বিপ্লবী কবি নজরুল
১৬ জুন ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৬ জুন ২০২৪, ১২:০৪ এএম
আধুনিককালে এসে একজন প্রকৃত কবিকে কয়েকটি সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়Ñ রাজনৈতিক, বৈশ্বিক, সাংস্কৃতিক , ভাষিক ও ধর্মীয়। শেক্সপিয়ার ভাষাগত সুবিধের কারণে যত সহজে পৌঁছোতে পারেছেন বিশ্বপাঠকের কাছে, জালালউদ্দিন রুমী কিন্তু পারেননি তত সহজে। শেক্সপিয়ারের আগে জন্মেও এবং শেক্সপিয়ারের চেয়ে বড় কবি হওয়া সত্ত্বেও রুমী বিশ্বপাঠকের কাছে পৌঁছেছেন বহু পরে, এখনও পর্যন্ত প্রতিদিন পৌঁছোচ্ছেন এবং হাজারে হাজারে তাঁর ভক্ত তৈরি করে যাচ্ছেন। অনুবাদ সাহিত্যের প্রসার ঘটায় পরবর্তীকালে এ ধারার কিছুটা পরিবর্তন হতে থাকে। রুশ বিপ্লবের পরে, মূলত, বামপন্থী কবি-সাহিত্যিকরা গা-ঝাড়া দিয়ে ওঠে এবং প্রচ- আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সমগ্র বিশ্বে তাদের আধিপত্য বিস্তারে তৎপর হয়। এ সমস্ত কবি-সাহিত্যিক ব্যক্তিগতভাবে সক্রিয় রাজনৈতিক কর্মী হওয়ায় তাদের কণ্ঠও হয়ে ওঠে রাজনৈতিক এবং এদের রাজনৈতিক দলগুলো সাংস্কৃতিক বিপ্লবে বিশ্বাসী হওয়ার কারণে এদেরকে তাদের মুখপাত্র হিসেবে ব্যবহার করে। তুরস্কের নাজিম হিকমত, চিলির পাবলো নেরুদা, আর্জেন্টিনার চে গুয়েভারা, রাশিয়ার ম্যাক্সিম গোর্কি, পাকিস্তানের ফয়েজ আহমদ ফয়েজ, পশ্চিমবঙ্গের সুভাষ মুখোপাধ্যায় প্রমুখ যত না তাদের সাহিত্যের গুণগত বৈশিষ্ট্যের কারণে বিখ্যাত, তার চেয়ে বেশি বিখ্যাত রাজনৈতিক বিপ্লবী হিসেবে। অবশ্য তাঁদের নামের ওপর ঢোল পিটিয়েছে তৎ-আদের্শ বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ও মিডিয়াগুলো। নজরুল ছিলেন পা থেকে মাথা পর্যন্ত এঁদের যে-কারো চেয়ে শতগুণ বেশি বিপ্লবী ও খাঁটি বিশ্বমানের কবি; কিন্তু তিনি প্রচলিত রাজনীতিতে নিজেকে সেভাবে ব্যাপৃত না রাখায় তাকে নিয়ে ঢোল পেটায়নি বিপ্লবীরা, বরং পারলে উল্টো এক হাত নেয়ার চেষ্টা করেছে।
নজরুলের বিপ্লবী কবিতাগুলো একসঙ্গে ইংরেজি ভাষায় অনূদিত না হওয়ায় আজও বিশ্ববাসীর অজানাই রয়ে গেছে যে, কতটা তীব্র ছিল নজরুলের বিদ্রোহের আগুন। ইংরেজি সাহিত্যের শেলি ও বায়রন বিদ্রোহী কবি বটে, কিন্তু তারা কি প্রকৃত অর্থে নজরুলের চেয়ে বড় কবি? তাদের বিদ্রোহ ছিল মূলত প্রতীকী, শৈল্পিক নৈপুণ্য ও ভাষার আলঙ্কারিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ; ফলে তা বুদ্ধিজীবী-পাঠকশ্রেণী পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থেকে গেছে, ব্যাপক সাধারণ পাঠকের দোরগোড়ায় পৌঁছোতে পারেনি কখনও। নজরুলের বিদ্রোহ ছিল স্বতঃস্ফূর্ত, খরস্রোতা নদীর মতো বেগবান, ভাষা খবুই সাধারণ, স্বল্পশিক্ষিতেরও বোধগম্য, চিত্রকল্প এতই পরিচিত যে, নাটকের দৃশ্যের মতো যে-কাউকে মোহাবিষ্ট করে রাখে। নজরুল যখন বলেন:
সেদিন দেখিনু রেলে,
কুলি ব’লে এক বাবু সা’ব তারে ঠেলে দিল নিচে ফেলে।
চোখ ফেটে এল জল,
এমনি করে কী জগৎ জুড়িয়া মার খাবে দুর্বল?
তখন পাঠকের চোখে যেমন পানি চলে আসে, তেমনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহীও হয়ে ওঠে সে ভেতরে ভেতরে। নজরুলের ভেতরে কোনো রাখঢাক নেই; তার কণ্ঠ যেন কোনো যোদ্ধার, ঘোষণা বীরপুরুষের :
আসিতেছে শুভ দিন
দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ।
পাঠক তার সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা না করে পারে না। নজরুলের কবিতার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, কবিতার প্রতিটা পঙক্তিই কবিতা। শেলির ‘ওড টু ওয়েস্ট উইল্ড’ একটি বৈপ্লবিক কবিতা বটে; কিন্তু কবিতার শেষ পঙক্তি পর্যন্ত না পৌঁছোলে কবিতাটি পুরোপুরি কবিতা হিসাবে পাঠকের কাছে ধরা দেয় না। ওয়েস্ট উইন্ডের কাছে কবি আহবান করছেন সে যেন তাঁকে শুকনো পাতার মতো উড়িয়ে নিয়ে যায়, সাগরের ঢেউয়ের মতো জাগিয়ে দিয়ে যায়, তাঁর বিপ্লবের বার্তা যেন সে ছড়িয়ে দেয় সারা বিশ্বে। কবি, তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী যে সত্য হবেই, তাঁর উপর জোর দিচ্ছেন এই বলে:
ওভ ডরহঃবৎ পড়সবং, পধহ ঝঢ়ৎরহম নব ভধৎ নবযরহফ?
কবি ওয়েস্ট উইন্ডের কাছে শক্তি ভিক্ষা করছেন এই বলে যে, তিনি তার কৈশোরের অফুরন্ত তেজ হারিয়ে ফেলেছেন, তাই তিনি তার শরণাপন্ন হয়েছেন। কিন্তু নজরুলের যৌবন অসীম। তিনি তাঁর বিখ্যাত, মূলত পৃথিবীতে অদ্বিতীয়, ’বিদ্রোহী’ কবিতায় অবলীলায় ঘোষণা করেন যে, তিনি নিজেই এক অফুরন্ত শক্তি, তিনি কারও কাছে মাথা নত করেন না:
আমি বেদুঈন , আমি চেঙ্গিস
আমি আপনারে ছাড়া কবি না কাহারে কুর্নিশ।
শেলি ওয়েস্ট উইন্ডকে তার অবশ্যম্ভারী বিপ্লবের র্বাতা বিশ্বময় ছড়িয়ে দেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। কিন্তু নজরুলের বিপ্লব এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে এবং তিনিই এ বিপ্লবের মহানায়ক, যোদ্ধা। তাই তিনি অবলীলায় ঘোষণা করতে পারেন:
মহাবিদ্রোহী রণক্লান্ত
আমি সেইদিন হব শান্ত
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না,
অত্যাচারীর খড়গ-কৃপাণ ভীম রণ ভূমে রণিবে না
নজরুলের ‘বিদ্রোহী’ কবিতাও শেলির ‘ওড টু ওয়েস্ট উইন্ড’এর মতো প্রতীকী ও সার্বজনীন; এটি কেবল ইংরেজ খেদানোর সাময়িক মন্ত্র হয়ে থাকেনি, বিশ্বের নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের শাশ্বত মুক্তির শ্লোগান হয়ে রইল তা কালের অক্ষরে, উপরের পঙক্তি পাঠ করলেই তা বোঝা যায়।
তিরিশের কবিরাও কি বিদ্রোহী কবি ছিলেন? তারা যে রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন, তা তো ছিল নজরুলেরই স্রেফ অনুকরণ; তাঁরা যা করতে চেয়েছিলেন, নজরুল তা করে ফেলেছিলেন অনেক আগেই তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থে। তারপরও তাঁরা কিন্তু নজরুলের মতো তাদের কণ্ঠকে আলাদা করে ফেলতে পারেননি রবীন্দ্রনাথ থেকে; চিন্তাচেতনায় কারও কারও মধ্যে আধুনিকতার ছাপ থাকলেও তাঁরা মূলত কবিতার আঙ্গিকগত পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে নিজেদেরকে পৃথক করে ফেলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শুধু কংকাল দিয়ে তো মানুষ চলে না; তার চাই দেহও, যে দেহের ভেতরে আত্মাও আছে। তাদের মধ্যে একমাত্র জীবনানন্দ দাশ ছাড়া আর কারও মধ্যেই তা পর্যাপ্ত তো নয়ই, প্রয়োজনীয় মাত্রায়ও ছিল না।
বাংলাভাষায় আরেকজন প্রকৃত বিদ্রেহী কবি সুকান্ত। তাঁর কবিতায় পরিপক্বতার ছাপ ততটা না থাকলেও আপদমস্তক তিনি ছিলেন কবি। তাঁর ’আগামী’, ‘একটি মোরগের কাহিনী’, ’সিগারেট’, ‘দেশলাইকাঠি’, ‘আঠার বছর’, ‘হে মহাজীবন’ প্রভূতি তাঁর চমৎকার সব কবিতা, যেখানে বিদ্রোহের ছাইচাপা আগুন লুকিয়ে আছে, সুযোগ পেলেই যা জ্বলে ওঠবে:
জড় নই, মৃত নই, নই অন্ধকারের খনিজ,
আমি তো জীবন্ত প্রাণ, আমি এক অঙ্কুরিত বীজ;
মাটিতে লালিত, ভীরু, শুধু আজ আকাশের ডাকে
মেলেছি সন্দিগ্ধ চোখ, স্বপ্ন ঘিরে রেখেছে আমাকে
ভুলে গেলে চলবে না, সুকান্ত বলি আর সুভাষ মুখোপাধ্যায় বলি, তারা সব ছিলেন নজরুলের উত্তরসূরি, নজরুলের বিপ্লবের রসে ও উর্বরতায় অঙ্কুরিত ও বিকশিত। সুকান্ত, বোধহয়, কিশোর কবি হওয়ার কারণে বিপ্লবের স্বপ্নে বিভোর ছিলেন; তাঁর কবিতায় আমরা বিপ্লবের ঘোষণা পাই, প্রকাশ্য বিপ্লব পাই না, যেখানে নজরুল প্রকাশ্য বিপ্লবী। আর সুভাষের নজরুলের তুলনা করতে যাওয়াটাই বড় বেশি বাড়াবাড়ি। মূলত কমরেড কবি হওয়ায় তাঁকে নিয়ে এদেশীয় কমরেডরা নাচানাচি করেছে বেশি।
বাংলার প্রকৃত বিদ্রোহী কবি হলেন নজরুল। মধুসূধন অবশ্য নজরুলের পূর্বেকার সার্থক মহাকবিই শুধু নন, বিপ্লবী কবিও। তিনি বিপ্লব এনেছিলেন বাংলা সাহিত্যের নানা অঙ্গনে: কবিতায়, বিশেষ করে বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রবর্তনের মাধ্যমে; নাটকে, প্রহসনে, অনুবাদে, মহাকাব্যে ও বাংলা সাহিত্যে সর্বপ্রথম আঞ্চলিক ভাষা প্রয়োগের ক্ষেত্রে। তবে বাংলা সাহিত্যের আঙ্গিক পরিবর্তনের পাশাপাশি তিনি এর অন্তরে গোপন বিপ্লবের অগ্নিও জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন একই সঙ্গে। এই বিদ্রোহের সাক্ষ্য বহন করছে তাঁর প্রহসনগুলো। মেঘনাবধ কাব্যের মধ্যেও বিদ্রোহের অনল জ্বলতে দেখি আমরা। এ মহাকাব্যের রাবণপুত্র মেঘনাদ একজন দেশপ্রেমিক বীরপুরুষ-যোদ্ধা আর পরদেশআগ্রাসী রাম মূলত শাসক ইংরেজ। মধূসূনের এ প্রতীকী ব্যবহার কাব্য-বোদ্ধাদেরকেই শুধু উজ্জীবিত করে, সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে যায় এ বিদ্রোহ। নজরুলের বিদ্রোহ সেখানে সর্বগ্রাসী, সর্বস্তরের মানুষকে তা দলিত মথিত করে ছাড়ে। আর নজরুল প্রকাশ্য বিদ্রোহী বলেই ঠিক ঠিকই তিনি পড়ে যান ব্রিটিশরাজের রোষানলে; বারবার বাজেয়াপ্ত হতে থাকে তাঁর গ্রন্থ এবং কারাগার হয়ে পড়ে তাঁর ঠিকানা।
পাবলো নেরুদা, নাজিম হিকমত প্রমুখ কি নজরুলের চেয়ে বড় কবি? তাদের কবিতা পাশাপাশি রেখে কম্পারেটিভ স্টাডি করলে থলের বিড়াল ঠিকঠিকই বের হয়ে যায়। মূলত নজরুল তাঁর সাম্যবাদী কাব্যগ্রন্থে মানবতাবাদের যে বিস্ময়কর মন্ত্র উচ্চারণ করে গেছেন একের পর এক, তার নজির বিশ্বসাহিত্যর ইতিহাসে একটিও নেই। আধুনিককালে কেউ কেউ বিখ্যাত হয়েছেন ধর্মের বিরুদ্ধে কবিতা লিখে। নজরুল ধর্মের কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লিখেছেন বটে, কিন্তু তিনি ধর্মবিরোধী ছিলেন না। তিনি বিদ্রোহ করেছেন সমুদয় অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম, পরাধীনতা, কুসংস্কার, জরাজীর্ণতা, প্রাচীনতা ও মানুষের পশুত্বশক্তির বিরুদ্ধে; স্বদেশ ও স্বজাতির জন্যে ছিলো তাঁর বুক ভরা দরদ। নজরুলই বিশ্বের একমাত্র কবি যিনি মানুষে মানুষে মিলনের সেতু নিমার্ণ করেন ভালোবাসার মন্ত্রে :
গাহি সাম্যের গান
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশেছে হিন্দু-বৈদ্ধ-মুসলিম-ক্রীশ্চান
মসজিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে বসে ঈসা মুসা পেল সত্যের পরিচয়।
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোন মন্দির-কাবা নাই।
নজরুল প্রচলিত কুসংস্কারাচ্ছন্ন হৃদয়হীন ধর্মীয় জীবনের প্রচ- সমালোচক, কারণ তিনি ধর্ম পছন্দ করেন কিন্তু ধর্মের নামে ভ-ামি, কপটতা, শঠতা সহ্য করেন না একদম। তাই তো তিনিই বলতে পারেন এভাবে:
খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়, কে দেয় সেখানে তালা ?
সব দ্বার এর খোলা রবে, চালা হাতুড়ি-শাবল চালা !
হায়রে ভজনালয়,
তোমার মিনারে চড়িয়া ভন্ড গাহে স্বার্থের জয় !
মানুষেরে ঘৃণা করি’
ও কারা কোরান, বেদ, বাইবেল চুম্বিছে মরি মরি !
ও মুখ হইতে কেতাব গ্রন্থ জোর করে নাও কেড়ে;
যাহারা আনিল গ্রন্থ কেতাব সেই মানুষেরে মেরে
পুজিছে গ্রন্থ ভন্ডের দল!
সত্য যে, নজরুলের কাব্যভাষা বড় সরল, আলঙ্কারিক বৈচিত্র্য প্রায় দুর্লভ, মাত্রাবৃত্ত ছন্দে তাঁর অনবরত পদচারণা; কিন্তু হলে কী হবে, তাঁর বাণী যে চির নতুন; এত অমর বার্তা তার কবিতার জালে ধরা পড়ে যে, তিনি তাদের গায়ে রঙ মাখানোর ফুরসত পান না, সাদামাঠা বনফুলের সৌন্দর্য নিয়ে তাঁর কথারা আবির্ভূত হয় তাঁর কাব্যভুবনে; মানুষ তাতে চমকে না উঠে পারে না।
লেখক: কবি, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও অধ্যাপক
[email protected]
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এক সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল
নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা
আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি
দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন
'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
দেশের বাজারে ফের বাড়ল সোনার দাম
সবচেয়ে কম মূল্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিচ্ছে নেপাল: নেপাল রাষ্ট্রদূত