সংসদের বিশেষ অধিবেশনে প্রেসিডেন্টের ভাষণ

গণতন্ত্রের বিকাশে সংঘাত ভুলে আলোচনার আহবান

Daily Inqilab ইনকিলাব

০৭ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৪২ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:১৮ পিএম

দেশের গণতন্ত্রকে বিকশিত করতে সংঘাত ভুলে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সবাইকে ঐকমত্যে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ। একই সাথে গণতন্ত্রকে বিপন্ন করে তোলে, এমন যেকোনও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়ানোর কথাও তিনি বলেছেন। জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গতকাল সংসদে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট এ আহবান জানান। প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে বলেন, সংঘাত ভুলে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যে এসে গণতন্ত্রকে বিকশিত করতে সবার সহায়তা করা উচিত। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আসন্ন। ক্ষমতায় যাওয়া বা পরিবর্তন আনার একমাত্র উপায় নির্বাচন। আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস ও হিংসার রাজনীতি কখনও দেশ, সমাজ ও অর্থনীতির জন্য কল্যাণকর হতে পারে না। রাজনীতি থেকে হিংসা-হানাহানি অবসানের মাধ্যমে একটি সহিষ্ণু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখতে হবে। প্রতিষ্ঠিত গণতান্ত্রিক রীতিনীতি ও মহান সংবিধানের আলোকে বাংলাদেশের জনগণ নিরপেক্ষভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র চর্চার ইতিহাসকে আরও সমৃদ্ধ ও বেগবান করবে, এটাই সবার প্রত্যাশা।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এদিন বিকাল ৩টায় সংসদের বৈঠক শুরু হয়। বিকাল সোয়া ৩টায় প্রেসিডেন্ট ভাষণ শুরু করে ৩টা ৫৫ মিনিটে শেষ করেন। সংসেদর এই বিশেষ অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, তিন বাহিনী প্রধান, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বসহ সমাজের বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্ট ভাষণে বলেন, জাতির বীর, সাহসী সূর্যসন্তানেরা লাখো প্রাণের বিনিময়ে আমাদের একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ উপহার দিয়ে গেছেন। আমাদের দায়িত্ব, এই দেশ ও জাতির অগ্রযাত্রাকে বেগবান করা। এই মহান জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে আমি আজ দলমত নির্বিশেষে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, আসুন, সবার সম্মিলিত প্রয়াসে প্রিয় মাতৃভূমি থেকে সংঘাত-সংঘর্ষ এবং যেকোনও উগ্রবাদ ও ধ্বংসাত্মক কর্মকা- হতে দূরে থেকে কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গঠনে শামিল হই।
তিনি বলেন, উন্নয়ন ও গণতন্ত্র একসঙ্গে চলে। উন্নয়নকে স্থায়ী ও টেকসই করতে হলে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে মজবুত করতে হবে। তৃণমূল পর্যায়ে গণতন্ত্রের চর্চা ছড়িয়ে দিতে হবে। গণতন্ত্রহীন অবস্থায় যে উন্নয়ন হয়, তা কখনও সার্বজনীন হতে পারে না। বঙ্গবন্ধু মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে সমন্বিত উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরে শূন্য থেকে দেশকে একটা স্থিতিশীল পর্যায়ে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে বঙ্গবন্ধু শহীদ না হলে দেশ অনেক আগেই উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতো। ৭৫-এর পর উন্নয়ন ও গণতন্ত্র অনেকদিন অবরুদ্ধ ছিল। ফলে দেশ অনেক পিছিয়ে পড়ে। গত দেড় দশকে সরকার ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতার ফলে দেশ উন্নতি ও অগ্রগতির পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। এখন আমাদের দায়িত্ব উন্নয়নের এই ধারাকে এগিয়ে নেওয়া।
প্রেসিডেন্ট বলেন, ১৯৭২ সালের গণপরিষদ এবং ১৯৭৩ সালের বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদের সদস্যদের বেশিরভাগই আমাদের ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছেন। হয়তো বা সারা দেশে ১৫ থেকে ২০ জন বেঁচে থাকতে পারেন। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে রাজনীতি করেছেন বা কাছে থেকে দেখেছেন, তাদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। একইভাবে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শী ও অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যাও দিন দিন কমছে। তাই জাতীয় সংসদের ইতিহাস নতুন ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য এই বিশেষ অধিবেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি। আশা করি, সংসদ সদস্যরা তাদের বক্তব্যে সংসদের ইতিহাসের পাশাপাশি সংসদ পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুর রীতিনীতি, কর্মকৌশল এবং স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকেও দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরবেন।
নিজের রাজনৈতিক জীবনের তথ্য তুলে ধরে আবদুল হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাকে জাতীয় পরিষদে মনোনয়ন দিলেন। ১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধু আমাকে মনোনয়ন না দিলে নিভৃত হাওরের আবদুল হামিদ হয়তো বা নিভৃতেই থেকে যেতো। তাই প্রেসিডেন্ট হিসেবে নয়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতেই আমি বেশি গর্ববোধ করি। প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) সেদিন আমাকে ডেপুটি স্পিকার পদে মনোনয়ন না দিলে হয়তো বা কিশোরগঞ্জকে ঘিরেই আমার রাজনীতি আবর্তিত হতো। বঙ্গবন্ধুর হাতে হয়েছিল আমার রাজনীতির হাতেখড়ি ও প্রথম উত্থান। আর ৯৬’তে দ্বিতীয় উত্থান ঘটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এবং তারই উদ্যোগে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে আজকের এই ভাষণটি মহান জাতীয় সংসদে তার শেষ ভাষণ বলেও জানান তিনি।
জাতীয় সংসদ গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের মূল কেন্দ্রবিন্দু জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বলেন, জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত সর্বোচ্চ এ প্রতিষ্ঠান জনগণের আশা ও আকাঙ্খার প্রতীক হয়ে জনমত ও প্রত্যাশাকে ধারণ করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে জনগণের চাহিদার প্রতি সংবেদনশীলতা এবং দৈনন্দিন নাগরিক জীবনের জরুরি ও জনগুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানে সংসদ কার্যকর ভূমিকা পালন করবে এটাই জনগণ আশা করে। সংসদ সদস্যরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তারা অনেক আশা নিয়ে আপনাদের নির্বাচিত করেছেন, যাতে তাদের কথা, চাওয়া-পাওয়া, আশা-আকাঙ্খা আপনারা সংসদে তুলে ধরেন। রাজনৈতিক মতপার্থক্য এবং নীতি-আদর্শের ভিন্নতা থাকতে পারে। কিন্তু সংসদকে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করার ক্ষেত্রে কোনও ভিন্নতা থাকতে পারে না। তাই আপনাদের প্রতি আমার আকুল আহ্বান সংসদকে কার্যকর করতে ঐক্যবদ্ধ হোন।
তিনি বলেন, সংসদীয় পদ্ধতিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিগুলো সঠিকভাবে কার্যকর করা গেলে সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। আমাদের অন্যতম একটি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, জাতীয় সংসদে সব স্তরের জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। এটি অর্জনে আমাদের সবসময় সচেষ্ট থাকতে হবে।
প্রেসিডেন্ট বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল এই আধুনিক সমাজের কল্যাণে নতুন ও যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন করা জাতীয় সংসদের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। প্রচলিত ধারা অনুযায়ী, আইন প্রণয়নে সরকার যদিও উদ্যোক্তার ভূমিকা পালন করে, কিন্তু সংসদের সম্মতি ব্যতীত কোনও আইন প্রণয়ন সম্ভব নয়। সংসদ সদস্যরা গুরত্বপূর্ণ সংশোধনী এনে আইন প্রণেতা হিসেবে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকেন। সংসদে বিল আকারে উপস্থাপিত আইন নিয়ে সংসদীয় কমিটিতে গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা করলে আইনের গ্রহণযোগ্যতা ও কার্যকারিতা বহুলাংশে বৃদ্ধি পায়। সংসদ সদস্যদের এই কাজটি খুবই মনোযোগ দিয়ে করতে হবে। অন্যথায়, আইন পাসের পরপরই সংশোধনীর জন্য উদ্যোগ নিতে হবে। এ উদ্যোগ গ্রহণ না করলে আইনের প্রয়োগ ও বাস্তবায়নে নানামুখী প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে। জাতীয় সংসদে প্রথিতযশা আইনজীবীদের সংখ্যা ক্রমেই কমে আসছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে হয়তো বা সংসদে বিল আকারে উপস্থাপিত আইনের পরিবীক্ষণ, মূল্যায়ন ও বিশ্লেষণের জন্য বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানানোর প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে।
প্রেসিডেন্ট বলেন, জাতীয় সংসদের কার্যক্রমকে প্রাণবন্ত ও কার্যকর করতে হলে সংসদ সদস্যদের অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। যুক্তিতর্কের সঙ্গে বিতর্কে অংশ নিতে হবে। সংসদ সদস্য হিসেবে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হলে সংবিধান, কার্যপ্রণালী বিধি, সংসদীয় রীতিনীতি ও পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ান হতে হলে আপনাদের পড়াশোনার পাশাপাশি সংসদ লাইব্রেরির সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে এখন আর সশরীরে লাইব্রেরিতে না গিয়ে অনলাইনে সবকিছু সংগ্রহ করা যায়। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে এই সংসদকে জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করা. দলমত নির্বিশেষে আমাদের সবার দায়িত্ব ও কর্তব্য বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
আবদুল হামিদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ও যোগ্য নেতৃত্বে বিগত দেড় দশকে দেশের প্রতিটি সেক্টরে ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিতকল্পে সরকারের আর্থসামাজিক ও বিনিয়োগধর্মী নানামুখী প্রকল্প, কর্মসূচি এবং কার্যক্রম গ্রহণের ফলে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, সুশাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সরকারের সব বিভাগের জবাবদিহির ক্ষেত্রে আদর্শ স্থাপনের গুরুদায়িত্ব সংসদ সদস্যদের ওপর বর্তায়। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিতরাই সংসদে জনগণের প্রতিনিধিত্ব এবং জনগণের কাছে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারে। এ বিষয়ে সরকারি ও বিরোধী উভয়পক্ষের সংসদ সদস্যরাই জাতির কাছে দায়বদ্ধ। এই উপলব্ধি থেকে হিংসা-বিদ্বেষ, ব্যক্তিগত এবং দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার প্রয়াসে সংসদ সদস্যদের গঠনমূলক, কার্যকর ও সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সড়ক দুর্ঘটনায় পবিপ্রবির উপপরিচালকের মৃত্যু
দেশবাসীকে আশ্বস্ত করছি, আমরা বসে নেই: পিনাকী ভট্টাচার্য
আজও ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
আকাশ মণ্ডল থেকে ইরফান, তদন্তে জানা গেলো আসল পরিচয়
জনগণের অংশগ্রহণেই নির্ধারিত হবে আমরা আসলে কী চাই : জোনায়েদ সাকি
আরও

আরও পড়ুন

সদরপুরে হেরোইনসহ দুই যুবক আটক

সদরপুরে হেরোইনসহ দুই যুবক আটক

নিউইয়র্কে কারাগারে বন্দি হত্যার ভিডিও প্রকাশ, তদন্ত শুরু

নিউইয়র্কে কারাগারে বন্দি হত্যার ভিডিও প্রকাশ, তদন্ত শুরু

জামায়াতে ইসলামী ন্যায় ও ইনসাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়-হারুনুর রশিদ

জামায়াতে ইসলামী ন্যায় ও ইনসাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়-হারুনুর রশিদ

সড়ক দুর্ঘটনায় পবিপ্রবির উপপরিচালকের মৃত্যু

সড়ক দুর্ঘটনায় পবিপ্রবির উপপরিচালকের মৃত্যু

'মলম' ময়ূখ বিধ্বস্ত তারেকের যুক্তির কাছে: অতঃপর পলায়ন!

'মলম' ময়ূখ বিধ্বস্ত তারেকের যুক্তির কাছে: অতঃপর পলায়ন!

হাসিনাকে ফেরাতে ঢাকার অনুরোধকে কেন গুরুত্ব দিচ্ছে না ভারত?

হাসিনাকে ফেরাতে ঢাকার অনুরোধকে কেন গুরুত্ব দিচ্ছে না ভারত?

দেশবাসীকে আশ্বস্ত করছি, আমরা বসে নেই: পিনাকী ভট্টাচার্য

দেশবাসীকে আশ্বস্ত করছি, আমরা বসে নেই: পিনাকী ভট্টাচার্য

৪১ বছর ইমামতি করা ইমামকে রাজকীয় বিদায়

৪১ বছর ইমামতি করা ইমামকে রাজকীয় বিদায়

ট্রাম্পের সমর্থকদের মধ্যে বিদেশি কর্মী, ভিসা নিয়ে বিতর্ক

ট্রাম্পের সমর্থকদের মধ্যে বিদেশি কর্মী, ভিসা নিয়ে বিতর্ক

আজও ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

আজও ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

মাদারীপুরের মুখে গামছা বাঁধা অবস্থায় শিশু শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

মাদারীপুরের মুখে গামছা বাঁধা অবস্থায় শিশু শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

বাংলাদেশের মানুষ ভারতের আধিপত্যবাদ রুখে দিবে: মিজানুর রহমান আজহারী

বাংলাদেশের মানুষ ভারতের আধিপত্যবাদ রুখে দিবে: মিজানুর রহমান আজহারী

টেনিস বল ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টে অংশ নিতে নেপাল গেল সৈয়দপুরের দল

টেনিস বল ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টে অংশ নিতে নেপাল গেল সৈয়দপুরের দল

আকাশ মণ্ডল থেকে ইরফান, তদন্তে জানা গেলো আসল পরিচয়

আকাশ মণ্ডল থেকে ইরফান, তদন্তে জানা গেলো আসল পরিচয়

পর্তুগালে জাসাসের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন

পর্তুগালে জাসাসের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন

আজারবাইজানের বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ইউক্রেনকে দায়ী করলেন রুশ বিমান প্রধান

আজারবাইজানের বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ইউক্রেনকে দায়ী করলেন রুশ বিমান প্রধান

প্রকাশ্যে এলো হানি-বাদশার দ্বন্দ্ব, গুরুতর অভিযোগ হানির

প্রকাশ্যে এলো হানি-বাদশার দ্বন্দ্ব, গুরুতর অভিযোগ হানির

বন্ধ হয়ে গেলো গাজার শেষ হাসপাতালটিও

বন্ধ হয়ে গেলো গাজার শেষ হাসপাতালটিও

মনমোহন সিংহ,ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়া এক সাহসী ও দৃঢ় সংকল্পের নেতা

মনমোহন সিংহ,ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়া এক সাহসী ও দৃঢ় সংকল্পের নেতা

জনগণের অংশগ্রহণেই নির্ধারিত হবে আমরা আসলে কী চাই : জোনায়েদ সাকি

জনগণের অংশগ্রহণেই নির্ধারিত হবে আমরা আসলে কী চাই : জোনায়েদ সাকি