এত বিস্ফোরণ কেন?
১২ মার্চ ২০২৩, ০৭:০১ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৫৪ পিএম
![](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2023March/1-20230312190157.jpg)
বিস্ফোরণ, অগ্নিকা-, লঞ্চডুবি, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানবিধ কারণে মানুষের অনাকাক্সিক্ষত যে মৃত্যু সেটা নিয়ে বহুবার লিখেছি। তাই এসব ঘটনা নিয়ে এখন আর লিখতে মন চায় না। কিন্তু যখন দেখি নিরীহ, সুবিধা বঞ্চিত, খেটে খাওয়া মানুষ পেটের দায়ে রাজধানীতে এসে দু’বেলা দু’মুঠো অন্ন যোগানোর নিশ্চয়তা পেয়ে নিজেদের জীবনকে ঠেলে দেয় সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তার দিকে তখন স্থির থাকতে পারিনা। সকাল, সন্ধ্যা এমনকি গভীর রাত অবধি কাজ করা যাদের নিত্ত দিনের ঘটনা। শুধুমাত্র পরিবার পরিজনের মুখে একটু হাসি ফোটানোর আশায় তারা নিজের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে লিকলিকে কঙ্কালসার দেহ নিয়ে ছুটে চলে মৃত্যুকূপ নামক কর্মস্থলের দিকে, যেখানে মৃত্যু তাদের জন্য আগে থেকেই ওত পেতে বসে থাকে। তাদের কর্মের কোন স্বীকৃতি নেই। শ্রমের সঠিক মূল্যায়ন তারা পায় না। উপরন্তু তাদের জীবনের মূল্য মালিকপক্ষের থেকে প্রাপ্ত সামান্য কিছু অর্থের বিনিময়ে চুকে যায়। দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরে তাদের স্বজনদের প্রিয়জন হারানোর আর্তনাদে আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হতে থাকে। চারিদিকের বাতাস ক্রমান্বয়ে ভারি থেকে ভারিতর হতে থাকে। প্রিয়জনের ফোন বন্ধ পেয়ে যেসব স্বজন আত্মহারা হয়ে ছুটে চলে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে, ধ্বংস স্তূপের ধারে ধারে। দুর্ভাগ্য হলেও বাস্তব এসব স্বজনেরা নিখোঁজদের অধিকাংশেরই সন্ধান পায় ধ্বংস স্তূপের নিচে অথবা মর্গের স্ট্রেচারে। বিকৃত চেহারা, ঝলসানো বা অর্ধগলিত দেহগুলো দেখে যাদের প্রকৃত অবয়ব বোঝার উপায় থাকে না। তাতে কি হয়েছে! তাদের স্বজনেরা আসার সময় ঠিকই মনে করে এসেছে আজ কোন রঙের পোশাক পরে তারা কাজে বের হয়েছিল। অনেকেই আবার খুঁজে খুঁজে ছবি হাতে নিয়ে আসে ছবির চেহারার সাথে দুর্ঘটনায় হতাহতদের চেহারা মেলানোর জন্য। শিক্ষিত সমাজের কথা বাদ, দেশের চলমান সংস্কৃতিতে এখন অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত সবাই অভ্যস্ত হয়ে গেছে। বিগত দিনের ঘটে যাওয়া নানা দুর্ঘটনার সূত্র ধরে তাঁরা এখন ভালো করেই জানে ধ্বংস স্তূপে খুঁজে পাওয়া লাশের পোশাকের রঙ দেখে, বিশেষ কোন চিহ্ন দেখে স্বজনেরা নিখোঁজ প্রিয়জনের মৃতদেহ সনাক্ত করে। সর্বশেষ কোন উপায় না মিললে ডিএনএ পরীক্ষা দ্বারা স্বজনের লাশ সনাক্ত করা হয়। আবার অঙ্গার হওয়া মৃতদেহ নিয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়। টিভি চ্যানেল খুললে এসব মানুষের ঝলসানো ও অর্ধগলিত মৃতদেহের উপর স্বজনদের হুমড়ি খেয়ে পড়ার দৃশ্যে বুকের ভিতরে ছ্যাত করে ওঠে। ভিতরটা কুরে কুরে খায়।
সম্প্রতি ৪ দিনের ব্যবধানে ধারাবাহিকভাবে ঘটে যাওয়া তিনটি ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে দেশে। সবগুলো বিস্ফোরণে একাধিক প্রাণহানি ও হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। গত ৪ মার্চ, ২০২৩ বিকেলে ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে চট্টগ্রামের সীতাকু-। সেখানকার একটি অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিষ্ফোরণ ও অগ্নিকা- ঘটে। এই কলাম লেখার আগ পর্যন্ত উক্ত বিস্ফোরণে উদ্ধার হয়েছে ৬টি মরদেহ। আহত হয়েছে ৩০ জনের বেশি। দগ্ধ হয়েছে অনেকেই। তাদের মধ্যে অন্তত ১৫ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফয়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট এক যোগে চেষ্টা চালিয়ে রাতে সেখানকার আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিকট শব্দে বিস্ফোরণের পরপরই আগুন ধরে যায় ঐ কারখানায়। বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনা যায় এক কিলোমিটার দূর পর্যন্ত। বিস্ফোরণের পর লোহার বিভিন্ন খ- উড়ে আধাকিলোমিটার দূরে গিয়ে পড়ে। প্ল্যান্টে এই বিস্ফোরণ অক্সিজেন সিলিন্ডার থেকে ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে ফায়ার সার্ভিস। অক্সিজেন প্ল্যান্টের মালিক ঘটনার পর থেকেই পলাতক। আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালকের ভাষ্যমতে, দুর্ঘটনার অনেক কারণ থাকতে পারে তন্মধ্যে অক্সিজেন সিলিন্ডার থেকে বিস্ফোরণ ঘটেছে, এটাই প্রধান কারণ। বিস্ফোরণের ঘটনা তদন্তে গঠিত হয়েছে দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি। কমিটির প্রতিবেদন এখনো পাওয়া গেছে কিনা সেটা আমরা জানি না। হতাহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
কি আজব একটা দেশ! এখানে দুর্ঘটনায় হতাহত হওয়ার পরে অনেকেই জনদরদি বনে জান। কেউ কেউ হতাহতদের চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করেন আবার কেউকেউ মিডিয়ার সামনে এসে হতাহতদের সাথে একাত্ম হয়ে সার্বক্ষণিক পাশে বা সাথে থাকার অঙ্গীকার পোষণ করেন। সেখানে তদন্ত কমিটি হয় দুর্ঘটনার কারণ উদ্ঘাটনের জন্য। চট্টগ্রামের সীতাকু- অক্সিজেন প্ল্যান্টের বিষ্ফোরণে সৃষ্ট অগ্নিকা-ে ও তদন্ত কমিটি হয়েছে। কমিটি বিস্ফোরণের কারণ খুঁজে বের করবে। হয়ত মালিক পক্ষের দোষ মিলবে। আবার মালিক পক্ষ ক্ষমতাবান হলে দুর্ঘটনার কারণ অন্য খাতে নিয়ে যাওয়া হবে। বিগত দিনে হয়েছে তাই। কত কমিটি গঠিত হয়েছে এই বিস্ফোরণ, অগ্নিকা-, লঞ্চডুবি, সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে। কিন্তু তাতে দুর্ঘটনা কমেছে, নাকি বেড়েছে সেই সহজ হিসাবটা আমরা খুব সহজে বের করতে পারি। তাই তদন্ত কমিটি হোক বা না হোক সেটা নিয়ে অন্ততপক্ষে হতাহতদের স্বজনেরা এখন আর কেউ মাথা ঘামায় না।
এর পর দিনই (৫ ই মার্চ) বেলা ১০টা ৫০ মিনিটে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকার একটি তিন তলা ভবনে। এই বিস্ফোরণ ও অগ্নিকা-ের ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন ১৩ জন। এ বিস্ফোরণের সময় ভবনটি আংশিক ধসে পড়ার পাশাপাশি আগুনের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিটের প্রায় ১ ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বিস্ফোরণের পরে সেখানে আসেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সহ উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ। বিস্ফোরণের কারণ অনুসন্ধানে সেনাবাহিনীর কেমিক্যাল ডিজাস্টার রেসপন্স টিম (সিডিআরটি) ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের দুটি পৃথক দল ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। অত্যাধুনিক সরঞ্জাম ব্যবহার করে বিস্ফোরণের কারণ অনুসন্ধানে কাজ করেছেন তাঁরা। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল এই বিস্ফোরণের প্রাথমিক কারণ অনুসন্ধান করে। তাদের মতে, জমে থাকা গ্যাস থেকেই উক্ত বিস্ফোরণ ঘটেছে। তাঁদের ধারণা, সুয়ারেজ লাইন বা কনসিল গ্যাসের লাইনের লিকেজ থেকে গ্যাস জমায় এ বিস্ফোরণ হয়েছে। উক্ত টিম আরও মন্তব্য করেছে যে তাদের ডিটেক্টরে ঘটনাস্থলে গ্যাসের উপস্থিতি মিলেছে। তাদের মন্তব্য বাতাসের সাথে যখন ৫ থেকে ১২ শতাংশ গ্যাস মিশে যায়, ওই স্থানে সুইস অন করলেও তৎক্ষণাৎ বিস্ফোরণ ঘটবে। ডিএমপি কমিশনার নিশ্চয়তা দিয়েছেন বিস্ফোরণের কারণ উদ্ঘাটনে একটি তদন্ত কমিটি করে দেবেন।
দুর্ঘটনা পরবর্তী প্রশাসনের গৃহীত সকল উদ্যোগই প্রশংসানীয় বা বাহবা পাওয়ার যোগ্য। কিন্তু এখানে আমার একটু দ্বিমত আছে। ঘটনা ঘটার আগে যদি এসকল টিমের সমন্বিত উদ্যোগ থাকত তাহলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটত না। আগুনে পুড়ে মরতে হতনা নিরীহ ও জলজ্যান্ত মানুষগুলোকে। পুলিশের সিটিটিসি টিম যদি তাঁদের রুটিন মাফিক ডিউটি করে যেত তাহলে সুয়ারেজ লাইন বা কনসিল গ্যাসের লাইনের লিকেজ হলে দুর্ঘটনার ঘটার পূর্বেই পদক্ষেপ নেওয়া যেত। এই সুয়ারেজ লাইন বা কনসিল গ্যাসের লাইনের লিকেজ বর্তমানে যে অন্য কোথাও নেই সেটার নিশ্চয়তা আমরা কেউ দিতে পারিনা। তাই পরবর্তীতে এসকল কারণে যে একই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে তার অনেকগুলো টাটকা উদাহরণ থেকে যায়। সব দুর্ঘটনা ঘটার পরে যে তদন্ত কমিটি গঠিত হয় সেই কমিটির কিছু সুপারিশ থাকার কথা। সেই সুপারিশে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা রোধে বা পরবর্তীতে যাতে দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেজন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা বাঞ্ছনীয়। আমার ধারণা, এগুলো থাকেও। কিন্তু সেগুলো নিয়ে কারও কোন তৎপরতা লক্ষণীয় নয়। তাই এধরনের তদন্ত কমিটি গঠন বা বিশেষজ্ঞ টিমের দুর্ঘটনা পরবর্তী সঠিক কারণ উদ্ঘাটন অর্থহীন বলে প্রতীয়মান হয়। তদন্ত কমিটি গঠনের উদ্দেশ্য যদি পরবর্তী দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সে বিষয়ে তৎপর থাকত তাহলে তদন্ত কমিটি গঠনের সার্থকতা থাকত।
গত ৭ মার্চ, অর্থাৎ সাইন্স ল্যাবের ঘটনার ২ দিন পরে রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারে বিআরটিসি বাস কাউন্টারের পাশে ভয়াবহ আরও একটি বিস্ফোরণ হয়। খবরের সূত্র ধরে জানতে পারি, এই বিস্ফোরণে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ২০ জন যার মধ্যে ২ জন নারী আছে এবং আহত হয়েছে অন্তত ১০০ জন। ফায়ার সার্ভিসের অতিরিক্ত পরিচালক বলেন, এই বিস্ফোরণে কুইন টাওয়ার গ্রাউন্ড ফ্লোর, ফার্স্ট ফ্লোর ও সেকেন্ড ফ্লোর ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশের ৫ তলা ভবনের ৪টি ফ্লোর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক টিভি চ্যানেল লাইভ টেলিকাস্ট করেছে। দেখলাম বিস্ফোরণের সময় বাসযাত্রী থেকে পথচারী সবাই আহত হয়েছে। সবাই দিকবেদিক ছুটাছুটি করছে। গুলিস্তানের খুব কাছেই ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট রয়েছে। সেই ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পূর্বেই ১১ জনকে মৃতপ্রায় অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বাকি ৬ জন হাসপাতালে নিয়ে আসার পর মারা যায়। পরে আরো ৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়।
হলফ করে বলা যায়, দুর্ঘটনা পরবর্তী উদ্ধার কাজের তৎপরতার চেয়ে দুর্ঘটনা পূর্ববর্তী প্রতিরোধের সঠিক ব্যবস্থাপনায় সর্বোত্তম পন্থা। দেশে বহু শিল্প, কল-কারখানা আছে। এসব শিল্প, কল-কারখানা লোকালয় থেকে দূরে স্থাপন করাই শ্রেয়। সেখানে দুর্ঘটনা প্রতিরোধী সরঞ্জামের সঠিক যোগান আছে কিনা খতিয়ে দেখা অবশ্যই প্রশাসনের রুটিন দায়িত্বের ভিতর পড়ে। অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জামাদি, ফায়ার এক্সটিংগুইসার, অগ্নিকা- পরবর্তী পানির যথেষ্ট সাপ্লাইয়ের নিশ্চয়তা আছে কিনা সেগুলো যাচাই বাছাই পূর্বক যেকোন কারখানা নির্মাণে অনুমতি দেওয়া উচিৎ। যেসকল ভবনে ব্যাংক, বীমা, শপিং মল বা বিপনি কেন্দ্র তৈরির জন্য অনুমতি দেওয়া সেখানেও একই নীতি অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়।
প্রতিটি দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরে প্রমান মেলে কারখানা বা ভবনগুলোর নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদারকিতে যথেষ্ট ঘাটতি ছিল। বর্তমানে যেসব কারখানা বা ভবনে দুর্ঘটনা পরবর্তী সঙ্কট মোকাবেলার উপযুক্ত সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান নেই সেগুলো চিহ্নিত করে অচিরেই সিলগালা করে দেওয়া উচিৎ। আশা করি, দেশের নীতি নির্ধারকেরা বিষয়গুলো অতীব গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে ঘটনার পুনরাবৃতি রোধকল্পে যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন। সেইসাথে নিয়ম লঙ্ঘনকারী সকলকে শাস্তির আওতায় নিয়ে এসকল অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা ও মৃত্যু থেকে পরিত্রাণের উপায় বের করবেন।
লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট।
ajoymondal325@yahoo.com
বিভাগ : আজকের পত্রিকা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
![আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চিলমারীতে বিক্ষোভ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/img20250212211936-20250213092828.jpg)
আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চিলমারীতে বিক্ষোভ
![ট্রাম্প-পুতিন আলোচনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের সূচনা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inqilab-20250213091350.jpg)
ট্রাম্প-পুতিন আলোচনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের সূচনা
![বিপ্লবীরা ও আ.লীগ একসঙ্গে এ দেশে থাকতে পারে না : হাসনাত](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inqilab-20250213085913.jpg)
বিপ্লবীরা ও আ.লীগ একসঙ্গে এ দেশে থাকতে পারে না : হাসনাত
![পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক,যুগ্ম আহবায়ক ও সদস্য সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inq-lgo-20250213085809.jpg)
পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক,যুগ্ম আহবায়ক ও সদস্য সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
![দুই দিনের সফরে পাকিস্তানে প্রেসিডেন্ট এরদোগান](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inqilab-20250213084707.jpg)
দুই দিনের সফরে পাকিস্তানে প্রেসিডেন্ট এরদোগান
![দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inqilab-20250213084105.jpg)
দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
![তাইওয়ান প্রণালীতে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ! পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inqilab-20250213082828.jpg)
তাইওয়ান প্রণালীতে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ! পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
![চার লাল কার্ডের ম্যাচে লিভারপুলকে রুখে দিল এভারটন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/4753-20250213075130.jpg)
চার লাল কার্ডের ম্যাচে লিভারপুলকে রুখে দিল এভারটন
![রিজওয়ান-সালমানের অনবদ্য সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের রান তাড়ার রেকর্ড](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/rizwan-century-cd22ff863cacd40d2203ba5bfc31b823-20250213065051.jpg)
রিজওয়ান-সালমানের অনবদ্য সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের রান তাড়ার রেকর্ড
![কফিন কাঁধে মিছিল, আ.লীগ নিষিদ্ধ চাইল ছাত্র-জনতা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/52-20250213005044.jpg)
কফিন কাঁধে মিছিল, আ.লীগ নিষিদ্ধ চাইল ছাত্র-জনতা
![শিরোপার স্বপ্ন নিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/7-20250213001831.jpg)
শিরোপার স্বপ্ন নিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ
![মেয়েদের ক্রিকেট](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inq-graphics-20250213001619.jpg)
মেয়েদের ক্রিকেট
![এতীমের মা খ্যাত ফুলতলীর বড় ছাহেবের সহধর্মিণীর জানাযায় মানুষের ঢল : বিভিন্ন মহলের শোক](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/50-20250213001434.jpg)
এতীমের মা খ্যাত ফুলতলীর বড় ছাহেবের সহধর্মিণীর জানাযায় মানুষের ঢল : বিভিন্ন মহলের শোক
![নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া কেউ সংবিধান সংশোধন করতে পারে না](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inq-graphics-20250212233015.jpg)
নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া কেউ সংবিধান সংশোধন করতে পারে না
![মুন্সীগঞ্জে থেমে থাকা বাসে আগুনে ঘুমন্ত হেলপারের মৃত্যু](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/inq-graphics-20250212233028.jpg)
মুন্সীগঞ্জে থেমে থাকা বাসে আগুনে ঘুমন্ত হেলপারের মৃত্যু
![ডেভিল হান্টে ধরা আরো ৫৯১ জন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/377-20250212233119.jpg)
ডেভিল হান্টে ধরা আরো ৫৯১ জন
![ডেভিল হান্ট অপারেশনে আশানুরূপ অস্ত্র উদ্ধার হয়নি :গাজীপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/47-20250212233311.jpg)
ডেভিল হান্ট অপারেশনে আশানুরূপ অস্ত্র উদ্ধার হয়নি :গাজীপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
![পুলিশে আস্থা ফেরাতে ডিসিদের প্রস্তাব](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/40-20250212233357.jpg)
পুলিশে আস্থা ফেরাতে ডিসিদের প্রস্তাব
![বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য মৃৎশিল্প](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/23-20250212233409.jpg)
বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য মৃৎশিল্প
![নাফিজের নিথর দেহের সেই ছবির স্কেচ জাতিসংঘের প্রতিবেদনের প্রচ্ছদে](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2025February/SM/41-20250212233426.jpg)
নাফিজের নিথর দেহের সেই ছবির স্কেচ জাতিসংঘের প্রতিবেদনের প্রচ্ছদে