠতে পারে না। নারী মাতা, নারী ভগ্নি নারী প্রেমময়ী, নারী বীরঙ্গনা, নারী মহিয়সী, নারী গরিয়সী আবার নারী ছলনাময়ী। কথা গুলো নারীর স্বভাবজাত থেকে সৃষ্টি হয়েছে। নারীর মধ্যে দুরদশী জ্ঞানকম। এ জন্যেই দুইজন নারী একজন পুরুষের সমান ধরা হয়েছে। উপস্থিত স্বার্থটাই নারীর কাছে প্রধান্য পায়। এ কারনেই নারী চরিত্রে বিভিন্ন রুপের সমাবেশ ঘটে থাকে। এর মূলে রয়েছে নীতিহীনতা। ঐ নারীই উপস্থিত স্বার্থ হাচিল করতে ব্যস্ত যার মধ্যে জীবনের মূল লক্ষ্য নেই। এ দৃস্টি কোন থেকে নারী পুরুষের চেয়ে লোভী বলে পরিচিত। পুরুষ কোনো না কোন পরিবেশে নিজেকে স্বার্থক মনে করে, কিন্তু নারী কোন পরিবেশে নিজেকে স্বার্থক করে তার কোনো ইয়ত্তা নেই। প্রতিটি ক্ষেত্রেই নারীর সীমাহীন মনোভাব, লক্ষ্যহীন উদ্দেশ্য, স্বার্থান্বেসী জীবনাচরণ, নৈতিকতা বিহীন জীবনালেখ্য।
বয়সের বাস্তবতা পুরুষের চেয়ে নারীর ক্ষেত্রে শত গুন প্রাধান্য। কেননা পুরুষ ও নারীর যৌন স্বাস্থ্য ভীন্নরুপী। উপযুক্ত বয়সে নারীর বিবাহ করা একান্ত প্রয়োজন। বর্তমান একবিংশ শতাব্দীর প্রগতির সমাজে নারীর উচ্চ শিক্ষা ও কর্ম জীবনকে প্রধান্য দেয়া হয়েছে। অনেক জ্ঞানী গুনীই নারীকে সুশিক্ষিত করার পর কর্মময় জীবনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিবাহ সংসারে প্রবেশের নিয়ম প্রচলন করেছেন এবং বাস্তব ক্ষেত্রে হচ্ছেও তাই। এ ক্ষেত্রে কথা হচ্ছে, সুশিক্ষিত হতে অর্থাৎ সর্বোচ্ছ ডিগ্রী অর্জন করতে একজন শিক্ষার্থীর বয়স হয়ে যায় সাধারন ভাবেই পঁচিশ বছর। এর পর কর্মময় জীবনে প্রবেশ করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা অন্তত পাঁচ থেকে দশ বছর সময় লাগার কথা। অর্থাৎ বয়স দাঁড়ায় ত্রিশ থেকে পয়ত্রিশ বছর। সুতরাং প্রতিষ্ঠিত হবার পর পয়ত্রিশ বছর বয়সে যে নারী বিয়ে করে, তার আর যাই হোক সন্তাস ধারন ক্ষমতা থাকেনা। কেননা মেডিক্যাল সাইন্সে প্রমান করেছে পয়ত্রিশ বছর বয়স পর্যন্ত অবিবাহিত থাকিলে মেয়েদের সন্তান ধারণের ক্ষমতা বিনষ্ট হয়ে যায়। এর পরেও কথা হচ্ছে নারীর যৌবনের বয়সকাল ত্রিশ বছর। যৌবনের শেষপর্যায় হলো পয়ত্রিশ থেকে চল্লিশ বছর। এই কয় বছর যৌবন সীমার মধ্যে থাকলেও মূলত নারী বার্ধক্যে দারপ্রান্তে পৌছে যায়। তাই বার্ধক্যে দারপ্রান্তে পৌছে যে নারী-পুরুষ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় তার বয়সের চাহিদার স্বার্থকাতা কি পায় তারাই ভালো জনেন। তবে পরিচিত মহলের মধ্যে যারা চল্লিশের কোটায় বিয়ে করেছে সে সব বন্ধুদের নিকট হতে একটি উত্তরই পেয়েছি - “দেরিতে বিয়ে করে ভূল করেছি”।
নারী তার বিচিত্র স্বভাবের কারনেই অসত্য কথা বেশি বলে থাকে। এর মূলে রয়েছে অস্থিরতা, উদ্দেশ্যে হীনতা ও লক্ষ্যহীনতা। নারী যা চায়, তা সে পায় না। এই না পাওয়ার আকাংখাই নারীর একটি পরিচয়। নারী পুরুষ দুটি প্রাণী মিলে দাম্পত্য জীবন। একটির বৈশষ্ট রহস্যময়ী অন্যটি পরিতৃপ্তময়। পুরুষের আকাংখা যেখানে প্রাণবন্ত, নারী সেখানে প্রতিঘাতিনী। নারীমন প্রবাহমান নদীর মত। এই আশান্তময়ী নদীতে পাড়ি না জমিয়ে যুগে যুগে বহু পুরুষ অকৃতদ্বার ও বৈরাগ্য জীবন-যাপন করেছে। নারীকে অবলা বলা হয়। এই অবলা বলেই নারীর সর্বনাশ করা হয়েছে। অবলা বলতে নারীকে শক্তিহীন দূর্বল ভাবা হয়। কিন্তু কথাটির ব্যাখ্যা ওভাবে নাকরে যদি এ ভাবে বলা হতো, অ-বলা অথাৎ না-বলা আর নারী কথাটি না বাচক শব্দ নারি অর্থাৎ না পারার সংক্ষেপ তাহলে সম্ভবত: নারী চরিত্রের ও স্বভাবের সঠিক ব্যাখ্যা দাড়াত। অশান্তময়ী নারী হৃদয়ের সঠিক রুপ কোনো পুরুষের পাওয়ার স্বীকৃতি আজ পর্যন্ত মিলেনি।
নারী এমন একটি প্রানমন যা অতি সহজেই প্রভাবিত হয়ে পড়ে এবং নিজেকে ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়। গ্রীক সভ্যতার যুগের ইতিহাস সাক্ষ্যদেয় কামদেবী আফ্রোদিতি জৈনক দেবতার পতিœ হয়েও অন্য তিন দেবতা ও একজন মানব সন্তানের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে। মানব সন্তানের সাথে অবৈধ্য সম্পর্কের ফলে সে সন্তান জন্ম নেয়, সেই হচ্ছে গ্রীক পুরাণের প্রেম দেবতা কিউপিড। গ্রীক পুরানের গ্রীক সম্ভ্যতার যুগে সমাজে এই পরিচয় নারীর দ্বিচারিনীর প্রমান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নির্বিচারে। খৃষ্ট ধর্মে নারীকে চরম ভাবে অবহেলা করা হয়েছে। যীশু নিজে নারীর পানি গ্রহণ না করে, নারীকে ঘৃনার চোখে দেখার শিক্ষা দিয়ে গেছে। হিন্দু ধর্মে নারীকে বেদ স্পর্শ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। হিন্দু ধর্ম শাস্ত্রকর মানুর মতে - নারীর অন্তর নির্মল হতে পারে না। কারন মন্ত্রদ্বারা তার সংস্কার সাধন করা সম্ভব নয় এবং বেদাতি শাস্ত্রে তার কোনে অধিকার নেই। শুধু তাই নয় হিন্দুমতে গুরুর কাছে দ্বীক্ষা গ্রহনের ব্যাপারেও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রভেদ সৃস্টি করা হয়েছে। এই ছাড়াও স্বামীর সম্পত্তির অধিকার হতে নারীকে বঞ্চিত করে নি:সহায় করা হয়েছে। ব্যক্তিগত সম্পদ অর্জনের কোনে ব্যবস্থা হিন্দু ধর্মে নারীর জন্য গৃহিত হয়নি।
বিশ্বে এমনি ভাবে মানুষের গড়ামতবাদে নারী সর্বক্ষেত্রে কমবেশী নিগ্রহিত হয়েছে। কোথাও নারী তার অধিকার থেকে বঞ্চিত, কোথাও পুরুষের হাতে ক্রীড়নক কোথাও দেবীর আসনে বসিয়ে পুজার নামে দেহ ভোগ, কোথাও বা মন্দিরে প্রবেশ নিষেধ ঘোষনা আবার কোথাও ধর্ম শাস্ত্র স্পর্শ নিষেধ। বিশ্বের বিভিন্ন ধর্মের পাতা উন্ডালে মোটামুটি নারীর এই আবস্থা পরিলক্ষিত হয়।
পক্ষান্তরে ইসলাম নারীকে তার প্রকৃত অধিকার ও মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। কোরআনে কারিমে আল্লাহ পাক বলেন- “নারীর যেমন দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে তেমনী তার অধিকারও আছে। (সুরা বাকারা-২৩নং আয়াত) এ আয়াতের মাধ্যমে পুরুষকে নারীর অধিকার সম্পর্কে সতর্ক এবং নারীকে করা হয়েছে স্বচেতন। নারীকে ব্যক্তিগত ভাবে অর্থের মালিক হওয়ার জন্য তাকে মোহরানা অধিকার দেয়া হয়েছে। মোহরানার অর্থ দানে নারীকে আর্থিক স্বাধীনতা দান করা হয়েছে। যেখানে পুরুষের কোন সত্বা নেই এবং মহারানার অংশ থেকে বর্ধিত অংশও নারীর নিজস্ব । পুরুষ সংসারে কর্তা হিসেবে সমস্ত কিছুর সর্বময় অধিকারী কিন্তু গৃহিনী হিসেবে নারী সেখানে যে কোন ক্ষেত্রে হকের দাবিদার । কিন্তু সংসারে গৃহিনী হিসাবে নারী যা আয় করে থাকে, তা তার নিজস্ব। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাকে বলেন- “নারী যা আয় করে তা তার নিজস্ব সম্পদ”।
ইসলামী জীবন ব্যবস্থা নারীর চেয়ে পুরুষের জীবন চলার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করে দিয়েছে। আর নারীকে তার কোমল দেহ স্বভাবের উপযুক্ত ক্ষেত্র নির্ণয় করে তাকে পারিবারিক পরিবেশের মধ্যে পর্দার বিধান নারীর জন্য বিশেষ নিয়ামত যা নারীর জন্য পবিত্র মর্যদার আসোন অধিষ্ঠিত করেছে। নারী শারিরিক ও মানষিক উভয় দিক দিয়ে ভিন্নরুপী। নারীর এই ভীন্নরুপী শারীর ও মনোভাব সংসার দাম্পত্য জীবনের সহায়ক। পুরুষের শারীরিক গঠন কৌশলের সাথে তার কার্য দক্ষতার গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু আশ্চর্য বিষয় নারীর কোমল দেহ স্বভারের সাথে তার মানষিকতার বড় অভাব পরিলক্ষিত হয়। নারী জাতিকে তার জীবনাচরণের রুপ রেখা হিসেবে আল্লাহ কোরআনে পথ নির্দেশ দিয়েছেন। “ঈমানদারনারীদের বলুন তারা যেন তাদের দৃষ্টিনত রাখে এবং তাদরে যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারনত প্রকাশ্যমান তাছাড়া তাদের সৌন্দয্য প্রদর্শন করে না”।(সুরা নুর ১৩ আয়াত) আজ বাস্তব ক্ষেত্রে এর বাস্তবতা খুজে পাওয়া কঠিন। বিশ্বের কোন মতবাদই নারীর এমন মর্যদার প্রমান নেই। ইসলাম নারীর সর্বদিক দিয়ে যে ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে অন্য কোনো ধর্মে কোনো নজির তো নেই বরং নারীকে সর্ব ক্ষেএে উপেক্ষিত ও বঞ্চিত করা হয়েছে। ইসলাম নারীকে গৃহিণীর আসন দান করে তাকে মর্যাদাবান করেছে। যা আজ এ উন্নত বিশ্বের তথ্য প্রযুক্তির সময়ে কোন সমাজে প্রমান নেই। পাচাত্য সমাজ গুলোতে আজ নারীর গৃহিনীর মর্যদার পরিবর্তে তাকে বহু চারিনীর আসনে দান করে এক ঘৃণিত পশু সমাজ ব্যবস্থার প্রচলন করেছে। ইসলামী জীবন ব্যবস্থায় নারীকে অর্থ নৈতিক দিক দিয়ে ব্যক্তিগত অর্থের মালিক হওয়ার সুযোগ দানে মোহরানা স্বামীর সম্পত্তির অংশ, পৈতিৃক সম্পত্তির অধিকার দিয়েছে। (চলবে)
লেখক: অধ্যাপক, রাজবাড়ী।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা
আবারও ভানুয়াতুতে দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প
হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি
রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'
‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’
যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের বিশেষ দূত হিসেবে মার্ক বার্নেট নিযুক্ত
ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস
ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?
বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত
হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি
কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫
ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি
উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের
নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত
সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প
আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ