কোরআনের মহান শিক্ষক জিয়াউল হক কুতুবুদ্দিন
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম
সাড়ে তিন দশকের অধিক দীর্ঘ কর্মজীবনে বাংলাদেশ রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্যসহ নানা গুরুত্ব্বপূর্ণ পদ অলঙ্কৃত করে জিয়াউল হক কুতুবুদ্দিন বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৬৩ সালে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসের চাকরিতে যোগদানের আগে তিনি ঢাকা কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রভাষক ছিলেন কিছুদিন। কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার হেড মৌলভী শামসুল উলামা মাওলানা সফিউল্লাহ তাঁর পিতা। বড় ভাই ফখরুল মুহাদ্দিসীন মাওলানা আবদুল গফুর ‘বড়ে ভাইয়া’ বা ‘শান্তিনগরের পীর সাহেব’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। পিতা ও মূলত বড় ভাইয়ের কাছে ইসলামের জ্ঞানশাস্ত্রের নানা শাখায় শিক্ষা ও দীক্ষা লাভ করেন কুতুবুদ্দিন। সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের পর সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে কিছুদিন পাঠদান করা ছাড়াও অবসরের আগে থেকেই বহু দশক ধরে ব্যক্তিগত পরিসরে শিষ্য ও ছাত্রদের ধর্মীয় শিক্ষা ও দীক্ষা দান করেছেন তিনি। তাঁর রচিত গ্রন্থাবলির মধ্যেConcept of Bid’ah in Islam: In the Light of the Qur’an & Sunnah, Marriage with a Non-Muslim Ges Prayer of Muhammad (S.) উল্লেখযোগ্য। গত ২২ মার্চ ২০২৩ জিয়াউল হক কুতুবুদ্দিন ঢাকার লালমাটিয়াস্থ নিজের বাসায় ইন্তেকাল করেন।]
জিয়াউল হক কুতুবুদ্দিন আমার শিক্ষক ছিলেন। ১৯৯৮-৯৯ থেকে অনিয়মিত ও পরবর্তীতে ২০০০ থেকে নিয়মিতভাবে তাঁর কাছে গিয়েছি। সেসময় সরকারি চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন তিনি। ঢাকার ইস্কাটন গার্ডেনস্থ সার্কিট হাউসে শুক্রবার সকালে বসতাম আমরা, কখনো লনে ঘাসের উপর টেবিল-চেয়ার বিছিয়ে, কখনো বৈঠকখানায়। পরবর্তীতে লালমাটিয়ায় তাঁর বাসায় যাওয়া শুরু করি। আমার পিতাও তাঁর ছাত্র ছিলেন, সেটা ১৯৭৭ থেকে পরের ৪৬ বছর। আব্বা আমাকে তাঁর কাছে নিয়ে আসেন। সেখানে আমার সহপাঠীরা অনেকেই বেশ বয়োজ্যেষ্ঠ ছিলেন। যারা নিয়মিত আসতেন তাঁদের মধ্যে বেশ কজন জ্যেষ্ঠ সরকারি আমলা, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। এঁদের কেউ এখনও বেঁচে আছেন, কেউ ইন্তেকাল করেছেন।
তাঁর সাথে আমার অভিজ্ঞতার ২৩ বছর সময়ের পুরোটাতেই আমি ওই মজলিশের ছোটদের একজন ছিলাম। সাবেক সরকারি কর্মকর্তাগণ তাঁদের চাকরি জীবনের অভ্যাস অনুযায়ী তাঁকে ‘স্যার’ ডাকতেন, বাকিরা ‘কুতুব ভাই’ বলতেন। আমরা ছোটরা তাঁকে ‘চাচা’ বলে ডাকতাম, ‘কুতুবুদ্দিন চাচা’। বয়সের ব্যবধান, তাঁর সামাজিক অবস্থান, সর্বোপরি শিক্ষক হিসেবে ভূমিকার কারণে তাঁকে ‘স্যার’ সম্বোধন করাটা মোটেও অসঙ্গত হতো না। হুজুর, ওস্তাদজী, শেখ, প্রভৃতি সম্বোধন ব্যবহার করাও ঐ পরিবেশে বিচিত্র হতো না। তবুও ছাত্র পর্যায়ভুক্তদের মুখে ‘ভাই’ বা ‘চাচা’ সম্বোধনই তিনি পছন্দ করতেন। ওই অনাড়ম্বর ডাক ছিল ছাত্রদের সাথে তাঁর ঘনিষ্ঠতার প্রকাশ। এই অনানুষ্ঠানিক ও আড়ম্বরহীন ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্কের মাধ্যমে পাঠদানের কার্যকারিতাকে তিনি একটা উঁচু পর্যায়ে উন্নীত করেন।
ছাত্রদের মধ্যে ছোট হলেও আমাকে সবসময় বেশ গুরুত্ব দিতেন। কখনো কখনো মনে হতো আমাদের ক্লাসের বড়দের থেকেও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। শুধু আমাকে কেন, আমার কাছাকাছি বয়সী ক্লাসের সব সদস্যকেই বেশ গুরুত্ব দিতেন। প্রশ্ন করাকে খুব উৎসাহ দিতেন। ছোটবড় সবার প্রশ্ন ও মন্তব্যকে খুব গুরুত্বের সাথে শুনতেন। সবসময় প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দিতেন না। কখনো অপারগতা প্রকাশ করতেন। কখনো বলতেন, দেখে বলবো। পরের দিন উত্তর দিতেন। আবার কখনো প্রশ্নের জবাবে একটা বই ধরিয়ে দিতেন, কখনো পড়তে ধার দিতেন, বেশিরভাগ সময়ে উপহার হিসেবেই দিতেন। তাঁর উপহারের দান কতগুলো বই যে আমার ও আব্বার সংগ্রহে আছে, তার ঠিক সংখ্যা আমি বলতে পারব না। সম্ভবত আব্বাও পারবেন না।
এইখানে তিনি আমাদের সময়ের প্রচলিত শিক্ষাদান সংস্কৃতির সীমাকে অতিক্রম করেছিলেন। এতটা উদার চিত্তে, এত ধৈর্য নিয়ে, এতটা পরিশ্রম করে, প্রতি ছাত্রের অনুসন্ধিৎসার দিকে আলাদা আলাদা খেয়াল রেখে শিক্ষকতা করা আর কাউকে আমি দীর্ঘসময় এত ঘনিষ্টভাবে দেখিনি। আমাদের যে বইগুলো দিতেন, সেগুলো দেয়ার পেছনে তাঁর নিজের সংস্থান ব্যয়িত হতো। ছোটখাটো উপহার তিনি গ্রহণ করেছেন কখনো কখনো। কিন্তু আমরা কেউ শিক্ষালাভের কোনো পার্থিব বিনিময় তাঁকে দিয়েছি, এমন কথা কেউ বলতে পারবেন না। ছাত্রের প্রতি এই বিনিময়হীন প্রত্যাশাহীন দানকে তিনি রাসুলুল্লাহের (দ.) গৌরবময় উত্তরাধিকার মনে করতেন। রাসুলুল্লাহ (দ.) থেকে সাহাবি, তাঁদের থেকে তাবেঈ, তাবেতাবেঈ হয়ে আমাদের সময় পর্যন্ত ইলমুদ্দিন শেখানোর পদ্ধতির ক্ষেত্রে আমাদের সেটাই শিখিয়েছিলেন, ‘আমরা কোনো কিছুর সাথে হেদায়াত বিনিময় করি না। ইসলামের জ্ঞানকে বিশ্বস্ততার সাথে গ্রহণ করি, বিশ্বস্তভাবে ধারণ করি, বিশ্বস্তভাবে পৌঁছে দিই। তাই ছাত্রকে কেবল দান করার আছে, তার থেকে ফেরত পাওয়ার কিছু নেই। ফেরত তো আসবে আল্লাহর থেকে’।
এই নিয়ে অনন্য ছিলেন তিনি। আমাদের বলেছিলেন, ‘যে অন্য ব্যক্তিকে ভালবাসে শুধুমাত্র এই কারণে যে সে মুসলিম, আল্লাহ তাঁকে রোজ হাশরে আরশের ছায়া দেবেন’, আমার আজও চোখে ভাসে, ‘আর আমি তো তোমাদের আল্লাহর ওয়াস্তে ভালবাসি’, বলতে বলতে কেঁদে ফেলেছিলেন। সে ভালবাসার দাবি মিটিয়েছেন অক্লান্ত ও বিনিময়হীনভাবে আমাদের যুগ যুগ ধরে পড়িয়ে, কোনদিন কোনো প্রশ্ন এড়িয়ে না গিয়ে, তাঁর কাছে গেলে মজার মজার নাস্তা করিয়ে, অসংখ্য মূল্যবান বই উপহার দিয়ে। আর সর্বোপরি পিতার মতো, বন্ধুর মতো, ওয়ালি ও মুর্শিদ হয়ে, মাথার উপর ছায়া হয়ে থেকে, দোয়া দিয়ে, পরামর্শ-পথনির্দেশ দিয়ে। আমি বিশ্বাস করি, আল্লাহ তাঁর উপর সে প্রতিশ্রুতি পূরণ করবেন, রোজ হাশরের দিনে তাঁকে নিজ আরশের ছায়া দিয়ে সম্মানিত করবেন, কাওসারের পানি দিয়ে তৃপ্ত করবেন। ছাত্র শিক্ষকের সম্পর্ককে তিনি রাসুলুল্লাহ (দ.) ও তাঁর থেকে যারা শিখেছেন, অর্থাৎ সাহাবিদের সম্পর্কের পরিপ্রেক্ষিতে দেখতে শেখান। সাহাবিদের সাথে তাবেঈদের সম্পর্ক, তাবেঈদের সাথে তাবেতাবেঈদের সম্পর্কের ঐতিহ্যের মাঝে পুনঃস্থাপিত করতে শেখান। ব্যবসায়িক বা আধুনিক পেশাদারিত্বের সীমায় আটকে না থেকে এই সম্পর্ককে নিগূঢ় পারস্পারিক শ্রদ্ধা, ভালবাসা, আস্থা ও সহমর্মিতার মিশেল হিসেবে উপস্থাপন করেন। ২০০৬ সাল থেকে এই পর্যন্ত শিক্ষক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের পড়ানোর পর বলতে পারি, ছাত্রছাত্রীদের সাথে শিক্ষকের সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমি সম্ভবত কিছুটা স্বতন্ত্র। আমার সাথে ছাত্রছাত্রীদের সম্পর্ক আমার বেশিরভাগ সহকর্মী থেকে আলাদা, তা যে আমার এই শিক্ষকের পরোক্ষ প্রভাবের কারণে, সে কথা বলা বাহুল্য।
আমার শিক্ষক আমাদের মূলত কোরআন পড়াতেন। তা পড়াতে গিয়ে হাদিসের বিভিন্ন প্রসঙ্গ আসত। ইসলামী জ্ঞানচর্চার ও আত্মশুদ্ধির নানা বিষয় আসত। কোরআন বুঝানোর প্রয়োজনে পৃথিবীর ইতিহাস, সমাজ দর্শন, রাজনীতি-অর্থনীতি ছাড়িয়ে বিজ্ঞানের নানা বিষয়েও পড়িয়েছেন, সেসব বিষয়ে পড়তে উৎসাহিত করেছেন। কোরআন পড়ানোর ক্ষেত্রে তাফসীরের ক্ষেত্র ছাড়িয়ে কোনো কোনো সময় তিনি নিজের এবং অন্য মুফাক্কার আলেমদের ফাহম আমাদের পড়াতেন। কোরআন বুঝতে একদিকে মুসলিম পূর্বসূরিদের কোরআনের উপলব্ধি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরি মনে করতেন তিনি। অন্যদিকে কোরআনের এই উপলব্ধিকে জীবনে প্রয়োগের উপরেও গুরুত্ব দিতেন। তাঁর কাছে শেখার ক্ষেত্র কোনো চৌহদ্দি বা সীমারেখায় আবদ্ধ ছিল না। কোরআনের বাণী পঠনপাঠনের সূত্রে নানা প্রাসঙ্গিক বিষয়ের গভীরে প্রবেশ করতাম আমরা, আবারও আমরা কোরআনের কাছে ফিরে ফিরে আসতাম।
তাঁর কাছ থেকে কী শিখেছি, অল্প কথায় তা বর্ণনা করা কঠিন। তবে যা শিখেছি, তাকে অনেক আধুনিক মানুষের কাছে নিতান্ত অপ্রয়োজনীয় মনে হতে পারে। সেটা এমন এক পুরনো পদ্ধতির শিক্ষা, যার এ যুগে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক মূল্য নেই। যা শিখেছি তার কোনো পার্থিব মূল্য যে আছে, তাও না। এই শিক্ষা দেয়া ও গ্রহণ করা আমাদের সৎকর্মশীল পূর্বসূরিদের ঐতিহ্য, পথনির্দেশের দিশার উত্তরাধিকার। এই দর্শন, আধ্যাত্মিকতা ও তার মেটাফিজিক্স (সবঃধঢ়যুংরপং) বুঝতে পারা আমাদের সময়ের আধুনিক মননের জন্য দুষ্কর।
ছাত্রশিক্ষকের মধ্যে শ্রদ্ধা-ভালবাসার সুন্দর সম্পর্ক কেমন হতে পারে, তা উপলব্ধি করেছি তাঁর ছাত্র হয়ে। ছাত্রকে স্নেহ করতে শিখেছি, ক্ষমা করতে শিখেছি, বারে বারে সুযোগ দিতে শিখেছি। কোনো দানবীয় আইন কাঠামো বা নিয়মের দাস হয়ে না, ছাত্রের উকিল হিসেবে, তার পক্ষের হয়ে কীভাবে চিন্তা করতে হয়, তা শিখেছি। ভালো ছাত্রদের উপর শিক্ষকদের স্বাভাবিক মুগ্ধতা থাকে, পক্ষপাতও থাকে। তার বাইরে নিতান্ত নালায়েক ছাত্রকেও কীভাবে ভালবাসা যায়, তার উপর উঁচু প্রত্যাশা করা যায় এবং সে প্রত্যাশা মেটানোর জন্য ছাত্রকে কীভাবে যোগ্য করে তোলা ও ক্ষমতায়িত করা যায়, তার শিক্ষা রীতিমত হাতে কলমে লাভ করেছি। মানুষের সম্ভাবনাকে এমন বিপুলভাবে সম্প্রসারণ করা যায়, তাঁর সাথে পরিচয় না হলে সে ধারণা ও প্রত্যয় আমার তৈরি হতো না।
আমার ও আমাদের প্রতি তাঁর স্নেহ-ভালবাসা, আন্তরিকতা ও অঙ্গীকারকে প্রকাশের ভাষা খুঁজে পাওয়া কঠিন। ২০২২ এর জানুয়ারিতে আমার কোভিড-১৯ সংক্রমণ হয়। আমি তাঁকে জানাইনি। কীভাবে যেন জেনে যান। জানতে পেরে রীতিমত বিহ্বল হয়ে ফোন করেছিলেন আমাকে। প্রাণ ভরে দোয়া করেছেন। জীবনব্যাপী মাথায় করে বয়ে বেড়ানোর মতো অভাবনীয়, অপ্রত্যাশিত একটা দান করেছেন। অত বড় দান পেয়ে অবাক হয়ে ভেবেছি, আমি কেন তা পাওয়ার যোগ্যতা রাখি! আমি কীভাবে তাঁর এই দানের শোকরগুজার হব!
তিনি খুব মিষ্টভাষী, স্মিতহাস্য ছিলেন। নরম স্বরে কথা বলতেন। অন্যের কথা শুনে শেষ করে নিজের কথা বলতেন, কারো কথার মধ্যে কথা বলতে দেখিনি তাঁকে। অত্যন্ত নম্র-বিনীত-মার্জিত ছিল তাঁর আচরণ। সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিপাটি থাকতেন। কখনো অপরিষ্কার পোশাক পরতে দেখিনি। আমাদের পড়ানোর জন্য তাঁর বিস্তৃত প্রস্তুতি থাকত। কোনদিন মনে হয়নি পড়াতে এসে ভাবছেন কী পড়াবেন। আগে থেকে নোট লিখে নিয়ে পড়াতে বসতেন। দীর্ঘকায় ছিলেন না, স্থুলকায়ও ছিলেন না। ফরসা গায়ের রঙ, উন্নত নাক, পরিপাটি করে রাখা দাঁড়ি, খুবই মার্জিত মুখাবয়ব আর সুশোভন অভিব্যক্তি নিয়ে ভক্তি-জাগানিয়া ব্যক্তিত্ব ছিল তাঁর। কোরআন-হাদীস সহ ইসলামী জ্ঞানশাস্ত্রের সকল শাখায় বিস্তীর্ণ জ্ঞান রাখতেন। নানা ধরনের বই পড়ার অভ্যাস ছিল, সেটা বিস্তৃত ছিল বিজ্ঞান, কলা, ইতিহাস, সাহিত্য থেকে শুরু করে সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায়। এই সব মিলে কথা বলতেন যখন, আমাদের যেন চুম্বকের মতো টানতেন তাঁর দিকে। বেশ কঠিন বিষয়ও তাঁর উপস্থাপনায় উপভোগ্য হয়ে উঠতো। (চলবে)
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
সালথায় প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে চলছে ডাকাতির নাটক, বিব্রত পুলিশ!
শিল্পকলায় শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ভাস্কর্য প্রদর্শনী
এনআইডির তথ্য বেহাত, কম্পিউটার কাউন্সিলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করলো ইসি
সোনারগাঁও বুরুমদী উচ্চ বিদ্যালয়ের হীরক জয়ন্তী উদযাপন
ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার পাওনা টাকা পরিশোধ না করলে মামলা- পৌর প্রশাসক
সাদপন্থী তাবলীগের মুখপাত্র মুয়াজের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
পূর্বাচলে বুয়েট ছাত্রের মৃত্যু : তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
লক্ষ্মীপুরে সরকারি রাস্তা কেটে যুবলীগ নেতার চাষাবাদ, প্রতিবাদে মানববন্ধন
কলাপাড়ায় গরু চুরি করে পালানোর সময় জনতার হাতে আটক চোর
এবার পানামা খাল নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুমকি ট্রাম্পের
মাগুরায় গ্রামবাসির সংঘর্ষে নিহত যুবদল নেতা শরিফুলের বাড়িতে বিএনপি নেতারা
সিমকার্ডের আড়ালে সীমান্তে বেড়েছে চোরাচালান
কিশোরগঞ্জের আব্দুল কাহার আকন্দ কোথায়? কেউ জানে না!
হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি
যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা
আবারও ভানুয়াতুতে দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প
হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি
রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'
‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’