ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১

ভারতে মাইনুদ্দিন যেভাবে পাল্টে দিচ্ছেন অসংখ্য মানুষের জীবন

Daily Inqilab বিনোদন ডেস্ক

৩১ জুলাই ২০২৩, ০৩:১৬ পিএম | আপডেট: ৩১ জুলাই ২০২৩, ০৩:১৬ পিএম

আরবি শব্দ ‘মাইনুদ্দিন’-এর বাংলা অর্থ ‘ঈশ্বরের দূত’। আক্ষরিক অর্থেই মুর্শিদাবাদের লালগোলা থানার প্রসাদপুরের মাইনুদ্দিন যেন ঈশ্বরের দূত। গত ৪০ বছর ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন অসংখ্য মানুষকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়েছেন মাইনুদ্দিন। শুধু জীবনে নয়, ঘরেও ফিরিয়েছেন মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়া ওই সব মানুষকে। মাইনুদ্দিন আসলে ঘরের খেয়ে মনের ‘হুঁশ’ ফিরিয়ে বেড়ান। মনের ভারসাম্য ফিরিয়ে ঘরছাড়াকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার আনন্দই তাঁকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায়। এলাকার লোকজন তাই মাইনুদ্দিনকে ডাকেন ‘পাগলাদাদা’।

 

প্রায় সাড়ে চার দশক ধরে মাইনুদ্দিন এই ‘দায়িত্ব’ পালন করে চলেছেন। এত বছরে যাদের পরিবারে ফিরিয়ে দিতে পেরেছেন, তাদের অনেকেই তার মনে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন। যেমন সাঁইথিয়ার গোবিন্দ। বছর চারেক আগে এক রাতে মানসিক ভারসাম্যহীন গোবিন্দ নেমেছিলেন লালগোলায়। একটা পা নেই। কোথা থেকে এসেছেন, কোথায় যাবেন, কিছুই জানাতে পারেননি মাইনুদ্দিনকে। এমনকি, নিজের নামটুকুও নয়। পরিস্থিতি আঁচ করে মাইনুদ্দিন তাকে ওই রাতেই গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে যান বহরমপুর মানসিক হাসপাতালে। সপ্তাহ দুয়েকের চিকিৎসায় কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠেন তিনি। এর পর ওই যুবককে নিজের ডেরা ‘নব আশ্রয়’-এ নিয়ে আসেন। একটু একটু করে তার স্মৃতি তখন ফিরছে। বছরখানেকের মধ্যেই ভিড় করে আসা স্মৃতি উজাড় করে দেন ওই যুবক। জানাতে শুরু করেন নাম, বাড়ি, কী হয়েছিল, কেন হারিয়ে যেতে চেয়েছিলেন জীবন থেকে— সমস্তটা। এর পরেই সাঁইথিয়ায় গোবিন্দের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন মাইনুদ্দিন। গাড়ি করে পৌঁছেও দিয়ে আসেন বাড়িতে। স্বজনদের কাছে।

সেই গোবিন্দ আজ বলছেন, ‘‘সবাই তো শুধু ছেড়ে গিয়েছে আমাকে। শুধু মাইনুদ্দিনভাই ছিল বলে জীবনে ফিরতে পেরেছি। মরণেও ভাইয়ের অবদান ভুলতে পারব না।’’

 

গোবিন্দের মতো আরও অনেকের কাছে মাইনুদ্দিন শেখ ঈশ্বরের সাক্ষাৎ দূত। যেমন বিহারের বাসিন্দা সুবীর কুমার বর্তমানে বেঙ্গালুরুতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বছর ছয়েক আগের দুপুরে যখন মাইনুদ্দিন তার কথা প্রথম জানতে পেরেছিলেন, তার আগের তিন দিন সুবীর লালগোলা স্টেশনের বাইরে পড়ে ছিলেন। মাইনুদ্দিন জানতে পারলেন, গত তিন দিন মুখে পানিটুকু পর্যন্ত দেয়নি ওই তরুণ। কাছে গিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরেন তিনি। ফুপিয়ে কেঁদে ওঠেন তরুণটি। শুধু বলতে পেরেছিলেন, ‘‘আমার সব শেষ। সব খেয়ে নিল।’’ এর বেশি কিচ্ছুটি সে দিন বলতে পারেননি ওই তরুণ। পরে সুস্থ হওয়ার পর জানা যায়, দীর্ঘ ১০ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিন্ন করে সুবীরের প্রেমিকা অন্যত্র বিয়ে করেছিলেন। সুবীর সেই ধাক্কা সামলাতে পারেননি। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। তার পর এ ট্রেন, ও ট্রেন করতে করতে লালগোলা। মাইনুদ্দিনের হাতে পড়ে সুস্থ হয়ে ওঠেন। ফিরেও যান বিহারের বাড়িতে। এখনও যোগাযোগ আছে মাইনুদ্দিনের সঙ্গে।

 

তবে নিজের গল্প বলতে খুব একটা পছন্দ করেন না। তবুও কথায় কথায় মাইনুদ্দিন শোনালেন ১৯৭৯ সালের এক ঘটনার কথা। তিনি তখন নবম শ্রেণির ছাত্র। এক দিন বিকেলে লালগোলা বাসস্ট্যান্ডে দেখা হল সমবয়সি এক কিশোরের সঙ্গে। উদ্‌ভ্রান্তের মতো ঘোরাফেরা করছে দেখে কিশোর মাইনুদ্দিন তাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘‘কী হয়েছে তোমার?’’ জানা গেল, বাবা-মা বকেছেন, তাই রাগ করে বাড়ি থেকে পালিয়ে ট্রেনে চেপে পড়েছে। তার পর এসে পৌঁছে গিয়েছে লালগোলা। কিছুই চেনে না, জানে না। শুধু একটাই কথা তার, ‘‘বাড়ি ফিরব না।’’ অভিমানী সেই কিশোরকে সে দিন নিজের বাড়িতে নিয়ে এসেছিল মাইনুদ্দিন। ‘আব্বু’কে বুঝিয়ে মাসখানেক রেখেও দিয়েছিল নিজেদের সঙ্গে। তার পর কবীর কাজি নামের ওই কিশোরকে ট্রেনে তুলে দিয়েছিল। তত দিনে সেই কিশোরের মানভঞ্জন হয়েছে।

মাইনুদ্দিনের কথায়, ‘‘৪৪ বছর আগের কথা। স্পষ্ট মনে আছে কবীরের মুখটা এখনও। বাড়ি যাওয়ার দিন ওর মুখের হাসিটা দেখতে পাই। ঘরে ফেরার আনন্দ যে কী, তা সে দিন প্রথম বুঝেছিলাম।’’

 

এখনও পর্যন্ত প্রায় ৭০ জনকে ঘরে ফিরিয়েছেন মাইনুদ্দিন। বেশির ভাগকেই মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় পেয়েছিলেন তিনি। তাদের মন ভাল করিয়ে, তার পর যার যার ঘরে ফিরিয়ে দিতে দিতে সেই কিশোর মাইনুদ্দিনের বয়স হয়ে গেল ৬২। কাজ করার ধরনটা তার বড় অদ্ভুত। লালগোলায় সারা দিনে শিয়ালদহ, কৃষ্ণনগর এবং রানাঘাট থেকে বেশ কয়েকটা ট্রেন এসে পৌঁছয়। যাত্রী নামিয়ে তারা ফের রওনা দেয় উল্টো গন্তব্যে অথবা কারশেডে। মাইনুদ্দিন অপেক্ষা করে থাকেন স্টেশনে। প্রতিটি ট্রেনের জন্য। স্টেশন ফাঁকা হয়ে গেলে এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত ঘুরে দেখেন কোথাও কোনও ঠিকানাহীন মানুষ আছেন কি না! প্রান্তিক স্টেশন বলে ট্রেনে চেপে আসা ভবঘুরে এবং মানসিক ভারসাম্যহীনদের অনেকেই লালগোলায় নামেন। মাইনুদ্দিনের অপেক্ষা তাদের জন্যই। এমন কেউ এলেই সেই ‘অতিথি’কে নিজের ‘জিম্মা’য় নিয়ে নেন তিনি। যারা একটু বেশি অসুস্থ, তাদের ভর্তি করান কৃষ্ণপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। অন্যদের ঠিকানা হয় তার ঠিক পাশের ‘নব আশ্রয়’।

 

বছর আটেক আগে চার হাজার বর্গফুট আয়তনের এই আবাস তৈরি করেছেন ব্যবসায়ী মাইনুদ্দিন। রয়েছে ১৬টার মতো ঘর। সমস্তটাই ওই ভবঘুরে এবং মানসিক ভারসাম্যহীনদের জন্য। মানসিক চিকিৎসার ব্যবস্থাও রয়েছে সেখানে। ট্রেন থেকে নামাদের পাশাপাশি, গোটা লালগোলা শহরের ভবঘুরেদের দু’বেলা অন্নসংস্থানের ব্যবস্থাও করেন মাইনুদ্দিন। চার সহযোগীকে নিয়ে শহর ও নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা অভুক্ত ভবঘুরে এবং মানসিক ভারসাম্যহীনদের খাওয়াদাওয়ার ‘দায়িত্ব’ যে তারই।

তবে মাইনুদ্দিনের ‘নব আশ্রয়’-এ সকলেই যে মানসিক ভারসাম্যহীন, ভবঘুরে— এমনটা নয়। যেমন, বেলঘরিয়ার বিশ্বশ্রী সাউ। নিজের নাম ছাড়া কিছুই বলতে চাইতেন না। দীর্ঘ দিনের অযত্নে চুলে জট পড়ছে। বুক পর্যন্ত দাড়ি। শরীরের বেশ কয়েক জায়গায় গভীর ক্ষত। ভবঘুরের মতোই আচরণ। কথাবার্তা। ‘নব আশ্রয়’-এ বসেই এক দিন আর ধরে রাখতে পারলেন না নিজেকে।

 

মাইনুদ্দিনকে জড়িয়ে ধরে শোনালেন তার কষ্টের কথা। জানালেন, স্ত্রী প্রয়াত। দুই ছেলের এক জন রাজ্য সরকারের উচ্চপদস্থ আধিকারিক, অন্য জন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। পারিবারিক অশান্তি লেগেই থাকত। এক দিন বাবাকে মারধর করে দুই ছেলে মিলে ট্রেনে তুলে দিয়েছিলেন। বলে দিয়েছিলেন, আর যেন বাড়ি না-ফেরেন! এর পর একরাশ যন্ত্রণা বুকে চেপে, ট্রেনে চড়ে অনির্দিষ্ট পথে বেরিয়ে পড়া। ট্রেনের শেষ স্টেশন লালগোলায় নেমে পড়া। ভবঘুরে সেজে থাকা। এবং শেষ পর্যন্ত মাইনুদ্দিনের আশ্রয়ে। বৃদ্ধ বিশ্বশ্রীকে বাড়ি ফেরানো আলাদা এক কাহিনি। এ রকম ঘটনার পর ঘটনার সাক্ষী মাইনুদ্দিন। তবে কোনও কিছুই মনে রাখতে চান না তিনি। জীবনের চলার পথে অন্যের পাশে দাঁড়ানোকে কর্তব্য বলেই মনে করেন। তবে তার কাজে লালগোলার মানুষ, পুলিশ-প্রশাসন সকলেই আপ্লুত।

লালগোলা শহরের বাসিন্দা, লেখক নীহারুল ইসলামের কথায়, ‘‘শুধু লালগোলা নয়, আমাদের জেলার অন্যতম মানবিক মুখের নাম মাইনুদ্দিন শেখ। মানসিক ভারসাম্যহীন ও ভবঘুরেদের সুস্থ করে বাড়ি ফেরানো ছাড়াও কলেজ-স্কুলে গাছ লাগানো, হাসপাতাল পরিষ্কার রাখার মতো কাজ স্বেচ্ছায় করে আসছেন তিনি দীর্ঘ দিন ধরে। এমন মানুষই তো সমাজ চায়। এরাই তো প্রকৃত সমাজসেবী।’’

 

লালগোলার বিডিও সুব্রত ঘোষের মতও তাই। তিনি বলেন, ‘‘মাইনুদ্দিন এক কথায় রত্ন! ভবঘুরে ও তাদের পরিবারের কাছে সাক্ষাৎ ঈশ্বরের দূত! শুধু এ কাজই নয়, স্থানীয় হাসপাতালের উন্নয়ন থেকে শুরু করে একাধিক সামাজিক কাজে যুক্ত উনি। আমাদের কাছে অনুপ্রেরণা।’’

লালগোলা থানার ওসি তরুণ সাহাও বলছেন, ‘‘স্মৃতি হারিয়ে ফেলা মানুষগুলোর কাছ থেকে নাম-ঠিকানা জোগাড় করে তাদের বাড়িঘর ও পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়াটা ভীষণ চ্যালেঞ্জিং কাজ। আমি এসে থেকে ওঁকে এই কাজটা নিরলস ভাবে করতে দেখছি।’’

এদিকে স্থানীয় বিধায়ক মহম্মদ আলির কথায়, ‘‘মাইনুদ্দিন সমাজের অন্যতম সুনাগরিক। আমরা যতটুকু পারি সরকারি ভাবে ওঁকে সাহায্য করার চেষ্টা করি। ওর কাজের কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়।’’


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ম্যাট গেটসের বিরুদ্ধে যৌন ও মাদক কেলেঙ্কারির তথ্য প্রকাশ
গাজার হাসপাতাল ও ত্রাণ বহরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত আরও ৫৮ ফিলিস্তিনি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের বিশাল বহর কিনছে পাকিস্তান, ছাড়িয়ে যাবে ভারতকেও
পাকিস্তানে অবশেষে সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা শুরু
বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি
আরও

আরও পড়ুন

ম্যাট গেটসের বিরুদ্ধে যৌন ও মাদক কেলেঙ্কারির তথ্য প্রকাশ

ম্যাট গেটসের বিরুদ্ধে যৌন ও মাদক কেলেঙ্কারির তথ্য প্রকাশ

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে যুবককে বেঁধে নির্যাতন-নাকে খত দেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে যুবককে বেঁধে নির্যাতন-নাকে খত দেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

গাজার হাসপাতাল ও ত্রাণ বহরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত আরও ৫৮ ফিলিস্তিনি

গাজার হাসপাতাল ও ত্রাণ বহরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত আরও ৫৮ ফিলিস্তিনি

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের বিশাল বহর কিনছে পাকিস্তান, ছাড়িয়ে যাবে ভারতকেও

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের বিশাল বহর কিনছে পাকিস্তান, ছাড়িয়ে যাবে ভারতকেও

১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে পটল চাষে বাম্পার ফলন

সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে পটল চাষে বাম্পার ফলন

গফরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু

গফরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু

শাহরাস্তিতে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

শাহরাস্তিতে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পাকিস্তানে অবশেষে সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা শুরু

পাকিস্তানে অবশেষে সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা শুরু

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি  বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি

বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি

যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন

যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

মেক্সিকোতে প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৭

মেক্সিকোতে প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৭

মাথাপিছু ১৪০০ ডলারের চেক পাচ্ছেন ১০ লাখ মার্কিনি

মাথাপিছু ১৪০০ ডলারের চেক পাচ্ছেন ১০ লাখ মার্কিনি