যেভাবে ৩৫ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতার হলেন 'এল মায়ো'

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

২৮ জুলাই ২০২৪, ১২:৩১ পিএম | আপডেট: ২৮ জুলাই ২০২৪, ১২:৩১ পিএম

ইসমায়েল 'এল মায়ো' জাম্বাডা মাদক সাম্রাজ্যের ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত নামগুলোর মধ্যে একটি। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে অন্যতম প্রধান মাদক চোরাকারবারি চক্র বা ড্রাগ কার্টেলের ভয়াবহ শক্তিধর ব্যক্তিদের একজন এবং এই সাম্রাজ্যে ব্যাপক প্রভাবশালী ব্যক্তি। এই ড্রাগ কার্টেলের মাদক সম্রাটরা তাদের অবৈধ মাদক ব্যবসার আধিপত্য ধরে রাখতে এবং বেশি বেশি লাভ করতে একে অপরের সাথে যোগসাজশের ভিত্তিতে কাজ করতো।

 

বলা হয় জাম্বাডা হলেন ড্রাগ কার্টেল নেতাদের প্রকৃত প্রজন্মের সবশেষ সদস্যদের একজন। উত্তর-পশ্চিম মেক্সিকোর শহর কুলিয়াকানে আসবাবপত্রের ডেলিভারিম্যান হিসেবে কাজ করার পর, ১৯৭০-এর দশকে একজন পাচারকারী হিসেবে তিনি তার আন্ডারওয়ার্ল্ড ক্যারিয়ার শুরু করেন। একজন সাধারণ পাচারকারী থেকে জাম্বাডা এতোটা উত্থান লাভ করায় তাকে "ক্যাপো দে ক্যাপোস" (নেতার নেতা) বলা হয়। তিনি আরেক কুখ্যাত মাদক কারবারি জোয়াকিন 'এল চ্যাপো' গুজম্যানের সাথে ১৯৮৯ সালে সিনালোয়া কার্টেল নামে এক মাদক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।

 

ওই বছর গুয়াদালাজারা কার্টেল নামে একটি মাদক কারবারি সংগঠন ধসে পড়েছিল। ওই সংগঠনের অবশিষ্টাংশ থেকে নতুন করে সিনালোয়া কার্টেল প্রতিষ্ঠা করা হয়। জাম্বাডা শুরুতে গুয়াদালাজারা কার্টেলের জন্য কাজ করতেন। ওই প্রতিষ্ঠানটি আফিম, গাঁজা এবং সবশেষ কোকেনের ব্যবসা করত। তার কুখ্যাত সহচর এল চ্যাপো যেখানে দুবার জেল খেটেছেন এবং জেল থেকে পালিয়েছেন সেক্ষেত্রে জাম্বাডার গল্প একদম ভিন্ন। তিনি প্রায় ৩৫ বছর ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধরা ছোঁয়ার বাইরে ছিলেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। বৃহস্পতিবার টেক্সাসের এল পাসো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ তাকে গ্রেফতার করে।

 

মার্কিন আইনপ্রণেতারা ফেব্রুয়ারিতে জাম্বাডার বিরুদ্ধে ফেন্টানাইল তৈরি ও বিতরণের অভিযোগ আনে, যা কিনা হেরোইনের চেয়েও শক্তিশালী একটি মাদক, যেটা আসার পর যুক্তরাষ্ট্রে সিনথেটিক ওপিওডের ব্যবসা ক্ষতির মুখে পড়ে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে মাদক পাচার, খুন, অপহরণ, মানি লন্ডারিংসহ আরো নানা অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে তিনি তার বিরুদ্ধে আনা এসব একাধিক অভিযোগে টেক্সাসের ফেডারেল আদালতে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছেন।

 

জাম্বাডাকে মূলত ছলে বলে কৌশলে একটি ব্যক্তিগত বিমানে তোলা হয়। জাম্বাডা ভেবেছিলেন তিনি দক্ষিণ মেক্সিকোতে একটি গোপন বিমান ওঠানামার স্থান পরিদর্শন করতে যাচ্ছেন। কিন্তু তাকে এল পাসো শহরে টেক্সাসের বাইরে একটি ব্যক্তিগত বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়। এভাবে গোপন ফাঁদ পেতে চালানো অভিযানে তাকে কৌশলে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই অভিযানের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন তার সাবেক সহযোগী এল চ্যাপোর ছেলে।

 

বিমান অবতরণের পর মার্কিন কর্মকর্তারা জাম্বাডার পাশাপাশি এল চ্যাপোর ছেলে এবং তার অন্যতম উত্তরাধিকারী, ৩৮ বছর বয়সী জোয়াকিন গুজমান লোপেজকেও গ্রেফতার করে। মার্কিন গণমাধ্যম ফক্স নিউজের প্রতিবেদক ব্রায়ান লেনাস বলেছেন যে লোপেজ মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছে আত্মসমর্পণ করেন এবং জাম্বাডাকে ধরিয়ে দেন কারণ তিনি "তার বাবাকে (এল চ্যাপো) গ্রেফতারের পেছনে জাম্বাডাকে দায়ী করেন"।

 

এল চ্যাপোর বিচার চলাকালীন, তার আইনজীবীরা জাম্বাডার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলেছিলেন, জাম্বাডা কোন ভয় ছাড়া যেন খোলামেলাভাবে জীবনযাপন করতে পারে তার জন্য পুরো মেক্সিকান সরকারকে ঘুষ দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মাদকবিরোধী বাহিনী ইউএস ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ডিইএ) জাম্বাডাকে ধরার জন্য দেড় কোটি ডলার পর্যন্ত পুরস্কারের ঘোষণা করেছিল।

 

"আপনি যেকোনো সময় ধরা পড়তে পারেন, এই ভেবে কী আপনি চিন্তিত?" জাম্বাডাকে ২০১০ সালে এই প্রশ্নটি করেছিলেন প্রয়াত মেক্সিকান সাংবাদিক জুলিও শেরার গার্সিয়া। এই মাদক সম্রাটের এক বিরল সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্য তিনি পাহাড়ের গহীনে গিয়েছিলেন। “আমাকে জেলে পাঠাতে পারে, এই ভাবনায় আমি আতঙ্কিত হয়ে যাই," জাম্বাডা উত্তরে বলেছিলেন। "আমি জানি না যে তখন আমি কিভাবে আত্মহত্যা করবো। আমার মনে হয় আমি তাই করব এবং আমি আমার নিজের জীবন নেব।" তিনি যখন আসলেই গ্রেফতার হলেন তখন তার কাছে আত্মহত্যা করার উপায় বা সুযোগ- কোনটাই ছিল না।

 

জাম্বাডা, যিনি এত বছর ধরে এতোটা সতর্ক থেকেছেন তার মতো মানুষের ৭৬ বছর বয়সে এসে ফাঁদে পা দেয়া একটি অসাধারণ ঘটনা বলেই ধরে নেয়া যায়। তাকে গ্রেফতার করতে এবং কারাগারে নিতে এরকম অভিনব কিছুরই প্রয়োজন ছিল। "এতে আমি অবাক হই না যে জাম্বাডাকে এতদিন ধরা যায়নি," প্রাক্তন ডিইএ এজেন্ট মাইক ভিজিল বলেছেন, "তার বয়স এখন ৭০-এর কোঠায়, স্বাস্থ্যের অবস্থা তেমন ভালো না এবং তিনি ইতিমধ্যেই বলেছেন যে কারাগার তার সবচেয়ে বড় ভয়ের জায়গা।"

 

এই গ্রেফতারের ঘটনা - এবং এল চ্যাপোর ছেলেরা যাদের কিনা লস চ্যাপিটোস নামে পরিচিত তাদের সাথে মার্কিন সরকারের সম্ভাব্য আবেদনের চুক্তি একটি প্রশ্নই ছুড়ে দিচ্ছে যে, সিনালোয়া কার্টেলের নিয়ন্ত্রণ কারা নেবে। লস চ্যাপিটোস হল এল চ্যাপোর সন্তানদের নিয়ে গঠিত একটি সেল। যার অর্থ ক্ষুদে চ্যাপোরা। এল চ্যাপো গুজম্যানকে ২০১৬ সালে গ্রেফতার করার পর যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেয়া হয়। এরপর থেকে ওই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মাদক ব্যবসার প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর মধ্যে যুদ্ধ বেধে যায় এবং ব্যাপক রক্তপাত হয়। সেই সাথে বিরোধী বিভিন্ন মাদক চক্র যারা কিনা কিছুটা দুর্বল তাদের বিরুদ্ধেও তুমুল লড়াই শুরু করে তারা।

 

সিনালোয়া কার্টেলের নেতা ওভিডিও গুজমান লোপেজ যখন ২০১৯ সালের অক্টোবরে গ্রেফতার হন তখন ওই প্রতিষ্ঠানটির বন্দুকধারীরা যেভাবে এর জবাব দিয়েছিল তা ছিল ভীষণ মর্মান্তিক এবং হিংসাত্মক। ওভিডিওকে আটক করার পর, শত শত বন্দুকধারী কুলিয়াকান শহরে নেমে আসে এবং পয়েন্ট ৫০ ক্যালিবার অস্ত্র এবং রকেট লঞ্চার দিয়ে বেসামরিক নাগরিক, পুলিশ এবং সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে বেপরোয়া হামলা চালায়।

 

অবশেষে, যুদ্ধের ইতি টানতে, কর্তৃপক্ষ ওভিডিও গুজম্যানকে তার লোকদের কাছে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়। পরে তাকে পুনরায় গ্রেফতার করা হয়, প্রত্যর্পণ করা হয় এবং বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কারাগারে তিনি বিচারের অপেক্ষায় আছেন। মাইক ভিজিল মনে করেন, কুলিয়াকান শহরে যে সহিংসতা হয়েছিল যা কিনা কুলিয়াকানাজো নামে পরিচিত, এমন সহিংস পরিস্থিতি আজকের সময়ে এড়ানো যেতে পারে: "সিনালোয়া কার্টেলের সম্ভাব্য নেতাদের খুব শক্তিশালী একটি বেঞ্চ রয়েছে যেখানে কিনা এল চ্যাপোর ভাইও আছেন যারা প্রতিষ্ঠানটির পরবর্তী দায়িত্ব নিতে পারেন," তিনি বলেছেন।

 

প্রকৃতপক্ষে, ভিজিলের দাবি, "কিংপিন কৌশল" খুব একটা সফল হয়নি। কিংপিন কৌশল মূলত এমন এক ধরনের কৌশল যেখানে মাদক কারবারি সংগঠনগুলোর প্রতিটি কার্টেল নেতাদের দমাতে পরিকল্পনা করা হয়েছিল। "তৎকালীন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ফেলিপ ক্যালডেরনের প্রশাসনের অধীনে, এই কৌশলের মাধ্যমে বিভিন্ন মাদক কার্টেলের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব তৈরি করা হতো যার কারণে প্রচুর রক্ত ঝরেছিল।" ''যদি এখনকার সময়ে এমনটা হয়, তাহলে এক্ষেত্রে শুধুমাত্র তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী, জলিসকো নিউ জেনারেশন কার্টেল (সিজেএনজি) বিজয়ী হবে" প্রাক্তন ডিইএ এজেন্ট মাইক ভিজিল এমনটাই মনে করেন।

 

বলা হচ্ছে, সাম্প্রতিক এসব ঘটনাপ্রবাহ এবং এখন যে ক্ষমতার শূন্যতা তৈরি হয়েছে, এমন অবস্থায় মেক্সিকোর দলগুলোর মধ্যে কি ধরনের ক্ষমতার লড়াই শুরু হবে তা বলা যাচ্ছে না। মেক্সিকান কর্তৃপক্ষ সহিংসতা শুরু হওয়ার আগেই সিনালোয়া রাজ্যে অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করেছে। জাম্বাডাকে গ্রেফতারের এই অভিযানটি কয়েক মাস ধরে পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে এতে কিছু বাড়তি সুবিধা দেয়ার বিষয়ও ছিল।

 

মার্কিন কর্তৃপক্ষের মধ্যে শুরু থেকেই এই অভিযান নিয়ে অনেক সংশয় ছিল। কিন্তু যখন তাদের এই পরিকল্পনার বিভিন্ন কৌশল একে একে জোড়া লাগতে থাকে তখনই তারা শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেয় তারা এই অভিযান চালাবে। কেননা এই চেষ্টার ফলে তাদের কিছুই হারাতে হবে না। এই অভিযান সফল হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ‘সময়’।

 

মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ডের এক ভিডিও বার্তায় গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন: "আমাদের দেশ যতো হুমকির সম্মুখীন হয়েছে তারমধ্যে ফেন্টানাইল সবচেয়ে মারাত্মক"। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেছেন যে, “আমাদের সমাজে যারা এই বিষ ছড়িয়ে দিয়েছে, এমন প্রতিটি কার্টেল নেতা, সদস্য এবং সহযোগীদের কাঠগড়ায় দাঁড় না করা পর্যন্ত মার্কিন বিচার বিভাগ বিশ্রাম নেবে না”।

 

বর্তমানে ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সী আমেরিকানদের মৃত্যুর প্রধান কারণ ফেন্টানাইল ওভারডোজ বা অতিরিক্ত ফেন্টানাইল প্রয়োগ। এটি এমনই এক বিস্ময়কর পরিসংখ্যান যার কারণে বাইডেন প্রশাসনও নির্বাচনের বছরে এই ঘটনায় মনোযোগ দিতে বাধ্য হয়েছে। লস চ্যাপিটোস (এল চ্যাপোর ছেলেরা) এবং এল মায়ো জাম্বাডা সবাই ফেন্টানাইলের মাধ্যমে শত শত কোটি ডলার উপার্জন করেছে।

 

এই ফেন্টানাইল উৎপাদন এবং পরিবহন করা বেশ সহজ। কোকেন তৈরির মতো আন্দিজে বড় কোকা বাগান করার কোন প্রয়োজন নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে ফেন্টানাইলের চোরাচালান পুরোপুরি বন্ধ করা কার্যত অসম্ভব। এটি কার্টেলদের কাছে খুব লাভজনক ব্যবসা এবং মেক্সিকোর মাদক যুদ্ধের আধুনিক প্রেক্ষাপটে এটি বেশ প্রভাব বিস্তার করেছে।

 

যাইহোক, মার্কিন আইন প্রয়োগকারীরা ফেন্টানাইলের উৎপাদন রোধ এমন কার্টেলগুলোকে দমন করতে চায়, তাদের প্রভাব কমিয়ে আনতে চায় এবং যেখানেই সম্ভব তাদের নেতৃত্বকে ভেঙে দিতে চায়। এল মায়ো জাম্বাডাকে গ্রেফতার করা – সেটি তার বুড়ো বয়সে হলেও, দুর্বল স্বাস্থ্যে এবং তারই লোকজনের সহায়তায় হলেও এই কৌশলটির সবসময় গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে থাকবে। মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মতে, জাম্বাডা মেক্সিকোতে "একটি বড় দুধ কোম্পানি, একটি বাস পরিবহন কোম্পানি এবং একটি হোটেল সেই সাথে রিয়েল এস্টেটসহ বেশ কয়েকটি বৈধ ব্যবসারও মালিক”। সূত্র: বিবিসি।


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিরলে সীঁমান্ত এলাকায় বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমান ফেন্সিডিল উদ্ধার

বিরলে সীঁমান্ত এলাকায় বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমান ফেন্সিডিল উদ্ধার

বিএসএফের হাতে আটক যুবক ফেরত আনলো বিজিবি

বিএসএফের হাতে আটক যুবক ফেরত আনলো বিজিবি

নিজেকে আ.লীগের চক্রান্তের শিকার দাবি এনবিআরের সেই মতিউরের

নিজেকে আ.লীগের চক্রান্তের শিকার দাবি এনবিআরের সেই মতিউরের

হিলিতে দিনব্যাপী ৪৬ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ

হিলিতে দিনব্যাপী ৪৬ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ

মহিলাদের জন্য সংসদে কোন সংরক্ষিত আসন চাই না  : মুফতি ফয়জুল করীম

মহিলাদের জন্য সংসদে কোন সংরক্ষিত আসন চাই না : মুফতি ফয়জুল করীম

কারামুক্ত ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীন

কারামুক্ত ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীন

ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দিনব্যাপী তারুণ্য উৎসব উদযাপন

ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দিনব্যাপী তারুণ্য উৎসব উদযাপন

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

আটঘরিয়ায় মসজিদের মাইক চুরি

আটঘরিয়ায় মসজিদের মাইক চুরি

রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বে কমিশন গঠন

রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বে কমিশন গঠন

শায়খ ফুলতলী আমাদের বেহেশতের পথ দেখিয়েছেন: দামেস্কের শায়খ সাইয়্যিদ ফাদি জু’বা

শায়খ ফুলতলী আমাদের বেহেশতের পথ দেখিয়েছেন: দামেস্কের শায়খ সাইয়্যিদ ফাদি জু’বা

সৈয়দপুরে নববধূ মুক্তার হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

সৈয়দপুরে নববধূ মুক্তার হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

ইভটিজিংয়ের জেরে ‘ডান্স বাংলা ডান্স’ খ্যাত কিশোরীর আত্মহত্যা

ইভটিজিংয়ের জেরে ‘ডান্স বাংলা ডান্স’ খ্যাত কিশোরীর আত্মহত্যা

গাজীপুরে ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ: ওসি ক্লোজ, বদলি ৩ এসআই

গাজীপুরে ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ: ওসি ক্লোজ, বদলি ৩ এসআই