ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১

হামাসের রহস্যময় সামরিক প্রধানকে খুঁজতে নাস্তানাবুদ ইসরাইল

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক

২১ অক্টোবর ২০২৩, ০১:১৪ পিএম | আপডেট: ২১ অক্টোবর ২০২৩, ০১:১৪ পিএম

ফিলিস্তিনিদের কাছে তিনি ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে এবং ইসরাইলিদের কাছে ‘মৃত্যুর মানুষ’ বা ‘নয়টি জীবন নিয়ে জন্মানো যোদ্ধা’ হিসেবে পরিচিত। ইসরাইলের ফেরারী সন্ত্রাসী তালিকায় তার নাম সবার উপরে। বলা হচ্ছে মোহাম্মদ দেইফের কথা, হামাসের সামরিক শাখার কমান্ডার তিনি। দেইফকে হত্যার জন্য ইসরাইল হন্যে হয়ে খুঁজছে। বছরের পর বছর ধরে বহু চেষ্টা চালিয়ে তাকে কোনভাবেই ধরতে পারছে না ইসরাইল।

 

২০২১ সালে হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে লড়াই চলাকালে মোহাম্মদ দেইফকে হত্যার চেষ্টা করে ইসরাইল, কিন্তু তাকে হত্যা করা যায়নি। তখন ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র হিডাই যিলবারম্যান নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, ‘এই পুরো অভিযান চলার সময় আমরা মোহাম্মদ দেইফকে হত্যার চেষ্টা করেছি।’ আইডিএফের কর্মকর্তারা ২০২১ সালে বিবিসির কাছে নিশ্চিত করেছেন যে, মোহাম্মদ দেইফকে হত্যার জন্য অন্তত দুটি চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু এবারও ইসরাইলিদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়, মোহাম্মদ দেইফ পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। বলা হচ্ছে, গত দুই দশকে ইসরাইল এ নিয়ে মোহাম্মদ দেইফকে হত্যার জন্য সাতবার বিফল চেষ্টা চালিয়েছে।

 

মোহাম্মদ দেইফকে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলা এই ইঁদুর-বেড়াল খেলা নিয়ে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হতাশ। ২০২১ সালে লড়াইয়ের সময়েও তাদের লক্ষ্য ছিল হামাসের সব শীর্ষ সামরিক অধিনায়ককে হত্যা করা। মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক নিরাপত্তা বিশ্লেষক ম্যাথিউ লেভিট বলেন, ‘এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই যে, হামাসের সামরিক সক্ষমতার পেছনে যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তাদের একটা তালিকা ইসরাইলের কাছে আছে, এবং এই তালিকায় সবার উপরে আছে মোহাম্মদ দেইফ।’

 

মোহাম্মদ দেইফ ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব গাজা থেকে জীববিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। সেখানে তিনি অভিনয় এবং থিয়েটার প্রতি আগ্রহের জন্য পরিচিত ছিলেন, আর সেখানে তিনি একটি শিল্পী দল গঠন করেছিলেন। যখন হামাসের প্রতিষ্ঠা ঘোষণা করা হয়, তিনি বিনা দ্বিধায় এই দলে যোগ দেন। ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ তাকে ১৯৮৯ সালে গ্রেপ্তার করে, আর হামাসের সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে কাজ করার অভিযোগে বিনা বিচারে ১৬ মাস কারাগারে কাটিয়েছেন। মোহাম্মদ দেইফ সম্পর্কে যা জানা যায়, তা মূলত ইসরাইলি এবং ফিলিস্তিনি পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে। এসব রিপোর্ট অনুসারে, মোহাম্মদ দেইফের জন্ম ১৯৬৫ সালে গাজার খান ইউনিস শরণার্থী শিবিরে। গাজা তখন মিশরের দখলে।

 

জন্মের সময় তার নাম রাখা হয়েছিল মোহাম্মদ ডিয়াব ইব্রাহীম আল-মাসরি। কিন্তু ইসরাইলি বিমান হামলা হতে বাঁচতে তাকে যেভাবে সারাক্ষণ যাযাবরের মতো জীবন-যাপন করতে হয়, পরে তিনি পরিচিত হয়ে উঠেন 'দেইফ' নামে, আরবিতে যার অর্থ ‘অতিথি’। বহু দশক ধরে চলতে থাকা ইসরাইলি-ফিলিস্তিনি সংঘাতের মধ্যে কীভাবে তিনি বেড়ে উঠেছেন, সে সম্পর্কেও জানা যায় খুব কম। হামাস যখন প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন মোহাম্মদ দেইফ একজন তরুণ। ১৯৮০র দশকের শেষে তিনি হামাসে যোগ দেন। হামাস ইসরাইলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলতে চায়। হামাসের সামরিক শাখা 'ইজেদিন আল-কাসাম ব্রিগেডে' মোহাম্মদ দেইফ বেশ দ্রুত উপরের দিকে উঠতে থাকেন, তিনি বেশ বিখ্যাত হয়ে ওঠেন।

 

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের সন্ত্রাসবাদ বিরোধী উপদেষ্টা লেভিট বলেন, ‘তাকে বেশ কট্টরপন্থী হামাস কর্মকর্তা বলেই মনে করা হয়।’ তিনি জানান, মোহাম্মদ দেইফ হামাসের খুব কট্টরপন্থী কিছু অধিনায়কের বেশ ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এদের একজন হচ্ছেন ইয়েহিয়া আইয়াশ। তিনি ছিলেন বেশ দক্ষ এক বোমা প্রস্তুতকারক, তাকে লোকে চিনতো 'ইঞ্জিনিয়ার' নামে। দেইফ গাজা থেকে হামাস যোদ্ধাদের ইসরাইলে প্রবেশের জন্য নির্মিত টানেলের প্রকৌশলী ছিলেন এবং একইসঙ্গে বড় সংখ্যক রকেট উৎক্ষেপণের কৌশল গ্রহীতাদের একজন ছিলেন।

 

১৯৯০ এর দশকের শুরুতে ইসরাইলে যাত্রীবাহী বাসে বোমা হামলার জন্য আইয়াশকে দায়ী করা হয়। ১৯৯৬ সালে ইসরাইল তাকে হত্যা করে। কিন্তু এর ঠিক পরেই ইসরাইলে বাসে আরও অনেক বোমা হামলা হয়। দেইফের তিনটি ছবি রয়েছে: একটি খুব পুরনো, দ্বিতীয়টি মুখোশ পরা এবং তৃতীয়টি তার ছায়ার ছবি। মোহাম্মদ দেইফ ছিলেন আইয়াশের শিষ্য। অভিযোগ ওঠে, প্রতিশোধ হিসেবে তিনিই এসব হামলা পরিচালনা করেছেন। এই ঘটনার পর মোহাম্মদ দেইফ হামাসের সামরিক শাখায় আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেন। ২০০২ সালে হামাসের সামরিক শাখার প্রতিষ্ঠাতা সালাহউদ্দীন শেহাদেহকে হত্যার পর নতুন প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন মোহাম্মদ দেইফ।

 

হামাসের যে বিখ্যাত 'কাসাম রকেট', সেটির পরিকল্পনা এবং তৈরির কৃতিত্ব দেয়া হয় মোহাম্মদ দেইফকে। গাজার ভূগর্ভে যেসব টানেল খনন করা হয়েছে, সেগুলোও নাকি মোহাম্মদ দেইফের পরিকল্পনা। তিনি নাকি বেশিরভাগ সময় এসব টানেলের মধ্যে কাটান। ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর চোখ এড়িয়ে এখান থেকেই তিনি হামাসের সামরিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন।

 

ইসরাইলি নজরদারিকে ফাঁকি দেয়ার ওপরই নির্ভর করে মোহাম্মদ দেইফের জীবন। তাকে হত্যা করার সবচেয়ে জোরালো প্রচেষ্টা হয়েছিল ২০০২ সালে, যেটা থেকে তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও নিজের একটি চোখ হারান তিনি। ইসরাইলের তথ্যমতে, তিনি তার একটি পা এবং একটি হাতও হারিয়েছিলেন এবং বেশ কয়েকবার হত্যা প্রচেষ্টার পর বেঁচে থাকলেও তার কথা বলতে অসুবিধা হয়। এর মধ্যে কয়েকটি হামলায় তিনি আহত হলেও পালাতে সক্ষম হন। ইসরাইলি রিপোর্ট অনুযায়ী, তার একটি চোখ নষ্ট হয়ে গেছে, শরীরের কয়েকটি অঙ্গ উড়ে গেছে।

 

২০০৬ সালে ইসরাইলের হামলায় মোহাম্মদ দেইফ যে গুরুতর আহত হয়েছেন সেটা নিশ্চিত করেছেন আইডিএফের এক সাবেক গোয়েন্দা প্রধান। তিনি বিবিসিকে বলেছিলেন, ‘লোকে ভেবেছিল মোহাম্মদ দেইফ আর নেতা হিসেবে বা একজন সামরিক পরিকল্পনাকারী হিসেবে কাজ করতে পারবেন না। কিন্তু খুব দ্রুতই তিনি সেরে উঠেন।’ ইসরাইলের এসব হামলা ব্যর্থ হওয়ার পর মোহাম্মদ দেইফের খ্যাতি আরও বেড়ে যায়। তাকে তার শত্রুপক্ষ বর্ণনা করতে থাকে 'নয়বারের জীবন পাওয়া বিড়াল' বলে।

 

২০১৪ সালে গাযায় ইসরাইলের সামরিক অভিযানের সময় তার ওপর পঞ্চম হামলাটি চালানো হয়। গাজার শেখ রাদওয়ান এলাকায় একটি বাড়ির ওপর ইসরাইলিরা বিমান হামলা চালায়। হামলায় মোহাম্মদ দেইফের স্ত্রী উইদাদ এবং তাদের শিশুপুত্র আলি নিহত হয়। ইসরাইলিরা ভেবেছিল তারা মোহাম্মদ দেইফকেও হত্যা করতে পেরেছিল। কিন্তু তিনি আসলে তখন সেই বাড়িতে ছিলেন না। এই হামলার পরপরই হামাস জানিয়েছিল, মোহাম্মদ দেইফ এখনো বেঁচে আছেন এবং তিনিই হামাসের সামরিক অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

 

নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোহাম্মদ দেইফ যে বারবার ইসরাইলি সামরিক বাহিনীকে ফাঁকি দিতে পারছেন তার কারণ তিনি আধুনিক যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার একেবারেই এড়িয়ে চলেন। লেভিট বলেন, ‘যদি আপনি ফোন ব্যবহার না করেন, কম্পিউটার ব্যবহার না করেন, তাহলে আপনি কোথায় আছেন, সেই ধারণা পাওয়া আধুনিক গুপ্তচর সংস্থাগুলোর জন্য খুব কঠিন হবে।’ আর ইসরাইলের সাবেক গোয়েন্দা প্রধান বলছেন, মোহাম্মদ দেইফকে হত্যার চেষ্টা যে ব্যর্থ হচ্ছে তার অনেক কারণ আছে। হামাসের টানেলগুলো যেরকম গভীর এবং বিস্তৃত এবং তার সম্পর্কে গোয়েন্দা তথ্য এত পুরনো, সেটা তাকে লুকিয়ে থাকতে সাহায্য করছে। এছাড়া কিছু হত্যা প্রচেষ্টার সময় অস্ত্র ঠিকমত কাজ করেনি।

 

অনন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

ইসরাইল এবং গাজার যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার একদিন আগে হামাসের এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এসোসিয়েটেড প্রেসকে জানিয়েছিলেন, গাজার লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোহাম্মদ দেইফ। আর ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, মোহাম্মদ দেইফের ব্যাপারে তাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে। তবে এসব মিশন যেহেতু বেশ গোপনীয়, তাই তারা এর বেশি তথ্য দিতে পারছেন না। ম্যাথিউ লেভিট বলেন, মোহাম্মদ দেইফকে নিয়ে ইসরাইল যে এত বেশি মাথা ঘামাচ্ছে, সেটা তাকে অবাক করছে না। কিন্তু যেভাবে তিনি বার বার ইসরাইল হত্যা প্রচেষ্টা থেকে বেঁচে যাচ্ছেন, সেটা তাকে ঘিরে রহস্য আরও বাড়াবে।

 

তিনি বলেন, "ইসরাইল তার শেষ দেখতে আগ্রহী, কারণ তিনি হামাসের পুরনো ধারার একজন। হামাসের একেবারে শুরু থেকে যারা ছিলেন, তাদের গুটিকয় এখনো আছেন, তিনি সেই অল্প কজনের একজন। সেদিক থেকে তিনি অনন্য।" মোহাম্মদ দেইফের জীবন নিয়ে রহস্য অনেক। গাজার রাস্তায় তাকে দেখে চিনতে পারবেন খুব কম মানুষ। যে চরমপন্থা তিনি বেছে নিয়েছেন, সেটার পক্ষে কথা বলার লোকও কম। জরিপের তথ্য উল্লেখ করে ম্যাথিউ লেভিট বলেন, "হামাসের বেশিরভাগ জঙ্গি নেতার ব্যাপারে আসলে ফিলিস্তিনিদের অত মোহ নেই বলেই মনে হয়।"

 

কিন্তু তা সত্ত্বেও যখন যুদ্ধবিরতির কথা ঘোষণা করা হলো, তখন কিছু ফিলিস্তিনিকে মোহাম্মদ দেইফের নামে শ্লোগান দেয়া থেকে বিরত রাখা যায়নি। গাজার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে যখন তারা গান গেয়ে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা উদযাপন করছিলেন, তখন তারা বলছিলেন, ‘দেইফ, আমাদের আত্মা এবং আমাদের রক্ত দিয়েই আমরা তোমাকে মুক্ত করবো।’ সূত্র: বিবিসি।

 


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মস্কোর কাছে আসাদকে ফেরত চাইলেন আল-শারা
ভাবছে ফ্রান্স
বিমানে আগুন
ভারতে নিহত ১৫
৪ শান্তিরক্ষী নিহত
আরও

আরও পড়ুন

সরকারের সমর্থন ছাড়া ব্যাংক লুটপাট করা সম্ভব হতো না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সরকারের সমর্থন ছাড়া ব্যাংক লুটপাট করা সম্ভব হতো না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

শিল্পে উৎপাদন খাতের অবদান কমেছে

শিল্পে উৎপাদন খাতের অবদান কমেছে

জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা না করলে রাজনীতির অধিকার হারাবে শিবির: ছাত্রদল

জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা না করলে রাজনীতির অধিকার হারাবে শিবির: ছাত্রদল

ভারতে কুম্ভ মেলায় পদদলিত হয়ে প্রায় ৪০ জনের মৃত্যু

ভারতে কুম্ভ মেলায় পদদলিত হয়ে প্রায় ৪০ জনের মৃত্যু

কারিগরির সাড়ে ৩ হাজার জনবল নিয়োগে কোনো বাঁধা নেই

কারিগরির সাড়ে ৩ হাজার জনবল নিয়োগে কোনো বাঁধা নেই

স্ত্রীসহ ইভ্যালির রাসেলের দুই বছরের কারাদণ্ড

স্ত্রীসহ ইভ্যালির রাসেলের দুই বছরের কারাদণ্ড

আদালতের পৃথক নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের দাবি বিচারকদের

আদালতের পৃথক নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের দাবি বিচারকদের

সমন্বিত অনলাইন সত্যায়ন ব্যবস্থাপনার উদ্বোধন সাশ্রয় হবে ৫শ’ থেকে ৭শ’ কোটি টাকা

সমন্বিত অনলাইন সত্যায়ন ব্যবস্থাপনার উদ্বোধন সাশ্রয় হবে ৫শ’ থেকে ৭শ’ কোটি টাকা

আওয়ামী লীগের অপকর্ম জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে :  নাসের রহমান

আওয়ামী লীগের অপকর্ম জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে : নাসের রহমান

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্ত্রী-সন্তানকে হত্যায়  ঘাতকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্ত্রী-সন্তানকে হত্যায়  ঘাতকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নেতারা 'পলাতক', কীভাবে হরতাল-অবরোধ পালন করবে আওয়ামী লীগ?

নেতারা 'পলাতক', কীভাবে হরতাল-অবরোধ পালন করবে আওয়ামী লীগ?

হায়ার পার্টনার্স মিট ২০২৫ এ ট্রিপল সম্মাননায় ভূষিত টিভি হাট

হায়ার পার্টনার্স মিট ২০২৫ এ ট্রিপল সম্মাননায় ভূষিত টিভি হাট

ডাকসু নির্বাচনে কারচুপি পুনঃতদন্ত চেয়ে ঢাবি উপাচার্যকে স্মারকলিপি

ডাকসু নির্বাচনে কারচুপি পুনঃতদন্ত চেয়ে ঢাবি উপাচার্যকে স্মারকলিপি

মস্কোর কাছে আসাদকে ফেরত চাইলেন আল-শারা

মস্কোর কাছে আসাদকে ফেরত চাইলেন আল-শারা

দেশের বাজারে আরো বাড়ল সোনার দাম

দেশের বাজারে আরো বাড়ল সোনার দাম

ভূমি ও নদী দখল

ভূমি ও নদী দখল

বিদেশগামী কর্মীদের দক্ষতা  অর্জনে গুরুত্বারোপ রাবিডের সেমিনারে নেতৃবৃন্দ

বিদেশগামী কর্মীদের দক্ষতা অর্জনে গুরুত্বারোপ রাবিডের সেমিনারে নেতৃবৃন্দ

আইসিটি খাতের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে

আইসিটি খাতের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে

গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে চরমোনাইর পীরের দল

গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে চরমোনাইর পীরের দল

আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ সদস্যের দল

আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ সদস্যের দল