ভারতের সিকিমে ভয়াবহ ভূমিধস, গুঁড়িয়ে গেল তিস্তা বাঁধ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র
২০ আগস্ট ২০২৪, ০৪:৩২ পিএম | আপডেট: ২০ আগস্ট ২০২৪, ০৪:৩২ পিএম
বিশালাকৃতির ভূমিধসে ভারতের সিকিমে তিস্তা বাঁধ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ধসে পড়েছে। মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকালে ন্যাশনাল হাইড্রোইলেকট্রিক পাওয়ার কর্পোরেশনের (এনএইচপিসি) তিস্তা স্টেজ ৫ বাঁধের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
৫১০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি একটি পাহাড়ের পাশে অবস্থিত ছিল। ছোট ছোট ভূমিধসের কারণে ওই পাহাড়টি গত কয়েকদিন ধরেই ধসে পড়ার ঝুঁকিতে ছিল। মঙ্গলবার সকালে পাহাড়ের বড় একটি অংশ ধসে পড়ে। এরপর ধসে পড়া মাটিতে এটি চাপা পড়ে যায়।
আগে থেকেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়ায় ভূমিধসে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশ থেকে ধারণ করা কয়েকটি ভিডিওতে দেখা গেছে, পাহাড়ের চূড়ার একটি অংশ নড়ছে। এর কিছুক্ষণ পরই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপর আছড়ে পড়ে পাহাড়ের বড় একটি অংশ।
২০২৩ সালের অক্টোবরে সিকিমের লোনাক হিমবাহী হ্রদ ফেটে যায়। এরপর থেকেই তিস্তা বাঁধের এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ ছিল।
ওই বছর আকস্মিক বন্যায় চুংথাংয়ের তিস্তা বাঁধের কিছু অংশ ভেসে যায়। এটি সিকিমের সবচেয়ে বড় হাইড্রো পাওয়ার প্রজেক্ট।
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪
মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫
সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই
ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের
গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের
শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা
বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা
এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম
বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ
রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী
ধূমপানকে না বলুন
জালিমের পরিণতি ভালো হয় না
অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি
মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়
১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত