হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর ফুঁসছেন পাকিস্তানের সাবেকরা
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১০ এএম | আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১০ এএম
টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের এমন অসহায় আত্মসমর্পন একেবারেই মেনে নিতে পারছেন না দলটির সাবেক তারকা ক্রিকেটাররা। হারের জন্য ব্যাটসম্যানদের পাশাপাশি ক্রিকেট বোর্ডকেও কাঠগড়ায় তুলেছেন জাভেদ মিয়াঁদাদ, ইনজামাম-উল হকরা।
রাওয়ালপিন্ডিতে মঙ্গলবার সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের শেষ দিনে পাকিস্তানকে ৬ উইকেটে হারায় বাংলাদেশ। একই মাঠে স্বাগতিকদের হারিয়েছিল ১০ উইকেটে। দেশের মাটিতে টেস্টে ১০ উইকেটে হার পাকিস্তানের সেটিই প্রথম।
ঘরের মাঠে এই নিয়ে মাত্র দ্বিতীয়বার টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশড হওয়ার তেতো স্বাদ পায় পাকিস্তান।
অথচ সিরিজের আগে দুই দলের ১৩ বারের মুখোমুখিতে একটিতেও জয় ছিল না বাংলাদেশের, হার ১২টিতেই।
সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে সাবেক ব্যাটসম্যান ও অধিনায়ক মিয়াঁদাদ বললেন, উত্তরসূরিদের বর্তমান অবস্থা দেখে ব্যথিত তিনি।
“এটা কষ্টের যে, আমাদের ক্রিকেট এই পর্যায়ে এসেছে। বাংলাদেশকে কৃতিত্ব দিতেই হবে তাদের গোছানো পারফরম্যান্সের জন্য। কিন্তু এই সিরিজে যেভাবে আমাদের ব্যাটিং ভেঙে পড়েছে, তা খুব বাজে লক্ষ্মণ।”
দায় শুধু ক্রিকেটারদের ওপর চাপাচ্ছেন না মিঁয়াদাদ। তার মতে, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডও (পিসিবি) সমানভাবে দায়ী।
“আমি শুধু খেলোয়াড়দের দোষ দেব না, কারণ গত দেড় বছরে বোর্ডে (পিসিবি) যা কিছু হয়েছে এবং অধিনায়কত্ব ও ম্যানেজমেন্টের পরিবর্তন দলকে প্রভাবিত করেছে।”
গত এপ্রিলে টেস্টের জন্য জেসন গিলেস্পি ও সাদা বলের দুই সংস্করণের জন্য গ্যারি কার্স্টেনকে প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয় পিসিবি। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক পেসার গিলেস্পির কোচিংয়ে প্রথম সিরিজ ছিল এটিই। আর মাসুদের নেতৃত্বে প্রথম পাঁচ টেস্টেই হারল পাকিস্তান। ঘরের মাঠে সবশেষ ১০ টেস্টে জয়ের দেখা পায়নি তারা (৬ হার ও ৪ ড্র)।
দলটির আরেক সাবেক অধিনায়ক হারের দায় দিলেন ব্যাটসম্যানদের।
“অতীতে সেরা দলগুলোকে হারানোর জন্য হোম সিরিজকে সবসময় আমাদের সেরা সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এর জন্য তো ব্যাটসম্যানদের রান পেতে হবে।”
টেস্টে পাকিস্তানের সফলতম ব্যাটার ইউনিস খান সমস্যা দেখছেন ব্যাটসম্যানদের মানসিকতায়।
“আমাদের ব্যাটাররা অতীতে রান পেয়েছে, কিন্তু এই মুহূর্তে আমি মনে করি, এই সংকট কাটিয়ে উঠতে তাদের মানসিক দৃঢ়তা দরকার।”
বিভাগ : খেলাধুলা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ পেলেন যারা
চীনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় জেডি ভ্যান্সের বৈঠক
চকরিয়ায় সেনা কর্মকর্তা লেঃ তানজিম হত্যায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র
তনির বিয়ে নিয়ে যা বললেন নেটিজেনরা
ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতিতে টিকটক সেবা আবার চালু
বিশেষ ক্ষমতা আইন ও শহীদ সবুজ হত্যা মামলায় নকলায় দুই সাংবাদিক ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া জরুরি: আমান
আজ শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
বিলুপ্তির পথে দেশের সিনেমা হল
যেভাবে শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজায় স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনরুদ্ধার করা জটিল এবং চ্যালেঞ্জিং ,সতর্কবার্তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
পঞ্চগড় হাসপাতালে বেড়েছে শীতজনিত রোগী
মেডিকেলের ফল পুনঃপ্রকাশের দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
প্রথম দিনেই একগুচ্ছ নির্বাহী আদেশের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ট্রাম্প
ড. ইউনূস সরকারের সমালোচনা করা রিপোর্ট প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের
প্যারিসে জুলাই জার্নাল অব ডিক্টেটরশিপ প্রদর্শনী, যা সবার আয়োজন করা উচিত
বিরতির প্রথম দিন : গাজায় ঢুকলো সাড়ে ৫ শতাধিক ত্রাণবাহী ট্রাক
ব্রাহ্মণপাড়ায় অগ্নিদগ্ধে গৃহবধূর মৃত্যু
আল-কাসসাম মুখপাত্র গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিলেন
ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ নিঃশ্বাসে ঢুকছে বিষ