অমুসলিম মনীষীদের দৃষ্টিতে মহানবী (সা.)
০২ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
পৃথিবীর ইতিহাসে যুগে যুগে পথহারা মানুষকে সঠিক পথের নির্দেশনার জন্য যত নবী-রাসুল প্রেরিত হয়েছেন, তাঁদের প্রায় সবাই নির্দিষ্ট এলাকা বা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মনোনীত হয়ে প্রেরিত হয়েছিলেন। একমাত্র মুহাম্মদ সা. এমন একজন প্রেরিত রাসুল; যিনি কেয়ামত পর্যন্ত সমগ্র ভূপৃষ্ঠে আগত মানুষের হেদায়াতের জন্য প্রেরিত হয়েছেন। মহানবি সা.-এর জ্ঞান, প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা, সততা, আন্তরিকতা আর আদর্শ দেখে যুগে যুগে বহু মনীষী অভিভূত হয়েছেন। নিরপেক্ষ বিশ্লেষণে অভ্যস্ত কারও পক্ষে তাঁর অতুল ব্যক্তিত্বের অনন্য প্রভাব, মহোত্তম মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠ গুণাবলির কথা স্বীকার না করার কোনো উপায় নেই। কারণ, মানব সভ্যতার সবচেয়ে সমৃদ্ধ পর্যায়গুলোর প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশ্বনবি সা.-এর অতুলনীয় মহত্ত্ব ও গুণের ছাপ স্পষ্ট। পাশ্চাত্য চিন্তাবিদ জর্জ বার্নাড শ’ বলেছেন, ‘মধ্যযুগের কতিপয় গণ্ডমূর্খ ধর্মোন্মাদ, ইসলাম ধর্মের বীভৎস রূপ পেশ করেছেন। এতেও ক্ষান্ত না হয়ে তারা ইসলামের নবি হজরত মুহাম্মদ সা.-এর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক আন্দোলন করেছেন; তারা মুহাম্মদ সা.-কে মার্জিত ভাষায় প্রকাশ করেননি। আমি তাদের সব উক্তি গভীরভাবে অনুধাবন করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম যে, মুহাম্মদ সা. এক মহান ব্যক্তিত্ব, যিনি সঠিক অর্থে মানবতার মুক্তিদাতা।’
আরবি পত্রিকা ‘ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদ’-এ প্রসিদ্ধ অমুসলিম বিশেষজ্ঞ ও কমিউনিজমের উদগাতা কার্ল মার্কসের একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এর একাংশে কার্ল মার্কস বলেছেন, ‘ধর্মীয় দিক ছাড়াও জাকাত একটি প্রাণবন্ত দৃঢ় সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলার হাতিয়ার। এটিই মুহাম্মদি রাষ্ট্রের কোষাগার। এর দ্বারা অভাবী, গরিব ও দুস্থদের সাহায্য করা হয়। ইতিহাসের এ বিরল পদ্ধতি সর্বপ্রথম ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছে। জাকাত এমন এক ধরনের ট্যাক্স, যা ধনী সম্পদশালী বিত্তবান ও ব্যবসায়ীদের থেকে বাধ্যতামূলভাবে আদায় করে ইসলামি রাষ্ট্রের অক্ষম, প্রতিবন্ধী, এতিম, নিঃস্ব ও অনাথদের মধ্যে বণ্টন করে থাকে। এ পদ্ধতির মাধ্যমে রাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে বিদ্যমান যাবতীয় বিরোধপূর্ণ দেয়াল চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। এ পদ্ধতির আওতায় সমগ্র জাতি একটি ন্যায় ও ইনসাফপূর্ণ নীতির অন্তর্ভুক্ত হয়। জাকাতের মাধ্যমে সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার পেছনে কখনও পারস্পরিক শক্রতা অথবা বিদ্বেষ ছিল না। এর ন্যায়সঙ্গত ইনসাফপূর্ণ পদ্ধতি যে নবির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে, তিনি ছিলেন বিশ্বশান্তির অগ্রদূত।’
মার্কস আরও বলেছেন, ‘হজরত মুহাম্মাদ সা.-এর মাধ্যমে মুসলমানদের যে শিক্ষা দেয়া হয়েছে, এর ভিত্তিতে তারা বিশ্বস্রষ্টা ছাড়া অপর কাউকে তাদের নেতা মানে না। মুসলমানরা স্বাধীনতার মহান শিখরে প্রতিষ্ঠিত। যদি ইসলামি স্বাধীনতাকে ইউরোপের উন্নততর স্বাধীনতার সাথে তুলনা করা হয়, তবে ইউরোপের উন্নততর স্বাধীনতাকে অত্যাচার ও প্রহসন মনে হবে।’
বিশ্ববিখ্যাত ইহুদি পণ্ডিত, ঐতিহাসিক পি কে হিট্টি বলেছেন, ‘বিশ্বের নবিদের মধ্যে শুধু মুহাম্মাদ সা.-ই একমাত্র নবি, যিনি ইতিহাসের পূর্ণ আলোতে জন্ম নিয়েছেন। অর্থাৎ তার সমগ্র জীবন কথা, কাজ ও সমুদয় অবস্থা অবিকল অপরিবর্তিত অবস্থায় অবশিষ্ট রয়েছে। তিনি পৃথিবীতে এমন এক ঐশী ধর্ম পেশ করেছেন, যাতে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা। তাঁর সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি সদস্য স্বীয় গোত্র, বংশ, পরিবার ও প্রাচীন সম্পর্ক ভুলে গিয়ে পরস্পর ভাই ভাইয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে গেল। এভাবে তাঁরা গোত্র ও সাম্প্রদায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করে দিল এবং বর্তমান বিশ্বের এ ষষ্ঠাংশ অধিবাসী পবিত্র সম্পর্কের কারণে এক আত্মা ও অস্তিত্বে পরিণত হয়েছে।’
ব্রিটিশ লেখক বেনথাম বলেছেন, ‘মুহাম্মাদ রাসুলুল্লাহ সা.-এর ধর্মে সব নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য হারাম ঘোষিত হয়েছে। এটিই তাঁর পবিত্র ধর্মের পবিত্রতার দলিল। এ কারণেই তিনি সবচেয়ে বেশি প্রশংসাযোগ্য।’
ইংরেজ পাদ্রি আইজ্যাক টেইলর তার এক নিবন্ধে লিখেছেন, ‘শুধু ইসলাম ধর্মেরই এ বিশেষত্ব যে, মানুষের জীবনের সামগ্রিক অধিকারে জাতির প্রত্যেকটি ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং সঠিক সাম্যের বাস্তব রূপ দিয়েছে। বিভিন্ন বর্ণ ও বংশের মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে যে সমঝোতা ও সহানুভূতি ইসলামের সূচনালগ্নে সৃষ্টি করেছে, পৃথিবীর অমুসলিম সম্প্রদায় তাদের শেষ যুগেও এমন নমুনা পেশ করতে ব্যর্থ হয়েছে। ইসলাম কেবল পরস্পরবিরোধী বিভিন্ন বর্ণ ও বংশের মানুষের মধ্যে অধিকারে সমতা বিধান করে তাদের মধ্যে একতা প্রতিষ্ঠা করেছে, তা নয়; বরং বলা যায়, ইসলাম এতে সফল হয়েছে। আফ্রিকা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপান, রাশিয়া ও অন্যান্য দেশে ছোট-বড় সম্প্রদায়ের মধ্যে একতা, সাম্য ও সমঝোতার কোনো পথ ছিল না। একমাত্র ইসলামই তাদের সঙ্ঘবদ্ধ করে সবাইকে ভাই ভাইয়ের বন্ধনে দাঁড় করিয়েছে। এসব কিছু ইসলামের নবি মুহাম্মাদ সা.-এর আদর্শ ও মহত্বের বড় প্রমাণ। যা অস্বীকার করার কোনো পথ নেই।’
বিখ্যাত অমুসলিম মনীষী লিউ দারবিজ লিখেছেন, ‘ইসলাম মানবতার স্বভাবজাত একটি অর্থনৈতিক, সাহিত্য, সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও সভ্যতার ধর্ম। যখনই আমরা মানব রচিত আইনের প্রতি দৃষ্টিপাত করি, তখনই দেখতে পাই, তা আগে থেকেই ইসলামে বিদ্যমান রয়েছে। অধিকন্তু আমি এটিও অবহিত হয়েছি যে, প্রসিদ্ধ আইনবিদ জন সেমবল যে আইনশাস্ত্র রচনা করেছেন ‘স্বভাবজাত বিধান’ নাম দিয়ে। তার সব আইন ধারা ও ধারণাগুলো ইসলাম থেকে নিয়েছেন। যখন মুসলমানদের অন্তরে ওই ধর্মের প্রভাব সম্পর্কে অবহিত হলাম তখন জানতে পারলাম, তাদের অন্তর ইসলামের বরকতে বীরত্ব, ঔদার্য্য, সহিষ্ণুতা, নম্রতা, কল্যাণকামিতা, সৌন্দর্য, নেকি, সততা, সহমর্মিতা, বিনয়, দানশীলতা প্রভৃতি বহুবিধ গুণে সমৃদ্ধ। আর সব কিছু মুহাম্মাদ সা.-এর শিক্ষার কারণে।’ এডমন্ডওয়ার্ক লিখেছেন, ‘মুহাম্মাদি বিধান রাষ্ট্রপতি থেকে একজন সাধারণ নাগরিক পর্যন্ত সব মানুষের জন্য একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। যার বুনিয়াদ অত্যন্ত সুদৃঢ় ও সাংবিধানিক, সত্য জ্ঞানের প্রচারক হজরত মুহাম্মাদ সা.-এর ওপর প্রতিষ্ঠিত। না এর দৃষ্টান্ত এর আগে মিলেছে, না পরে কখনও মিলবে।’
বিখ্যাত অমুসলিম লেখক গিবন লিখেছেন, ‘মুহাম্মাদি শরিয়তে ব্যাপকতা বিদ্যমান। বিশ্বের বড় বড় সম্রাট ও গরিব জনসাধারণের সবাই একইভাবে তার সামনে মস্তক অবনত করে থাকে। এ বিধান অত্যন্ত মজবুত ও সুদৃঢ় মূলনীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত। সারা বিশ্বে আদম হতে কেয়ামত পর্যন্ত তার সমকক্ষ বিধান রচিত হওয়া অসম্ভব।’ মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও সাহিত্যিক মাইকেল হার্ট তার ‘দি হানড্রেড’ (১৯৭৮) গ্রন্থে বলেছেন, ‘মুহাম্মাদকে বিশ্বের সর্বাধিক ও প্রভাববিস্তারকারী মনীষীদের তালিকার শীর্ষে আমি স্থান দিয়েছি। এতে কেউ কেউ এ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন। কিন্তু মানবজাতির সমগ্র ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি ধর্মীয় ও ধর্মবহির্ভূত উভয় ক্ষেত্রে একযোগে বিপুলভাবে ও সর্বাধিক সফলকাম হয়েছেন। মাইকেল হার্ট অমুসলিম স্কলারদের এক বিরল সমন্বয় ও দীর্ঘ তালিকা করে ‘দি হানড্রেড’ শত মনীষী নামক যে বই লিখেছেন, তাতে মহানবি সা.-কে সর্বাগ্রে উল্লেখ করেন। অসংখ্য লোক তাকে এ ক্রমিক নম্বর পরিবর্তন করতে বলেছে। কিন্তু তিনি সবাইকে এ কথা বলেন, ‘তার চেয়ে উত্তম অন্য কারও নাম পেশ করুন, তাহলে ক্রমিক নম্বর পরিবর্তন করে দিব।’ মরিস গডফ্রে তার ‘মুসলিম ইনস্টিটিউশন’ গ্রন্থে বলেছেন, ‘মুহাম্মাদ একজন রাসুল ছিলেন, কোনো ধর্মবেত্তা ছিলেন না। এটি যে-কোনো নিরপেক্ষ মানুষের কাছেও সুস্পষ্ট। প্রাথমিক মুসলমানদের যে সভ্যসমাজ তাঁকে ঘিরে গড়ে উঠেছিল, তাঁরা তাঁর আইন ও দৃষ্টান্ত পালন করে সন্তুষ্ট ছিলেন।’
এডওয়ার্ড মুনন্ট জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক। নবি সা.-কে গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘চরিত্র গঠন ও সমাজ সংস্কার ক্ষেত্রে তিনি যে সাফল্য অর্জন করেছেন, সে প্রেক্ষাপটে তাঁকে মানবতার মহান দরদি বলে বিশ্বাস করতেই হয়।’
ইংরেজ কবি জন কিটস (মৃত্যু : ১৮২২) বলেন, ‘পৃথিবীর যা কিছু মঙ্গলময়, যা কিছু মহৎ ও সুন্দর সবই নবি মুহাম্মাদ। তাঁর তুলনা শুধু তিনি নিজেই।’
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি উপলক্ষে ১৯৩৬ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লি জামে মসজিদ থেকে প্রকাশিত পত্রিকায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ শুভেচ্ছা বাণীতে হজরত মুহাম্মাদ সা. সম্পর্কে বলেন : ‘যিনি বিশ্বের মহোত্তমদের মধ্যে অন্যতম, সেই পবিত্র পয়গম্বর হজরত মুহাম্মাদ সা.-এর উদ্দেশে আমি আমার অন্তরের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করি। মানুষের ইতিহাসে এক নতুন সম্ভাবনাময় জীবনশক্তির সঞ্চার করেছিলেন হজরত মুহাম্মাদ সা.। পয়গম্বর এনেছিলেন নিখাদ, শুদ্ধ ধর্মাচরণের আদর্শ। সর্বান্তকরণে প্রার্থনা করি, পবিত্র পয়গম্বরের প্রদর্শিত পথ যারা অনুসরণ করেছেন, আধুনিক ভারতবর্ষের সুসভ্য ইতিহাস রচনা করে তারা যেন জীবন সম্পর্কে তাদের গভীর শ্রদ্ধা এবং পয়গম্বরের প্রদত্ত শিক্ষাকে যথাযথভাবে মর্যাদা দেন। তারা যেন এমনভাবে ইতিহাসকে গড়ে তোলেন, যাতে আমাদের জাতীয় জীবনে শান্তি ও পারস্পরিক শুভেচ্ছার বাতাবরণটি অটুট থেকে যায়।’
এভাবে আমরা দেখতে পাই জন ডেভেন পোর্ট, ডা. স্যামুয়েল জনসন, প্রফেসর স্টিফেন্স, জন উইলিয়াম ড্রেপার, ওয়াশিংটন আরভিং, এডওয়ার্ড মুনন্ট, রেভারেন্ড ডবি উ স্টিফেন, রেমন্ড এলিয়ন নিকলসন, পি. কে. হিট্টি, জেমস্ এ মিসেনার, আর্থার গিলমান, মরিস গড ফ্রে, টি ডবি উ আরনল্ড, স্টানলি লেনপুল, বসওয়ার্থ স্মিথ, মেজর আর্থার লিউনার্ড, নেপোলিয়ন বোনাপার্ট, জর্জ বার্নার্ড শ, বার্টান্ড রাসেল, টমাস কার্লাইল, ড. গুস্তাভ উইল, এ্যানি বেসান্ত, স্যার গোকুল চন্দ্র, জোসেফ হেল, ড. গেসটাউলি, আলফ্রেড মার্টিন, রর্বাট বিফ্রো, এডমন্ড বার্ক, লা মার্টিন, ক্যাডফ্রে হেগেল, মানবেন্দ্রনাথ রায়, স্বামী বিবেকানন্দ, কবি রবীন্দ্র্রনাথ ঠাকুর, মহাত্মা গান্ধী, পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুসহ পৃথিবীর অসংখ্য খ্যাতনামা ব্যক্তিগণ মহানবি সা. সম্পর্কে প্রশংসার বাণী উচ্চারণ করেছেন। এসব বিশ্ববরেণ্য মনীষীরা মহানবি সা.-এর আদর্শ এবং জীবনের নানাবিধ কর্মকাণ্ডের ব্যাপক বিচার-বিশ্লেষণ করে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, সুন্দরতম চরিত্র, অনুপম আদর্শ, নির্ভীকতা ও সহনশীলতার মাধুর্য দেখে। তাঁর সততা, কর্তব্যপরায়ণতা, ন্যায়নীতি, ক্ষমা, দয়া এবং নিষ্ঠা দেখে তাঁরা অভিভূত হয়ে পড়েন। সর্বোপরি তাঁরা এটাও অকপটে স্বীকার করেছেন যে, মহানবি হজরত মুহাম্মাদ সা.-এর আদর্শই মানবতার মুক্তির একমাত্র পথ, যা বিশ্বশান্তিকে নিশ্চিত করতে পারে।
লেখক: মুহাদ্দিস, গবেষক, প্রাবন্ধিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রশাসন ক্যাডারের ‘ইয়াং অফিসার্স’ ফোরামের সভাপতি শুভ, সাধারণ সম্পাদক জয়
“ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও কেওক্রাডং বাংলাদেশ এর উদ্যোগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে হলো ‘কোস্টাল ক্লিনআপ’”
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী রাহাত ফাতেহ আলী খানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ছাত্র জনতার বিজয়কে নস্যাৎ হতে দেয়া যাবে না
বিপিএল মিউজিক ফেস্ট: যান চলাচলে যে নির্দেশনা ডিএমপির
গাজীপুরের শ্রীপুরে মেঘনা গ্রুপের একটি বাটন তৈরির কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
সোনারগাঁওয়ে ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা নিহত
আনজার গ্রুপের আয়োজনে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠকদের সংবর্ধনা
মির্জাপুরে রাস্তায় বাঁশের বেড়া দেয়ায় জনদুর্ভোগ এলাকাবাসির মানববন্ধন
মেধা বৃত্তির ফলাফল ঘোষণা করলো উষা
পাহাড় কাটা, বায়ুদূষণ ও নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান জোরদার করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ফুলপুরে অবৈধ ইট ভাটায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, এক লাখ টাকা জরিমানা
মিরপুরে বেড়েছে চুরি ছিনতাই
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
পালিয়ে গিয়ে হাসিনা ভারত থেকে ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা ফখরুল
মাগুরায় দলকে গতিশীল করতে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মৌলভীবাজারে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে শ্রমিকের মৃত্যু, জিরো লাইন থেকে লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে ভুয়া সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্র জনতা
সেনবাগে ট্রাক্টর চাপায় ১ শিশু মৃত্যু : আহত ১
আ.লীগের নিবন্ধন বাতিলসহ ৩ দফা দাবিতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম ইনকিলাব মঞ্চের