ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২ মাঘ ১৪৩১

স্বপ্নের ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে চলছে ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমান

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৬ জুন ২০২৪, ০৬:১৩ পিএম | আপডেট: ০৬ জুন ২০২৪, ০৬:১৩ পিএম


১৯১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস। বগুড়ার বানিয়াপাড়া গ্রামের দু’শতাধিক দেশ বরেণ্য আলেমে দ্বীনের সমাবেশে সর্বপ্রথম তিনটি পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। প্রথমত উচ্চতর দ্বীনি শিক্ষা গ্রহণের জন্য একটি ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে। দ্বিতীয়ত মাদরাসা তথা দ্বীনী শিক্ষার শিক্ষকগণের একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তৃতীয়ত মাদরাসা ছাত্রসমাজকে সুসংগঠিত করে তাদের দাবি আদায় ও তরবিয়তের ব্যবস্থা করতে হবে। ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল (এম.এ) মাদরাসার প্রিন্সিপাল (অবসর প্রাপ্ত) ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমান এক প্রবন্ধে এসব কথা বলেন। তার লিখিত প্রবন্ধে বলা হয়, দীর্ঘ পূর্ণ এক শতাব্দী আন্দোলনের পর প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঘোষণা করেছেন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়।
দ্বিতীয়তঃ শিক্ষকগণের সংগঠন প্রতিষ্ঠা লাভ করে ১৯৩৭ সালে কলকাতা আলিয়া মাদরাসায় “আসাম বাংলা জমিয়াতুল মোদার্রেছীন” নামে। যা এখনও বাংলাদেশ জামিয়াতুল মোদার্রেছীন নামে সর্ববৃহৎ শিক্ষক সংগঠন হিসেবে চলমান রয়েছে। তৃতীয়তঃ ছাত্র সংগঠনের প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯২৪ সালে কলকাতা আলিয়া মাদরাসায়। ১৯২৯ সালের ২৪ নভেম্বর ‘আসাম-বাংলা জমিয়তে তোলাবায়ে আরাবিয়া’ নামে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বৃটিশ আমলে ময়দানে কথা বলা ছিল জীবন বাজি রাখা। এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ‘জমিয়তে তোলাবায়ে আরাবিয়া’। পরবর্তীতে এ সংগঠন ‘জমিয়তে তালাবায়ে আরাবিয়া’ নামে কার্যক্রম চালায় যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। শিক্ষক সংগঠন ‘আসাম-বাংলা জমিয়াতুল মোদার্রেছীন’ ছাত্র সংগঠনের দূর্বার আন্দোলনকে সাংগঠনিক, আর্থিক তথা সার্বিক সহযোগিতা করতে থাকে ১৯৬২- ৬৩ সাল পর্যন্ত। এরপর জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের দায়িত্ব গ্রহণ করেন মরহুম মাওলানা এম এ মান্নান রাহিমাহুল্লাহু। শুরু হয় ময়দানে ‘জমিয়তে তালাবে আরাবিয়া’, শিক্ষাঙ্গনে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের দূর্বার আন্দোলন।
উল্লেখ্য, যে মুজাদ্দিদে যামান, ফুরফুরার দরবার শরীফের আ’লা হযরত আবু বকর ছিদ্দিকী আল-কুরাইশী রহিমাহুল্লাহুর নেতৃত্বে - কলকাতা আলিয়া মাদরাসা মিলনায়তণে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় শিক্ষকদের সুসংগঠিত করার। এতে উপস্থিত ছিলেন : ছারছীনার মরহুম নেছার উদ্দীন, ড. মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক, হোসাইন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা আকরাম খাঁ, মাওলানা মুনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী, মাওলানা নূর মোহাম্মদ আজমী, মাওলানা ওবায়দুল হক (ফেনী) রাহিমাহুমুল্লাহু সহ এক ঝাঁক দেশ বরেণ্য রাজনীতিবিদ, আলেম, পীর-মাশায়েখ। তাদের উদ্দেশ্য ছিল কুরআন, সুন্নাহ ও ফিকহের জ্ঞান সমৃদ্ধ, প্রশাসনিক দক্ষতায় যোগ্য, রূহানী যোগ্যতায় সত্যিকারের ওলী এ তিন বৈশিষ্ট্যের ওয়ারিশে নবী তৈরি করা। আলহাজ এ. এম. এম. বাহাউদ্দীনের নেতৃত্বে জমিয়ত নেতৃবৃন্দসহ প্রায় দুই শতাধিক দেশবরেণ্য আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ, ইসলামী চিন্তাবিদের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন ২০১১ সালের ২০ এপ্রিল।
“ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়” এ নামটি উচ্চারণ করলে স্মরণ করতে হবে ঐ সব মনীষীকে যারা এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শ্রম, ঘাম, মেধা ও সময় ব্যয় করেছিলেন। স্মরণ করতে হবে মাওলানা এম এ মান্নান (রহ.), ছারছীনা শরীফের মরহুম হযরত মাওলানা আবু জাফর মুহাম্মদ ছালেহ, মরহুম মাওলানা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ছাহেব কেবলা ফুলতলী রাহিমাহুমুল্লাহুকে। ছাহেব কেবলা ফুলতলী রাহিমাহুল্লাহুর নেতৃত্বে ২০০৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর ঐতিহাসিক লংমার্চ এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় জোরালো ভূমিকা পালন করে। স্মরণ করতে হবে ইসলামী আন্দোলনের সকল সংগঠন, তালাবায়ে আরাবিয়া, ইসলামী ছাত্রসেনা, তালামিযে ইসলামিয়া, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনসহ বহু ছাত্র সংগঠনকে। মাওলানা এম এ মান্নান রাহিমাহুল্লাহুর নেতৃত্বে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সমগ্র দেশের দায়িত্বশীল ও কর্মীদের অবদানকে স্মরণ করতে হবে শ্রদ্ধা ভরে। বড় হুজুর হযরত মাওলানা আব্দুস সালাম রহিমাহুল্লাহু, কবি মাওলানা রুহুল আমিন খাঁন, প্রিন্সিপাল মাওলানা শাব্বির আহমদ মোমতাজী, প্রিন্সিপাল ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমানসহ জমিয়তের প্রাক্তন ও বর্তমান নেতৃবৃন্দের অবদান কোনদিন ভুলা যাবে না। আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার এ আন্দোলন জমিয়ত সভাপতি আলহাজ এ এম এম বাহাউদ্দিন, মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শাব্বির আহমদ মোমতাজী, যুগ্ম-মহাসচিব ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমানসহ সকলের অবদান ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে। বিশেষ করে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন কমিটি মরহুম মাওলানা মহিউদ্দীন খান রাহিমাহুল্লাহু এর নেতৃত্বে মাওলানা আজিজুল হক মুরাদ, মরহুম হাফেজ এ.টি.এম হেমায়েত উদ্দিন রাহিমাহুল্লাহ, অধ্যাপক এস এম আব্দুল হামীদ, প্রিন্সিপাল ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমানসহ এক ঝাঁক প্রবীণ ও নবীনের উদ্যোগে ২০০৫ সালের ২১ জুন হোটেল গ্র্যান্ড আজাদে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভার কথা অবশ্যই স্মরণে রাখতে হবে। এক্ষেত্রে বদান্যতার স্বাক্ষর রেখেছেন ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ এ.এম.এম বাহাউদ্দীন। যিনি গোল টেবিল বৈঠকে মিডিয়া পার্টনার হয়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
আজকের ভিসি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ, সংসদ সদস্য মুহতারাম মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলীসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদগণ ঐ গোলটেবিলে জোরালো বক্তব্য রেখেছিলেন। তাদের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এক্ষেত্রে গবেষক ও ইসলামী চিন্তাবিদ ড. মাওলানা মোহাম্মদ ঈসা শাহেদীর খুরধার লেখনী অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। ইসলামি ছাত্র সেনার সভাপতি গোলাম মাহমুদ ভূইয়া মানিকের কারাবরণ আজও স্মরণীয় হয়ে আছে। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের শত বছরের ইতিহাস রচিত হয়ে প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে। লেখক ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমান, সম্পাদনা আল্লামা কবি রূহুল আমিন খান, আজকে স্মরণ করছি প্রথম ভিসি মরহুম অধ্যাপক ড. রইস উদ্দিনকে প্রাথমিক প্রশাসনিক কাজ সমূহের ভিত্তি দিয়েছিলেন যিনি। আল্লাহ তাকে জাযায়ে খায়ের দান করুন। দ্বিতীয় ভিসি অধ্যাপক আহসান উল্লাহ তার দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে চড়াই উতরাই পেরিয়ে অনেক কাজ আঞ্জাম দিয়েছেন। আমরা বারবার দাবি করে এসেছিলাম এমন একজন ভিসি যার লেবাস, পোশাক, সততা, নিষ্ঠা, যোগ্যতা, আলেম সমাজের প্রতি সম্মানবোধ, প্রশাসনিক দক্ষতা এ বিশ্ববিদ্যালয়কে কাঙ্খিত লক্ষ্যে এগিয়ে নিবে।
প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ যে বদান্যতা দেখিয়ে উদারতার সর্বোচ্চ আসনে উন্নীত হয়ে, সংসদ সদস্যগণ যে আনন্দঘন পরিবেশে সম্মিলিত ঐক্যমত্বের ভিত্তিতে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন তাদের অভিষ্ঠ লক্ষ্যে উন্নীত হবে এ বিশ্ববিদ্যালয়। আলহামদুলিল্লাহ আমার প্রিয় ভাই প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ (দামাত এফাজাতুহু) তার সাধ্যানুযায়ী প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাবেক ভিসি আমাদের পরামর্শে দেশব্যাপী আরবি বক্তৃতা প্রতিযোগিতা দিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আরবি শেখার অনন্য প্রেরণা সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন। দুর্ভাগ্যক্রমে প্রতিবছর এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের ঘোষণা থাকলেও তা আর হয়ে উঠেনি। আশাকরি ভিসি এ বিষয়টি বিবেচনায় নিবেন। ২০২৪ সালের ২ জুন বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত বইপড়া প্রতিযোগিতা, মেধাবৃত্তি, বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের সম্মানিত করা, বিশেষ করে অবসরপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালগণকে জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানে সংবর্ধনা প্রদান ছিল একটি ঐতিহাসিক ও ওস্তাদগণের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের অনন্য বিরল দৃষ্টান্ত।
বিশ্বের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ওস্তাদগণের সম্মানে এরূপ কোন আয়োজন করেছেন বলে আমার জানা নেই। ভিসি মহোদয়ের এ চেতনা ছারছীনা শরীফের অবদান অবশ্যই। সে দিনের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুভূতি ছিল মনে রাখার মত। শিক্ষা মন্ত্রী ব্যারিষ্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফল, মাওলানা হুছাম উদ্দীন চৌধুরীর বক্তব্য সবটাই ছিল মাইলফলক। আমরা মনে করি ভিসির সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভিসি, ট্রেজারার, রেজিষ্ট্রার ও কন্ট্রোলারসহ সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের এ পরিশ্রম বৃথা যায়নি বরং সমগ্র জাতির জন্য একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। আল্লাহ তাআলা সকলকে ইখলাসের সাথে এক মন এক দেল হয়ে খেদমত করার তাওফিক দিন এই দোয়া করছি। নতুন প্রজন্মের কাছে ছাহেব কেবলা ফুলতলী রাহিমাহুল্লাহুর লংমার্চ ও তার ভূমিকা নিয়ে ১০টি মিনিট যদি বক্তব্য হতো তাহলে আরো প্রাণবন্ত হতো বলে মনে করি। যাই হোক একটি অনুষ্ঠানইতো শেষ নয় ভবিষ্যতে আরো বড় প্রোগ্রাম হবে তখন এ ঘাটতি পূরণ হবে ইনশাআল্লাহ।
সর্বোপরি অনুষ্ঠানটি ছিল প্রাণবন্ত, উৎসবমুখর। জাতির সামনে ভিসি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু দিক হলেও তুলে ধরতে পেরেছেন এজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করছি ‘আল্লাহ তাকে আরও তাওফিক বাড়িয়ে দিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে দ্বীনের খাদেম হিসেবে ইখলাছ নিয়ে কাজ করার তাওফিক দিন মহান রবের নিকট এই দোয়া করছি’। প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নেক নজর ও ফুরফুরা, ছারছীনা ও ফুলতলী সহ সকল হক্কানী দরবারের ফয়েজ দ্বারা এ বিশ্ববিদ্যালয় পরিপূর্ণ হোক এ দোয়া করছি। প্রধানমন্ত্রী তার এ উদারতার জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে প্রতিদান লাভ করুক এ দোয়া করছি। উল্লেখ্য, গত ২ জুন ঢাকাস্থ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহণ করছেন ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল (এম.এ) মাদরাসার প্রিন্সিপাল (অবসর প্রাপ্ত) ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমান।


বিভাগ : মহানগর


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

গুলশান থেকে ওবায়দুল কাদেরের ‘পালিত ছেলে’ গ্রেফতার
বায়ুদূষণে আজ সবার শীর্ষে ঢাকা
মহিলাদের জন্য সংসদে কোন সংরক্ষিত আসন চাই না : মুফতি ফয়জুল করীম
মানববন্ধন থেকে অতিরিক্ত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি খেলাফত আন্দোলনের
‘তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে যেতে হবে’
আরও

আরও পড়ুন

লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার ‘আগুন টর্নেডোর’ আশঙ্কা

লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার ‘আগুন টর্নেডোর’ আশঙ্কা

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

মোংলায় ভটভটি উল্টে ২ জন নিহত, আহত ২

মোংলায় ভটভটি উল্টে ২ জন নিহত, আহত ২

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে ‘শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’ প্রকাশ

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে ‘শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’ প্রকাশ

নাম ভাঙিয়ে তদবির-টেন্ডারবাজি: সতর্ক করলেন সারজিস

নাম ভাঙিয়ে তদবির-টেন্ডারবাজি: সতর্ক করলেন সারজিস

গুলশান থেকে ওবায়দুল কাদেরের ‘পালিত ছেলে’ গ্রেফতার

গুলশান থেকে ওবায়দুল কাদেরের ‘পালিত ছেলে’ গ্রেফতার

আখাউড়ায় মর্টার সেল উদ্ধার

আখাউড়ায় মর্টার সেল উদ্ধার

বায়ুদূষণে আজ সবার শীর্ষে ঢাকা

বায়ুদূষণে আজ সবার শীর্ষে ঢাকা

শৈলকুপায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

শৈলকুপায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

বাবরের মুক্তির অপেক্ষায় কারাগারের সামনে নেতাকর্মীদের ভিড়

বাবরের মুক্তির অপেক্ষায় কারাগারের সামনে নেতাকর্মীদের ভিড়

ব্যাংক খাত নিপুন কারিগরের মতো যেভাবে ধ্বংস করেন এসকে সুর

ব্যাংক খাত নিপুন কারিগরের মতো যেভাবে ধ্বংস করেন এসকে সুর

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজকের বৈঠক বর্জন করবে লেবার পার্টি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজকের বৈঠক বর্জন করবে লেবার পার্টি

দেশে ফিরতে চান মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পাওয়া অভি

দেশে ফিরতে চান মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পাওয়া অভি

দুর্নীতির মাধ্যমে পুতুলের ডব্লিউএইচও'র পদ পাওয়ার অভিযোগ:  দুদকের অনুসন্ধান শুরু

দুর্নীতির মাধ্যমে পুতুলের ডব্লিউএইচও'র পদ পাওয়ার অভিযোগ: দুদকের অনুসন্ধান শুরু

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলিকে ৬ বার ছুরিকাঘাত, হাসপাতালে ভর্তি

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলিকে ৬ বার ছুরিকাঘাত, হাসপাতালে ভর্তি

রাজশাহী জেলা ছাত্রদল নেতার পিতা বাচ্চু সরকারের দাফন সম্পন্ন

রাজশাহী জেলা ছাত্রদল নেতার পিতা বাচ্চু সরকারের দাফন সম্পন্ন

মোংলায় সড়কের ওপর রাখা পাথরের ধাক্কায় যাত্রীবাহী ভটভটিতে থাকা দুই যাত্রীর মৃত্যু, আহত ৪

মোংলায় সড়কের ওপর রাখা পাথরের ধাক্কায় যাত্রীবাহী ভটভটিতে থাকা দুই যাত্রীর মৃত্যু, আহত ৪

গাজায় ঐতিহাসিক পরাজয় ইসরাইলের

গাজায় ঐতিহাসিক পরাজয় ইসরাইলের

১৭ বছর পর আজ দুপুরে কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

১৭ বছর পর আজ দুপুরে কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

দীর্ঘ এক যুগ পর কারামুক্ত হলেন ডেসটিনির চেয়ারম্যান

দীর্ঘ এক যুগ পর কারামুক্ত হলেন ডেসটিনির চেয়ারম্যান