গঙ্গা ও তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে ক্ষোভ মমতার
৩০ জুলাই ২০২৪, ১০:৩৩ এএম | আপডেট: ৩০ জুলাই ২০২৪, ১০:৩৩ এএম
পশ্চিমবঙ্গের স্বার্থের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশের সাথে পানিবণ্টন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি বলেন, 'ফারাক্কা ব্যারেজ কমিউনিটি মানুষের জীবন-জীবিকার উপর নির্ভরশীল। আমিও বাংলাদেশকে দিয়েছি। কিন্তু আমি বাংলার স্বার্থে সিদ্ধান্ত নেব। কারণ, এখানকার মানুষ আমাকে নির্বাচিত করেছেন। নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য কেন্দ্র অগ্রিম চুক্তি করে দিচ্ছে। বাংলা কোনো আলোচনায় থাকতে পারছে না।’ আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পানি নিয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সাথে দৃশ্যত পানিযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। সোমবার বিধানসভায় তেমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, বিধানসভা থেকে একটি কমিটি পানি নিয়ে আলোচনা করতে কেন্দ্রীয় সেচ মন্ত্রণালয়ে যাবে। সেই সাথে লোকসভা এবং রাজ্যসভা থেকে তৃণমূলের সংসদীয় দলও যাবে সেচ মন্ত্রণালয়ে। বন্যার সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী হচ্ছে রাজ্য সরকার। এ নিয়ে দিল্লিতে নীতি আয়োগের বৈঠকেও কথা বলে এসেছেন বলে জানিয়েছেন মমতা।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪
মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫
সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই
ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের
গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের
শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা
বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা
এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম
বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ
রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী
ধূমপানকে না বলুন
জালিমের পরিণতি ভালো হয় না
অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি
মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়
১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত