তাকওয়ার হাল
১২ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
তাকওয়া বা আল্লাহভীতি ইমানদারদের খুব উঁচু গুন। এই গুন অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহ ওয়ালা হওয়া যায়। আল্লাহ ওয়ালা হওয়ার জন্য ইমান ও তাকওয়া এ দুটি গুনের মাধ্যমে সাধিত হয়। এই দুটিই অন্তরের মনিকোঠায় স্থান লাভ করে। মনে যদি তাকওয়া বা আল্লাহভীতি স্থান দখল করতে পারে, তবে বাহ্যিকতায় তা ফুটে উঠবে। মনে যদি তাকওয়া পোষন না করে তবে তার লৌকিকতায় ভাড়ামি ছাড়া আর কিছুই দেখা যাবে না। একদিন না একদিন তার এই ভাড়ামি নামক মুনাফিকি লোক সমাজে ধরা পরবেই। তাকওয়াবানদের তাকওয়া কথায় কাজে, চলন বলনে, আচরনে প্রকাশ পাবেই। কথায় আছে আকাশের সৌন্দর্য তারকারাজি আর জমিনের সৌন্দর্য তাকওয়াবান ব্যক্তি। প্রত্যেক ইমানদার ব্যক্তিই তাকওয়াবান, তবে তাকওয়ার বিভিন্ন স্তর রয়েছে।
কোরআনকে মহান রব তাকওয়াবানদের জন্য পথের দিশা, গাইড লাইন বানিয়েছেন। পুরো কোরআনকেই তাকওয়ার জন্য সাজিয়েছেন। কোরআনের পুরো আলোচনায় কেবল তাকওয়া অর্জনের জন্য। কোরআনে একটু পরপরই তাকওয়ার আলোচনা এসেছে। মহান রবের নিকট তাকওয়াবানরাই সম্মানের পাত্র। তাকওয়া ছাড়া রবের কাছে আর কোনটিরই মূল্য নেই। তাকওয়া ছাড়া কোন ইবাদাতই গ্রহনযোগ্য হয় না। তাকওয়াই সেরা গুন। সেরা চাবিকাঠি। মহা সফলতা।
আজকের সমাজে তাকওয়ার সাজ আছে, তাকওয়ার ভাব আছে। মনের মনিকোঠায় তাকওয়ার রাজ অনেকাংশে অনুপস্থিত। তাকওয়া সেরা গুন। সেরা গুন অর্জনের জন্য চাই কঠোর পরিশ্রম। সেই পরিশ্রমের ফুসরত কই? শিক্ষার জন্য পরিশ্রম করি। অর্থের জন্য পরিশ্রম করি। পদ পদবীর জন্য পরিশ্রম করি। যষ খ্যাতির জন্য পরিশ্রম করি সাথে ধান্ধা ও করি। তাকওয়ার জন্য পরিশ্রমের সময় ও চিন্তা কোনটিই নেই। ভাবছি এমনিতেই তাকওয়া চলে আসবে। জীবন পথে হারাম কামাই করছি, হারাম খাচ্ছি খাওয়াচ্ছি, হারাম বলছি, হারাম শুনছি আবার তাকওয়াবানও সাজতে চাচ্ছি। কী এক অদ্ভতু ব্যাপার!
তাকওয়া জীবন আলোকিত করে। আল্লাহ ছাড়া সব কিছুর ভয় আর ক্ষতির আশংকা দূর করে। দুনিয়া পাওয়া না পাওয়ার দুশ্চিন্তা দূর করে। আরশের মালিকের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়ে যায়। তখন দুনিয়ার লোভ লালসা, কামনা বাসনা, চাওয়া পাওয়া সব কিছু তার সামনে মূল্যহীন হয়ে যায়। আল্লাহর আদেশ মানাই তার মূল কাজ হয়ে যায়। হারামতো দূরের কথা এমনকি সামান্য সন্দেহজনক কাজ থেকেও সে বহু দূরে থাকে। মহান রব নিজেই তার পরিচয় ও পুরস্কার তুলে ধরছেন। সুরা নাজিয়াতে তিনি বলেন, যে নিজ রবের সামনে দন্ডায়মান হওয়াকে ভয় করে এবং প্রবৃত্তির কামনা বাসনা থেকে নিজেকে বিরত রাখে নিশ্চয়ই জান্নাত ই হবে তার ঠিকানা।
তাকওয়ার মানে হল সকল হারাম বর্জন করা এবং সাথে সাথে সন্দেহমূলক সকল কিছু থেকে দূরে থাকা। কেউ যদি সন্দেহজনক জিনিস থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা না করে তবে তার পক্ষে যেকোন সময় হারামে জড়িয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। যে ব্যক্তি ছগিরা গুনাহ থেকে বাঁচার চেষ্টা করে না সে কবিরা গুনাহ থেকেও বাঁচতে পারে না। ইমাম ইবনে তাইমিয়া রাহঃ বলেন, ওয়াজিব বা মুস্তাহাব মানার মাধ্যমে জুহুদ ও তাকওয়া অর্জিত হয় না। জুহুদ বা তাকওয়া অর্জন করা যায় হারাম ও মাকরূহ জিনিসগুলো থেকে বেঁচে থাকার মাধ্যমে। আজ আমাদের সামনে দুনিয়ার মজা আর স্বার্থ এসে হাজির হলে সন্দেহ দূরে থাক হারামেরও খবর থাকে না। বরং হারামকে বিভিন্ন যুক্তি আর তর্কের মাধ্যমে হালালের রঙ দিয়ে দেই। আগেকার ইমানদারগন বেশিরভাই ছিলেন তাকওয়াবান আল্লাহ ওয়ালা। তারাও কোরআন পড়তেন, হাদিস পড়তেন, ইলম অর্জন করতেন, কামাই রোজগার করতেন, ব্যবসা বানিজ্য করতেন, সরকারী বিভিন্ন পদে চাকুরী করতেন, ক্ষেত খামারে ফসল ফলাতেন, বাজার সওদা করতেন। তাদের প্রত্যেকটি কাজ ছিল তাকওয়ার নূরে আলোকিত। হারাম ও সন্দেহ বর্জিত। প্রত্যেক কাজে তারা সৎ সততা, তাকওয়া ইমানদারী চিন্তা করতেন। আমাদের কাছে এখন আর তাকওয়া ইমানদারী প্রাধান্য পায় না। আগে দুনিয়ার অর্থ ও দুনিয়ার স্বার্থ পরে ইমানদারী তাকওয়া। কেউ আমাকে কোন কাজ করতে কোরআন হাদিসের দলিল দিয়ে নিষেধ করলে আগে দুনিয়ায় আমার স্বার্থটা দেখি। স্বার্থ ঠিক থাকলে মেনে নেই। স্বার্থের বিপরিত হলে বিভিন্ন খোড়া যুক্তি দিয়ে নিজের স্বার্থকে ঠিক রাখার চেষ্টা করি। এই যদি হয় আমার অবস্থা তাহলে দুনিয়ার স্বার্থ, ক্ষমতা, পদ পদবী, বিশাল অট্টালিকা, ধন-স¤পদ যাই থাকুক না কেন, পরকাল হবে অত্যন্ত ভয়াবহ।
তাকওয়াহীন সমাজে শান্তির প্রত্যাশা অবান্তর। ধন সম্পদ, পদ পদবী মানুষকে শান্তি দিতে পারে না। শান্তির জন্য যদি এ দুটি জিনিসই মূল হতো তবে পৃথিবীর বুকে ধনী ও পদ পদবীধারীরা শান্তিতে থাকত। কই দেখুনতো তাদের শান্তি কোথায়! মুমিনের জীবন হবে তাকওয়ায় ভরপুর সাজানো জীবন। আল্লাহর ভয় ভালবাসা, আল্লাহর প্রতি বিনীত ভাব তার সফলতা তথা মুক্তির গ্যারান্টি। মহান মালিক সুরা মুমিনুনের প্রথমে তার এই সফলতার ঘোষনা দিয়েছেন। আমাদেরও মুক্তি চাইলে এই গুন অর্জন করতে হবে। অন্যথায় দুনিয়ার জীবনে সামান্য সফলতা দেখলেও পরকালে শুধু ব্যর্থতা, দুঃখ, যন্ত্রনাই আমাদের পাওনা হবে। আমরা বর্তমানে এমন এক সমাজে বসবাস করি। যে সমাজে অনেক জ্ঞানী গুণী আলেম বিদ্যমান। ব্রিটিশ বা তৎপরবর্তী সময়ের চেয়ে বর্তমানে সমাজে অনেক ওয়ায়েজীন, আলোচক, অনেক দ্বীনি আলেম বিদ্যমান। কিন্তু আল্লাহওয়ালা আলেম, আমল ওয়ালা আলেমের সংখ্যা দিন দিন কমতির দিকে রয়েছে। আমরা আলেমগনের সুহবত পাই। আল্লাহওয়ালা আলেম খুঁজে পাওয়া কষ্টকর। যেমন সব আল্লাহ ওয়ালা গনের সুহবতে মানুষের জীবন পরিবর্তন হয়ে যায় এমন লোকের দেখা মেলা ভার। আলেমগন যখন দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত তখন আমরা সাধারণ মানুষের অবস্থা তো আরো করুন।
আমরা আজ আমাদের রিজিক নিয়ে ভাবি না। কোথা থেকে রিজিক আসল, কিভাবে আসল। আমার জন্য হালাল কি না। এসব ভাবার আজ সময় নেই। যে কোন ভাবেই আসুক টাকার আমার প্রয়োজন। আর কোন কিছু দেখার আমার প্রয়োজন নেই। একটি ছোট শিশু থেকে বয়স্ক পর্যন্ত সবার কাছে টাকাই যেন জীবনের মূল। ছোটকে বলি, উপদেশ, উৎসাহ দেই তোমাকে টাকা কামাই করতে হবে। ছাত্রকে বলি তোমাকে পড়ালেখা করে টাকা কামাই করতে হবে। সন্তানকে বলি তোমাকে বড় হয়ে বেশি টাকা কামাই করতে হবে। স্ত্রী স্বামীকে বলে তোমাকে বেশি টাকা কামাই করতে হবে। বন্ধু বন্ধুর সাথে আড্ডায় বসলে আলোচনার মূল বিষয় টাকা। এই সব খানে বেশি টাকা চাওয়া, দেমাগ নামক মেমোরীতে টাকা কামাইয়ের স্বপ্ন ছাড়া আর কোন কিছু নেই। এখানে ভাল মন্দ, সৎ অসৎ, হালাল হারামের প্রশ্ন অবান্তর। এই যখন সামাজিক অবস্থা তখন ইমান আমল তাকওয়ার বারোটা বাজতে আর বাকি থাকে কি করে?
আমল কবুলের মূল হল হালাল রিজিক। আমি ব্যবসা করি। শুধু টাকা মাথায় থাকার কারনে ব্যবসা হালাল না হারাম হচ্ছে চিন্তা মাথায় আসে না। মাথায় আসে কিভাবে দুই টাকা বেশি লাভ করা যায়। এটা ওজনে কম দিয়ে হোক, মালে ভেজাল দিয়ে হোক, ইচ্ছাকৃত দাম বাড়িয়ে হোক, মিথ্যা আর প্রতারণা করে হোক, দাম নিয়ে মিথ্যা কসম খেয়ে হোক।
আমি চাকুরী করি। আমি চাই বেতনের পর আরো বেশি টাকা কেমনে কামাই করা যায়। এর জন্য ঘুষের পথ খুঁজি। ঘুষ না হলেও চাকুরীর পাশাপাশি আর কোন ব্যবসা বা অন্য কিছু করা যায় কি না খুঁজতে থাকি। এতে চাকুরীর হক পুরাপুরি আদায় হল কি না, আমার সেবা গ্রহনকারীগন পুরোপুরি সেবা পেল কি না। আমার চাকুরী দাতার হক আদায় করতে পারলাম কি না এই চিন্তা মাথায় আসে না। কারন আমি আমার বেতনে সন্তুষ্ট নই। আমার আরো চাই ই চাই। অথবা চাকুরীতে আমি আরো প্রমোশন চাই। অনেক বড় কর্মকর্তা হতে চাই। এর জন্য প্রয়োজন আরো যোগ্যতা। এই যোগ্যতা অর্জন করতে গিয়ে অফিস সময়ে লেখা পড়ায় ব্যস্ত থাকি। অফিস ফাঁকি দেই। কাজে ফাঁকি দেই। নিশ্চয় এতে আমার দায়িত্ব যথাযথ পালন হয় না। এই রিজিক আমি খাই ইবাদত করি।
আমি সরকারী চাকুরে। বড় কর্মকর্তা। আমি চাকুরীতে এক্কেবারে স্বাধীন। আমাকে বলার কে আছে? আমি যখন খুশি অফিসে আসব যাব। প্রয়োজনে কোন দিন আসব অথবা আসব না। কোন কাজ মাসের পর মাস আটকিয়ে রাখব। আমাকে জবাবদিহিতা করতে হয় না। আমাকে জিজ্ঞাসা করার কেউ নেই। আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছি না। আবার এই মাসোয়ারা নিয়ে আমি চলছি, ইবাদত করছি।
আমি লেখক। আমি চাই আরো বেশি বেশি লিখতে, সাথে আমি চাকুরী করি। আমি লিখতে গিয়ে আমার কাজে অবহেলা করি। অফিস সময়ে লিখায় ব্যস্ত হই। আমার হাতে সময় নেই আজই যে আমার পত্রিকায় লেখা পাঠানোর দরকার। সামনে গ্রাহক বসা। আর আমি লেখায় ব্যস্ত। অথবা লেখার কাজে কবি সাহিত্যিকদের আড্ডায় কোথাও যেতে হয়। আমি অফিস ফাঁকি দিয়ে বের হয়ে যাই। আমি লেখায় আল্লাহর সন্তুষ্টি অসন্তুষ্টি কোন কিছুই তোয়াক্কা করি না। মনে যা আসে তাই লিখি। আমি বড় কবি সাহিত্যিক হই। এই লেখা থেকে সম্মানী পাই। চাকুরীর মাসোয়ারা নিয়ে আমি খাই ইবাদত করি।
আমি ডাক্তার। রোগী আমার চেম্বারে আসে। আমি রোগীর কাছ থেকে নির্দিষ্ট একটি টাকা নেই। আমি তাকে রোগের কথা বলবার সময় দেই না। একটু দেখেই দু চারটি ঔষধ লিখে দেই। আমার যে অনেক টাকার প্রয়োজন। আমাকে অনেক রুগী দেখতে হবে। রোগীকে সময় দেওয়ার সময় কোথায়। আমি মস্ত বড় ডাক্তার। সে যে আমাকে দেখাতে পেরেছে এটাইতো রোগীর সুভাগ্য। সাথে অনেক টেস্টের ফর্দ লিখে দিলাম। আমাকে টেস্টের কমিশনও তো খেতে হবে। গাড়ি বাড়ি অনেক কিছুরতো আমার প্রয়োজন। আমি শিক্ষক। পড়ানো আমার পেশা। আমার বেতন কম। বাড়তি কিছু কামাই আমাকে করতেই হবে। তাহলে আমাকে টিউশনী করাতে হবে। ব্যাচে ছাত্র ছাত্রী পড়াতে হবে। তাই ক্লাসের সকল ছাত্র ছাত্রী থেকে আমার ব্যাচের ছাত্র ছাত্রীদের আলাদা গুরত্ব দিতে হবে। ঠিক ভাবে ক্লাস নেওয়া যাবে না। ক্লাসে ভাল ভাবে পড়ানো যাবে না। তাহলেতো ওরা আমার কাছে পড়তে আসবে না। এভাবেই আমার রিজিক তালাশের পথ করে নিচ্ছি। আমি বক্তা। মানুষকে দ্বীনের পথে ডাকা আমার কাজ। আমি ওয়াজ মাহফিলে বয়ান রাখি। মানুষ খুশি মনে আমাকে যেই সম্মানী দেয়, তাতে আমি সন্তুষ্ট নই। আমার অনেক টাকার প্রয়োজন। আমাকে মাহফিল শেষে প্রয়োজনে রুঢ় আচরন করে হলেও বেশি টাকা নিতে হবে। তাদের সাথে ওয়াজের আগেই আমাকে টাকার চুক্তি করে যেতে হবে।
এমন ভাবে প্রত্যেক পেশায় ই আজ একই দুরবস্থা। সব খানেই রিজিক আজ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই রিজিক হালালের মানে বা সন্দেহ মুক্তের মানে উত্তীর্ণ হয় না। এই রিজিক খেয়ে আমি নামাজ পড়ি, রোজা রাখি, তাসবীহ তাহলীল পড়ি। এই রিজিক দিয়ে হজ্জ করি, যাকাত দেই, দান সাদাকা করি। কিন্তু একটুও ভাবি না যে, আমার রিজিক হালাল করার, সন্দেহ মুক্ত করার জন্য আমার করণীয় আছে কি না? তাই আমি যে পেশায় থাকি না কেন, আমাকে চিন্তা করতে হবে। আমাকে যাচাই করে দেখতে হবে। আমার মধ্যে কোন ত্রুটি আছে কি না। হালাল রিজিকের সাথেইতো ইমান আমল তাকওয়া বেশি নির্ভরশীল। হালাল নিয়ে না ভাবলে আমল ঠিক হবে না। আমল ঠিক না হলে আসল কাজের কিছুই হবে না। আসুন আমার তাকওয়া নিয়ে আমি ভাবি, আমার ইলম, আমার আমল আমি ঠিক করি। আমি হালাল রিজিক অন্নেষন করি। মহান প্রভুর প্রিয় হবার চেষ্টা করি।
লেখক: শিক্ষাবিদ, গবেষক
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
পাহাড় কাটা, বায়ুদূষণ ও নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান জোরদার করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
ফুলপুরে অবৈধ ইট ভাটায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, এক লাখ টাকা জরিমানা
মিরপুরে বেড়েছে চুরি ছিনতাই
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
পালিয়ে গিয়ে হাসিনা ভারত থেকে ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা ফখরুল
মাগুরায় দলকে গতিশীল করতে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মৌলভীবাজারে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে শ্রমিকের মৃত্যু, জিরো লাইন থেকে লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে ভুয়া সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্র জনতা
সেনবাগে ট্রাক্টর চাপায় ১ শিশু মৃত্যু : আহত ১
আ.লীগের নিবন্ধন বাতিলসহ ৩ দফা দাবিতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম ইনকিলাব মঞ্চের
ঢাকা ফাইট নাইট ৪.০-এ জয়ী মোহাম্মদ ‘রয়্যাল বেঙ্গল’ ফাহাদ
শহীদ আবু সাঈদকে কটূক্তি, ক্ষমা চাইলেন কিশোরগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিছ আলী ভূঁইয়া
মোরেলগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের বার্ষিক কমিটি গঠন
টাঙ্গাইলে কাকুয়ায় সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর পক্ষ থেকে সুবিধা বঞ্চিত গরীব অসহায়দের শীতবস্ত্র বিতরণ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে মানববন্ধন
রাজশাহীর আদালতে আ:লীগের সাবেক এমপি আসাদের রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় পুলিশের উদাসীনতায় রাতের আঁধারে জবর দখল করে ছাদ ঢালাই
লাকসামে সরকারি খাল পাড়ের মাটি বিক্রি হচ্ছে ইটভাটায়
কালিহাতীতে মারামারির সন্ধিগ্ধ মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ইংল্যান্ড দলে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট