ঢাকা   রোববার, ১০ নভেম্বর ২০২৪ | ২৬ কার্তিক ১৪৩১
শহর-গ্রামের গরিব মানুষকে নিয়ে সায়েমের গবেষণা প্রতিবেদন রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে এক অনুষ্ঠানে ‘কেমন আছেন নিম্ন আয়ের মানুষ?’ শীর্ষক জরিপের ফলাফল প্রকাশ

অর্থাভাবে দেশে অনাহারীর সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

২৯ মার্চ ২০২৩, ১০:১৮ পিএম | আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৩, ০৫:৫০ এএম

গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) এক গবেষণায় বলা হয়েছে অর্থের অভাবে দেশের গরিব মানুষের মধ্যে ‘অনাহারীর সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ’ হয়েছে। গতকাল বুধবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ‘কেমন আছেন নিম্ন আয়ের মানুষ?’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে জরিপের ফলাফল এবং গরিব মানুষের আয়-ব্যয় চিত্র তুলে ধরেন সানেমের নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান।
এতে জানানো হয় সানেমের জরিপে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের বেশিরভাগ কোনো না কোনো অপ্রতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক। তাদের মাসিক আয় ১৪ হাজার টাকার বেশি নয়। তাদের ৪৮ .৭ শতাংশ ওএমএস ও টিসিবির তালিকাভুক্ত এবং সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর সুবিধাভোগী।

সারা দেশে নিম্ন আয়ের এক হাজার ৬০০ জন মানুষের ওপর জরিপ করে গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)। গবেষণায় জানতে পেরেছে, এদের প্রতি পাঁচ জনের একজনের কোনো না কোনো দিন অর্থাভাবে না খেয়ে থাকতে হয়েছে বা হচ্ছে। ছয় মাস আগেও অর্থাভাবে না খেয়ে থাকার সংখ্যা ছিল অর্ধেক।

সায়েমের পক্ষ থেকে যাদেরকে প্রশ্ন করা হয়েছে, তাদের ৪৮ শতাংশ মানুষ সরকারের বিভিন্ন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী প্রকল্পের সুবিধাভোগী। উত্তরদাতাদের ২৮ দশমিক ৫০ শতাংশ স্বল্পমূল্যে সরকারের খাদ্য বিক্রি কর্মসূচির সুবিধাভোগী। তাদের কাছ থেকে আসা বক্তব্য বিশ্লেষণ করে অর্থনীতি নিয়ে গবেষণা করা সংস্থাটি জানাচ্ছে, ‘না খেয়ে থাকা’ এই মানুষের সংখ্যা গত ছয় মাসে দ্বিগুণ হয়েছে।

জরিপের ফলাফল এবং গরিব মানুষের আয়-ব্যয় চিত্র তুলে ধরে সানেমের নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান জানান, মূল্যস্ফীতি গরিবদের জীবনে কতটা প্রভাব ফেলেছে, তা জানতে গত ৯ থেকে ১৮ মার্চ সারাদেশে আটটি বিভাগের প্রতিটিতে ২০০ জন করে মোট ১ হাজার ৬০০ নিম্ন আয়ের মানুষের ওপর এই জরিপ চালানো হয়।
জরিপে অংশ নেওয়াদের অর্ধেক বাস করেন বিভাগীয় শহরে, বাকিরা উপজেলার শহরের আশপাশে। এদের মধ্যে ৪৫৬ জন সরকারের খোলাবাজারে খাদ্য বিক্রি কর্মসূচি ওএমএস ও ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির খাদ্য বিতরণ কর্মসূচির সুবিধাভোগী। বাকিদের সবাই অন্যান্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় সরকারের কাছ থেকে নগদ টাকা পান। জরিপে যারা অংশ নিয়েছেন, তাদের বেশিরভাগ কোনো না কোনো অপ্রতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক। এদের মাসিক আয় ১৪ হাজার টাকার বেশি নয়।

সায়েমের পক্ষ থেকে এর ৬ মাস আগেও একই ধরনের প্রশ্নের ওপর ভিত্তি করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল অন্য নমুনা নিয়ে। জরিপে প্রশ্ন ছিল, টাকার অভাবে অথবা অন্য কোনো কারণে সারাদিন না খেয়ে থাকতে হয়েছিল কি না?
৬ মাস আগে চালানো জরিপে একই প্রশ্নে অংশগ্রহণকারীদের ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ জানিয়েছিলেন, সারাদিন না খেয়ে থাকতে হয়েছে এমন দিনও গেছে তাদের। এবারের জরিপে পাওয়া গেছে ১৮ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সেলিম রায়হান বলেন, জরিপে অংশ নেওয়া ৭১ দশমিক ১৯ শতাংশ মানুষ প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়ার কথা জানিয়েছেন। ৬ মাস আগে এই হারটি ছিল ৪২ শতাংশ।

দ্বিতীয় সফার জরীপের উত্তর দাতাদের ৩৭ দশমিক ৩৮ শতাংশকে মাঝে মধ্যে এক বেলার খাবার ছাড়া থাকতে হচ্ছে বলেও জানানো হয় জরিপের ফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে। ৬ মাস আগে এই হার ছিল ২০ দশমিক ৩১ শতাংশ।
উত্তরদাতাদের ৭৮ শতাংশ জানিয়েছেন, তাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা নির্দিষ্ট কয়েকটি খাবারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। ৬ মাস আগে ৫০ শতাংশ এমন উত্তর দিয়েছিলেন।

৬ মাস আগে ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ উত্তরদাতা ‘তীব্র খাদ্য ঝুঁকিতে’ থাকার কথা জানিয়েছিলেন। এবারের উত্তরদাতাদের মধ্যে এই হার পাওয়া গেছে ২৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
আগের জরিপে উঠে এসেছিল, স্বল্প আয়ের ১৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ ক্ষুধা লাগলেও অনেক দেরি করে খেতেন। মার্চে এই হার দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
জরিপে অংশ নেওয়া ৩৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ জানিয়েছেন, তাদের বাসায় খাবার শেষ হয়ে গেছে। ৬ মাস আগে ২১ দশমিক ৪৪ শতাংশ উত্তরদাতা এমন কথা জানিয়েছিলেন।

সানেম জানতে পেরেছে, গত ৬ মাসে খাদ্য নিয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন শহরের গরিবরা। গ্রামের শহরের তুলনায় গ্রামের মানুষের খাদ্য বহির্ভূত ব্যয় বেড়েছে এই ছয় মাসে। গ্রামের উত্তরদাতাদের ২০ শতাংশ ‘তীব্র খাদ্য সংকটের’ কথা জানাচ্ছেন, শহরে এই হারটি ৩০ শতাংশের ঘরে ঠেকেছে।
৬ মাস আগের জরিপের উত্তরদাতাদের ২৯ শতাংশ বলেছিলেন, খাবারের বিষয়ে তারা বেশ নিরাপদেই আছেন। মার্চের জরিপে তা নেমে এসেছে ৮ শতাংশে।

সানেমের জরিপ দলের সদস্য সায়মা হক বিদিশা বলেন, মূল্যস্ফীতির সময়ে দেশের সাধারণ মানুষের জীবনে তা কতটা প্রভাব ফেলছে আমরা সেটাই দেখতে চেয়েছি। গত ৬ মাসে তাদের আয় না বাড়লেও ব্যয় কী হারে বেড়েছে সেটাই আমরা দেখতে পেলাম। জীবন যাপন করতে এ ধরনের মানুষজন ক্ষুদ্র ঋণসহ বিভিন্ন মাইক্রো ক্রেডিট ফার্ম থেকে ঋণ নিচ্ছে। এভাবে নতুন করে ঋণের দুষ্টু চক্রে আবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক নূরে আলম সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের কিংবদন্তি ছাত্রনেতা, স্বাধীনবাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। গতকাল ভোররাতে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি বার্ধক্য জনিত নানারোগে ভুগছিলেন। নূরে আলম সিদ্দিকী ঝিনাইদহ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ছিলেন। তার ছেলে তাহজীব আলম সিদ্দিকী বর্তমানে ঝিনাইদহ-২ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার মৃত্যুতে প্রেসিডেন্ট মো: আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও সংগঠন তার মৃত্যুতে শোক ও পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার শোক বার্তায় বলেন, নূরে আলম সিদ্দিকী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ছয়-দফা আন্দোলন এবং ‘৭০-এর নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জাতির এই সাহসী সন্তানের অবদান পরবর্তী প্রজন্ম চিরকাল শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। প্রধানমন্ত্রী তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

তার একান্ত সহকারী অনিকেত রাজেশ জানান, নূরে আলম সিদ্দিকীর লাশ সকালে হেলিকপ্টারে করে ঝিনাইদহে নেওয়া হয়। সেখানে জানাজার পর বাদ আছর গুলশানের সেন্ট্রাল মসজিদে (আজাদ মসজিদ) তার ২য় জানাজা হয়। এ সময় নূরে আলম সিদ্দিকীকে ‘গার্ড অব অনার’ দেওয়া হয়। এরপর সাভারে নিজের করা মসজিদের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
সত্তরের দশকের তুখোড় ছাত্রনেতা নূরে আলম সিদ্দিকী ১৯৭০-১৯৭২ মেয়াদে ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধে ছিল তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। মুক্তিযুদ্ধের চার খলিফার একজন হিসেবে তাকে উল্লেখ করা হয়। মুজিববাহিনীর অন্যতম কর্ণধার ছিলেন তিনি।

নূরে আলম সিদ্দিকী ছয় দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। তিনি ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন যশোর-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালের সপ্তম ও ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঝিনাইদহ-২ আসন থেকে অংশ নিয়েছিলেন নূরে আলম সিদ্দিকী।

ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ডাকসু ভিপি ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব স্বাধীনবাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা ও স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের উত্তাল দিনগুলোতে নূরে আলম সিদ্দিকী ছিলেন অন্যতম ঐতিহাসিক চরিত্র। সংগ্রামের গতিপ্রকৃতি ব্যাখ্যা করে পা-িত্যপূর্ণ ভাষায় উপস্থাপন করায় তিনি ছিলেন অসাধারণ একজন বাগ্মী। নূরে আলম সিদ্দিকী ৬০ দশকের বিপুল গণজাগরণের অন্যতম ভাষ্যকার। ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ এবং ২৩ মার্চসহ স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ও ছাত্রলীগের অনেক ঐতিহাসিক কৃতিত্বের অন্যতম অংশীদার। তার মৃত্যুতে দেশ একজন সংগ্রামী ও গণতন্ত্রের আপসহীন নেতাকে হারালো।

বাংলাদেশ সিনে স্টার ফোরামের সভাপতি প্রবীন চলচ্চিত্রকার ও রাজনীতিবিদ শফি বিক্রমপুরী নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক নূরে আলম সিদ্দিকী ছিলেন একজন সৎ ও দেশ প্রেমিক রাজনীতিবিদ। তিনি ছিলেন আমার মসজিদের বন্ধু। মানুষের প্রথম বন্ধু স্কুলের আর শেষ বন্ধু হয় মসজিদের। তার মত ধর্মপ্রাণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে পবিত্র মাহে রমজানে। আল্লাহ পাক তাকে জান্নাতবাসী করুন, সেই সাথে পরিবারের সদস্যদের এই শোক সইবার ক্ষমতা দিন এই প্রার্থনা করি।

বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন। এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ‘নূরে আলম সিদ্দিকীর মৃত্যুতে বসুন্ধরা গ্রুপ এবং আমার পক্ষ থেকে গভীর শোক এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি। তার রাজনৈতিক জীবন, আদর্শ এবং কর্ম আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। আমিতৈার বিদেহী রূহের মাগফিরাত কামনা করি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বাতিল হচ্ছে শেখ পরিবারের নামের সব পুরস্কার
বাতিল হচ্ছে শেখ পরিবারের নামের সব পুরস্কার
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার লিভ টু আপিল শুনানি শুরু
বাতিল হচ্ছে হাওরের উড়ালসড়ক-মেট্রোরেলসহ বহু ‘ইচ্ছাপূরণ’ প্রকল্প
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনারের বৈঠক
আরও

আরও পড়ুন

ঢাকাসহ সারা দেশে ১৯১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

ঢাকাসহ সারা দেশে ১৯১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

কুড়িগ্রামে বাস চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

কুড়িগ্রামে বাস চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

হোয়াইট হাউজে বাইডেনের সঙ্গে বুধবার দেখা করবেন ট্রাম্প

হোয়াইট হাউজে বাইডেনের সঙ্গে বুধবার দেখা করবেন ট্রাম্প

দেখা না দিলে বন্ধু, কথা কইয়ো না : হাসনাত আব্দুল্লাহ

দেখা না দিলে বন্ধু, কথা কইয়ো না : হাসনাত আব্দুল্লাহ

তারেক রহমানের পিপিই বিতরণ, বহিস্কৃত শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাব সম্পাদক ফিরে পেলেন সদস্যপদ

তারেক রহমানের পিপিই বিতরণ, বহিস্কৃত শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাব সম্পাদক ফিরে পেলেন সদস্যপদ

বাতিল হচ্ছে শেখ পরিবারের নামের সব পুরস্কার

বাতিল হচ্ছে শেখ পরিবারের নামের সব পুরস্কার

বাতিল হচ্ছে শেখ পরিবারের নামের সব পুরস্কার

বাতিল হচ্ছে শেখ পরিবারের নামের সব পুরস্কার

ব্রিটিশ রাজা চার্লস ও পুত্র উইলিয়াম সমালোচনার মুখে পড়েছেন!

ব্রিটিশ রাজা চার্লস ও পুত্র উইলিয়াম সমালোচনার মুখে পড়েছেন!

কোন বয়সে কতটা ঘুমোনো উচিত? আপনাদের বয়স অনুযায়ী মিলিয়ে নিন তালিকা

কোন বয়সে কতটা ঘুমোনো উচিত? আপনাদের বয়স অনুযায়ী মিলিয়ে নিন তালিকা

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার লিভ টু আপিল শুনানি শুরু

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার লিভ টু আপিল শুনানি শুরু

আ. লীগ কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা

আ. লীগ কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা

শহীদ নূর হোসেনের প্রতি পরিবারের শ্রদ্ধা

শহীদ নূর হোসেনের প্রতি পরিবারের শ্রদ্ধা

গাজীপুরে বাসের ধাক্কায় প্রাইভেটকারের তিন যাত্রী নিহত

গাজীপুরে বাসের ধাক্কায় প্রাইভেটকারের তিন যাত্রী নিহত

বাতিল হচ্ছে হাওরের উড়ালসড়ক-মেট্রোরেলসহ বহু ‘ইচ্ছাপূরণ’ প্রকল্প

বাতিল হচ্ছে হাওরের উড়ালসড়ক-মেট্রোরেলসহ বহু ‘ইচ্ছাপূরণ’ প্রকল্প

রাশিয়ার সঙ্গে উ.কোরিয়ার প্রতিরক্ষা চুক্তি আইন হিসেবে স্বাক্ষর পুতিনের

রাশিয়ার সঙ্গে উ.কোরিয়ার প্রতিরক্ষা চুক্তি আইন হিসেবে স্বাক্ষর পুতিনের

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের সম্মানজনক বেতন কাঠামো হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের সম্মানজনক বেতন কাঠামো হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনারের বৈঠক

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনারের বৈঠক

সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আজ নামছেন বাকি ৩০০ জন শিক্ষার্থী

সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আজ নামছেন বাকি ৩০০ জন শিক্ষার্থী

সাবেক দুই শীর্ষকর্তার জায়গা হচ্ছে না ট্রাম্পের সম্ভাব্য দ্বিতীয় প্রশাসনে

সাবেক দুই শীর্ষকর্তার জায়গা হচ্ছে না ট্রাম্পের সম্ভাব্য দ্বিতীয় প্রশাসনে

ডিএনএ পরিক্ষায় প্রমাণিত,হাসপাতালের ভুলে হয়েছিল শিশু অদলবদল

ডিএনএ পরিক্ষায় প্রমাণিত,হাসপাতালের ভুলে হয়েছিল শিশু অদলবদল