মেতেইদের ধর্মস্থলে ক্রুশ! সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উসকানি মণিপুরে
০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৫৭ পিএম | আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৫৭ পিএম
মেতেইদের পবিত্র স্থানে ক্রুশ। টাঙানো হল বিতর্কিত পতাকাও! সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উসকানি দিয়ে ভারতের মণিপুর রাজ্যকে আরও অশান্ত করে তুলতেই এই ছক বলে আশঙ্কা।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মেতেই সম্প্রদায়ের কাছে অত্যন্ত পবিত্র থাংটিং পাহাড়ে একটি বিশালাকৃতি ক্রুশ পুঁতে দেয়া হয়। তার পরই পাশে উড়তে দেখা যায় একটি বিতর্কিত পতাকা। স্থানীয়দের দাবি, ঝান্ডাটি কুকি জঙ্গি সংগঠেনর। এই ঘটনায় ফের শোরগোল পড়েছে হিংসাদীর্ণ রাজ্যটিতে।
উল্লেখ্য, থাংটিং পাহাড়ে প্রায় দু’হাজার বছর ধরে চলছে প্রার্থনা। হিন্দু এবং মূলত বৈষ্ণব মেতেইদের কাছে এর গুরুত্ব অসীম। তাই এই ধর্মস্থানটিকে ইচ্ছাকৃত ভাবে নিশানা করেছে দুষ্কৃতীরা। শেষ পাওয়া খবরের মতে, পুলিশ পতাকা সরালেও ক্রুশটি রয়েছে। এই ঘটনার নেপথ্যে কুকি জঙ্গিদের হাত থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
পাঁচ মাস কেটে গেলেও মণিপুরে নিভছে না হিংসার আগুন। এই কয়েক মাসে উত্তর-পূর্বের রাজ্যটিতে শতাধিক মৃত্যু দেখেছে দেশ। এখনও ঝরছে রক্ত। যে সাম্প্রদায়িক সংঘাত ঘিরে এত হানাহানি, সেই লড়াই আরও একবার প্রকট হল।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪
মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫
সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই
ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের
গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের
শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা
বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা
এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম
বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ
রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী
ধূমপানকে না বলুন
জালিমের পরিণতি ভালো হয় না
অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি
মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়
১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত