বরকতময় রামাদান
১৩ মার্চ ২০২৫, ১২:১১ এএম | আপডেট: ১৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৫৫ এএম

আরবী বার মাসের মধ্যে একটি মাস হচ্ছে মাহে রামাদান। আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক অনন্য মাস। এ মাসের প্রতিটি মুহুর্ত আল্লাহর বরকতে পরিপূর্ণ। রমাদান শব্দটি আরবী। যার অর্থ হচ্ছে : অত্যন্ত গরম। যার মধ্যে জ্বালানোর ক্ষমতা আছে। কারণ রমাদান মাস বান্দার পাপরাশি জ্বালিয়ে দেয়। আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ঘোষনা করা হয়। এ মাসে মুমিনগণ আনন্দিত হন। নবীজী সাহাবীদেরকে বলতেন : তোমাদের কাছে বরকতময় মাস রামাদান এসেছে। (নাসায়ী : ২১১৮)। এ মাসে আল্লাহপাক বান্দার জন্য রোযা ফরয করে দিয়েছেন। এ মাসে আকাশের দরজা সমূহ খোলা হয়। জান্নাতের দরজা সমূহ খোলা হয় এবং জাহান্নামের দরজা সমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়।
রামাদানের রোযা ফরয করা হয়েছে: এ মাস সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন : হে ইমাদদারগণ! তোমাদের উপর রামাদান মাসের রোযা ফরজ করা হয়েছে। যেমনি তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর ফরয করা হয়েছিলো। যাতে তোমার মুত্তাকী হতে পারো। (সুরা-বাকারা : ১৮৩)। ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের মধ্যে তৃতীয় স্তম্ভ হচ্ছে রোযা। হাদিস শরীফে বলা হয়েছে : যে আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি ইমান আনলো, নামাজ কায়েম করলো, যাকাত প্রদান করলো, রামাদান মাসে রোযা পালন করল্ োআল্লাহ তাআলার দায়িত্ব হয়ে যায় তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো। (বুখারী : ৭৪২৩)।
কুরআন নাযিলের মাস: এ ব্যাপারে আল্রাহ তাআলা বলেন: রামাদান মাসে কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে। যাতে মানুষকে হেদায়াত দান করতে পারে এবং স্পষ্ট নিদর্শন এবং সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী। (সুরা-বাকারা : ১৮৫)।
জান্নাতের দরজা খোলা এবং জাহান্নামের দরজা বন্ধ: রামাদান মাসে জান্নাতের দরজা সমূহ খোলা হয় এবং জান্নাতের দরজা সমূহ বন্ধ করা হয়। অভিশপ্ত শয়তানকে বন্দি করা হয়। রাসুল (সা:) বলেন : যখন রামাদান মাসের আগমন হয় তখন জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়। শয়তানকে বন্দি করা হয়। (মুসলিম : ২৫৪৭)। হযরত আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন: রাসুল (সা:) বলেছেন: যখন রমাদান মাসের প্রথম রাত আগমন হয়, শয়তান ও অবাধ্য জীনদেরকে বন্দী করা হয়। জাহান্নামের দরজাসমূহকে বন্ধ করে দেয়া হয়। এর একটিও খোলা রাখা হয় না। এদিকে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়। একটিও বন্ধ রাখা হয় না। আহবানকারী (ফেরেশতা) ঘোষণা দেন: হে কল্যাণ অনুসন্ধানকারী! আল্লাহর কাছে কল্যাণ চাও। হে অকল্যাণ ও মন্দ অনুসন্ধানী! (অকল্যাণ কাজ হতে) থেমে যাও। এ মাসে আল্লাহ তা›আলাই মানুষকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্ত করেন এবং এটা প্রত্যেক রাতেই হয়ে থাকে। (সহীহ তিরমীযি শরীফ-৬৮২)।
ক্ষমা লাভের মাস : রামাদান ক্ষমা লাভের মাস। রাসুল (সা:) বলেছেন : ঐ ব্যক্তি নাক ধূলায় ধূসর হোক, যার কাছে রামাদান মাস এসে চলে গেল অতচ তার গোনাহগুলো ক্ষমা করা হয়নি। (জামেউল উসুল ফি আহাদিসির রাসুল : ১৪১০)।
এ মাসের রোযার ফযিলত: এ মাসের ত্রিশটি রোযা ফরয করা হয়েছে। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা:) থেকে বর্ণিত। রাসুল (সা:) বলেছেন : যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে (সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষে) একদিন রোযা রাখবে, আল্লাহ ঐ একদিন রোযার বিনিময়ে তার চেহারাকে জাহান্নাম হতে সত্তর বছর (পরিমান পথ) দূরে রাখবেন। (সহীহ বুখারী শরীফ-২৮৪০)। হযরত আবু হুরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত। রাসুল (সা:) বলেছেন: যে ব্যক্তি ঈমানসহ সাওয়াবের আশায় রামাদানে রোযা পালন করবে, তার অতীতের সমস্ত গোনাহ মাফ করা হবে। (সহীহ বুখারী শরীফ -৩৫, মুসলীম শরীফ-৭৬০)। উসমান (রা:) বলেন, রাসুল (সা) কে বলতে শুনেছি : যুদ্ধের ময়দানে ঢাল যেমন তোমাদের রক্ষাকারী, রোযা তেমনি জাহান্নাম থেকে রক্ষাকারী ঢাল স্বরূপ। (নাসায়ী : ২২৩১)। রাসুল (সা:) বলেন : জান্নাতের মধ্যে এমন একটি দরজা রয়েছে যার নাম রইয়ান। সেই দরজা দিয়ে কেবল রোযাদারগণ শেষ বিচার দিবসে প্রবেশ করবে। তাড়া ছাড়া আর কেউ সেদিক দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারী- ১৯৯৬, মুসলিম-১১৫২)।
রোযা হলো ইবাদাতের দরজা: হযরত আবু দারদা (রা:) হতে বর্ণিত। রাসুল (সা:) বলেন : প্রত্যেক জিনিসের একটি দরজা আছে। আর ইবাদতের দরজা হলো রোযা। (আদাবুল মুফরাদ-৬৫০)।
রোযা না রাখার পরিনাম : হযরত আবু হুরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত। নবী কলীম (সা:) মিম্বারে আরোহন করে বলেন : আমাীন, আমীন, আমীন। সাহাবায়ে কেরামগণ জিজ্ঞাসা করলেন : আপনি তো কখনো এরূপ করেননি। নবীজী বলেন: জিবরাইল (আ:) আমার কাছে উপস্থিত হয়ে বললেন, যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতাকে বা তাদের একজনকে পেলো, অথচ তারা তার বেহেশতে প্রবেশের কারণ হতে পারলো না, সে অপমানিত হোক। আমি বললাম: আমীন । অতঃপর তিনি বলেন, যে ব্যক্তি রমযান মাস পেলো, অথচ তার গুনাহ মাফ হলো না সে অপমানিত হোক। আমি বললাম : আমীন। তিনি পুনরায় বলেন, যার সামনে আপনার নাম উল্লেখ করা হলো, অথচ সে আপনার প্রতি দুরূদ পড়লো না সে অপমানিত হোক। আমি বললাম: আমীন। (আদাবুল মুফরাদ-৬৫০)।
এ মাসে নেক আমলের সাওয়াব বহুগুন বেশি: হযরত আবু হুরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল (সা:) বলেছেন। আদম সন্তানের প্রতিটি কাজের সাওয়াব দশ থেকে সাতশত গুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, তবে রোযা ব্যতিত। কেননা তা শুধু আমার জন্য এবং আমিই এর প্রতিদান দিব। (সহীহ বুখারী-১৮৯৪)।
ইফতারকারীর জন্য সু সংবাদ: ইফতারকারীর জন্য রয়েছে দুটি সুসংবাদ। রাসুল (সা:) বলেছেন : রোযাদারের জন্য রয়েছে দুটি আনন্দের মুহুর্ত। এক. যন সে ইফতার করে। দুই. যখন সে তার প্রতিপারকের সাথে সাক্ষাৎ করবে। তখন তার রোযার জন্য সে আনন্দিত হেব। (সহীহ বুখারী-১৯০৪)। রাসুল বলেন : প্রতিটি ইফতারের সময় এবং প্রতিটি রাতে রোকদের জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হয়। (মুসলিম-১০৯৬)।
সাহরীর বরকত : ইবনে আব্বাস (রা:) থেকে বর্ণিত। রাসুল (সা:) বলেছেন : তোমরা সেহরী খাওয়ার মাধ্যমে দিনে রোযা রাখো। এবং দিনে বিশ্রামের মাধ্যমে রাতে নামায পড়ার জণ্য সাহায্য গ্রহন করো। (ইবনে মাজাহ-১৬৯৩)। আনাস ইবনে মালিক (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল (সা:) বলেছেন : তোমরা সাহরী খাও। কেননা সাহরীতে বরকত নিহিত আছে। (সহীহ বুখারী-১৯২৩)। রাসুল (সা:) বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ রহমত বর্ষিত হয় এবং ফেরেস্তা ক্ষমা প্রার্থনা করেন যারা সাহরি গ্রহণ করে। (সহিহ ইবনে হিব্বান ৮/২৪৫)।
তারাবীহের নামায : বিশ রাকাত তারাবীহের নামাযে রয়েছে বরকত। অনেকে অলসতা করে তারাবিহের নামাজ ছেড়ে দেন। তারাবিহের নামাজকে হাদিসে কিয়ামুল লাইল বলা হয়েছে। তারাবিহের নামাজ সুন্নাত। নবীজী রামাদান মাসের আলোচনা করতে গিয়ে বলেন : আল্লাহ তাআলা রমজান মাসের রোযা ফরয করেছেন। আর আমি রামাদানে মুসলমানদের জন্য কিয়ামুল লাইল (তারাবিহের) নামায সুন্নাত ঘোষণা করলাম। যে ব্যক্তি ইমানের সাথে সাওয়াবের নিয়তে রামাদানের রোযা রাখবে এবং কিয়ামুল লাইল আদায় করবে, সে সদ্য ভূমিষ্ট শিশুর মতো গুনাহ থেকে পবিত্র হয়ে যাবে। (মুসনাদে আহমদ-৩/১২৮)।
তাহাজ্জুদের নামাজ: অন্য মাসে শেষ রাতে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তে কষ্ঠ হয়। রামাদন মাসে তা সহজ হয়ে যায়। কেননা সেহরি খাওয়ার জন্য উঠতে হয়। এ সময় অযু করে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়–ন। আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা:) কে বলেন : রাতের কিছু অংশ তাহাজ্জুদ নামাজ পড়–ন। এটা আপনার জন্য অতিরিক্ত। আশা করা যায় আপনার আল্লাহ এর মাধ্যমে আপনাকে প্রশংসিত স্থানে অধিষ্ঠিত করাবেন। (সুরা-বনী ইসরাইল : ৭৯)। হযরত আবু হুরায়রা (রা:) বলেন। রাসুল (সা:) বলেছেন: ফরয নামাজের পর সমস্ত নফল নামাজের মধ্যে সবচেয়ে ফযিলতপূর্ণ নামাজ হচ্ছে, তাহাজ্জুদের নামাজ। (মুসনাদে আহমদ : ৮১৫১)।
কুরআন তিলাওয়াত করা: রামাদন মাসের সাথে কুরআনের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এ মাসে কুরআন নাযিল করা হয়েছে। কুরআনের এক হরফ পাঠ করলে দশ নেকি। আর রামাদান মাসে দশ থেকে সাতশত গুন বেশি সাওয়াব দেয়া হয়। তাই গল্প তামাসায় সময় ব্যয় না করে বেশি বেশি করে তিলাওয়াত করি। ইমাম আবু হানিফা (রাহ.) রামাদান মাসে দিনে এক খতম আর রাতে কুরআন এক খতম এবং তারাবিহের নামাজে এক খতম পড়তেন। আল্লাহর কাছে উত্তম ইবাদত হচ্ছে কুরআন তিলাওয়াত। হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, ‘কোরআন মজিদ তিলাওয়াত সর্বোত্তম ইবাদত।’ (বায়হাকি শরীফ)। রাসুলুল্লাহ (সা.) আরো বলেন, ‘কোরআন ওয়ালাই আল্লাহ ওয়ালা এবং আল্লাহর খাস পরিবারভুক্ত।’ (মুসনাদে আহমাদ: ১২২৯২) ‘যে অন্তরে কোরআন নেই, তা যেন পরিত্যক্ত বিরান বাড়ি।’ (তিরমিজি: ২৯১৩)।
ইতেকাফ: ইতেকাফ আরবী শব্দ। অর্থ- অবস্থান করা। কোন জায়গায় নিজেকে আব্ধ রাখা। হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত। নবী করিম (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি রামাদান মাসের শেষ ১০ দিন ইতেকাফ করবে সে দুটি ওমরাহ ও দুটি হজ আদায় করার সওয়াব পাবে। হজরত আয়েশা (রা.) আরো বলেন, ‘নবী করিম (সা.) রমজানের শেষ ১০ দিন ইতেকাফ পালন করতেন। তাঁর ওফাতের আগ পর্যন্ত তিনি ইতেকাফ পালন করে গেছেন। তারপর তাঁর পতœীরাও তা পালন করেছেন। ( সহীহ বুখারী-২০২৬)। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ইতেকাফকারী নিজেকে পাপ থেকে মুক্ত রাখে এবং তাঁর জন্য পুণ্যসমূহ জারি রাখা হয়। (মিশকাত শরীফ)। অন্য এক হাদিসে বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি একদিন ইতেকাফ করে আল্লাহপাক তাঁর এবং জাহান্নামের মধ্যে তিন খন্দক দূরত্বের ব্যবধান রাখবেন। এই দূরত্ব হবে আসমান ও জমিনের দূরত্বের চেয়েও অধিক।
লাইলাতুল কদর: পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে : ‘লাইলাতুল-কদর’ হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। (সুরা : আল কাদর)। আনাস (রা:) বলেন, রাসূলুল্লাহ বলেছেন, তোমাদের কাছে এমন একটি মাস এসেছে যার মধ্যে এমন একটি রাত আছে; যে রাত হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। যে ব্যক্তি ওই রাতের (কল্যাণ) থেকে বঞ্চিত হল সে সকল কল্যাণ থেকেই বঞ্চিত হয়ে গেল। আর ওই রাতের কল্যাণ থেকে হতভাগা ব্যক্তিই বঞ্চিত হয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৬৪৪)। যে ব্যক্তি ঈমান ও সাওয়াব লাভের আশায় কদরের রাতে নফল সালাত আদায় ও রাত জেগে ইবাদত করবে আল্লাহ তার ইতোপূর্বের সকল সগীরা গুনাহ ক্ষমা করে দেন। (বুখারী : ১৯০১, মুসলিম : ৭৬০)। রাসুল (সা:) বলেছেন : তোমরা রমাযানের শেষ ১০ দিনের বেজোড় রাতগুলোতে কদরের রাত খোঁজ কর। (বুখারী : ২০১৭)।
আল্লাহপাক আমাদেরকে বরকতময় রামাদান মাস থেকে বরকত অর্জন এবং এ মাসের যথাযথ মার্যাদা দিতে পারি সেই তৌফিক দেন। আমিন।
লেখক : শিক্ষক ও সাংবাদিক।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

‘ফ্যাসিবাদ স্টাইলে কাজ করছে সীতাকুণ্ডের ওসি’ বিএনপির প্রতিবাদ সভায় বক্তারা

‘২ শতাধিক মামলার আসামী ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেয়া কোনো গণতান্ত্রিক দেশের কাছে কাম্য নয়’

আল-হারামাইনের আগুনে ঘি যেন পড়লো নাহিদের চিকিৎসা ঘটনা

বড় পর্দায় সিনেমাগুলো প্রচন্ডভাবে পুরুষকেন্দ্রিক– জয়া

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : হাসান সরকার

শিবগঞ্জে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে প্রশাসনের অভিযান

১৫-২০ শতাংশ ছাড় চাইছে মার্কিন ক্রেতারা, রপ্তানি নিয়ে সঙ্কটে ভারত

বোমা মারার কম্পিটিশন

সংস্কারও চাই, ডিসেম্বরে নির্বাচনও চাই : জুয়েল

মির্জাপুরে সড়ক ও জনপথের জায়গায় ফাস্টফুডের দোকান, দুর্ঘটনার শঙ্কা

মুন্সীগঞ্জ জেলা সাংবাদিক কল্যান সমিতির আয়োজনে ঈদ পূনর্মিলনী ও আলোচনা সভা

৪০ কিলোমিটার ধাওয়া করে বাস চালককে মারধর

ঢাকায় ঝড়-বৃষ্টি-বজ্রপাত

নির্বাচন দিলে যারা একটি আসনেও জয়ী হতে পারবে না তারা বিএনপি’র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে : সাঈদ সোহরাব

জুলাই বেচে খাওয়া শুরু করেছে অনেকেই: সাইয়েদ আব্দুল্লাহ

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অষ্টমী-স্নান

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানি আরো বাড়বে, কমবে না : প্রেসসচিব

পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না: আমিন

সিরিয়ার তুরস্ক নিয়ন্ত্রিত ঘাঁটিতে ইসরাইলের হামলা, আঞ্চলিক সংঘাতের আশঙ্কা