সীমান্তে ইসরায়েলি বাহিনী ও হিজবুল্লাহর তীব্র সংঘাত শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো এ তথ্য দিয়েছে।

এ বিষয়ে আল-জাজিরা প্রতিনিধি আলি হাসেম বলেন, মনে হচ্ছে যে পরিস্থিতি আবারও আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে।

তিনি জানান, হিজবুল্লাহ এবং ইসরায়েলি বাহিনীর আক্রমণের তীব্রতা বাড়ছে। সীমান্তে সেনাদের সংখ্যা বৃদ্ধি করছে ইসরায়েল।
আল-জাজিরা প্রতিনিধি বলেন, আজ শিবা খামার থেকে আল আবাদ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি আক্রমণ হয়েছে। সেখানে হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা ইসরায়েলের অবস্থানের দিকে বেশ কয়েকটি অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এদিকে নাকোরা থেকেও কাছাকাছি [ইসরায়েলি] হানিতা অবস্থানের দিকে হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা কিছু গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।

অন্যদিকে ইসরায়েল হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের লক্ষ্যবস্তুতে তাদের ড্রোন হামলা শুরু করেছে। আমরা এখন জানতে পেরেছি যে আজ চারজন হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। তাদের তিনজন নিহত হন শেবা অঞ্চলে।

একটি ইসরায়েলি ড্রোন হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের একটি গাড়িতে হামলা করেছিল। এছাড়া হুলা শহরে আরও একটি ইসরায়েলি ড্রোন একটি গাড়ির দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল। এসব হামলায় ওই হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা নিহত হন।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বেশ কয়েকজন হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। এখন অবশ্য হিজবুল্লাহ আরও বড় ধরনের ইসরায়েলবিরোধী হামলা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মূলত, এটা তারা করবে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য।