জাপানে যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে যেভাবে লড়াই করছেন এক নারী
৩১ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৮ এএম | আপডেট: ৩১ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৮ এএম
ছোটো থেকে রিনা গোনোইয়ের স্বপ্ন ছিল দুটো – সৈনিক হওয়ার, এবং অলিম্পিকে জুডোতে প্রতিযোগিতা করার। মাত্র চার বছর বয়সে তিনি জুডো শুরু করেন। বড় ভাইয়ের কাছে ছিল হাতেখড়ি। ১১ বছর বয়সে প্রথম তিনি প্রথম জাপানি সৈন্যদের তৎপরতা নিজ চোখে দেখেন।
জাপানি সেনাবাহিনী – যেটি জাপান সেলফ ডিফেন্স ফোর্স বা এসডিএফ নামে পরিচিত- ২০১১ সালে ভূমিকম্প এবং সুনামির পর আশ্রয়কেন্দ্রে গোনোইয়ের পরিবারকে সাহায্য করেছিল। ২৩ বছরের গোনোইয়ের পরিবার জাপানের মিয়াগি প্রিফেকচারের হিগাশি-মাটশুশিমা এলাকার বাসিন্দা যেটি ঐ দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
এসডিএফের ঐ ত্রাণ দলে নারী সৈনিকরাও ছিল। “তারা আমাদের খাবার দিত, একটি সুপ-কিচেনও তারা খুলেছিল,” গোনোই বলেন, “আমরা যাতে গোসল করতে পারি তার জন্য গরম পানি বয়ে আনতো তারা। আমি তাদের দিকে তাকিয়ে ভাবতাম ‘কত ভালো একটি কাজ’। আমি ভাবতে লাগলাম আমি সমাজ ও মানুষের জন্য কিছু করতে চাই।“
ছোটবেলার দুটি স্বপ্নেরই পূরণ তার নাগালের মধ্যে চলে আসে যখন তিনি এসিডএফ-এর স্থল বাহিনীতে যোগ দেন। কিন্তু দুটো স্বপ্নই খানখান হয়ে যায় যখন প্রশিক্ষণ শেষে নিজের ইউনিটে যোগ দেয়ার পর তিনি “প্রায় নিত্যদিন” যৌন হয়রানির শিকার হতে শুরু করেন।
“তারা আমার স্তনে ঘষা দিত, হাত দিয়ে চাপতো, গালে চুমু দিত, করিডোরের ভেতর পেছন থেকে জাপটে ধরতো- সহকর্মীরাও করতো, সিনিয়ররা করতো, মানুষের চোখের সামনেই করতো,” বলেন গোনোই । “প্রায়ই আমাকে ‘মুখে নিয়ে চুষে দাও’ ধরনের কথাও শুনতে হয়েছে।“
পুরুষ সহকর্মীরা তার শরীর, স্তনের আকার নিয়ে ঠাট্টা-তামাশা করতো। তবে, ২০২১ সালে অগাস্টে পরিস্থিতি সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়। পাহাড়ে একটি প্রশিক্ষণের সময়, গোনোইয়ের তিন পুরুষ সহকর্মী তাকে তাঁবুতে ডাকে। সেসময় তারা মদপান করছিল।
“গিয়ে শুনি তারা কথা বলছে মার্শাল আর্ট নিয়ে। কাউকে গলায় হাত দিয়ে মাটিতে ফেলে ঠেসে ধরা এ ধরনের লড়াইয়ের একটি অংশ। তারা আমাকে বলেলো ‘গোনোই লেগে পড়ো’ – বলেই তারা আমাকে বিছানায় পেড়ে ফেলে গলা চেপে ধরলো।“ মিজ গোনোই বলেন ঐ তিন সৈনিক এরপর জোর করে তার পা ফাঁক করে তাদের যৌনাঙ্গের জায়গা তার যৌনাঙ্গের জায়গায় ঘষতে শুরু করে।
সে সময় আরো দশ-বারো জন সৈনিক চারদিক ঘিরে তা দেখছিল, তিনি বলেন, কিন্তু কেউই ঐ তিনজনকে থামাতে চেষ্টা করেনি। “তাদের কেউ কেউ এমনকি হাসছিলো। ঐ ঘটনার পর আমি প্রচণ্ডভাবে হতাশায় ডুবে গিয়েছিলাম। ভাবতাম ‘আমরা শরীর ও মন যেন কলুষিত হয়ে গেছে। কিভাবে এরপর আমি বাঁচবো?
তিনি সিনিয়র কর্মকর্তাদের কাছে নালিশ করলেন, কিন্তু কেউ সাক্ষী না দেয়ায় তার অভিযোগ খারিজ হয়ে যায়। পরে, এসডিএফের পুলিশ ইউনিট ঐ তিনজনকে অশোভন হামলার জন্য অভিযুক্ত করে বিচারের জন্য আদালতে পাঠায়। কিন্তু প্রমাণের অভাবে মামলা খারিজ হয়ে যায়।
শেষ পর্যন্ত, গোনোই সিদ্ধান্ত নেন সেনাবাহিনী ছেড়ে দেয়া ছাড়া তার সামনে কোনো রাস্তা নেই। তিনি চাকরি ছেড়ে বাড়ি ফিরে যান। ‘আমি শারীরিক এবং মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। বাড়িতে ফিরে নিজেকে একদম আড়াল করে ফেললাম,’ তিনি বলেন।
যখন গোনই সেনাবাহিনীতে তার দুঃসহ অভিজ্ঞতা জনসমক্ষে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেন, তার পরিবার এবং ঘনিষ্ঠজনরা তাকে নিষেধ করেন। জাপানের পুরুষ নিয়ন্ত্রিত সমাজে যৌন নির্যাতনের শিকার নারীরাই এমন চাপে পড়েন যে লজ্জায় তাদের মুখে তালা দিয়ে থাকতে হয়। যারা সাহস করে মুখ খোলেন তাদের ওপর সমাজ, এমনকি পরিবার থেকেও, প্রচণ্ড চাপ আসে।
সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে জাপানে ৭০ ভাগ যৌন সহিংসতার ঘটনা চাপা পড়ে যায়। পুলিশ অভিযোগই পায় না। গোনোইও জানতেন তার কাজ সহজ হবেনা কারণ তিনি জাপানের সামরিক একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লাগছেন। প্রথমে তিনি তার অভিজ্ঞতার কথা ইউটিউবে প্রকাশ করলেন। এবং প্রায় সাথে সাথেই সেই কাহিনি জাপানের সাধারণ মানুষ এবং মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করে ফেলে ।
গোনোই জানান, ইউটিউবে পোস্ট করার পর অনেক নারী এবং পুরুষ তাদের যৌন নির্যাতনের অভিজ্ঞতা তার সাথে শেয়ার করতে শুরু করেন। তার মধ্যে সেনাবাহিনীর ভেতরের অনেক কাহিনিও ছিল। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় যাতে অভিযোগ তদন্ত করে তার জন্য তিনি এক লাখ মানুষের সই জোগাড় করলেন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে সোশাল মিডিয়াতে বিরূপ প্রতিক্রিয়াও শুরু হয়।
“কেউ লিখতো ‘তুমি কুৎসিত’ – কেউ লিখতো আমার কান ফুলকপির মতো দেখতে। কেউ লিখতো ‘তুমি পুরুষ নয়তো?’” তিনি বলেন। “আমি যখন সই জোগাড় করছি, একটি ই-মেল পাই যেখানে হুমকি দেওয়া হয় যে ‘আর এক পা এগোলেই তোমাকে খুন করবো’।”
গোনোইয়ের আগে জাপানে ২০১৯ সালে যৌন সহিংসতার আরেকটি ঘটনা এতটা গুরুত্ব পেয়েছিল যখন জাপানের নারী সাংবাদিক শিওরি ইতো আরেক নামকরা এক রিপোর্টারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করে ক্ষতিপূরণ পেয়েছিলেন। সেবছরই সেদেশে ‘ফুল নিয়ে বিক্ষোভ’ (ফ্লাওয়ার ডেমো) আন্দোলন শুরু হয়। ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে প্রতিমাসের ১১ তারিখ যৌন সহিংসতার শিকার মানুষজন এবং তাদের সমর্থকরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ বিক্ষোভ করেন। তারা এসব অপরাধের তদন্ত ও বিচারের দুর্বলতার প্রতিবাদ করেন, যৌন নির্যাতন আইন কঠোর করার দাবি জানান।
আইনে ফাঁক-ফোকরের ঘটনা নিয়ে জোরেসোরে কথা শুরু হয় যখন ২০১৯ সালে যৌন নির্যাতনের চারটি গুরুতর মামলায় অভিযুক্তরা খালাস পেয়ে যায়। একটি মামলার বিচারে তার ১৯ বছরের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত এক পিতাকে খালাস করে দেওয়া হয়, যদিও আদালত স্বীকার করেছিল যে মেয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বাবা তার সাথে যৌনমিলন করেছেন। বাবাকে ঠেকানোর ক্ষমতা মেয়ের ছিল না বলে বাবা তার সুযোগ নিয়েছে বলে সরকারি কৌঁসুলিরা যে যুক্তি তুলে ধরেন বিচারক তা প্রত্যাখ্যান করে দেন।
“আমি ফুল নিয়ে প্রতিবাদ শুরু করেছিলাম কারণ আমি খুবই রেগে গিয়েছিলাম,” টোকিওতে তেমন একটি প্রতিবাদ সমাবেশের পর বিবিসিকে বলেন মিনোরি কিতাহারা। “আমি জানতাম বহু নারী রাগে ফুঁসছে। কিন্তু তা প্রকাশের জায়গা তাদের নেই।“
ধর্ষণ প্রমাণের দায় অপরাধের শিকার নারীর
টোকিওর কেন্দ্রে ঐ সমাবেশ ছিল আকারে ছোট কিন্তু চোখ কাড়ার মতো। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন : একটিতে লেখা ছিল : “যৌন অপরাধ অমার্জনীয়”, আরেকটি প্ল্যাকার্ডে ইংরেজিতে লেখা ছিল “সম্মতিই সবকিছু”।
চুপ করে থাকার সংস্কৃতির বিরুদ্ধে প্রতিমাসের একটি দিনে এই সমাবেশ প্রতিবাদের একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেখা গেল, সমাবেশে এক নারী – যদিও তার মুখমণ্ডল মাস্ক এবং স্কার্ফ দিয়ে অর্ধেক ঢাকা ছিল – মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বলছেন কিভাবে তরুণী বয়সে তিনি তার তার বাবার হাতে যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছিলেন। তার কথা শুনে অনেক নারী পুরুষের চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল।
চাপের মুখে ফেব্রুয়ারিতে জাপান সরকার আইন করে মেয়েদের যৌন সম্পর্কে সম্মতির বয়স ১৩ থেকে ১৬তে উত্তীর্ণ করে। কিন্তু বর্তমান আইনে, যৌন সহিংসতার শিকার নারীদেরই প্রমাণ করতে হয় যে তিনি কোন সম্মতি দেননি, বাধ্য হয়ে জবরদস্তির শিকার হয়েছেন।
“আমার মনে হয় এই আইনে বৈষম্য করা হয়েছে ...অন্য অনেক দেশের আইনের তুলনায়, যৌন হামলার শিকার নারীদের প্রতি বৈষম্য করা হচ্ছে। আমি যখন দেখি নির্যাতনের শিকার নারীরা মুখ খুলতে পারছেনা, তখন আমরা মনে হয় এই আইনটিই ঐ নারীদের প্রতি সাক্ষাৎ একটি অপরাধ,” বলেন মিজ কিতাহারা।
“আমি জানি সম্মতির বয়স বাড়িয়ে ১৬ করা হচ্ছে- কিন্তু এতদিন পর্যন্ত সেটি যে ১৩ রেখে দেওয়া হয়েছিল, সেটি একটি বড় ইস্যু।” কিতাহারা মনে করেন জাপানের সরকার সবসময় “বয়স্ক পুরুষদের” দিয়ে গঠিত হয়, ফলে মেয়েদের যন্ত্রণা বোঝার ক্ষমতা তাদের থাকেনা।
রিনা গোনোইয়ের ঘটনা মানুষের এতটাই নজর কাড়ে যে সেনাবাহিনী একটি অভ্যন্তরীণ তদন্ত করতে বাধ্য হয়। গত ডিসেম্বরে, পাঁচজন সৈনিককে বরখাস্ত করা হয় এবং ঐ ইউনিটের কম্যান্ডারকে ছয় মাসের জন্য সাসপেন্ড করা হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ এক তদন্তে দেখা যায় যৌন হেনস্থার একশরও বেশি নালিশ চাপা পড়ে রয়েছে। মন্ত্রণালয় গোনোইয়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে বিবৃতি দেয়।
সেনাসদস্যরা যেখানে ধর্ষণের আসামী
মিজ গোনোই বলেন গুরুতর এই বিষয়টি “অবজ্ঞা” করার দায় সরকারেরও রয়েছে। তিনি বলেন তার নিজের প্রতিবাদের পেছনে প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ভবিষ্যতে অন্য নারীদের যাতে সেনাবাহিনীতে গিয়ে তার মত অবস্থায় না পড়তে হয়।
“আমি চাই এসডিএফের প্রতিটি সদস্য যেন সুরক্ষা পায়,” তিনি বলেন।
গত বছরের শুরুতে মিজ গোনোই পাঁচজন অপরাধী এবং জাপান সরকারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তাকে প্রচণ্ড মানসিক চাপে ফেলার ক্ষতিপূরণ হিসাবে ঐ পাঁচজনের কাছ থেকে ৫৫ লাখ ইয়েন (৪০০০০ ডলার) এবং অপরাধ ঠেকাতে না পারার দায়ে সরকারের কাছ থেকে অতিরিক্ত ২২ লাখ ইয়েন ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটনা ফাঁসের পর থেকে যে চাপ তাকে সহ্য করতে হচ্ছে, তারপরও কেন তিনি এই মামলা করতে গেলেন?
এই প্রশ্নে কিছুটা বিভ্রান্ত দেখালো তাকে। কিছু সময় পরে উত্তর দেন, “আমি এসডিএফকে (সেনাবাহিনী) খুবই পছন্দ করি। দুর্যোগে (২০১১) তারা আমাদের অনেক সাহায্য করেছিল। ফলে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর কোনো ইচ্ছা কখনো ছিল না, কিন্তু আমার আর উপায় ছিলনা।“
“আমি মনে করি যা হয়েছে তা ঠিক হয়নি। আমি তা নিয়ে এখনও দুঃস্বপ্ন দেখি। ঐ ঘটনায় আমরা ভীষণ ক্ষতি হয়েছে।“
মার্চে, গোনোইয়ের করা মামলায় ফুকুশিমার সরকারি কৌঁসুলিরা জাপান সেনাবাহিনীর তিনজন সাবেক সদস্যকে অভিযুক্ত করে।
ঐ অভিযোগ দায়েরের পর মিজ গোনোই টুইট করেন, তার “কাজ বৃথা যায়নি” এবং তিনি আশা করেন “ঐ তিন ব্যক্তি তাদের অপরাধ নিয়ে অনুশোচনা করবে।“
“আমি অনেকদিন ধরে ভেবেছি এবং মেনে নিতে পারিনি যে কেন তাদেরকে অভিযুক্ত করা হচ্ছে না। প্রতিদিন মানসিক যন্ত্রণায় ভুগেছি।“ গোনোই বলেন তিনি এখন সামনে এগোতে চান এবং ঘুরে বেড়াতে চান।
“আমি মজা করতে ভালোবাসি, আমি মানুষকে হাসাতে ভালোবাসি, নিজে হাসতে ভালোবাসি। আমি মানুষকে দেখাতে চাই এত কিছুর পরও আমি ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে বাঁচতে পারি, জীবন উপভোগ করতে পারি। আমি আমার মতো করে বাঁচতে চাই।” সূত্র: বিবিসি।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
দীর্ঘ ৫৮বছরপর উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে কাপ্তাই বাইতুল ইলাহ শাহী জামে মসজিদের উন্নয়ন শুরু
অভিষেকের দিনেই বিতর্কে ট্রাম্প ,বাইবেলে হাত না রেখেই শপথ
এবার প্রবাসীদের জন্য ‘ডায়াস্পোরা সেল’ গঠন করল নাগরিক কমিটি
ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ
আমাদের এখনো অনেক কিছু করার বাকি আছে : জো বাইডেন
যুদ্ধবিরতি চললেও পশ্চিম তীরে ইসরাইলি হামলায় আহত ১২
সাভারে রূপালী ব্যাংকের এটিএম বুথ উদ্বোধন
মোরেলগঞ্জে স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করণে ডরপ’র মতবিনিময় সভা
কৃষক জামালের ক্ষেতে রঙিন ফুলকপি, উদ্বুদ্ধ হচ্ছে অন্য কৃষকরাও
জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার বাতিল
কুয়াশা ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন তথ্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের
কলকাতায় প্রকাশ্যে মুরগির মাংস বিক্রি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ভারত থেকে অনুপ্রবেশের সময় ফেনীতে সুদানের নাগরিক আটক
ক্ষমতা গ্রহণ করেই বাইডেন আমলের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল ট্রাম্পের
পেকুয়ায় প্রাচীন খাল উদ্ধারে পদক্ষেপ জনমনে স্বস্তি
ঢাকার বাতাস ২৪৬ স্কোর নিয়ে আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত ‘সেকেন্ড লেডি’
গাজা একটি ‘বিশাল ধ্বংসস্তূপ’, পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন: ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির প্রথম পদক্ষেপ গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি: ডোনাল্ড ট্রাম্প