আইসিজেতে আজ ফিলিস্তিনে গণহত্যা মামলার শুনানি শুরু
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম
ফিলিস্তিনে গণহত্যার জন্য দায়ী ইসরাইলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও অবিলম্বে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি শিশুসহ সাধারণ নাগরিকের প্রাণকাড়া যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলার শুনানি আজ দ্য হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসজে)-তে শুরু হচ্ছে।
বেশ কয়েকটি দেশ এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে। গাজার যুদ্ধে প্রায় ১০ হাজার শিশুসহ ২৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যার জন্য ইসরাইলকে গণহত্যার জন্য অভিযুক্ত করে এবং নৃশংস সামরিক হামলা বন্ধের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা ডিসেম্বরের শেষের দিকে মামলা দায়ের করেছে। একজন বিশিষ্ট ফরাসি পার্লামেন্টারিয়ান বলেছেন, কীভাবে ডিসেম্বরে গাজায় প্রতিদিন ১৬০ শিশু মারা গিয়েছিল। গত মঙ্গলবার আনাদোলু সংবাদ সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে ফ্রান্স আনবোড গ্রুপের (লা ফ্রান্স ইনসুমিস) প্রধান ম্যাথিল্ড প্যানোটকে গাজার স্বাস্থ্য পরিস্থিতি এবং ইসরাইলি সশস্ত্র বাহিনীর নিরলস বোমা হামলার পরে ফিলিস্তিনি ছিটমহলের শেষ হাসপাতালগুলোর একটিকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছিল।
গাজার পরিস্থিতিকে ‘ভয়াবহ’ বলে অভিহিত করে প্যানোট ফ্রান্সকে ফিলিস্তিনে ‘অবিলম্বে এবং নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির ইস্যুতে’ অগ্রসর হওয়ার জন্য তার বর্তমান জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতিত্বের সুযোগটি কাজে লাগাতে আহ্বান জানান। নিরাপত্তা পরিষদের নেতৃত্ব প্রতি মাসে আবর্তিত হয়। বামপন্থী নেতা ফ্রান্সকে ‘দক্ষিণ আফ্রিকার গৃহীত উদ্যোগকে সমর্থন করার জন্য’ আহ্বান জানান, যেটি বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য দায়ী জাতিসংঘের আদালত আন্তর্জাতিক আদালতে (আইসিজে) গাজায় ইসরাইল কর্তৃক গণহত্যার অভিযোগে ২৯ ডিসেম্বর অভিযোগ দায়ের করেছিল।
জরুরি পরিস্থিতির আলোকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ওপর চাপ বাড়ানোর জন্য প্যানোট ‘ফ্রান্সে এবং অন্যত্র’ জনপ্রিয় সমাবেশের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি পরিস্থিতির অবনতি রোধ করার জন্য একটি সমন্বিত আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়ার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের নেতৃত্বে ফ্রান্সের অবস্থান সংঘাত সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
অসুরের হাতে সুবিচারের ত্রিশূল! ফিলিস্তিনবিদ্বেষী কুখ্যাত এক বিচারককে আন্তর্জাতিক আদালতে (আইসিজে) গাজা হত্যাকাণ্ডের যুদ্ধাপরাধ বিচারের বিচারক নিয়োগ দিয়েছে ইসরাইল। আর কোনো ওজর-আপত্তি ছাড়াই বিনা বাক্যে ইসরাইলের সে কট্টর বিচারককে এজলাসে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়েছে আইসিজেও। অবরুদ্ধ গাজার নিরস্ত্র মানুষের ওপর ইসরাইলের নৃশংসতাকে যুদ্ধাপরাধ উল্লেখ করে আন্তর্জাতিক আদালতে সুবিচার চেয়ে মামলা করে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশ্ব মানবাধিকার ও যুদ্ধনীতি লংঘনের এ মামলা টক্করে বেছে বেছে উগ্রপন্থি বিচারককে নির্বাচিত করায় হতাশা সৃষ্টি হয়েছে পুরো মুসলিম বিশ্বে।
গাজায় ইসরাইলের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে বিশ্বের প্রথম রাষ্ট্র হিসাবে শক্ত ভূমিকা নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২৯ ডিসেম্বর ইসরাইলের বিরুদ্ধে সরাসরি আন্তর্জাতিক আদালতে (আইসিজে) মামলা করেছে। আজ এবং আগামীকালের মধ্যে নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরের আইসিজে আদালতে এ মামলার প্রথম শুনানি হবে। সেখানেই বিচারকের আসনে থাকবেন গাজা হমলার সবচেয়ে বড় সমর্থক আহারন বারাক (৮৭)!
আন্তর্জাতিক আদালত (আইসিজে) ১৫ জন বিচারক নিয়ে গঠিত। এ মামলায় প্রতিপক্ষ থেকে একজন করে অতিরিক্ত সদস্য বিচারকের আসনে বসবেন। এরই ধারাবাহিকতায় ইসরাইলকে প্রতিনিধিত্ব করবেন বারাক। তিনি দেশটির সুপ্রিমকোর্টের সাবেক প্রেসিডেন্ট (সাবেক প্রধান বিচারপতি)। দীর্ঘ ১১ বছর ধরে বিশ্বদরবারে তিনি ইসরাইলের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে আসছেন। এমনকি গাজায় ইসরাইলের আক্রমণকেও তিনি সমর্থন দিয়ে আসছেন। ইসরাইল সেনাদের হামলাকেও মানবিকতার লঙ্ঘন নয় বলে দাবি করেন তিনি। তার মতে, ফিলিস্তিনি সৈন্যদের হত্যার স্বার্থে বেসামরিক এমনকি শিশুরা যদি নিহত হয়- তা হতেই পারে। ২০০৬ সালের সুপ্রিমকোর্টের রায়ে তিনি নিজেই এটি অনুমোদন করেছিলেন।
কানাডিয়ান নিউজ আউটলেট দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইলের একটি প্রতিবেদনে বিষয়টি করা হয়েছে। একটি সাক্ষাৎকারে বারাক বলেছিলেন, ‘তাদের নেতাকে টার্গেট করার জন্য পাঁচটি নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করা সমানুপাতিক হতে পারে।’ টাইমস অব ইসরাইলের রিপোর্ট অনুযায়ী, এ মামলায় চারজন আইনজীবী ইসরাইলকে প্রতিনিধিত্ব করবে। এখন পর্যন্ত ব্রিটিশ আইনজীবী ম্যালকম শ-এর নিয়োগ নিশ্চিত করা হয়েছে। মার্কিন আইনজীবী অ্যালান ডারশোভিৎসকে শুনানিতে ইসরাইলের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য বিবেচনা করা হয়েছিল। কিন্তু অন্য একটি মামলায় বিতর্কিত থাকার কারণে তিনি এখনো চূড়ান্ত নন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ থেকেও চারজন আইনজীবীকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
অপর এক খবরে বলা হয়, ইসরাইলি কারাগারে কমপক্ষে ৩১ জন ফিলিস্তিনি সাংবাদিককে বন্দি করে রাখা হয়েছে। সম্প্রতি দিয়া আল-কাহলাইত নামের এক সাংবাদিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তিনি এআই অ্যারাবি আল জাবেদ সংবাদমাধ্যমের গাজার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ) জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে কমপক্ষে ৩২ ফিলিস্তিনি সাংবাদিককে গ্রেফতার করেছে ইসরাইলি বাহিনী। এর মধ্যে মাত্র একজনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তিনি হলেন দিয়া আল-কাহলাইত। বাকি ৩১ ফিলিস্তিনি সাংবাদিক এখনও বন্দি রয়েছেন। এদের বেশিরভাগের বিরুদ্ধেই কোনো অভিযোগ আনতে পারেনি ইসরাইলি বাহিনী। অথচ বিনা অভিযোগেই দিনের পর দিন তাদের আটকে রাখা হচ্ছে।
গণমাধ্যমের অধিকার বিষয়ক সংস্থাটি জানিয়েছে, বন্দি সাংবাদিকদের সবাই ফিলিস্তিনি মিডিয়া আউটলেটের জন্য কাজ করেন বা ফ্রিল্যান্সার। এদের বেশিরভাগই অধিকৃত পশ্চিম তীরে গ্রেফতার হয়েছেন। আরএসএফ জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ চলাকালীন সাংবাদিকদের এভাবে গ্রেফতার ও আটকের এই নজিরবিহীন ঘটনা এটাই প্রমাণ করে যে, ফিলিস্তিনি মিডিয়ার কণ্ঠ রোধ করতেই এমনটা করা হচ্ছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার মামলাকে স্বাগত জানিয়েছে কারা? দ্য হেগে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অফ জাস্টিস (আইসিজে) আজ ইসরাইলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার গণহত্যা মামলায় প্রথম শুনানি করবে। গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য বিশ্বব্যাপী কোরাসের মধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে। গাজার যুদ্ধে প্রায় ১০ হাজার শিশুসহ ২৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যার জন্য ইসরাইলকে গণহত্যার জন্য অভিযুক্ত করে এবং নৃশংস সামরিক হামলা বন্ধের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা ডিসেম্বরের শেষের দিকে মামলা দায়ের করেছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার ৮৪ পৃষ্ঠার ফাইলে বলা হয়েছে, ইসরাইল ১৯৪৮ সালের গণহত্যা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং হলোকাস্টের পরে তৈরি করা হয়েছিল।
ইসরাইল এবং দক্ষিণ আফ্রিকা উভয়ই জাতিসংঘের গণহত্যা কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী, যা আইসিজে-কে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আইনি সংস্থা - চুক্তির বিষয়ে বিরোধের উপর শাসন করার এখতিয়ার দেয়। কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী সমস্ত রাষ্ট্র গণহত্যা না করতে এবং এটি প্রতিরোধ ও শাস্তি দিতে বাধ্য। চুক্তিটি গণহত্যাকে ‘একটি জাতীয়, জাতিগত বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে সংঘটিত কাজ’ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করে।
অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কান্ট্রিজ (ওআইসি) ৫৭ সদস্যের ব্লক, যার মধ্যে সউদী আরব, ইরান, পাকিস্তান এবং মরক্কো রয়েছে। তারা ৩০ ডিসেম্বর এ মামলার পক্ষে তাদের সমর্থন জানিয়েছে।
মালয়েশিয়া : ২ জানুয়ারি প্রকাশিত একটি বিবৃতিতে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দক্ষিণ আফ্রিকার আবেদনকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা ‘পূর্ব জেরুজালেমকে এর রাজধানী হিসাবে ১৯৬৭-এর পূর্ববর্তী সীমান্তের ভিত্তিতে’ একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।
তুরস্ক : তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওঙ্কু কেসেলি ৩ জানুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকার পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে এক্স-এ পোস্ট করেছেন। জর্ডান : পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি ৪ জানুয়ারি বলেছেন যে, আম্মান দক্ষিণ আফ্রিকাকে সমর্থন করবে। বলিভিয়া : বলিভিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রোববার দক্ষিণ আফ্রিকার পদক্ষেপকে ঐতিহাসিক বলে অভিহিত করেছে। ইসরাইলের বিরুদ্ধে আইসিজে মামলাকে সমর্থনকারী প্রথম লাতিন আমেরিকান দেশ তারা। মালদ্বীপ, নামিবিয়া ও পাকিস্তান : গত মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা গণহত্যা মামলার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে তিনটি দেশ। স্বাধীন আউটলেট কমন ড্রিমস রিপোর্ট করেছে যে, উল্লিখিত দেশগুলো ছাড়াও বিশ্বব্যাপী অনেক অ্যাডভোকেসি গ্রুপ এবং সুশীল সমাজের গোষ্ঠীগুলোও দক্ষিণ আফ্রিকার আহ্বানে যোগ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্রাজিলের টেরেইরো পিন্ডোরামা, ইতালির অ্যাসোসিয়েশন ন্যাসিওনাল দে অ্যামিস্তাদ ইতালিয়া-কিউবা এবং ফ্রান্সের কালেকটিফ জুদেও আরাবে এট সিটিয়েন পোর লা প্যালেস্টাইন।
‘ব্লিঙ্কেন আউট’ : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের নিন্দা রামাল্লার বিক্ষোভকারীদের : ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠকের নিন্দা জানাতে কয়েক ডজন বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিল। অধিকৃত পশ্চিম তীরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে আমেরিকার শীর্ষ দূত আসার সময় বিক্ষোভকারীরা ‘গণহত্যা বন্ধ করুন’, ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ এবং ‘ব্লিঙ্কেন আউট’ লেখা প্ল্যাকার্ড ধরে রেখেছিলেন।
ফিলিস্তিনি কর্মী জোহারাহ বেকার আল-জাজিরাকে বলেছেন, ‘গাজার এ গণহত্যায় ইসরাইলের সাথে আমেরিকার যোগসাজশে ফিলিস্তিনিরা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ। আমাদের কোনো মার্কিন প্রতিনিধিকে, বিশেষ করে ব্লিঙ্কেনকে স্বাগত জানানো উচিত নয়, কারণ তিনি আমাদের জনগণের হত্যার অংশ।
‘তবে এটি সবই ক্রমবর্ধমান, এটি ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়নি। এটি বছরের দীর্ঘ দখল, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে বছরের দীর্ঘ অবিচার যা এই চলমান নৃশংসতার চূড়ান্ত পরিণতি’।
গত ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার পর থেকে গাজায় ফিলিস্তিনি ছিটমহলে বিধ্বংসী যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী।
সংঘর্ষের শুরু থেকে অন্তত ২৩ হাজার ২১০ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৫৯ হাজার ১৭৬ জন আহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই শিশু এবং মহিলা। জাতিসংঘ এবং গাজা কর্তৃপক্ষের মতে, ইসরাইলি হামলা অবকাঠামোর ব্যাপক ধ্বংস এবং একটি নজিরবিহীন মানবিক বিপর্যয় ঘটিয়েছে। সূত্র : টিআরটি ওয়ার্ল্ড, আল-জাজিরা ও বিবিসি।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো বিচারবিভাগের গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
গার্মেন্টস ও অন্যান্য শিল্প থেকে ভারতীয়দের অপসারণের দাবি গণঅধিকার পরিষদের
পঞ্চগড়ে তীব্র তাপদাহে হাঁসফাঁস বিপর্যস্ত জনজীবন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর প্রকাশ্যে তালতলীতে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন
আমরা ১৫ বছর কথা বলতে পারিনি - মুশফিকুর রহমান
ফিরলেন জাকির, এসেই শান্তর ছক্কা
মাগুরায় গৃহবধূকে বিষপানে হত্যার অভিযোগ
কেপিএম আবাসিক থেকে অজগর উদ্ধার কাপ্তাই ন্যাশনাল পার্কে অবমুক্ত
চার্টার্ড নয়, বাণিজ্যিক ফ্লাইটে নিউইয়র্ক যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
শাল্লায় কালনী নদীতে যুবক নিখোঁজ
ভিসি নিয়োগের দাবিতে ইবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রেকর্ড রান তাড়ায় বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাসী শুরু
সালথায় সেতুর রেলিং-পাটাতন ভেঙে বেহাল দশা : জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে ১০ গ্রামের মানুষ
তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যা, ঢাবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেও সুস্থ নন খালেদা জিয়া : মির্জা ফখরুল
আত্মহত্যা না কি খুন? ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের কর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত শুরু
বিচার বিভাগে পৃথক সচিবালয় ছাড়া আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় : প্রধান বিচারপতি
বিভিন্ন সময়ে যেসব বিতর্কিত অভিযান চালিয়েছে মোসাদ
শেরপুর বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে চা দোকানীর মৃত্যু
শরীয়তপুর পৌরসভার বেশীর ভাগ সড়কেরই বেহাল দশা, ভোগান্তি চরমে