মানুষের জীবন আল্লাহর দেওয়া অতি মূল্যবান
২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম
ইসলাম মানে আল্লাহর আনুগত্যের মাধ্যমে শান্তি লাভ করা। যারা এ বিধান বিশ্বাস তথা মান্য করেন, তারা হলেন মুমিন বা বিশ্বাসী। মুমিন অর্থ হলো নিরাপত্তা লাভকারী ও নিরাপত্তা বিধানকারী। ইসলামের প্রকৃত অনুসারীকে বলা হয় মুসলিম; আর প্রকৃত ঈমানদারকে বলা হয় মুমিন। মুসলিম হতে হলে নিজের শান্তি ও অন্যদের শান্তি রক্ষায় কাজ করতে হবে। তবে মুমিন হতে হলে নিজের নিরাপত্তা ও অন্যদের নিরাপত্তা বিধানে ভূমিকা রাখতে হবে। ইসলামের বিধিবিধানকে শরিয়ত বলা হয়। ইসলাম পরিপূর্ণ জীবনবিধান, তাই শরিয়তের বিধান জীবনব্যাপী। শরিয়তের সব বিধানের দর্শন বা অন্তর্নিহিত রহস্য মৌলিকভাবে পাঁচটি; যাকে পরিভাষায় মাকাসিদুশ শরিয়াহ বা শরিয়তের উদ্দেশ্যাবলি বলা হয়। তা হলো জীবন সুরক্ষা, সম্পদ বা জীবিকা তথা জীবনোপকরণ সুরক্ষা, জ্ঞান সুরক্ষা, বংশ বা প্রজন্মধারা সুরক্ষা, ধর্ম-কর্ম বিশ্বাসের সুরক্ষা। এর প্রথমটি সুরক্ষিত না হলে অবশিষ্টগুলো অকার্যকর ও অর্থহীন।
জীবনের নিরাপত্তা মানবজাতির প্রতি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। পবিত্র কোরআনের একাধিক স্থানে আল্লাহ নিরাপদ মানবজীবনকে তার অনুগ্রহ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা যেন ইবাদত করে এই ঘরের প্রতিপালকের, যিনি তাদের ক্ষুধায় অন্ন দেন এবং ভয় থেকে নিরাপত্তা দেন।’ (সুরা কুরাইশ : ৩-৪)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের ঈমানকে জুলুমের সঙ্গে মিশ্রণ করেনি, তাদের জন্য রয়েছে নিরাপত্তা এবং তারাই সুপথপ্রাপ্ত।’ (সুরা আনআন : ৮২)।
নিরাপত্তার ধারণায় ইসলাম : ইসলাম মানবজাতির সামগ্রিক নিরাপত্তার কথা বলে। শরিয়তের প্রধান পাঁচটি ‘মাকসাদ’ বা উদ্দেশ্য হলো মানবজীবনের পাঁচটি বিষয়ের নিরাপত্তা প্রদান। তা হলো : ধর্মবিশ্বাস, জীবন, সম্পদ, বংশধারা ও মেধা-বুদ্ধি। সুতরাং ইসলামী আইন মানুষের বিশ্বাস ও মূল্যবোধ, জীবন ও সম্পদ, সম্মান ও সম্ভ্রম, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সব নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি হাদিস থেকে নিরাপত্তার বিস্তারিত ধারণা লাভ করা যায়। তিনি বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে লোক পরিবার-পরিজনসহ নিরাপদে সকালে উপনীত হয়, সুস্থ শরীরে দিনাতিপাত করে এবং তার কাছে সারা দিনের খোরাকি থাকে, তবে তার জন্য যেন পুরো দুনিয়াটাই একত্র করা হলো।’ (সুনানে তিরমিজি : ২৩৪৬)।
পাঁচ জিনিসের নিরাপত্তা : নিরাপত্তার প্রশ্নে ইসলাম পাঁচটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেয়। যার প্রতিটি মৌলিক মানবাধিকারের অন্তর্ভুক্ত এবং যা ব্যাপকার্থে জীবনের সব দিক অন্তর্ভুক্ত করে। অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত পাঁচটি বিষয় হলো : ১. ধর্মের নিরাপত্তা: ধর্মের নিরাপত্তার অর্থ আল্লাহর একত্ববাদের বিশ্বাস ও হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর অবতীর্ণ শরিয়ত পরিপালনের নিশ্চয়তা। ইসলামী আকিদা লালন ও শরিয়ত পালনে কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা তৈরি হলে তা দূর করা। শরিয়ত যেমন মুমিনের ধর্মীয় জীবনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়, তেমনি শর্ত সাপেক্ষে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করে। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা তো আদিষ্ট হয়েছিল আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তার ইবাদত করতে এবং নামাজ আদায় করতে ও জাকাত দিতে। এটাই সঠিক দ্বিন।’ (সুরা বাইয়িনাহ : ৫)।
২. মানবজাতির জীবনের নিরাপত্তা: মানবজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শরিয়ত সর্বোচ্চ সতর্কতা ও কঠোর বিধান প্রণয়ন করেছে। জীবনের নিরাপত্তা বলতে শুধু প্রাণ রক্ষা নয়; বরং জীবনের স্থিতিশীল, সুস্থ ও স্বাভাবিক বিকাশের প্রয়োজনীয় সব কিছু এর অন্তর্ভুক্ত। এ জন্য শরিয়ত যেমন বাহ্যত হত্যাকা- নিষিদ্ধ করেছে, তেমনি যা কিছু মানবজীবনকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়, তাও নিষিদ্ধ করেছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা পরস্পরকে হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহশীল।’ (সুরা নিসা : ২৯)।
৩. মেধা-বুদ্ধির নিরাপত্তা: ইসলাম মানুষের মেধা, বুদ্ধি ও বিবেক-বোধকে আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে তা সংরক্ষণ ও তার সুষ্ঠু ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে। মানুষের বিবেক-বুদ্ধি ও বিবেচনাবোধ নষ্ট করে এমন বিষয় ইসলামে নিষিদ্ধ। এ কারণেই ইসলাম সব ধরনের নেশাদ্রব্য নিষিদ্ধ করেছে। আল্লাহ বলেন, ‘শয়তান মদ ও জুয়ার দ্বারা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে চায়। তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ ও নামাজে বাধা দিতে চায়। তবে কি তোমরা নিবৃত্ত হবে না?’ (সুরা মায়িদা : ৯১)। একই কারণে ইসলাম কুসংস্কার, অপশিক্ষা, জাদুকর ও গণকের কাছে যাওয়া ও শিরকি বিশ্বাসগুলো নিষিদ্ধ করেছে। কেননা এসব বিশ্বাস ও কাজ মানুষের মেধা, বুদ্ধি ও বিবেচনাবোধকে সঠিক পথে এগোতে দেয় না।
৪. মানব বংশের নিরাপত্তা: মানবসভ্যতার অস্তিত্ব রক্ষায় মানুষের বংশধারা টিকিয়ে রাখা আবশ্যক। অন্যদিকে মানুষের স্বভাব-চরিত্রে তার বংশীয় ধারার প্রভাব বিদ্যমান। ইসলাম মানুষের বংশধারা টিকিয়ে রাখতে এবং জিনগত বৈশিষ্ট্য অক্ষুণ্ন রাখতে বিয়ের বিধান দিয়েছে। ধর্ষণ, ব্যভিচার ও ভ্রূণ হত্যার মতো যেসব অপরাধ মানবজাতির বংশীয় পরম্পরাকে হুমকির মুখে ফেলে দেয় তা নিষিদ্ধ করেছে। পবিত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা বিয়ে করবে নারীদের মধ্যে তোমাদের যাকে ভালো লাগে, দুই, তিন অথবা চার; আর যদি আশঙ্কা করো যে সুবিচার করতে পারবে না, তবে একজনকে অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীকে।’ (সুরা নিসা : ৩)।
৫. ধন-সম্পদের নিরাপত্তা: মানবজীবনে সম্পদের গুরুত্ব অনেক। ইসলাম মানুষের সম্পদের নিরাপত্তা বিধান করেছে। অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ আত্মসাৎ করা নিষিদ্ধ। শরিয়ত সুদ, ঘুষ, চুরি, ডাকাতি ও অপদখলকে অপরাধ আখ্যা দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা পরস্পরের সম্পত্তি অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না; তবে পারস্পরিক সন্তোষের ভিত্তিতে ব্যবসা করা বৈধ। পরস্পরকে হত্যা কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু।’ (সুরা নিসা : ২৯)।
যেভাবে নিরাপদ জীবন লাভ করবেন : আল্লাহর স্মরণে শান্তি অন্বেষণ করা। মানুষ মনের শান্তি লাভের জন্য অনেক কিছু করে। কিন্তু প্রকৃত অর্থে সেগুলো মনকে শান্তি দিতে পারে না। শান্তির অনন্য উপকরণ হলো, আল্লাহর স্মরণ। আল্লাহ বলেন, ‘যারা ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের চিত্ত প্রশান্ত হয়; জেনে রেখো, আল্লাহর স্মরণেই চিত্ত প্রশান্ত হয়; যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, পরম আনন্দ এবং শুভ পরিণাম তাদেরই। ’ (সুরা রাদ : ২৮-২৯)।
১. হালাল ও সুষম খাদ্য গ্রহণ : জীবনের জন্য উপযোগী, সুষম ও হালাল খাবার ও পানীয় গ্রহণ করতে হবে। ক্ষতিকর, ধ্বংসাত্মক ও হারাম খাদ্য-পানীয় বর্জন করতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘হে মানবজাতি, পৃথিবীতে যা কিছু হালাল ও পবিত্র খাদ্যবস্তু আছে তা থেকে তোমরা আহার করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ (সুরা বাকারা : ১৬৮)।
২. ধূমপান ও মাদকদ্রব্য পরিহার : মাদকদ্রব্যও মানুষকে অসামাজিক, অসুস্থ ও অপরাধপ্রবণ অমানুষে রূপান্তর করে, মৃত্যুই যার করুণ পরিণতি। জীবনকে ভালোবেসে জীবন ধ্বংসাত্মক এসব বিষয় থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর পথে ব্যয় করো এবং নিজেদের হাতে নিজেদের ধ্বংসের মধ্যে নিক্ষেপ করো না। তোমরা সৎকাজ করো, আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণ লোককে ভালোবাসেন। ’ (সুরা বাকারা : ১৯৫)।
৩. পবিত্র ও পরিচ্ছন্ন জীবন-যাপন : দৈহিক রোগ-ব্যাধি থেকে নিরাপদ থাকতে শরীর ও পরিধেয় পোশাক-পরিচ্ছদ পবিত্র ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পাত্রে খাবার খেতে হবে। সেই সঙ্গে খাদ্যদ্রব্যও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘অবশ্যই আল্লাহ তাওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালোবাসেন। (সুরা বাকারা : ২২২)। আবু মালিক আল-আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক।’ (মুসলিম : ৫৫৬)।
৪. স্বাস্থ্যের প্রতি যতœশীল হওয়া : সুস্থতা মহান আল্লাহর অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকা ও ইবাদত-বন্দেগির জন্য সুস্থতা একান্ত প্রয়োজন। সুস্থতার মূল্যায়ন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রোগ প্রতিরোধ বিষয়ে ইসলাম যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করেছে। যেমন : রাসুল (সা.) সুস্থতা ও রোগ প্রতিরোধে গুরুত্ব দিয়েই আবু কায়েস (রা.)-কে রোদে দাঁড়াতে নিষেধ করেন। আবু কায়েস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছে এমন অবস্থায় উপস্থিত হলেন যখন তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন। আবু কায়েস (রা.) রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে গেলেন। রাসুল (সা.) নির্দেশ দিলে তিনি স্থান ছেড়ে ছায়ায় চলে এলেন। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮২২)।
৫. আল্লাহর অবাধ্যতায় জীবন নিরাপদ নয় : আল্লাহর আনুগত্য যেমন জীবন ও সমাজকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করার মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, তেমনি আল্লাহর অবাধ্যতা সমাজকে অনিরাপত্তা ও বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দেয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ দৃষ্টান্ত দিচ্ছেন এক জনপদের, যা ছিল নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত, যেখানে আসত সর্বদিক থেকে তার জন্য জীবনোপকরণ। অতঃপর সে (জনপদ) আল্লাহর অনুগ্রহ অস্বীকার করল, ফলে তারা যা করত তজ্জন্য তাদের আস্বাদন করালেন ক্ষুধা ও ভীতির স্বাদ।’ (সুরা নাহল : ১১২)।
জীবন অতি মূল্যবান নিয়ামত। কাজেই ইসলামের নির্দেশনা হিসেবে পরিমিত খাদ্য গ্রহণ, বিশ্রাম, শরীরের প্রতি যতœশীল এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন হতে হবে। সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ জীবন-যাপনের মাধ্যমে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি সুচারুভাবে সম্পাদন করতে সহায়ক হবে আশা করা যায়।
বিভাগ : ইসলামী জীবন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মধ্যরাতে তোপের মুখে হাসনাত আবদুল্লাহ
মধ্যরাত থেকে সারা দেশে বন্ধ হতে পারে ট্রেন চলাচল
দূষণের শীর্ষে ঢাকার বাতাস আজ ‘দুর্যোগপূর্ণ’, দ্বিতীয় স্থানে লাহোর
সংঘর্ষের পর এবার ঢাকা অবরোধের ঘোষণা ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের
গাজার উত্তরে ফেরার অনুমতি দিল ইসরায়েল, লেবাননে যুদ্ধবিরতি বাড়ল ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত
শিক্ষার্থীদের দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় যা বললেন ঢাবি উপাচার্য
ছাদের কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি করা সেই এসআই গ্রেফতার
গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৭ হাজার ৩০০
মঞ্চে আসছে সুফিবাদী নাটক 'পাখিদের বিধানসভা; কেমন চলছে পাখিদের শেষ সময়ের প্রস্তুতি?
ভ্যালেন্সিয়াকে গোলবন্যায় ভাসালো বার্সা
বিবর্ণতা কাটিয়ে ইউনাইটেডের স্বস্তির জয়
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান গ্রেফতার
রোনালদোর গোলে আল নাসেরের সহজ জয়
মৌলভীবাজার সীমান্তে বাংলাদেশীকে কুপিয়ে হত্যা করল ভারতীয়রা
আজ চরমোনাই পীরের সঙ্গে বৈঠক করবেন মির্জা ফখরুল
৭ কলেজের অধ্যক্ষদের সঙ্গে জরুরি সভা ডেকেছে ঢাবি উপাচার্য
সাকিবকে ছাড়িয়ে তাসকিনের নতুন রেকর্ড
সোমবার ঢাবির পরীক্ষা-ক্লাস স্থগিত
প্রভাবমুক্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর নতুন জ্বালানি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের দাবি : টিআইবি’র
হেপাটোলজি সোসাইটির নতুন সভাপতি প্রফেসর শাহিনুল আলম, মহাসচিব মো. গোলাম আযম