গাজাবাসীদের সমর্থনে হরতালে বিক্ষোভে সারা দেশ উত্তাল জনতার ঢল নেমেছিল মিছিলে
০৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৩ পিএম | আপডেট: ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৩ পিএম

বিশ্বব্যাপী মজলুম গাজাবাসীদের আহুত হরতালের সমর্থনে আজ রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশ বিক্ষোভে উত্তাল। নিরস্ত্র নিরীহ গাজাবাসীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে ও বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত গণহত্যা চালিয়ে সন্ত্রাসী ইসরাইল গাজায় পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করেছে। জায়নবাদী ইসরাইলিরা ফিলিস্তিনি মুসলমানদের চিরতরে নিশ্চিহ্ন করার মিশনে নেমেছে।
সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার প্রত্যক্ষ মদদে ইসরাইল গাজাবাসীদের নির্বিচারে হত্যা করলেও জাতিসংঘ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। ফিলিস্তিনিদের প্রতিটি ফোঁটা রক্তের হিসাব এই দুনিয়াতেই দিতে হবে ইসরাইলকে। ইসরাইলি, আমেরিকান ও ভারতীয় সকল পণ্য বর্জন করে ফিলিস্তিনিদের হত্যাকাণ্ডের জবাব দিতে হবে। লেবানন ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় বর্বর ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ঈমানি চেতনার পরিচয় দিয়ে মুসলিম উম্মাহর প্রশংসা কুড়িয়েছে।
নেতৃদ্বয় বলেন, গাজাবাসীসহ ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় অবিলম্বে জাতিসংঘকে জরুরি সাধারণ সভা ডেকে ফিলিস্তিনে আন্তর্জাতিক শান্তি বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। অন্যথায় পৃথক মুসলিম জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা করে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা এবং তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কার্যকরী উদ্যোগ নিতে হবে। মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের আর ঘুমিয়ে থাকার সময় নেই।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরঃ গাজায় সন্ত্রাসী ইসরাইল কর্তৃক গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী আহুত হরতালের সমর্থনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর পল্টন জোনের সংহতি সমাবেশে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ফিলিস্তিন দখলকারী ও গণহত্যাকারী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক লড়াই ফরজ হয়ে পড়েছে। গাজায় ইসরাইলের গণহত্যা পৃথিবীর সমস্ত নৃশংসতার সীমা ছাড়িয়েছে। মানবাধিকারের ধ্বজাধারী আমেরিকার বিবেক গণহত্যাকারী জায়নিস্ট ইসরাইলের কাছে জিম্মি। আমেরিকার প্রত্যক্ষ সমর্থন ও সহযোগিতায় ফিলিস্তিনের জনগণের ওপর বছরের পর বছর বর্বর গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরাইল মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ক্যান্সার। এর মূলোৎপাটন করে ফেলতে হবে।
আজ সোমবার বিশ্বব্যাপী আহুত হরতালের সমর্থনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর পল্টন জোনের সংহতি সমাবেশ জোন সভাপতি দিলু রোড মাদরাসার প্রিন্সিপাল মুফতি সালাউদ্দীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজীর পরিচালনায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান অতিথি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা মুহাম্মাদ মামুনুল হক।
আরো বক্তব্য রাখেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী, কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক মনির হোসাইন কাসেমী, মুফতি হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী, মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজী, মাওলানা ফয়সাল আহমদ, মাওলানা হোসাইন আকন্দ, মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাসউদ খান, হাকীম আজহারুল ইসলাম নোমানী।
হেফাজত নেতারা বলেন, ফিলিস্তিন শুধু ইতিহাস নয়, এটি মুসলিম উম্মাহর হৃদয়ের স্পন্দন। বহু আঘাত এসেছে, বহু অত্যাচার চলেছে; কিন্তু মুছে যায়নি। ভবিষ্যতে বিজয়ীদের ভূমি হবে ফিলিস্তিন। ফিলিস্তিনের মাটিতেই ইসরাইলের কবর রচিত হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তাআলা ফিলিস্তিন ও এর আশপাশের অঞ্চলকে ‘পবিত্র ভূমি’ আখ্যা দিয়েছেন। ফিলিস্তিন এতটাই মোবারক স্থান, এখান থেকেই শুরু হয়েছিল নবীজির ইসরা ও মেরাজ। রাসুল (সা.) ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, ইহুদিদের জুলুম, অত্যাচার ও দখলদারিত্ব একদিন শেষ হবে। মুসলমানদের একটি দল তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করবে এবং বিজয়ী হবে। ফিলিস্তিনকে মুছে ফেলতে পারবে না। ইসরাইল ও তার দোসর সকল রাষ্ট্রের পণ্য বর্জনের ডাক দেন হেফাজত নেতারা।
ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের বিক্ষোভ মিছিলঃ বিশ্বব্যাপী মজলুম গাজাবাসীদের আহুত হরতালের সমর্থনে ঢাকার বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের উদ্যোগে স্মরণকালের বিশাল বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। মিছিল পূর্ব জমায়েত সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমাদ আবদুল কাইয়ুম, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি রেজাউল করীম আবরার, বিশিষ্ট দাঈ মুফতি আবু ত্বহা আদনান, মুফতি শামসুদ্দোহা আশরাফী, ইসমাঈল হোসেন সিরাজী, মাওলানা শাহজাহান আল হাবিবী, মুফতি আব্দুল আজিজ কাসেমী, মুফতি এমদাদুল্লাহ ফাহাদ, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, মাওলানা কেএম শরীয়াতুল্লাহ।
বাদ জোহর মিছিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও বিক্ষুব্ধ জনতা বেলা ১১টায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে জমায়েত হতে থাকে। সকলের হাতে ফিলিস্তিনের পতাকা, কালেমার পতাকা, আল আকসার ছবি শোভা পাচ্ছিল। ইসরাইলের নেতানিয়াহু ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবির উপর জনতার রুদ্ররোষ সৃষ্টি হলে ছবিতে জুতাপেটা ও আগুন ধরিয়ে প্রতিবাদ করে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশঃ জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম এক বিবৃতিতে বলেন, পৃথিবীর বুকে জুলুম করে কেউ টিকে থাকতে পারেনি। এটাই ইতিহাস বলে। ফেরাউন, নমরূদ জুলুম করে ধ্বংস হয়েছে। ইসরাইলের জুলুমের কারণে ধ্বংস অনিবার্য। ফিলিস্তিনের গাজায় নির্বিচারে গণহত্যার বিচার এই পৃথিবীর বুকে হবে। আমেরিকার ছত্রছায়ায় জুলুমবাজ সন্ত্রাসী ইসরাইল নারকীয় তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘ, ওআইসি ও আরব বিশ্ব নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এদের নীরবতার কারণে ইসরাইলের গণহত্যা নির্বিকারে চালিয়ে যেতে পারছে। তিনি বিশ্ব মুসলমানদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে ফিলিস্তিনের মুসলমানদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে ইসরাইল ও আমেরিকার পণ্য বয়কটের আহ্বান জানান।
ইসলামী ঐক্য জোটঃ বিশ্বব্যাপী গাজাবাসীর ডাকা হরতালের প্রতি অবিচল সংহতি ও দৃঢ় সমর্থন জানিয়ে ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকীব ও ঐক্য জোটের মহাসচিব অধ্যাপক আব্দুল করীম এক বিবৃতিতে বলেছেন, নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত গণহত্যা চালিয়ে সন্ত্রাসী ইসরাইল গাজায় পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করেছে। জায়নবাদী ইসরাইলিরা ফিলিস্তিনি মুসলমানদের চিরতরে নিশ্চিহ্ন করার মিশনে নেমেছে। সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার প্রত্যক্ষ মদদে ইসরাইল গাজাবাসীদের নির্বিচারে হত্যা করলেও জাতিসংঘ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। নেতৃদ্বয় বলেন, গাজাবাসীসহ ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় অবিলম্বে জাতিসংঘকে জরুরি সাধারণ সভা ডেকে ফিলিস্তিনে আন্তর্জাতিক শান্তি বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। অন্যথায় পৃথক মুসলিম জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা করে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা এবং তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কার্যকরী উদ্যোগ নিতে হবে। মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের আর ঘুমিয়ে থাকার অবকাশ নেই। ঈমানি শক্তিতে বলীয়ান হয়ে ইসরাইলি হত্যাকাণ্ডের প্রতিরোধে মাঠে নামতে হবে। অন্যথায় হাশরের মাঠে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ টঙ্গী পশ্চিম জোনঃ টঙ্গী বাজার বড় মসজিদ চত্বর হতে সর্বস্তরের তৌহিদি জনতা—টুপিওয়ালা মুসল্লি, মাদরাসার ছাত্র, প্যান্ট শার্ট পরা স্কুল, কলেজ-ভার্সিটির ছাত্র, মিছিলের মধ্যভাগে প্রচুর সাধারণ জনতার অংশগ্রহণ। কারো হাতে ফিলিস্তিনের পতাকা, কারো আবার কালেমা খচিত পতাকা, বাংলা ও ইংরেজিতে লেখা বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড শোভা পাচ্ছে হাতে হাতে। মিছিল ছুটে চলছে টঙ্গী স্টেশন রোডের দিকে। পাগাড়, মরকুন, শিলমুন, মুদাফা, পূর্ব আরিচপুর, দক্ষিণ আরিচপুরসহ টঙ্গীর সকল এলাকা হতে মিছিল এসে জড়ো হয়েছে স্টেশন রোডের ত্রিমোহনায়। মুসলমানদের চির দুশমন ইহুদি শক্তি ইসরাইল রমজান মাস হতে ফিলিস্তিনের নিরীহ মুসলমানদের বোমা মেরে হত্যা করছে। গুঁড়িয়ে দিচ্ছে মুসলমানদের হৃদয়ের স্পন্দন মসজিদুল আকসা। এরই প্রতিবাদে বৈশ্বিক অবরোধ, এর প্রতি সমর্থন জানিয়ে এই বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভা। এতে বক্তারা বলেন: বাংলাদেশের সকল বাহিনী দিয়ে আমেরিকার দূতাবাস ঘেরাও দিয়ে রাখা হয়েছে। অনতিবিলম্বে গাজায় হামলা বন্ধ না হলে আমরা আমেরিকার দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ টঙ্গী পূর্ব থানা কর্তৃক আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, মাওলানা কেরামত আলী, মাওলানা জাকারিয়া আরশাদী, মাওলানা রিয়াদুল ইসলাম মল্লিক, মুফতি সিদ্দিকুর রহমান, মুফতি হাফিজ উল্লাহ কাসেমী, মুফতি ইয়াকুব, মাওলানা আকরাম হুসাইন, মাওলানা শাব্বির, মুফতি মাহমুদুল হাসান ফরিদী, মুফতি আরিফ।
সউদী নদওয়াতুল উলামা আল আলামিয়াঃ সউদী নদওয়াতুল উলামা আল আলামিয়ার চেয়ারম্যান মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী বিশ্বব্যাপী গাজাবাসীর ডাকা হরতালের প্রতি অবিচল সংহতি ও দৃঢ় সমর্থন জানিয়েছেন। আজ সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ইসরাইল নামক অবৈধ ও দখলদার রাষ্ট্রটি গাজায় যে নৃশংসতা চালাচ্ছে, তা ইতিহাসের নিকৃষ্টতম গণহত্যাগুলোর অন্যতম। নিরস্ত্র নারী, শিশু ও বয়োবৃদ্ধদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে পবিত্র এই ভূমি। এই বর্বরতা মানবতা, সভ্যতা ও নৈতিকতার মুখে এক প্রচণ্ড চপেটাঘাত। আজ ফিলিস্তিন যেন রক্তাক্ত করুণার প্রতিচ্ছবি। আর ইসরাইল একটি রাষ্ট্রের নাম নয়, বরং তা মানবতার বিরুদ্ধে সংঘটিত এক কুখ্যাত সন্ত্রাসী শক্তির নাম। তিনি স্পষ্ট ভাষায় হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ইসরাইল অবিলম্বে তার হত্যাযজ্ঞ, দখলদারিত্ব ও গণবিধ্বংসী কার্যক্রম বন্ধ করুক, নতুবা মুসলিম উম্মাহর ধৈর্যের সীমা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যাবে। আমাদের সবর অনন্ত নয়। আল্লাহর ঘর, মজলুম ভাই-বোনদের রক্ষায় আমরা জীবনপণ লড়াইয়ে প্রস্তুত। সন্ত্রাসী ইসরাইলকে আমরা স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছি—মুসলমানদের প্রতিটি ফোঁটা রক্তের হিসাব এই দুনিয়াতেই দিতে হবে। তিনি মুসলিম বিশ্বের রাষ্ট্রনায়কদের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়ে বলেন, এখনই সময় ঐক্যবদ্ধভাবে ইসরাইলের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ ও কঠোর অবস্থান গ্রহণ করার।
কূটনৈতিক শিথিলতা ও মৌন সমর্থনের দিন শেষ। তিনি ইসরাইলি, আমেরিকান ও ভারতীয় পণ্য সম্পূর্ণভাবে বর্জন করে তাদের অর্থনীতিকে ভেঙে ফেলতে বিশ্বের মুসলিম জনগণের প্রতি আহ্বান জানান, যাতে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করার মাধ্যমে এই দানবীয় রাষ্ট্রটিকে অকার্যকর করা সম্ভব হয়। ইনশাআল্লাহ, ফিলিস্তিন মুক্ত হবেই। দখলদার ইসরাইল ধ্বংস হবে। ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে তার নাম চিরতরে বিলীন হয়ে যাবে। মজলুমের কান্না আল্লাহ শুনছেন। জুলুম বেশিদিন টিকে থাকবে না।
বিভাগ : মহানগর
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও






আরও পড়ুন

ট্রাম্পের শুল্কে বাংলাদেশে কমবে প্রবৃদ্ধি, বাড়বে শঙ্কা-অনিশ্চয়তা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে শীর্ষে সউদী

দাঁত ভাঙ্গা জবাব চীনের

সেনাবাহিনীতে আরও রোবট নিয়োগ করছে রাশিয়া

ইমরান খানের সমর্থকদের বিক্ষোভ

ইনভেস্টমেন্ট সামিটে টেকসই অর্থনীতির ধারণা উপস্থাপন জামায়াতের

বাংলাদেশে সউদী আরবের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সউদী রাষ্ট্রদূত

ট্রাম্প ও ওবামার মধ্যে জনপ্রিয়তায় কে এগিয়ে?

জাতিসংঘ-ওআইসির নিশ্চুপ ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন এনপিপির

তানজির ফাহিম জুম্মার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিকিউরিটি গার্ড আহত

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বর্বরতার নিন্দায় লেজিসলেটিভ অ্যাসোসিয়েশন

পহেলা বৈশাখে ব্যাপক নিরাপত্তার পরিকল্পনা ডিএমপি কমিশনার

ডাকাতির পর হত্যা : ১০ আসামির ১০ বছর করে কারাদণ্ড

আশুলিয়ায় সাব-রেজিস্ট্রারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার মানববন্ধন

সড়কের মৃত্যুদূত মোটরসাইকেল

দায়ের করলেন ‘গোপন অভিযোগ’ দুদকে হঠাৎ হাসনাত-সারজিস

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

ধর্মনিরপেক্ষতা ও বহুত্ববাদের সঙ্গে একমত নয় বিএনপি : সালাহ উদ্দিন আহমেদ

গবেষণার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান সৃষ্টির আহ্বান ইউজিসির