ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উপেক্ষিত

Daily Inqilab ড. মো. কামরুজ্জামান

২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম

মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন দেশটির নাম রাখা হয় ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’, যার অর্থ হলো, দেশের জনগণের নিজেদের শাসন করার অধিকার নিশ্চিত থাকবে। আরো স্পষ্ট করে বললে, বাংলাদেশ হবে জনগণের দেশ। সেদেশের পরিচালকবৃন্দ হবেন গণতান্ত্রিকভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচিত। আর দেশের সমাজ হবে সব ধরনের শোষণ ও বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়বিচারভিত্তিক। এটাই হলো, আমাদের দেশে বহুল ব্যবহৃত ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’। এ চেতনার বিষয়টি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনাতে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ দেখতে পাওয়া যায়। প্রস্তাবনাতে বলা হয়েছে, ‘আমরা আরও অঙ্গীকার করিতেছি যে আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা, যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে।’ সংবিধানের প্রথম ভাগে প্রজাতন্ত্রের ব্যাপারে বলা হয়েছে যে, ‘বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র, যাহা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নামে পরিচিত হইবে। প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্ব কার্যকর হইবে।’

এ তথ্য এটাই প্রমাণ করে যে, দেশের জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক। জনগণ তাদের মতো করেই তাদের দেশের শাসনভার পরিচালনা করবে। অবশ্য দেশের সকল মানুষের পক্ষে রাষ্ট্রীয় নিত্য কার্যাদী পরিচালনা করা সম্ভব নয়। একাজে শতভাগ জনগণের সম্পৃক্ততাও কঠিন ব্যাপার। সে কারণে সংবিধান দেশের জনগণকে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করার ক্ষমতা দিয়েছে। সাংবিধানিক এ ক্ষমতাবলে জনগণ তাদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে। নির্বাচিত এ প্রতিনিধিদের একটি অংশ জনগণের পক্ষে ক্ষমতা প্রয়োগ করে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবে। অন্য অংশটি জনগণের হয়ে দেশ পরিচালনাকারীদের ভুলত্রুটি সংশোধন করবে; স্বেচ্ছাচারী শাসকদের জবাবদিহি করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। সংসদীয় প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে পারস্পারিক সহমর্মিতা ও সহযোগিতার মনোভাব সৃষ্টি করবে। তারা বিভিন্নভাবে জনগণের মতামত তুলে ধরে শাসনকার্যে দিকনির্দেশনা প্রদান করবে। অর্থাৎ জনগণ শুধু সরকার গঠনেই সীমাবদ্ধ থাকবে না; তারা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনায়ও অংশগ্রহণ করবে।

উন্নত বিশে^র প্রায় সকল দেশেই এ ব্যবস্থার কার্যকারিতা লক্ষণীয়। ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে বর্তমানে এ শাসন ব্যবস্থাই চলমান রয়েছে। এ পদ্ধতির সফল বাস্তবায়নের প্রথম শর্ত হলো অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। নির্বাচনের পর সবচেয়ে যেটি বেশি প্রয়োজন, সেটি হলো কার্যকর একটি সংসদ। এ সংসদে একটি শক্তিশালী বিরোধী দলের উপস্থিতি অনস্বীকার্য। কোনো দেশ যখন সঠিক গণতন্ত্রের উপর পরিচালিত হয়, তখন সেদেশে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত থাকে। প্রকৃত গণতান্ত্রিক দেশে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য থাকে না। সেখানে সম্পদের সুষম বণ্টন ব্যবস্থা নিশ্চিত থাকে। অন্যায়, অবিচার ও অত্যাচারের শিকড় মূলোৎপাটিত হয়। মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা ও সভা-সমাবেশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়।

আমাদের দেশের স্বাধীনতার বয়স অর্ধ শতাব্দীর বেশি। ২০২২ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের এ দেশটির স্বাধীনতার অথচ, দেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার চিত্র মোটেই সুখকর নয়। গণতন্ত্রের ধারা মাঝে মাঝেই বিঘ্নিত হয়েছে। ১৯৯১ সালে দেশ গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে আসে। কিন্তু ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে দেশে আবার গণতন্ত্রের ধারায় বিঘ্ন ঘটে। কারণ, এ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনটি ছিল অতি হাস্যকর। এ নির্বাচনটি ছিল ভোটারবিহীন নির্বাচন। নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি ছিল না বললেই চলে। এ ছাড়া পূর্বনির্ধারিত ফলাফল অনুযায়ী নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল মর্মে অভিযোগ রয়েছে। ২০১৯ সালেও একইভাবে ভোটারবিহীন হাস্যকর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এ নির্বাচনটি সাংবিধানিক গণতন্ত্রে শেষ পেরেকটি মেরে দিয়েছিল। অধিকাংশ সংসদ সদস্য বিনাভোটেই নির্বাচিত হয়েছিল। ২০২৪ সালের নির্বাচনেও কার্যত একই রকম হয়েছে। জনগণ ক্ষমতার মালিক হলেও তারা স্বতঃস্ফূর্ত ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালকদের নির্বাচন করতে পারেনি। তাদের অধিকার ছিনতাই করা হয়েছে।

দেশের গণতন্ত্র এখন লুটপাটতন্ত্রে পরিণত হয়েছে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা পৈত্রিক সম্পদে পরিণত হয়েছে। ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে দেশে গুম ও খুনের সংস্কৃতি চালু হয়েছে। দেশ থেকে একদিকে গণতন্ত্র নির্বাসিত হয়েছে, অন্যদিকে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার উধাও হয়ে গেছে। ফলে দেশ আজ গভীর সংকটে নিপতিত হয়েছে। তথাপিও রাজনীতিবিদদের গলাবাজি চলমান রয়েছে। ক্রমেই রাজনৈতিক মাফিয়াদের অসভ্য চেহারা ভয়ংকররূপে প্রকাশ পাচ্ছে। আখের গুছাতে ব্যস্ত সময় পার করছে। করোনার অর্থনৈতিক দুঃসময়েও দেশে বিত্ত বৈভব বৃদ্ধি পেয়েছে। নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বিদেশে বাড়ি নির্মিত হয়েছে। ক্ষমতাসীনরা পুঁজিপতিদের স্বার্থ রক্ষা করে চলেছে। কৃষক, শ্রমিক আর বিগত বছরগুলোতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে। ক্ষমতাসীনরা সাধারণ জনগণের কথা বেমালুম ভুলে গেছে।

দেশে গণতন্ত্র ধ্বংস হবার পাশাপাশি দলের অভ্যন্তরেও গণতন্ত্র ধ্বংস হয়ে গেছে। দেশ ও দলে গণতন্ত্র চর্চার পরিবর্তে গোষ্ঠিতন্ত্র মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। দলীয় পদে নমিনেশন পেতে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের কোটি কোটি টাকা পর্যন্ত ঘুষ দেয়া লাগছে। ঘুষ লেনদেনে জড়িত নেতারাই আবার সততার নসিহত করে চলেছেন। তারাই আবার গণতন্ত্রের প্রবক্তা সেজে গণতন্ত্রের ফেরি করে বেড়াচ্ছেন! এতসব কারণে আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের গণতন্ত্র পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বাস্তবিকই আমরা আমাদের স্বাধীনতা ও বিজয়ের ওপর এক কালো ছায়া লেপটে দিয়েছি। এখন রাজনীতি মানেই হলো চাপাবাজি, ধান্ধাবাজি ও ভোটচুরি। রাজনীতি মানেই হলো জোর-জালিয়াতি করে ক্ষমতায় যাওয়া। সাধারণ জনগণের সম্পদ লুটপাট করে বড় লোক হওয়া। এ কারণে সাধারণ জনগণ রাজনীতিকদের থেকে আজ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।

আজ আমরা অস্থির রাজনীতি ও সমাজব্যবস্থার যাতাকলে নিষ্পেসিত হচ্ছি, যা আমাদের ’৭১ এর স্বপ্নকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিচ্ছে। এতসব অসংগতির মাঝেও আমরা উন্নয়নের মিথ্যা ফানুসে গদগদ হচ্ছি। উন্নয়নের ভ্রান্তিবিলাসে আমরা গা ভাসিয়ে দিচ্ছি। ’৭১ কে পুঁজি করে আমরা অনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য ঘৃণ্যপথ অবলম্বন করছি। জনগণের মনের ভাষা বুঝেও না বুঝার ভান করছি। গায়ের জোরে তাদের নিরবে নিস্পেষণ করে চলছি। বিগত দেড় দশকের বেশি সময় ধরে আমরা রাজনীতিতে বুঝেশুনেই ভ্রান্তনীতি অবলম্বন করেছি। আর সে ভুলনীতির উপর আমরা এখনও অটল রয়েছি। অথচ, আমাদের মাঝে প্রকৃত ও ন্যূনতম দেশপ্রেম থাকলে আমরা রাজনীতি ও গণতন্ত্রকে একটি টেকসই নীতির উপর দাঁড় করাতে সক্ষম হতাম। দেশে দ্বিদলীয় শাসনব্যবস্থাকে আমরা কবর রচনা করেছি। আমাদের সামাজিক জীবন ভদ্রতাবিহীন এক নির্জিব কাঠামোতে রূপায়িত হয়েছে। নেতাদের মতান্তর আজ মনান্তর ও বিভেদে রূপ নিয়েছে। দেশের চিরায়ত কালচারও আজ হুমকির মুখে পতিত হয়েছে। একে অপরের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে।

লেখক: কলামিস্ট ও অধ্যাপক, দা’ওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়, কুষ্টিয়া


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আওয়ামী সিন্ডিকেট দমানো যায়নি
প্রশাসনিক সংস্কার সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ
জনশক্তি রফতানিতে কাক্সিক্ষত গতি বাড়েনি
পুনঃতদন্তের উদ্যোগ নেই
নাগরিক সেবায় দুই সিটির চ্যালেঞ্জ
আরও

আরও পড়ুন

রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য

রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য

বড়কে মান্য করুন, বৃদ্ধকে সম্মান করুন-১

বড়কে মান্য করুন, বৃদ্ধকে সম্মান করুন-১

সম্রাট জাহাঙ্গীর : রূপান্তরের বাদশাহী-৩

সম্রাট জাহাঙ্গীর : রূপান্তরের বাদশাহী-৩

বেগম খালেদা জিয়াকে পেয়ে সেনাকুঞ্জ গর্বিত : প্রধান উপদেষ্টা

বেগম খালেদা জিয়াকে পেয়ে সেনাকুঞ্জ গর্বিত : প্রধান উপদেষ্টা

এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া : যার হাসিতে হেসে উঠেছে বাংলাদেশ

এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া : যার হাসিতে হেসে উঠেছে বাংলাদেশ

নতুন জেনারেশনের চিন্তা-চেতনা সবাইকে বুঝতে হবে : এ এম এম বাহাউদ্দীন

নতুন জেনারেশনের চিন্তা-চেতনা সবাইকে বুঝতে হবে : এ এম এম বাহাউদ্দীন

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন : প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন : প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন

পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে

পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত : মির্জা ফখরুল

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত : মির্জা ফখরুল

পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মিলার :  বাংলাদেশে মানবাধিকার বহাল থাকবে এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা

পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মিলার :  বাংলাদেশে মানবাধিকার বহাল থাকবে এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পরামর্শক নিয়োগ পেলেন টবি ক্যাডম্যান

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পরামর্শক নিয়োগ পেলেন টবি ক্যাডম্যান

হাইকোর্টের অভিমত :  কুরআন অবমাননা ও মহানবীকে কট‚ক্তির শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান করতে পারে সংসদ

হাইকোর্টের অভিমত :  কুরআন অবমাননা ও মহানবীকে কট‚ক্তির শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান করতে পারে সংসদ

জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ আছে : সিপিডি

জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ আছে : সিপিডি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল : খুনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল : খুনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না

বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে যারা অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির সুপারিশ : সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে যারা অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির সুপারিশ : সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা

ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা

এডিস মশার ভয়াবহ রূপ : একদিনে ডেঙ্গুতে আরো ৯ জনের মৃত্যু

এডিস মশার ভয়াবহ রূপ : একদিনে ডেঙ্গুতে আরো ৯ জনের মৃত্যু

ব্যবসায়ীরা হতাশ : বাংলাদেশিদের ভিসা না দিয়ে উল্টো বিপাকে ভারত!

ব্যবসায়ীরা হতাশ : বাংলাদেশিদের ভিসা না দিয়ে উল্টো বিপাকে ভারত!

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা