ইসরাইলের না ইরান? কে জিতল আর কে হারলো?

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:১৪ পিএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:১৪ পিএম

 

 

 

"ইরানের পক্ষে ড্র"। এভাবেই ইসরাইলের ভূখণ্ডে ইরানের প্রথম হামলার বর্ণনা দিয়েছেন কিছু বিশ্লেষক। ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, শনিবার রাতে তেহরান ইসরাইলের দিকে ৩০০টিরও বেশি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।

 

ইরানি সেনাবাহিনী ঘোষণা দিয়ে জানিয়েছে “দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে হামলার প্রতিক্রিয়া হিসাবে ইরান এই বোমা হামলা চালিয়েছে এবং এর মাধ্যমে তারা নিজেদের সমস্ত উদ্দেশ্য হাসিল করেছে।”

 

গত পহেলা এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে যে বিমান হামলা হয়েছে সেটা ইসরাইল চালিয়েছে বলে দাবি করে ইরান। এর কঠোর জবাব দেয়া হবে বলে হুমকি দিয়েছিল তারা। ওই বিমান হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ডের সাত সদস্য এবং ছয় সিরীয় নাগরিক নিহত হয়। তবে কনস্যুলেটে হামলা চালানোর কথা স্বীকার করেনি ইসরাইল, তবে এর পিছনে তাদের হাত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

 

লাভ-ক্ষতি

ইসরাইলের ওপর হামলা সফল হয়েছে বলে দাবি করেছে ইরান। কিন্তু, ইরানের গবেষক এবং লন্ডন-ভিত্তিক সেন্টার ফর আরব-ইরানিয়ান স্টাডিজের পরিচালক আলী নুরি জাদেহের মতে, এই হামলার মাধ্যমে ইরান কোন পয়েন্ট স্কোর করেনি। তিনি বলেছেন, বরং এটি ইরানের শাসনব্যবস্থার দুর্বলতা প্রকাশ করেছে কারণ তারা ইসরাইলের ভূখণ্ডে কোনো লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারেনি। এটি ইরানের কিছু মানুষের মধ্যে উপহাসের জন্ম দিয়েছে।

 

জাদেহ বিশ্বাস করেন যে, ইরান যদি ইসরাইলে সাথে তাদের কথিত “সাইকোলজিক্যাল ওয়ারফেয়ার” বা "মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ" অব্যাহত রাখত তবে এর মাধ্যমে তারা আরও অনেক কিছু অর্জন করতে পারতো। অন্যদিকে, তেল আবিব ইউনিভার্সিটির মোশে দায়ান সেন্টারের মিডল ইস্ট স্টাডিজ গবেষক ড. এরিক রুন্ডটস্কি বলেছেন যে, ইসরাইল রাষ্ট্রীয় সতর্কতা বাড়ানোর ঘোষণা দেয়ার মাধ্যমে পরাজিত হয়েছে।

 

তিনি বলেছেন, এটি ইসরাইলিদের মধ্যে উদ্বেগকে উস্কে দিয়েছে এবং অনেকেই এই ধরনের হামলার পুনরাবৃত্তি হওয়ার আশঙ্কা করছে। জাদেহ বলেছেন যে, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এখন নিজেদের আরও বেশি শক্তিশালী মনে করছেন। শনিবারের আগ পর্যন্ত ইসরাইল ব্যাপক সমালোচনার মুখে থাকলেও ইরানের এই হামলা যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলির সাথে ইসরাইলের শক্তিশালী সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করেছে।

 

ইসরাইলি গবেষক বলছেন, হামলা থেকে ইসরাইলিদের কিছু লাভ হতে পারে, কিন্তু তারা সেটা অন্য উপায়ে হারিয়েছে। তার ধারণা এই হামলার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিকে চিনতে ইসরাইলের ব্যর্থতা সেইসাথে ইরানকে নিজেদের সীমানায় আঘাত করা থেকে বিরত রাখতে ইসরাইলের ব্যর্থতার বিষয়টিকে স্পষ্ট করেছে।

 

ইসরাইলি গবেষক এরিক রুন্ডটস্কিও মনে করেন ইরানের হামলা ইসরাইলের জন্য লাভজনক হয়েছে। তিনি বলেছেন, এটি রাজনৈতিকভাবে একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসাবে কাজ করতে পারে, কারণ গত কয়েক মাসের মধ্যে এই প্রথম ইসরাইল পশ্চিমা সমর্থন উপভোগ করছে। তিনি বলেছেন, সম্পর্কের ক্ষেত্রে এতদিন নজিরবিহীন উত্তেজনার পর ইসরাইল এই দেশগুলোর সাথে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ সাহচর্যে ফিরে আসতে পারে।

 

বিপরীতে, ইরানি গবেষক আলী নুরি জাদেহ বিশ্বাস করেন তেহরান রাজনৈতিকভাবে সেইসাথে অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক দুইভাবেই হেরেছে। তিনি বলেন, ইরান প্রতিবেশী দেশগুলোর সমর্থন হারিয়েছে এবং তাদের পক্ষে কোনো দেশের সমর্থন ছিল না। তিনি উল্লেখ করেছেন যে কিছু মহল থেকে ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সরাসরি যুদ্ধে টেনে আনার চেষ্টা চলছে।

 

দুই গবেষক উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ চাপ স্বীকার করেন। রুন্ডটস্কি উল্লেখ করেছেন যে ইসরাইলের অভ্যন্তরে বড় উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি বলেছেন যে যুদ্ধের সাথে সাথে অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যার কারণে ক্ষোভ বেড়েছে। সেইসাথে গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্ত করার ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কোন অগ্রগতি না হওয়ায় এই ক্ষোভ যেন আরও বেড়েছে।

 

জাদেহ আরও বিশ্বাস করেন যে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলি খামেনি শুধুমাত্র পথেঘাটে নয় বরং তার শাসনের মধ্যে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছ থেকেও তীব্র চাপের সম্মুখীন হচ্ছেন। "ইরানের আল-কুদস ব্রিগেডের সাত নেতা ইসরাইলের হামলায় নিহত হওয়ার পর [ইরানি বিপ্লবী] গার্ডের (ইরানি সশস্ত্র বাহিনী) চাপ রয়েছে, কারণ গার্ডরা প্রতিশোধের দাবি করছে।"

 

‘অগ্নি বার্তা’

লেবাননের অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল হিশাম জাবের - একজন সামরিক ও কৌশলগত বিশেষজ্ঞ এবং বৈরুতে মিডল ইস্ট সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের পরিচালক - তিনি বিবিসি নিউজ অ্যারাবিককে বলেছেন যে "এই হামলার বিষয়ে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল এটি আশ্চর্যজনক ছিল না"।

 

তিনি বলেছেন, এর কারণ দুই সপ্তাহের "মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ" পরিস্থিতিকে বিমান হামলার দিকে পরিচালিত করেছে, যখন ইসরাইল "আতঙ্কে" ছিল। “এই হামলার কারণে অনেক নাগরিক সেবা ব্যাহত হয়েছে এবং অনেক ইসরাইলি নাগরিক তাদের বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছেন। ফলে এতে মানসিক এবং বস্তুগত ক্ষতি হয়েছে।

 

জাবের ইরানের এই অভিযানকে "অগ্নি বার্তা" হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। কেননা এর মাধ্যমে ইসরাইলি ভূখণ্ডের আরও ভেতরে পৌঁছানোর ক্ষমতা যেমন প্রকাশ পেয়েছে তেমনি ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার প্রস্তুতি কেমন সেটা পরীক্ষা করার ক্ষমতাও প্রদর্শন হয়েছে।

 

তিনি আরও বিশ্বাস করেন যে, এই হামলা ইরানকে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় রাজনৈতিকভাবে হারানো মর্যাদা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করেছে। কারণ ইরান এতদিন "কৌশলগত ধৈর্যের নীতি" অনুসরণ করেছিল এবং এর ফলে তারা সামরিক ও কৌশলগতভাবেও লাভবান হয়েছে।

 

লেবাননের সামরিক বিশেষজ্ঞের ধারণা যে, ইরান ইসরাইলের বিমান প্রতিরক্ষাকে বিভ্রান্ত করার জন্য এই বিপুল পরিমাণ ড্রোন নিক্ষেপ করেছে। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, ইসরাইলের আয়রন ডোম একা সব ক্ষেপণাস্ত্র আটকাতে পারেনি এবং এজন্য মধ্যপ্রাচ্যের ঘাঁটিতে অবস্থানরত মার্কিন এবং ব্রিটিশ বাহিনীকে সহায়তা করতে হয়েছিল।

 

"ইসরাইল যদি সামরিকভাবে এই হামলার জবাব দেয়ার পথ বেছে নেয়, তাহলে তারা তাদের ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে ইরানের মূল ভূখণ্ডে পৌঁছাতে পারে, তবে তারা সেটা পারবে না কারণ এখন ইরানের কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখানোর আশঙ্কা রয়েছে,” জাবের বলেছেন।

 

তিনি আরও বলেন, "ইসরাইলি বিমানগুলো ইরানে নির্ভুলভাবে বোমা ফেলতে পারে, তবে তাদের আরব দেশগুলির উপর দিয়ে উড়তে হবে - যার ব্যাপারে ইরান সতর্ক করেছে - বা এই অঞ্চলে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি থেকে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করতে হবে, যার অনুমতি যুক্তরাষ্ট্র দেবে না"।

 

গতিপথ পরিবর্তন এবং আত্মবিশ্বাস পুনরুদ্ধার

লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ফাওয়াজ গের্জেস যুক্তি দেন যে ইরানের তুলনায় ইসরাইল এই হামলা থেকে বেশি লাভ করেছে।

 

তিনি ব্যাখ্যা করেছেন যে ইরানের হামলায় ইসরাইলের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি বা হতাহতের ঘটনা ঘটেনি এবং এখন পুরো পশ্চিমা বিশ্ব ইসরাইলকে সমর্থন করছে।

 

তিনি বলেন, ইসরাইলকে অস্ত্র, গোয়েন্দা সহায়তা এবং আর্থিক সহায়তার দেয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের প্রতি পশ্চিমা সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করছে।

 

গের্জেস বলেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরাইলের প্রতি সমর্থন আদায়ের জন্য জি- সেভেন দেশগুলির একটি জরুরি শীর্ষ সম্মেলনের আহ্বান জানিয়েছেন।

 

মি. বাইডেন ইসরাইলকে ভিক্টিম হিসাবে উপস্থাপন করছে: " গাজায় চলমান বিপর্যয়কর এবং জঘন্য ঘটনা থেকে সবার মনোযোগ সাময়িকভাবে সরিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে নেতানিয়াহু রাজনৈতিকভাবে লাভবান হবেন, " গের্জেস যোগ করেন।

 

গাজায় ভয়াবহ নৃশংসতার জন্য গত কয়েক মাস ধরে ইসরাইল পশ্চিমা দেশগুলোর তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি, এখন ইরানের হামলার পর নেতানিয়াহু পশ্চিমা দেশগুলোর সাথে তাদের সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করে লাভবান হবেন, বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে।

 

'ইসরাইলের কৌশলগত ক্ষতি'

কিন্তু গের্জেস ইসরাইলের ক্ষেত্রে একটি খারাপ দিকও দেখেছেন। তিনি বলেছেন, ইরান হামলা চালানোর ফলে ইসরাইলের দুর্বলতা ফুটে উঠেছে যা তাদের জন্য এক ধরনের কৌশলগত ক্ষতি।

 

তিনি আরও বলেছেন যে, ইরান তার জনগণ, মিত্র এবং শত্রুদের কাছে ইসরাইলকে মোকাবিলা করার ইচ্ছা সরাসরি প্রকাশ করে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হয়েছে।

 

গের্জেস বিশ্বাস করেন যে, ইরান এই হামলা চালানোর মাধ্যমে প্রমাণ করেছে যে ইসরাইল তার পশ্চিমা মিত্রদের ছাড়া একা নিজেকে রক্ষা করতে পারবে না, কারণ যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং জর্ডান ইরানের অনেক ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করেছে।

 

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ইরানের বিরুদ্ধে ইসরাইল একের পর এক হামলা চালিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছিল যে ইরান দুর্বল এবং তাদের মুখোমুখি লড়াইয়ের সাহস নেই।

 

যাইহোক, সম্প্রতি ইরানের হামলা সেটি দৃষ্টিভঙ্গি গুড়িয়ে দিয়েছে।

 

গের্জেসের মতে, "এই অঞ্চলটি এখন তাণ্ডবের কেন্দ্রে রয়েছে, কেন দুই দেশই তাদের অবস্থান আরও দৃঢ় করার শপথ নিয়েছে।

 

তিনি সতর্ক করে বলেছেন, এই অঞ্চলটি রাজনৈতিক, সামরিক এবং অর্থনৈতিকভাবে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। সূত্র: বিবিসি।


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

২৬ বছর পর ‘হারিয়ে যাওয়া কিশোরে’র খোঁজ মিলল প্রতিবেশির ঘরে

২৬ বছর পর ‘হারিয়ে যাওয়া কিশোরে’র খোঁজ মিলল প্রতিবেশির ঘরে

কিরগিস্তানে আতঙ্কে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা

কিরগিস্তানে আতঙ্কে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ভিক্ষুক, মোট সম্পত্তি ৭.৫ কোটি

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ভিক্ষুক, মোট সম্পত্তি ৭.৫ কোটি

মেসির ফেরার ম্যাচে মায়ামির নাটকীয় জয়

মেসির ফেরার ম্যাচে মায়ামির নাটকীয় জয়

ভারতের কোভ্যাক্সিনেও রয়েছে দীর্ঘমেয়াদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

ভারতের কোভ্যাক্সিনেও রয়েছে দীর্ঘমেয়াদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

নেতানিয়াহুকে গাঞ্জের পদত্যাগের আলটিমেটাম

নেতানিয়াহুকে গাঞ্জের পদত্যাগের আলটিমেটাম

মোদি বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিয়ে ভারতে নির্বাচনের চেষ্টা করছেন : কেজরিওয়াল

মোদি বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিয়ে ভারতে নির্বাচনের চেষ্টা করছেন : কেজরিওয়াল

রাজনীতিবিদের সুন্দরী স্ত্রীকে নিয়ে হইচই

রাজনীতিবিদের সুন্দরী স্ত্রীকে নিয়ে হইচই

‘কারা আগে যাবে’ নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২ গ্রুপের দ্বন্দ্ব, নিহত তরুণ

‘কারা আগে যাবে’ নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২ গ্রুপের দ্বন্দ্ব, নিহত তরুণ

সমীকরণ মেলানোর রুদ্ধশ্বাস নাটকীয়তা শেষে চেন্নাইকে বিদায় করে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু

সমীকরণ মেলানোর রুদ্ধশ্বাস নাটকীয়তা শেষে চেন্নাইকে বিদায় করে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

পানির সংকট

পানির সংকট

নীতি ও দুর্নীতির লড়াই

নীতি ও দুর্নীতির লড়াই