জার্মানিতে কয়লাচালিত ৭ বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ
০১ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৪ পিএম | আপডেট: ০১ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৪ পিএম
সাতটি কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে দিয়েছে জার্মানি। শীতকাল শেষ হওয়ায় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়। উৎপাদক প্রতিষ্ঠান আরডাব্লিউই ও এলইএজি রোববার এ তথ্য জানিয়েছে।
রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করার পর রাশিয়ার গ্যাসের উপর নির্ভরতা কমাতে চেয়েছে জার্মানি। তাই শীতের সময় গ্যাস সংকটের প্রভাব কমাতে সরকার বন্ধ হয়ে যাওয়া পাঁচটি কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করেছিল। আর বাকি দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের সময়সীমা শেষ হয়ে যাওয়ার পরও চালু রাখা হয়েছিল।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে জার্মানি কয়লার উপর নির্ভরতা কমানোর পরিকল্পনা করেছে। কিন্তু ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা শুরু করলে জার্মানিসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশ রাশিয়ার গ্যাসের উপর নির্ভরতা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এতে করে জ্বালানির মূল্য বাড়া শুরু করেছিল। এর সমাধান হিসেবে জার্মানি কিছু কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানো ও বন্ধ থাকা বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
কয়েকটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের সময়সীমাও বাড়িয়েছিল বার্লিন। সবশেষ তিনটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র গত এপ্রিলে বন্ধ করা হয়। কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সবুজ দলের সাংসদ ক্যাথরিন হেনেব্যার্গার।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
কালিয়াকৈরে শশুরবাড়িতে জামাইকে হত্যার অভিযোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গ্রেপ্তার বিজয়নগর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান'সহ আ:লীগ নেতা
এবার সউদী আরবে ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির সিদ্ধান্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
ট্রাম্পকে জেতাতে ১৫ হাজার কোটি টাকা দিলেন ইলন মাস্ক
খুবি কেন্দ্রে কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতি ৭১ দশমিক ৮১ শতাংশ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আরও ৫ প্রসিকিউটর নিয়োগ
সাভারে আন্দোলনে নিহতদের কবর জিয়ারত ও আহতদের খোঁজ নিলেন জাবির প্রো-ভিসি
দ.কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ভবনে উ.কোরিয়ার বেলুন থেকে আবর্জনা নিক্ষেপ
গুলিস্তানে দুই বাসের চাপায় ট্রাভেল এজেন্সির মালিক নিহত
বর্তমান সংবিধানে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ সম্ভব না: মাহমুদুর রহমান
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেলপথে চুনতি অভয়ারণ্য এলাকায় হাতি মৃত্যুর ঘটনায় লোকোমাস্টার বরখাস্ত
রাজনৈতিক সমস্যার রাজনীতিবিদদেরই সমাধান করতে হবে : গয়েশ্বর
হলে মেয়ে পরীক্ষা দিচ্ছে, বাইরে অপেক্ষারত মায়ের মৃত্যু
মাদক সেবনরত অবস্থায় ছাত্রলীগ-ছাত্রদলের ৭ নেতাকে সাজা
ট্রামির প্রভাবে আকস্মিক বন্যায় ফিলিপাইনে নিহত ৪০, বাস্তুচ্যুত ১০ হাজার মানুষ
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুট সচল রাখতে ড্রেজিং শুরু
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের পৃথক মামলায় গ্রেপ্তার-৪
রামগড়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বিশেষ টাস্কফোর্সের অভিযান
আখাউড়া ছাত্রলীগ শূণ্য থেকে ‘কোটিপতি’ মুরাদ প্রতাপে এগিয়ে ছিলেন শাপলু
ইসরাইলের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য যুদ্ধের চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন ইরানের!