রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর আখলাক

Daily Inqilab এ.কে.এম ফজলুর রহমান মুন্সী

২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম

প্রশংসা বাক্য : আকাশের তারকা, বৃষ্টির ফোঁটা, বৃক্ষপত্র, মরুভূমির বালুকা এবং স্বর্গ-মর্ত্যরে অণু-পরমাণুতুল্য অনন্ত প্রশংসা সেই মহান ¯্রষ্টার জন্য, যিনি একত্ব ও অদ্বিতীয়তার গুণে বিভূষিত। মহিমা, মহত্ত্ব, গৌরব, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহামর্যাদা যাঁর বিশেষত্ব। যাঁর শান এবং প্রতাপের পূর্ণতা কারও জ্ঞানের আয়ত্তে আসে না। যাঁর প্রকৃত পরিচয় শুধু তিনি ছাড়া আর কারও পক্ষে জানার সাধ্য নেই। যাঁর সত্যিকার পরিচয় লাভে সাধককুল শিরোমণি ছিদ্দীকদেরই ব্যর্থতা হল শেষ কথা, আর যাঁর যোগ্য প্রশংসা এবং স্তূতিবাদে নিজেদের অসামর্থ্যতা প্রকাশ করা হল ফিরেশতা এবং নবী-রাসূলদেরই শেষ করণীয়।

 যাঁর প্রতাপের তথা জালালিয়াতের প্রথম চমক দেখে জ্ঞানীদের জ্ঞানহারা হওয়া জ্ঞানের শেষ প্রান্ত। যাঁর সৌষ্ঠবময় দরবারের নৈকট্যাসনের সাধনায় শ্রান্ত এবং বুদ্ধিহারা হওয়া খোদাতত্ত্ব পিপাসু সালেক তথা তরীকতপন্থীদের পরিণতি। তবু এ সাধনা থেকে বিরত হওয়া কদাচ অনুচিত। কেননা- খোদা-তত্ত্বজ্ঞান লাভে নৈরাশ্য শুধু স্বীয় জীবনের ব্যর্থতাই ডেকে আনে। পক্ষান্তরে, কোন সাধক আবার যেন ¯্রষ্টার তত্ত্বাজ্ঞা লাভ করেছে বলেও দাবী না করে। মূলত : খোদার সত্তার সৌন্দর্য দর্শনের চেষ্টায় লিপ্ত চোখের প্রাপ্য শুধু চোখের দৃষ্টি ঝলসে যাওয়া। এর স্থলে বরং আল্লাহর অপূর্ব সৃষ্টি নৈপুণ্যের ও ক্রিয়া- কলাপের প্রতি লক্ষ্য করলে যে কোন বুদ্ধিমান ব্যক্তির অন্তরপটে স্বভাবত:ই আল্লাহতত্ত্ব জ্ঞান প্রতিফলিত হয়। সুতরাং ¯্রষ্টার সৃষ্টি রহস্যের প্রতি লক্ষ্য না করে কেউ যেন তাঁরই মহান সত্তার ব্যাপারে এরূপ চিন্তায় ব্যাপৃত না হয় যে, সেই সত্তা বিরূপ এবং কে তাঁকে সৃষ্টি করেছে? বরং পার্থিব জগতের সম্যক-বস্তুুর সৃষ্টি ও অস্তিত্ব লাভ কার দ্বারা হল এ বিষয়টি ভাবনা-চিন্তা করা থেকে কারও মন এতটুকু মাত্র উদাসীন না থাকে। কেননা এরূপ চিন্তার ফলে প্রকৃতই অনুভূত হবে যে, এ নিখিল বিশ্বের সমুদয় মখলুক তাঁরই মহাশক্তির বাস্তব নিদর্শন। তাঁরই অপার মহিমার জ্বলন্ত প্রতীক এবং তাঁরই মহত্ত্বের অত্যুজ্জ্বল আলামত। সব বিস্ময়কর ও বিচিত্র বিষয়বস্তুর উৎস কেবল তাঁরই হেকমত ও কুদরত। যার যে সৌন্দর্যতা সব তাঁরই সুন্দরতর নুর থেকে নি:সৃত। যা কিছু বিদ্যমান সব তাঁরই থেকে উদ্ভূত। তাঁরই উসিলায় যাবতীয় বস্তুুর অস্তিত্ব; বরং তিনি স্বয়ংই সবকিছু। কেননা প্রকৃতপক্ষে তাঁর অস্তিত্ব ছাড়া কোন কিছুরই অস্তিত্ব নেই; বরং সমুদয় বস্তুর অস্তিত্ব শুধু তাঁরই অস্তিত্বের প্রতিচ্ছবি মাত্র।

গুণকীর্তন বাক্য : অফুরন্ত-অগণিত দরূদ ও সালাম হযরত মুহাম্মাদ (সা:)-এর প্রতি, যিনি সব নবী-রাসূলের সরদার ও ইমাম এবং ঈমানদারদের পথপ্রদর্শক, পালনকর্তা আল্লাহতায়ালার খোদায়িত্বের খবরদার এবং আল্লাহ পাকের মনোনীত ও প্রিয়তম ব্যক্তি। তাঁর সব আল-আছহার এবং পরিবার-পরিজনদের প্রতিও (দরূদ ও সালাম) যারা সবাই-ই উম্মত দরদী ও শরীয়তের পথের দিশারী। অত:পর হে প্রিয় পাঠক! স্মরণ রাখুন, আল্লাহ তায়ালা মানব জাতিকে কেবল অহেতুকভাবে সৃষ্টি করেন নি; বরং তাদের রয়েছে বিরাট কাজ, কিন্তু তাদের সামনে আবার বিপদ ও রয়েছে ভীষণ। মানুষ অবশ্য অনাদি নয়, কিন্তু তাদের অস্তিত্ব স্থায়ী (পরকালে পুনর্জীবত হয়ে পাপী পুণ্যবান সবাই-ই অনন্ত জীবনের অধিকারী হবে।)

তাদের দেহ-পিঞ্জর যদিও তুচ্ছ মৃত্তিকায় তৈরী তবু তাদের আত্মা নানা গুণে গুণান্বিত। যদিও মানবসত্তা প্রাথমিক পর্যায়ে হীন ও হিং¯্র জন্তু এবং পাপী শয়তানসুলভ স্বভাব বিজড়িত থাকার ফলে মলিন ও পঙ্কিল থাকে, তবু আত্মিক সংযম ও সাধনার আগুনে প্রজ্বলিত করে নিলে সব পঙ্কিলতা দূরীভূত হয়ে তারা আল্লাহর পাক দরবারের নৈকট্য লাভের যোগ্যতার্জনে সক্ষম হয়।

‘আসফালা সাফিলীন’ অর্থাৎ নীচ ও নিকৃষ্টতার অতল গর্ত থেকে আলা ইল্লিয়্যীন তথা পরমোৎকৃষ্টতার উচ্চতম শিখর পর্যন্ত যাবতীয় বদ এবং নেককাজ করার উপাদান মানুষের মাঝে রয়েছে। মানুষের আসফালা সাফিলীন হল, সে কখনও কখনও হীন ও নীচ উপাদানজনিত কুস্বভাবের কারণে হীন পশু এবং শয়তান সদৃশ কাম ক্রোধ, লোভ, মোহ প্রভূতি জঘন্য রিপুগুলোর প্রভাবে পড়ে যায়। আর মানুষের আলা ইল্লিয়্যীন হল, সে আবার কখনও কখনও উৎকৃষ্টতম তথা ফিরেশতা সদৃশ স্বভাবের ফলে অনুরূপ গুণাবলী অর্জন করত” ফিরেশতাকুলের সমমর্যাদা লাভ করে। কাম-ক্রোধ ও অন্যান্য কুরিপুসমূহ তখন তার বশ হয়ে যায় এবং সে সেগুলোর প্রভুরূপে পরিণত হয়। এভাবে রিপুর উপর কর্তৃত্ব লাভের দ্বারাই মানুষ আল্লাহর খাঁটি বান্দা হওয়ার যোগ্যতা লাভ করে।

মানুষ তখন ¯্রষ্টার সুষমা বা আল্লাহর মনোহারিত্ব-প্রেমে বিমুগ্ধ হয়, তখন সে মনোহারিত্বের ধ্যান ব্যতিরকে মানুষ একটি পলকও স্থির থাকতে পারে না। শুধু আল্লাহ পাকের সৌন্দর্য্যপেলব্ধিই তখন তার কাছে পরম স্বর্গতুল্য হয়ে যায়। কুরআনে পাকে যে বেহেশতের উল্লেখ আছে, যার বিচিত্র শোভাদর্শনে চোখের তৃপ্তি, অপূর্ব স্বাদযুক্ত ফল ভক্ষণে রসনা ও উদরের তৃপ্তি এবং সুন্দরী হুরীদের রূপ সুষমায় হৃদয়ের তৃপ্তি তা আল্লাহর সৌন্দর্যোপলব্ধিজনিত তৃপ্তির তুলনায় একান্তই তুচ্ছ।

যেহেতু মানুষ সৃষ্টির প্রথম লগ্নে উপাদানগত দুর্বল ও নিকৃষ্ট; সুতরাং তাদেরকে এ নিকৃষ্টতা ও অপূর্ণ অবস্থা থেকে ুৎকৃষ্টতম এবং পূর্ণতার অবস্থায়। পৌঁছানো যথাযথ শ্রম, নিরলস সাধনা এবং দুর্বলতার চিকিৎসা ব্যতিরেকে সম্ভব নয়। জগদ্বিখ্যাত কিমিয়া অর্থাৎ পরশ পাথর বা স্বর্ণতৈরী কৌশল দ্বারা যে কোন ধাতুকে পরিচ্ছন্ন করত: মূল্যবান স্বর্ণে পরিণত করা হয় তা আয়ত্ত করা যেমন কঠিন এবং সবার পক্ষে সম্ভব নয়, তেমনি এ কিমিয়া অর্থাৎ হীন ও হিং¯্র জীব এবং শয়তানোচিত জঘন্য স্বভাবাপন্ন মানুষকে ফিরেশতাতুল্য পাক-পবিত্র ও উৎকৃষ্ট স্বভাবে বিভূষিত করে চির সৌভাগ্যের ভাগী করার প্রক্রিয়া আয়ত্ত করাও দুষ্কর এবং কারও পক্ষেই সহজসাধ্য নয়। এই পথে অগ্রসর হতে হলে ‘আখলাকের হাকীকত’ সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া একান্ত দরকার। আসুন এই প্রয়োজনানুসারে অগ্রসর হওয়া যাক।

পরিবেশের প্রয়োজনীয়তা :
ইমাম গাযযালী আদাবুল আখলাক গ্রন্থখানি যে পরিবেশের কারণে বন্ধুদের কথার জবাবে লিপিবদ্ধ করেছিলেন, তার সম্যক পরিচয় সহৃদয় পাঠক ও পাঠিকাদের সামনে তুলে ধরা একান্ত প্রয়োজন। এই কিতাবখানি লেখা হয়েছিল ‘একজন বাতেনী শিয়া’ মতবাদে বিশ্বাসী বন্ধুর ভ্রান্ত বিশ্বাসকে খ-ন করার জন্য এবং তার নৈতিক পরিবর্তনের জন্য।

মুসলমানদের মাঝে তিনটি ফিরকা বা দল খুবই প্রসিদ্ধ। (১) সুন্নী যারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত। তারা কুরআন, হাদীস, ইজমা এবং কিয়াসের ভিত্তিতে ধর্মীয় বিষয়ের ফায়সালা করে থাকেন। (২) খারেজী অর্থাৎ দলচ্যুত। তারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতকে পরিত্যাগ করে নতুন পথের অনুসারী হয়েছিল। খারেজীদের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম অস্ত্রধারণ করেছিলেন মুসলিম জাহানের চতুর্থ খলীফা সাইয়্যেদেনা হযরত আলী (রা:)। (৩) শিয়া রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর এন্তেকালের পর হযরত আলী (রা:) ন্যায়ত: খলীফা হওয়ার দাবী করেছিলেন, এই মতবাদের ভিত্তিতে এই দলের উদ্ভব হয়।

শিয়াদের ধর্মবিশ্বাসের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরূপ : (স) তারা এক আল্লাহতে বিশ্বাস করে। (খ) তারা অনাদি অসৃষ্ট কুরআনের অবতীর্ণ হওয়াতে বিশ্বাস করে। (গ) তারা এটাও বিশ্বাস করে যে, আল্লাহর বিশেষভাবে মনোনীত তাঁর সত্তার অংশী ইমামই হলেন মুক্তির পথ প্রদর্শক। এ ই তৃতীয় বৈশিষ্ট্যের অীধকারী শিয়াদের মাঝে এবং দলও আছে, যারা মনে করে যে, ইমামের মৃত্যু হয় না বরং তিনি অন্তর্হিত হন এবং সময় হলে আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে পুন: প্রেরিত হবেন তিনিই মাহদী।

বস্তুত : মুসলিম উম্মাহ ও ইসলামী রাষ্ট্রের নেতৃত্ব কে করবে এই প্রশ্নে সুন্নীদের নীতি ছিল এই যে, এরূপ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে মত প্রকাশ করার মত যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নির্বাচিত প্রতিনিধিই রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর খলীফা বা স্থলাভিষিক্ত হবেন এবং তিনি কুরাইশ বংশীয় হবেন। ইসলামী রাষ্ট্রের পরিচালক জনগণের আস্থাভাজন হবেন। এই ধারণা প্রথম চারি খলীফা নির্বাচনের মাধ্যমে স্বীকৃতি লাভ করেছিল। প্রথম খলীফা হযরত আবুবকর (রা:) খলীফা পদে নির্বাচিত হবার পর তাঁর প্রথম বক্তৃতায় ঘোষণা করেছিলেন যে, খলীফা যতদিন পর্যন্ত কুরআন ও সুন্নার ভিত্তিতে রাষ্ট্র এবং সমাজ পরিচালনা করবেন, ততদিন পর্যন্ত তিনি জনগণের আনুগত্যেল অধিকারী থাকবেন। পরবর্তী খলীফাগণও এই নীতি মেনে নিয়েছিলেন। এমনকি যখন খেলাফত, রাজত্বে রূপলাভ করল, তখনও এই নীতির প্রতি মুসলিম শাসকগণ শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।

পরবর্তীতে আরও দু’টি মতবাদ গড়ে উঠে। একটি মতবাদ ইসলামের প্রথম গৃহযুদ্ধের সূত্রে উদ্ভূত “খারিজী” গণের মধ্যে বিশেষভাবে প্রচার লাভ করে। তাদের মতে খলীফার বংশ পরিচয় নিতান্ত গুরুত্বহীন। এমনকি একজন হাবশী ক্রীতদাসও খলীফা হতে পারবেন। খারিজীগণ মূলত : সিফফীনের যুদ্ধের পর খিলাফতের প্রশ্নে “সালিসী” ব্যবস্থা বিশেষত: অপ্রত্যাশিত সালিসী রায়ের বিরুদ্ধে খিলাফতের বৈধতা অস্বীকার করে। অপর ফিরকা অর্থাৎ ‘শিয়া’ খিলাফত বনাম গণসমর্থনের ভিত্তিতে নির্বাচিত খলীফার আনুগত্য স্বীকার করতে রাজী নন। এমনকি কুরাইশ হলেও নয়। তাদের মত হলÑ আহলে আল বাইত (নবীর পরিবার) অর্থাৎ হযরত আলী ও হযরত ফাতেমা (রা:)-এর বংশোদ্ভুতগণই ইমামতের অধিকারী। পূর্ববর্তী ইমাম তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী ইমামের মনোনয়ন দান করবেন। শিয়া ধর্মপুস্তকসমূহে দেখা যায় যে, “ যে ব্যক্তি তার সময়ের প্রকৃত ইমাম কে, তা না জেনে মৃত্যুবরণ করবে, সে কাফিররূপে মৃত্যুমুখে পতিত হবে। (চলবে)


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

পাক-ভারত লড়াই: কার পক্ষে যাব আমি?
হজের আহকাম ও আরকান এবং নিষিদ্ধ কার্যাবলি
অনন্য আধ্যাত্মিক কর্মবীর
ইসলামি মূল্যবোধের শিক্ষা কেন প্রয়োজন?
রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর আখলাক
আরও
X
  

আরও পড়ুন

আমিরাতের উন্নয়নে বাংলাদেশিদের অবদানের প্রশংসা এবং সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ

আমিরাতের উন্নয়নে বাংলাদেশিদের অবদানের প্রশংসা এবং সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ

কৃষিপণ্য রপ্তানিতে ভাটা, উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা

কৃষিপণ্য রপ্তানিতে ভাটা, উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা

ব্রিফিংয়ে জয়সোয়াল আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার ঘটনায় ভারতের উদ্বেগ!

ব্রিফিংয়ে জয়সোয়াল আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার ঘটনায় ভারতের উদ্বেগ!

আমদানি বৃদ্ধি ও শুল্ক কমানোর পণ্য তালিকা চূড়ান্ত হচ্ছে

আমদানি বৃদ্ধি ও শুল্ক কমানোর পণ্য তালিকা চূড়ান্ত হচ্ছে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ করে না: প্রেস উইং

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ করে না: প্রেস উইং

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ করে না: প্রেস উইং

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ করে না: প্রেস উইং

চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে পতিত সরকারের করা চুক্তি স্থগিত করুন

চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে পতিত সরকারের করা চুক্তি স্থগিত করুন

কমলো উড়োজাহাজের তেলের দাম

কমলো উড়োজাহাজের তেলের দাম

লিবিয়ায় ভয়াবহ সংঘর্ষ, বাসিন্দাদের ঘরে থাকার নির্দেশ

লিবিয়ায় ভয়াবহ সংঘর্ষ, বাসিন্দাদের ঘরে থাকার নির্দেশ

আমরা কি নতুন কোনও যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছি? প্রশ্ন মেজর হাফিজের

আমরা কি নতুন কোনও যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছি? প্রশ্ন মেজর হাফিজের

মঙ্গলের মাটির তলায় তরল পানির সন্ধান

মঙ্গলের মাটির তলায় তরল পানির সন্ধান

পুঁজিবাজারে আবারো বড় দরপতন

পুঁজিবাজারে আবারো বড় দরপতন

পুঁজিবাজারে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ চান বিএমবিএ

পুঁজিবাজারে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ চান বিএমবিএ

ক্রিলিক একটি পরিপূর্ণ জ্ঞান ভান্ডারে পরিণত হবে -এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী

ক্রিলিক একটি পরিপূর্ণ জ্ঞান ভান্ডারে পরিণত হবে -এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বারে স্থগিত নগদে প্রশাসক নিয়োগ অবৈধ

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বারে স্থগিত নগদে প্রশাসক নিয়োগ অবৈধ

পুলিশ কোনো কিলার ফোর্স হতে পারে না : আইজিপি

পুলিশ কোনো কিলার ফোর্স হতে পারে না : আইজিপি

হাসিনার ভয়ে যারা গর্তে লুকিয়ে ছিল তারা এখন সংস্কারের তালিম দিচ্ছে : আমীর খসরু

হাসিনার ভয়ে যারা গর্তে লুকিয়ে ছিল তারা এখন সংস্কারের তালিম দিচ্ছে : আমীর খসরু

সিএজি কার্যালয়ে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন

সিএজি কার্যালয়ে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন

পদ্মা সেতু দিয়ে কি নদীর ক্ষতি করছেন না, প্রশ্ন মৎস্য উপদেষ্টার

পদ্মা সেতু দিয়ে কি নদীর ক্ষতি করছেন না, প্রশ্ন মৎস্য উপদেষ্টার

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের সাঁড়াশি অভিযান

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের সাঁড়াশি অভিযান