কেয়ামত কীভাবে সংঘটিত হবে?
২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
হযরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা আসমান-জমিনের সৃষ্টি সম্পন্ন করার পর বিউগল সৃষ্টি করে হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালামকে দিয়েছেন। হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালাম একে নিজের মুখের সঙ্গে লাগিয়ে আরশের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এই প্রতীক্ষায় রয়েছেন যে, কখন আমাকে নির্দেশ দেওয়া হবে এবং আমি বিউগলে ফুৎকার করবো? আমি আরজ করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! বিউগলের বাস্তবতা কী? মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, বিউগল হলো শিঙা। আমি পুনরায় আরজ করলাম, এই শিঙা কেমন? আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, অনেক বড় শিঙা। তার ছিদ্রের ব্যাপ্তি আসমান ও জমিনের প্রশস্ততার সমপরিমাণ। এতে তিনবার ফুৎকার করা হবে। ত্রাস সৃষ্টির জন্য প্রথম ফুৎকার করা হবে। দ্বিতীয় ফুৎকার মৃত্যুর জন্য করা হবে। আর তৃতীয় ফুৎকার আল্লাহ তায়ালার সামনে দাঁড়াবার জন্য করা হবে। আল্লাহ তায়ালা হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালামকে প্রথম ফুৎকারের নির্দেশ দিয়ে বলবেন, ত্রাস সৃষ্টির জন্য ফুৎকার করো। এই ফুৎকারের পর আসমান-জমিনের সকলে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে যাবে; অবশ্য আল্লাহ তাআলা যাদেরকে নিরাপদ রাখতে চাইবেন তারা নিরাপদ থাকবে। আল্লাহ তায়ালা হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালামকে নির্দেশ দেবেন, এই ফুৎকার দীর্ঘ করে দাও। ফলে তিনি ফুৎকার দীর্ঘ করবেন এবং তাতে কোন বিরাম দেবেন না। এ ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘এরা তো অপেক্ষা করছে একটি মাত্র প্রচ- নিনাদের, যাতে কোন বিরাম থাকবে না।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ১৫)অতএব, পর্বতসমূহ মেঘমালার মতো চলতে চলতে মরীচিকা হয়ে যাবে। আর পৃথিবী তার বাসিন্দাদের নিয়ে কেঁপে উঠবে এবং সমুদ্রের ঘূর্ণিঝড়ে এমন জাহাজের মতো হয়ে যাবে যা উত্তাল তরঙ্গের আঘাতে আঘাতে আরোহীদের নিয়ে ঘুরতে থাকে। অথবা এটা হবে ছাদে ঝুলন্ত প্রদীপের মতো যা বাতাসে দোল খেতে থাকে। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সেই দিন প্রথম শিঙাধ্বনি প্রকম্পিত করবে, একে অনুসরণ করবে পরবর্তী শিঙাধ্বনি।’ (সুরা নাযিয়াত, আয়াত: ৬-৭)
পৃথিবী যখন তার পৃষ্ঠে থাকা লোকদের নিয়ে ঘুরতে থাকবে তখন দুগ্ধ দানকারী নারীরা তাদের সন্তানদের কথা ভুলে যাবে এবং গর্ভবতী মহিলারা আতঙ্কে তাদের গর্ভপাত করবে। শয়তানগুলো ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে এদিক সেদিক ছোটাছুটি করতে থাকবে। তারা দৌড়তে দৌড়তে যখন পৃথিবীর এক প্রান্তে পৌঁছবে তখন ফেরেশতারা সামনে দাঁড়িয়ে তাদের চেহারায় থাপ্পড় মারতে থাকবে। এ ব্যাপারে আলকুরআনে এসেছে, ‘হে আমার সম্প্রদায়! আমি তোমাদের জন্যে আশঙ্কা করি আর্তনাদ দিবসের, যেদিন তোমরা পশ্চাৎ ফিরে পলায়ন করতে চাইবে। আল্লাহর শাস্তি হতে তোমাদেরকে রক্ষা করার কেউ থাকবে না। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তার জন্যে কোন পথপ্রদর্শক নেই।’ (সুরা মুমিন, আয়াত: ৩২-৩৩)
লোকেরা এই অবস্থায় থাকবে। এমন সময় পৃথিবী ফেটে যাবে এবং এর এক অংশ অন্য অংশে ধসে পড়বে। লোকজন এই বিভীষিকাময় অবস্থা প্রত্যক্ষ করবে। তারপর লোকেরা আসমানের দিকে তাকাবে। তখন আসমানকে তেলের ক্ষারের মতো দেখা যাবে। এরপর আসমান ফেটে যাবে ও তার তারকাগুলো খসে খসে পড়বে। চন্দ্র ও সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে।
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সেদিন মৃত লোকেরা এই ভয়ংকর অবস্থার ব্যাপারে কিছুই জানবে না। আমি আরজ করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! ‘ইল্লা মানশাআল্লাহ’ এর মধ্যে আল্লাহ তাআলা কাদেরকে বাদ দিয়েছেন? মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো শহীদগণ। এই ভয় ও আতঙ্ক কেবল সেসব লোকের হবে যারা তখন পৃথিবীতে জীবিত থাকবে। শহীদগণ আল্লাহ তায়ালার কাছে জীবিত এবং তাদেরকে নিয়মিতভাবে রিজিক দেওয়া হয়। আল্লাহ তাআলা এসব শহীদকে সেদিনের অনিষ্ট হতে নিরাপদ রাখবেন। এটা এক আজাব হবে যা আল্লাহ তায়ালা নিজের সৃষ্টির নিকৃষ্ট লোকদের উপর চাপিয়ে দেবেন। এ ব্যাপারে মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে এসেছে, ‘হে মানুষ! ভয় কর তোমাদের প্রতিপালককে; কেয়ামতের প্রকম্পন এক ভয়ংকর ব্যাপার! যেদিন তোমরা তা প্রত্যক্ষ করবে সেই দিন প্রত্যেক স্তন্যদাত্রী বিস্মৃত হবে তার দুগ্ধপোষ্য শিশুকে এবং প্রত্যেক গর্ভবতী তার গর্ভপাত করে ফেলবে ; মানুষকে দেখবে নেশাগ্রস্তসদৃশ, যদিও এরা নেশাগ্রস্ত নয়। বস্তুত আল্লাহর শাস্তি কঠিন।’ (সূরা হজ, আয়াত: ১-২)
আল্লাহ তাআলা যতক্ষণ পর্যন্ত চাইবেন ততক্ষণ পর্যন্ত লোকেরা এই আজাবে থাকবে। এরপর আল্লাহ তায়ালা হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালামকে হুকুম দিলে তিনি মৃত্যুর ফুৎকার দেবেন। এর দ্বারা আসমান জমিনের সকলে মরে যাবে; তবে আল্লাহ যাদের মৃত্যু চাইবেন না তারা ছাড়া। যখন তারা মরে যাবে তখন মৃত্যুর ফেরেশতা মহান আল্লাহর সামনে হাজির হয়ে আরজ করবেন, হে আল্লাহ! আপনি যাদের মারতে চাননি তারা ছাড়া আসমান জমিনের সকলেই মরে গেছে। আল্লাহ তায়ালা জানা সত্ত্বেও জিজ্ঞাসা করবেন, কারা এখনও বেঁচে আছে? হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালাম আরজ করবেন, হে আল্লাহ! আপনি চিরঞ্জীব ও সবকিছুর নিয়ন্তা। আপনি সব সময় জীবিত থাকবেন। আপনার কখনো মৃত্যু হবে না। হে আল্লাহ! আরশ বহনকারী ফেরেশতারা এবং জিবরাইল আলাইহিস সালাম, মিকাইল আলাইহিস সালাম ও আমি জীবিত আছি। আল্লাহ তাআলা বলবেন, জিবরাঈল ও মিকাইলও মরে যাক! তখন তারাও মরে যাবেন। এরপর মৃত্যুর ফেরেশতা আল্লাহ তায়ালার দরবারে উপস্থিত হয়ে আরজ করবেন, জিবরাইল আলাইহিস সালাম ও মিকাইল আলাইহিস সালামও মরে গেছেন। আল্লাহ তায়ালা জানা সত্ত্বেও জিজ্ঞাসা করবেন, এখন কারা জীবিত আছে? মৃত্যুর ফেরেশতা আরজ করবেন, হে আল্লাহ। আপনি তো সব সময় জীবিত থাকবেন। এখন কেবল আরশ বহনকারী ফেরেশতারা ও আমি জীবিত আছি। আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দেবেন, আরশ বহনকারী ফেরেশতারাও মরে যাক, তখন তারাও মরে যাবেন। এরপর আল্লাহ তায়ালা আরশকে আদেশ দেবেন যে, ইসরাফিলের কাছ থেকে শিঙা নিয়ে নাও। এরপর মৃত্যুর ফেরেশতা আল্লাহ তায়ালার সামনে উপস্থিত হয়ে আরজ করবেন, হে আল্লাহ! আরশ বহনকারী ফেরেশতারাও মরে গেছে। জানা সত্ত্বেও আল্লাহ তায়ালা জিজ্ঞাসা করবেন, এখন কে বাকি আছে? মৃত্যুর ফেরেশতা আরজ করবেন, আপনি চিরঞ্জীব ও সবকিছুর নিয়ন্তা। আপনি সবসময় জীবিত থাকবেন; কখনো মৃত্যুবরণ করবেন না। এখন কেবল আপনি আর আমি জীবিত আছি। আল্লাহ তাআলা বলবেন, তুমিও আমার মাখলুক। আমি যখন চেয়েছি তখন তোমাকে সৃষ্টি করেছি। এখন মরে যাও। তখন হযরত ইসরাফিল আলাইহি সালামও মরে যাবেন। এরপর যখন এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহ তাআলা ছাড়া আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না তখন আল্লাহ তাআলা আসমান জমিনকে এমনভাবে গুটিয়ে নেবেন যেভাবে লিখিত কাগজকে ভাঁজ করা হয়। এরপর আল্লাহ তায়ালা বলবেন, আমি প্রতাপশালী ও ক্ষমতাধর। তিনি তিনবার জিজ্ঞাসা করবেন, ‘আজ কর্তৃত্ব কার?’ (সূরা মুমিন, আয়াত: ১৬) যখন কেউ এই প্রশ্নের উত্তর দেবে না তখন মহান আল্লাহ নিজেই উত্তর দেবেন, ‘আল্লাহরই, যিনি এক, পরাক্রমশালী।’ (সূরা মুমিন, আয়াত: ১৬) আর এই জমিন ও আসমানকে অন্য জমিন দ্বারা পরিবর্তন করে চামড়ার মতো বিছিয়ে দেওয়া হবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যাতে তুমি বক্রতা ও উচ্চতা দেখবে না।’ (সুরা ত-হা, আয়াত: ১০৭)
এরপর আল্লাহ তাআলা সৃষ্টি কুলকে একটি ধমক দেবেন, তখন তারা সকলেই পরিবর্তিত জমিনে এভাবে পরিবর্তিত হয়ে যাবে যেভাবে প্রথম জমিনে ছিল। যারা জমিনের অভ্যন্তরে ছিল তারা জমিনের অভ্যন্তরে চলে যাবে আর যারা জমিনের পৃষ্ঠে ছিল তারা পৃষ্ঠের উপর স্থানান্তরিত হয়ে যাবে। এরপর আল্লাহ তাআলা আরশের নিচ থেকে তাদের উপর পানি বর্ষণ করবেন। এরপর আসমানকে নির্দেশ দেওয়া হবে, বৃষ্টি বর্ষণ কর। আসমান ৪০ দিন পর্যন্ত মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করবে। পানি বর্ষিত হতে হতে তা লোকদের চেয়ে ১০ গজ উঁচু হয়ে যাবে। এরপর আল্লাহ তাআলা দেহগুলোকে জন্ম হওয়ার নির্দেশ দেবেন, তখন সেগুলো এভাবে জন্ম হবে যেভাবে সবুজ তৃণলতা উৎপন্ন হয়। যখন তাদের দেহ পূর্ণাঙ্গ হয়ে এমন হয়ে যাবে যেভাবে পৃথিবীতে ছিল তখন আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দেবেন, আরশ বহনকারী ফেরেশতারা জীবিত হয়ে যাও। ফলে তারা জীবিত হয়ে যাবে। এরপর আল্লাহ তায়ালা হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালামকে নির্দেশ দিলে তিনি শিঙা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবেন। এরপর আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দেবেন, জিবরাঈল জীবিত হয়ে যাও। তখন তিনি জীবিত হবেন। এরপর আল্লাহ তায়ালা রুহদের ডাক দেবেন ও তারা উপস্থিত হবে। মুমিনদের রুহগুলো আলো দ্বারা ঝলমল করতে থাকবে। পক্ষান্তরে কাফেরদের রুহ গুলোকে অন্ধকারাচ্ছন্ন দেখা যাবে। এরপর আল্লাহ তায়ালা হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালামকে নির্দেশ দেবেন, কবর হতে উত্তীর্ণ হওয়ার ফুৎকার দাও। তিনি ফুৎকার দিলে রুহুগুলো এভাবে বের হবে যেভাবে মৌমাছি মধুর চাক হতে বের হয়। এসব রুহ আসমান ও জমিনের মধ্যবর্তী স্থানকে ভরে দেবে। আল্লাহ তাআলা বলবেন, আমার প্রভাব ও প্রতিপত্তির কসম! প্রত্যেক রুহ নিজ নিজ দেহে প্রবেশ কর। সে মতে প্রতিটি রুহ নাকের রাস্তা দিয়ে নিজ নিজ দেহে প্রবেশ করবে। দেহে প্রবেশ করে তারা এমনভাবে দৌড়াতে থাকবে বিষ যেভাবে দেহে প্রবেশ করার পর ছড়িয়ে পড়ে।
এরপর তোমাদের কবরের জমিন খুলে যাবে। জমিনের মধ্য হতে সর্বপ্রথম আমি বের হব। এরপর তোমরাও কবর থেকে বের হয়ে অতি তাড়াতাড়ি নিজেদের পালনকর্তার সামনে উপস্থিত হবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘এরা আহ্বানকারীর দিকে ছুটে আসবে ভীত-বিহ্বল হয়ে। কাফেররা বলবে, ‘কঠিন এই দিন।’ (সুরা ক্বামার, আয়াত: ৮)
তোমরা নগ্ন পায়ে, বস্ত্রহীন দেহে ও খৎনাহীন অবস্থায় উত্থিত হবে। এরপর তোমাদেরকে একই স্থানে সত্তর বছর পর্যন্ত আটকে রাখা হবে। আল্লাহ তাআলা তোমাদের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করবেন না এবং তোমাদের মধ্যে কোন ধরনের ফায়সালাও করবেন না। এ কারণে তোমরা ক্রন্দন করতে থাকবে। ক্রন্দন করতে করতে তোমাদের চোখের পানি শুকিয়ে যাবে। (অসমাপ্ত)
ভাষান্তর: আবদুল কাইয়ুম শেখ, শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইসলামবাগ, চকবাজার, ঢাকা-১২১১।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
রেমিট্যান্সে সুবাতাস: ডিসেম্বরের ২১ দিনেই এলো ২০০ কোটি ডলার
প্রশাসন ক্যাডারের ‘ইয়াং অফিসার্স’ ফোরামের সভাপতি শুভ, সাধারণ সম্পাদক জয়
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও কেওক্রাডং বাংলাদেশ’র উদ্যোগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে হলো ‘কোস্টাল ক্লিনআপ’
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী রাহাত ফাতেহ আলী খানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ছাত্র জনতার বিজয়কে নস্যাৎ হতে দেয়া যাবে না
বিপিএল মিউজিক ফেস্ট: যান চলাচলে যে নির্দেশনা ডিএমপির
গাজীপুরের শ্রীপুরে মেঘনা গ্রুপের একটি বাটন তৈরির কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
সোনারগাঁওয়ে ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা নিহত
আনজার গ্রুপের আয়োজনে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠকদের সংবর্ধনা
মির্জাপুরে রাস্তায় বাঁশের বেড়া দেয়ায় জনদুর্ভোগ এলাকাবাসির মানববন্ধন
মেধা বৃত্তির ফলাফল ঘোষণা করলো উষা
পাহাড় কাটা, বায়ুদূষণ ও নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান জোরদার করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ফুলপুরে অবৈধ ইট ভাটায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, এক লাখ টাকা জরিমানা
মিরপুরে বেড়েছে চুরি ছিনতাই
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন