সবাইকে কাঁদিয়ে অন্তিম যাত্রায় জাকারিয়া পিন্টু
২০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম
মোহামেডান অন্তপ্রাণ স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ও বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের প্রথম অধিনায়ক, ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের ৮ বারের সাবেক অধিনায়ক, জাতীয় ক্রীড়া ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত কিংবদন্তি ফুটবলার এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা জাকারিয়া পিন্টু। যিনি ৮১ বছর বয়সে সোমবার দুপুরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। জীবদ্দশায় দিনের অধিকাংশ সময়ই তার কাটতো মোহামেডান ক্লাবে। গতকালও জাকারিয়া পিন্টু এলেন মতিঝিলস্থ প্রিয় সাদাকালো শিবিরে। তবে প্রাণচাঞ্চল্য নয়, নিথর দেহে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ফুটবল খেলে মুক্তিযুদ্ধের তহবিলে অর্থ দিয়েছিল স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল। সেই দলের সব সদস্যই মুক্তিযোদ্ধার সম্মান পেয়ে থাকেন। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অন্যদের মতো মুক্তিযোদ্ধার সম্মান পেয়েছিলেন এই অধিনায়ক। তাই তো কাল সকালে মোহামেডান ক্লাবে ঢাকা জেলা প্রশাসন এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে দিয়েছে রাষ্ট্রীয় গার্ড অফ অনার। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক প্রিয় জাকারিয়া পিন্টুকে মোহামেডান ক্লাবে চিরবিদায় জানাতে এসেছিলেন বহু ক্রীড়াবিদ, সংগঠকরা। প্রিয় ক্লাব থেকেই রাজসিক বিদায় ঘটল কিংবদন্তি এই ফুটবলারের।
মোহামেডান ক্লাব প্রাঙ্গনের মাঠে ছোট্ট মঞ্চে রাখা ছিল পিন্টুর মরদেহ। জানাজার আগে ঢাকা জেলা প্রশাসন থেকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা জানানো হয়। এরপর ক্লাব, বিভিন্ন ফেডারেশন, বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন, সাবেক খেলোয়াড়দের সংগঠন সোনালী অতীত ক্লাব ঢাকার পক্ষ থেকে পিন্টুর কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এখানেই তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মোহামেডানের স্থায়ী সদস্য এবং ক্লাব মসজিদের ইমাম আওলাদ হোসেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়কের জানাজা পড়ান। মোহামেডান ক্লাবের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ছিলেন জাকারিয়া পিন্টু। বর্ষীয়ান এই ক্রীড়াবিদ ও সংগঠক সম্পর্কে ক্লাবের বর্তমান পরিচালক ও ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর বলেন,‘আমরা দায়িত্ব নিয়েছি বছর তিনেক। এর আগে ক্লাব সংকটময় পরিস্থিতিতে ছিল। সেই সময় বাদল রায়ের সঙ্গে পিন্টু ভাইও বৃদ্ধ বয়সে ক্লাবের পাশে ছিলেন।’
জাকারিয়া পিন্টুর জানাজায় এসেছিলেন তার অন্যতম সতীর্থ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। মোহামেডান ও পাকিস্তান জাতীয় দলে এক সঙ্গে খেলেছেন তারা। প্রিয় সতীর্থ পিন্টু সম্পর্কে হাফিজ বললেন, ‘তিনি ছিল মোহামেডানের চীনের প্রাচীর। মোহামডোন ক্লাবের অনেক জয় ও ড্রয়ে ছিল তার অবদান। তিনি কত বড় মাপের খেলোয়াড় ছিলেন তা এই সময়ে অনেকের পক্ষে বোঝা খুব দূরহ হবে। পাকিস্তান জাতীয় দলে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। পাকিস্তান দলের চেয়ে মোহামেডানের জার্সিতে খেলা কঠিন ছিল। সেই সময় সে টানা আট বারের অধিনায়ক ছিলেন। ফলে খেলোয়াড় হিসেবে তার উচ্চতা কোন পর্যায়ের তা বলার অপেক্ষা রাখে না।’ খেলার পাশাপাশি ব্যক্তি পিন্টুর বর্ণনাও দেন সাবেক ফুটবলার হাফিজ উদ্দিন,‘অত্যন্ত সুশৃঙ্খল এবং নিষ্ঠাবান ব্যক্তি ছিলেন পিন্টু ভাই। খুব ধর্মভীরুও ছিলেন।’ বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক রকিবুল হাসান মোহামেডানেরই সাবেক খেলোয়াড়। অগ্রজ পিন্টুকে শ্রদ্ধা জানাতে এসে তিনি বলেন,‘ষাটের দশক থেকে পিন্টু ভাইকে দেখছি। তার মতো সুশৃঙ্খল খেলোয়াড় বাংলাদেশে তেমন নেই। বর্তমান সময় তো একেবারেই নেই।’
খেলা ছাড়লেও মোহামেডান ক্লাবই ছিল জাকারিয়া পিন্টুর ভালোবাসার জায়গা। বৃদ্ধ বয়সেও মোহামেডান ক্লাবে আসতেন প্রায় নিয়মিতই। তোর সম্পর্কে মোহামেডানের সাবেক সভাপতি মোসাদ্দেক আলী ফালু বলেন,‘সমর্থক থেকে আমি ক্লাবের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছি অনেক দিন। পিন্টু ভাইয়ের ক্লাবের প্রতি ভালোবাসা ছিল অন্য রকম পর্যায়ের। বৃদ্ধ বয়সে ক্লাবের সাফল্যে উৎসব করতেন, আবার খারাপ ফলাফলে বেদনাক্রান্ত হতেন।’ মোহামেডানের সাবেক হকি খেলোয়াড় সাজেদ এ এ আদেল বলেন,‘পিন্টু ভাই মোহামেডান হকি দল নিয়েও নানা সময় নানা পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি চাইতেন ষাটের দশকে ফুটবলের মতো সকল ডিসিপ্লিনেই মোহামেডান এক নম্বর থাকুক।’
দ্বিতীয় জানাজা শেষে মোহামেডান ক্লাব থেকে মাত্র কয়েক গজ দূরত্বে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ভবনে নেয়া হয় জাকারিয়া পিন্টুর লাশ। এখানেই অনুষ্ঠিত হয় তার তৃতীয় জানাজা। যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তিনি আসেননি। তবে সভাপতি তাবিথ আউয়াল সহ বাফুফের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন এই জানাজায়। জানাজা শেষে দেশের ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা বাফুফে সম্মান জানিয়েছে প্রথম জাতীয় দলের অধিনায়ককে। বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় দল বা জাকারিয়া পিন্টুর কোনো স্মৃতি বাফুফে ভবনে নেই। যা এই ভবনে জায়গা পাওয়ার দাবি রাখে। বিষয়টি সমর্থন করে বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘তিনি আমাদের ফুটবলাঙ্গনের অন্যতম কিংবদন্তি। বাফুফে নির্বাহী সভায় আমরা এটি আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব।’ বিশ্বের অনেক স্টেডিয়াম ও গ্যালারির নামকরণ হয় ওই দেশের কৃতি খেলোয়াড়দের নামে। বাংলাদেশে এই চর্চা খুবই কম। বাংলাদেশের কোনো ফুটবল স্থাপনায় পিন্টুর নাম ব্যবহার নিয়ে সরকারের কোর্টেই বল ঠেলে দিলেন বাফুফে সভাপতি,‘স্টেডিয়ামগুলো সরকারের অধীনে। আমরা নির্বাহী সভায় আলোচনা করে এই বিষয়ে সরকারের সঙ্গে কথা বলতে পারি।’
বাফুফে ভবন থেকে দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে নিয়ে যাওয়া হয় পিন্টুর লাশ। এখানে অনুষ্ঠিত হয় তার চতুর্থ ও শেষ জানাজা। জানাজায় মিডিয়া জগতের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। এই ক্লাবের অন্যতম সদস্য ছিলেন পিন্টু। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের এই অধিনায়কের সতীর্থ ও সমবয়সী ছিলেন সাংবাদিক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান। ঠিক মতো হাঁটতে না পারলেও প্রিয় বন্ধুর জানাজায় অংশ নিতে প্রেসক্লাবে চলে আসেন বর্ষীয়ান এই ক্রীড়া সাংবাদিক। জানাজা শেষে কামরুজ্জামান বলেন, ‘পিন্টু আমার খুব ভাল বন্ধু ছিল। আমরা একই বছরে (১৯৩৮) সালে জন্মেছিলাম। যদিও সার্টিফিকেটে কম দেওয়া আছে আমাদের। ওর সঙ্গে ৬৭ বছরের সম্পর্ক আমার। ১৯৫৭ সালে একসঙ্গে ফুটবল দলে খেলেছি। বিদেশেও খেলেছি। সবশেষ দুই সপ্তাহ আগেও প্রেসক্লাবে পিন্টুর সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। এক সঙ্গে কত কথা বলেছি। পরে অবশ্য ওর ভাগ্নে নিয়ে গেছে অনেক কষ্টে রিকশায় করে। পৃথিবীতে জাকারিয়া পিন্টু একটাই জন্মে। সেই পিন্টুও চলে গেল। মুক্তিযুদ্ধ যেমন গৌরবের, তেমনি পিন্টুও আমাদের গৌরবের। সেই গৌরব চলে গেল। আর ফিরে আসবে না।’
প্রেস ক্লাবের জানাজা শেষে বিকাল সাড়ে তিনটায় মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবি কবরস্থানে রাষ্ট্রয়ী মর্যাদায় জাকারিয়ার পিন্টুর লাশ দাফন করা হয়।
পাকিস্তানে না যেতে বাকিদের ‘ঘুষ’ দিচ্ছে ভারত!
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
স্পোর্টস ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বড় দলগুলো সা¤প্রতিক বছরে পূর্ণশক্তির স্কোয়াড নিয়ে পাকিস্তানে নির্বিঘ্নে খেলেছে। অথচ নিরাপত্তাশঙ্কাকে কারণ হিসেবে দাঁড় করিয়ে ১৬ বছর ধরে পাকিস্তান সফর করে না ভারত। নিজেরা তো যাবেই না, অন্য দলগুলোও যেন পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে অনীহা দেখায়, সে জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) টুর্নামেন্টে অংশ নিতে চলা বাকি ৬ দেশের বোর্ডকে নাকি গোপনে লোভনীয় প্রস্তাব দিয়ে যাচ্ছে। সূত্রের বরাত দিয়ে এমনটাই দাবি করেছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ‘ক্রিকেট পাকিস্তান’।
পাকিস্তান ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক হওয়ায় বেশ কিছু দিন ধরে নানা টালবাহনা করছে ভারত। নরেন্দ্র মোদির সরকার কদিন আগে জানিয়েও দিয়েছে, তারা রোহিত–কোহলি–বুমরাদের পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাঠাবে না। এর পরিবর্তে বিসিসিআই পাকিস্তানের বাইরে অথবা ২০২৩ এশিয়া কাপের মতো ‘হাইব্রিড’ মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে। তবে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এবার কোনো ধরনের ছাড় দিতে রাজি নয়। তাদের ইচ্ছা, যে করেই হোক চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিজেদের দেশে আয়োজন করার। যেহেতু ভারত ছাড়া বাকি সব দল পাকিস্তানে খেলতে রাজি, তাই ভারতের পরিবর্তে শ্রীলঙ্কাকে সুযোগ দিয়ে পাকিস্তানেই আসর বসতে পারে।
এদিকে স‚চি ঘোষণার সময়সীমাও ঘনিয়ে এসেছে। আগামীকালের মধ্যেই আইসিসিকে স‚চি চ‚ড়ান্ত করতে হবে। সময়মতো স‚চি ঘোষণা না করলে তা স¤প্রচারকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি লঙ্ঘনের মতো ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে, যা আইসিসি–বিসিসিআই উভয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে। অবস্থা বেগতিক দেখে এবার ভিন্ন পথ অবলম্বন করছে ভারত। ক্রিকেট পাকিস্তান তাদের প্রতিবেদনে লিখেছে, পাকিস্তানে খেলতে যেতে না চাওয়ার কারণ হিসেবে বিসিসিআই নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কথা প্রকাশ্যে বলছে। কিন্তু ‘তলেতলে’ তারা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হাইব্রিড মডেলে অথবা ভারতে স্থানান্তরিত করতে কাজ করে যাচ্ছে। এ জন্য তারা অন্য ক্রিকেট বোর্ডগুলোর সমর্থন পাওয়ার জোর চেষ্টা চালাচ্ছে।
আইসিসির রাজস্ব থেকে সবচেয়ে বেশি অর্থ পায় বিসিসিআই, তা সবার জানা। বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, আফগানিস্তান, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ড যদি বিসিসিআইয়ের এই প্রস্তাবে রাজি হয়, তাহলে আইসিসির রাজস্ব থেকে ভারত যে অর্থের ভাগ পায়, সেখান থেকেও বড় অংশ পাবে দলগুলো। বিসিসিআই অন্যান্য ক্রিকেট বোর্ডকে একটি হাইব্রিড মডেল বা টুর্নামেন্টটি ভারতে স্থানান্তরিত করতে সমর্থন করার জন্য রাজি করাতে কাজ করছে। এর বাইরে আর্থিক প্রণোদনা, লাভের অংশ এমনকি ভবিষ্যতে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভারতের বিপক্ষে আরও বেশি ম্যাচ খেলার প্রতিশ্রুতিও নাকি দিয়ে চলেছে বিসিসিআই।
ক্রিকেট-বিশ্লেষকেরা এরই মধ্যে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে বিসিসিআইয়ের অবস্থানের কিছু অসংগতি তুলে ধরেছেন। তারা জানিয়েছেন, ২০২১ সালে রমিজ রাজা পিসিবির চেয়ারম্যান থাকাকালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের জন্য পাকিস্তানের বিডকে সমর্থন জানিয়েছিল ভারত। কয়েক মাস আগেও তারা কোনো ধরনের আপত্তি জানায়নি। হঠাৎ পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের বিরোধিতা শুরু করায় বিশ্লেষকেরা ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য দেখছেন।
এদিকে উপযুক্ত সমাধান খুঁজতে অংশগ্রহণকারী দেশের বোর্ডগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে আইসিসি। বিশ্ব ক্রিকেটের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা অবশ্য জোর দিয়ে বলেছে, তারা শুধু বিসিসিআইয়ের কথায় প্রভাবিত হবে না। অংশগ্রহণকারী সব দল ও বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে পরামর্শ করেই চ‚ড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে।
বিভাগ : খেলাধুলা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বাগেরহাটে হত্যা মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
অন্তবর্তীকালীন সরকারের নির্দেশনা পালনের প্রত্যয় ব্যক্ত করলেন জিওসি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে অগ্নিদগ্ধ হয়ে শিশুর মৃত্যু
ভারতে পাচারকালে সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে দুই নারী উদ্ধার
কুরআন-সুন্নাহর আইন ছাড়া দেশে শান্তি আসবে না : চাঁদপুরে হাবিবুল্লাহ মিয়াজী
শাহজাহান ওমরকে জুতা ও ডিম নিক্ষেপ
জীবনে উত্তম কর্ম, জ্ঞান ও উন্নত চরিত্র অর্জন করতে হলে সফল ব্যক্তিদের সান্নিধ্য অবলম্বন আবশ্যক
নড়াইলে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় জেলা আ.লীগ সভাপতি কারাগারে
নোবিপ্রবির সঙ্গে তুরস্কের আনাদোলু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর
শিক্ষার্থীদের মতের ভিত্তিতেই ছাত্রদলের রাজনীতি চলবে : নাছির
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধার, চলাচল স্বাভাবিক
না.গঞ্জে ২৪ ঘন্টায় ৪৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
খরচ চালাতে লকার রুম, দরজা বিক্রি করছে রিয়াল মাদ্রিদ
যুক্তরাষ্ট্রে গৌতম আদানির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ক্ষেতের মধ্যে রেললাইন, জীবিকা হারানোর মুখে কাশ্মীরের আপেল চাষিরা
সাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন ফুটবলারের গণসংবর্ধনা
মার্কিনের পর এবার ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলা ইউক্রেনের
আহমেদাবাদ শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে ৩৫ ইরানি ছবি
কিউই সিরিজের কথা ভুলে অস্ট্রেলিয়ায় হ্যাটট্রিকের অভিযানে ভারত
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তান