ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য নারীরা কেন অ্যাপের দিকে ঝুঁকছে?

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

১১ এপ্রিল ২০২৩, ১০:১৬ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:১৩ পিএম

এপ্রিল ১০ বছর ধরে শরীরের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে প্রাকৃতিক পদ্ধতি অনুসরণ করছেন।

উনিশ শ ষাটের দশকে জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বা পিল যখন প্রথম বাজারে আসে তখন এটিকে নারীর স্বাধীনতা ও শরীরের ওপর তার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বড় ধরনের ঘটনা হিসেবে ধরে নেয়া হয়েছিল। এর পর থেকে ব্রিটেনের বেশিরভাগ নারী তাদের জীবনের কোনো না কোনো এক সময়ে হরমোনভিত্তিক জন্মনিরোধ পদ্ধতি বা হরমোনাল পিল ব্যবহার করেছেন। কিন্তু তাদের কেউ কেউ এখন বড়ি খাওয়া ছেড়ে দিয়ে প্রাকৃতিক পদ্ধতি অনুসরণের জন্য প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছেন।

ব্রিটেনে টেলিভিশন চ্যানেল আইটিভির অত্যন্ত পরিচিত মুখ মনটানা ব্রাউন। লাভ আইল্যান্ড নামের একটি শো-এর কারণে তিনি বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন যে হরমোনভিত্তিক জন্মনিরোধ পদ্ধতির ব্যবহার ছেড়ে দেয়ার দু’বছর পর তিনি মা হতে যাচ্ছেন। ইনস্টাগ্রামে করা এক পোস্টে তিনি জানিয়েছেন যে মাসিকের হিসাব নিকাশ অনুসারে তিনি যৌন সম্পর্ক করে আসছিলেন। এই ধরনের পদ্ধতিকে বলা হয় প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। ‘এই পদ্ধতির কারণে আমি আমার মাসিক সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারি, জানতে পারি বাচ্চা নিতে হলে কখন কী করতে হবে। শরীরের এই বিষয়টিতে আমি খুব অভ্যস্ত হয়ে পড়ি,’ বলেন তিনি।

আসলে এই পোস্ট ছিল ন্যাচারাল সাইকেলস নামের একটি অ্যাপের বিজ্ঞাপন। এই পোস্টটির জন্য তাকে অর্থ দেওয়া হয়েছিল। এই অ্যাপটি ২০১৩ সালে চালু করা হয় এবং বর্তমানে এর নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ। যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনও ২০১৮ সালে ন্যাচারাল সাইকেল অ্যাপটিকে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয়। জন্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়ে এটিই প্রথম অ্যাপ যা কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পেয়েছে। অ্যাপটি যারা তৈরি করেছেন তারা বলছেন সন্তানধারণের জন্য একজন নারী কখন সবচেয়ে বেশি উর্বর থাকে এই অ্যাপটির অ্যালগরিদম তা নির্ধারণ করতে পারে।

শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করে এটি করা হয়। তারা দাবি করছেন এই অ্যাপের সাফল্যের হার ৯৩ শতাংশ। জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির স্বাভাবিক ব্যবহারেও একই ধরনের সাফল্য পাওয়া যায়। এই অ্যাপটির পেছনে যে ধারণা কাজ করছে তা হলো - প্রচলিত জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির বিকল্প ব্যবস্থা তুলে ধরা। এই পদ্ধতিতে হিসাব নিকাশ করে বলে দেওয়া হয় একজন নারীর কখন অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। অর্থাৎ তখন তিনি সবচেয়ে বেশি উর্বর থাকেন। এই বিষয়টি নির্ভর করে একেকজন নারীর ঋতুস্রাব সংক্রান্ত চক্রের ধরনের ওপর।

তবে এই অ্যাপের ব্যাপারে অভিযোগও উঠেছে। কোনো কোনো নারী বলেছেন যে অ্যাপটি ব্যবহার করেও তারা গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন। সন্যাচারাল সাইকেল অ্যাপের একজন মুখপাত্র বলেছেন: “সব ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যাপারে একটা বিষয় গুরুত্বপূর্ণ যে পদ্ধতিটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না। এর উপরেই কার্যকারিতা নির্ভর করে। গর্ভধারণ ঠেকাতে কোনো পদ্ধতিই শতভাগ সফল নয়, এমনকি সঠিক উপায়ে ব্যবহার করেও।” তবে তিনি বলেন, “এর কার্যকারিতা অন্য যেকোনো সচেতনতামূলক পদ্ধতির চেয়ে বেশি।”

ব্রিটেনে জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থা এনএইচএস কনডম ব্যবহারের ওপর জোর দিয়ে থাকে। এনএইচএস বলে এই পদ্ধতি যে শুধু গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে তা নয়, এটি ব্যবহার করলে যৌন-বাহিত রোগ থেকেও সুরক্ষা পাওয়া যায়। সযুক্তরাজ্যে বিজ্ঞাপনের মানের ওপর নজর রাখে যে কর্তৃপক্ষ তারা ২০১৮ সালে ফেসবুকে ন্যাচারাল সাইকেল অ্যাপটির বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করেছিল। কারণ ওই বিজ্ঞাপনে দাবি করা হয়েছিল যে অ্যাপটি “অত্যন্ত নির্ভুল”। কর্তৃপক্ষ তখন বিজ্ঞাপনটিকে বিভ্রান্তিকর বলে উল্লেখ করেছিল।

এ সত্ত্বেও ব্রিটেনের লাখ লাখ মানুষ এই অ্যাপটিকে ব্যবহার করে আসছে। একজন নারীর কখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি তা নির্ধারণের জন্য আরো কিছু অ্যাপ রয়েছে – ফ্লো এন্ড ক্লু। সারা বিশ্বে এই অ্যাপটিও লাখ লাখ মানুষ ব্যবহার করছে।

‘সব পদ্ধতিরই ঝুঁকি আছে’

এপ্রিল ইন্সকিপ প্রায় এক দশক ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতি অনুসরণ করছেন। এর আগে তিনি হরমোনাল পিল ব্যবহার করতেন। এক পর্যায়ে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে এই পদ্ধতি তার জন্য উপযোগী নয়। “বয়স বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে আমি বুঝতে পারি যে শরীরের ওপর পিলের অনেক প্রভাব পড়ছে। আমি অলস হয়ে গিয়েছিলাম। মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকতো, ত্বক ফেটে যেতে লাগল। তখন আমি এই অবস্থার আর অবনতি হতে দিতে চাইনি,” বলেন তিনি।

এপ্রিল সকালে তার শরীরের তাপমাত্রা মেপে সেটা মোবাইল ফোনের একটি অ্যাপে রেকর্ড করে রাখেন। প্রতিদিনের এই ভার্চুয়াল চার্ট দেখে তিনি জানতে পারেন কোন সময়ে তার গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি এবং কখন সবচেয়ে কম থাকে। “কোনো একটি অ্যাপের করা বিশ্লেষণের চেয়েও আমি পুরো চার্টটি দেখতে চাই। আমার আত্মবিশ্বাস আছে যে আমি আমার শরীরকে ভালো বুঝতে পারি এবং এই পদ্ধতি ব্যবহার করার ব্যাপারেও আমি স্বস্তিবোধ করি,” বলেন তিনি।

এপ্রিল বলেন এর মধ্যেও যদি তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন, তাহলে এই পদ্ধতিকে দোষ দেবেন না। “কারণ সবকিছুর মধ্যেই ঝুঁকি আছে,” বলেন তিনি। “আপনার যদি সন্দেহ থাকে, এবং আপনি এখন মা হতে না চান, তাহলে এই পদ্ধতির একটা ব্যাক-আপ রাখবেন। মনে রাখবেন কনডমও কিন্তু ১০০ ভাগ কার্যকরী নয়।”

এনএইচএসের মতে জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ির কারণে একজনের মানসিক অবস্থা ওঠানামা করতে পারে, বমি বমি ভাব, স্তনে হালকা ব্যথা এবং মাথা ব্যথাও হতে পারে। তবে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া কিম্বা সার্ভিক্যাল ক্যান্সার হওয়ার মতো বড় ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি খুব কম। আরেকজন নারী হেলেন প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করছেন তিন বছর ধরে। এর আগে তিনি হরমোনাল বড়ি খেতেন। ৩০ বছর বয়সে তিনি পিল খাওয়া বন্ধ করে দেন।

তিনি বলেন, কয়েক বছর ধরে পিল খাওয়ার সময় তিনি দেখেছেন যে তার মনমেজাজের ওপর জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির প্রভাব পড়ছে। “তখনই আমি কোনো ধরনের পরিবর্তন হয় কি না তা দেখার জন্য হরমোনাল পদ্ধতি থেকে বের হয়ে আসার কথা চিন্তা করি। আমি খুব ভাল বোধ করতে থাকি। আমার মাসিক স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে দুই বছরের বেশি লাগেনি,” বলেন তিনি।

এনএইচএস বলছে, একজন নারী পিল খাওয়া বন্ধ করে দিলে তার মাসিক স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। ফিরে আসার পরেও সেটা অনিয়মিত হতে পারে। কারণ পিলের মধ্যে রয়েছে হরমোন যা প্রত্যেক মাসে ডিম্বাণুর জন্মকে ঠেকিয়ে দেয়। এনএইচএসের মতে পিরিয়ড স্বাভাবিক হতে তিন মাসের মতো সময় লাগতে পারে। “বড়ি খাওয়ার কারণে আপনি যে সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবেন তা নয়,” বলছে এনএইচএস।

“পিল খাওয়া বন্ধ করে দেওয়ার পরপরই আপনি গর্ভধারণ করতে পারবেন। সন্তান জন্ম দেওয়ার সক্ষমতার ব্যাপারে এটি কোনো সমস্যা তৈরি করে না। কিন্তু কিছু কিছু বিষয় সামনে চলে আসতে পারে যেসব সমস্যায় আপনি আগে থেকেই ভুগছিলেন, যেমন অনিয়মিত মাসিক।”

এনএইচএসের মতে প্রাকৃতিক পদ্ধতি অনুসরণকারী একজন নারীকে তার মাসিকের চক্রের সময় কী ধরনের লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা যায় সেগুলো বুঝতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে এই চক্র কতদিন ধরে চলে সেটা দেখা, প্রতিদিনের তাপমাত্রা পরিমাপ করা এবং উর্বর সময়ে জরায়ুর মুখ থেকে পানির মতো যে পদার্থ বের হয়ে আসে তাতে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটে সেসব বিষয়ের ওপর নজর রাখা।

এনএইচএস বলছে, এই বিষয়গুলোকে যদি নিয়মিত ও সঠিকভাবে অনুসরণ করা হয়, তাহলে এই পদ্ধতি ৯৯ শতাংশ কার্যকরী হতে পারে। তবে এনএইচএসে যৌন স্বাস্থ্য বিষয়ক একজন চিকিৎসক এনাবেল সোয়েমিমো বলছেন, এই পদ্ধতি সবার জন্য উপযোগী নয়। “আপনার লাইফ-স্টাইল যদি স্থিতিশীল না হয়, যদি সবসময় আপনার হাতের কাছে ক্যালেন্ডার, থার্মোমিটার না থাকে, আপনার ঘুমের ধরন যদি অনিয়মিত হয়, তাহলে এই পদ্ধতির ওপর নির্ভরতা কমে যাবে,” বলেন তিনি। তিনি বলেন, যেসব নারীর মাসিক নিয়মিত নয়, যাদের পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম আছে অথবা যেসব নারী মাত্রই সন্তান জন্ম দিয়েছেন, তাদেরকে এই পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করা হয় না। ড. সোয়েমিমো বলছেন প্রাকৃতিক এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে গিয়ে যেসব প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে সেগুলোর বিষয়েও তার কিছু উদ্বেগ রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন দীর্ঘ সময় ধরে পিল খেলে নারীর সন্তানধারনের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় এই ধারণার কোনো সত্যতা নেই। “আমরা যেসব অ্যাপ দেখতে পাই, সেগুলো সাবস্ক্রাইব করতে হয়, ফলে জন্মনিয়ন্ত্রণের এসব পদ্ধতি থেকে তারা মুনাফা অর্জন করে,” বলেন তিনি। “এজন্য তারা এগুলো আসলে যা তারচেয়েও বেশি কার্যকরী হিসেবে দেখাতে চায়।” “তবে কিছু কিছু অগ্রগতি হয়েছে যার আসলেই সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু সেগুলোর নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা নিরীক্ষার আগেই বাজারে চলে আসছে। কারণ প্রস্তুতকারীদের দিক থেকে প্রচুর চাপ দেওয়া হচ্ছে বাজারে ছাড়ার জন্য।”

ড. সোয়েমিমো বলছেন হরমোনাল পিল ব্যবহার না করার ব্যাপারে নারীদের প্রভাবিত করতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে সোশাল মিডিয়া। “টিকটকের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে লোকজনের মধ্যে বিভিন্ন তথ্য ছড়িয়ে পড়েছে যার কারণে তারা জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে আরো বেশি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে,” বলেন তিনি। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে হরমোনাল পদ্ধতি ব্যবহার করলে নারীর উর্বরতা নষ্ট হয়ে যায়- এই আশংকা অমূলক। “কিন্তু মানুষ ভয় পাচ্ছে, কারণ লোকজন এখন দেরিতে সন্তান নিচ্ছে।” সূত্র: বিবিসি।

 

 


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রাঙামাটিতে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

রাঙামাটিতে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড

দৌলতপুর সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক-১

দৌলতপুর সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক-১

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

বায়তুল মোকাররমে তুমুল হট্টোগোল-মারামারি

বায়তুল মোকাররমে তুমুল হট্টোগোল-মারামারি

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার